গার্মেন্টস শিল্পে বাংলাদেশ বিশ্বে শীর্ষস্থানীয় একটি দেশ। বাংলাদেশের
রপ্তানি পন্যের প্রায় পুরো অংশই গার্মেন্টস পন্য। গার্মেন্টস শিল্পের সাথে
জড়িয়ে আছে স্টক লট ব্যবসা। আজ আমাদের আলোচনা এই স্টক লট ব্যবসা নিয়েই। স্টক
লট ব্যবসা কি? কিভাবে স্টক লট ব্যবসা করবেন? স্টক লট ব্যবসার
সুবিধা-অসুবিধা কি? কত টাকা পুঁজি প্রয়োজন হবে স্টক লট ব্যবসা করতে? কোন
ধরনের পন্য ক্রয় করবেন? পন্য কোথায় বিক্রি করবেন? কিভাবে পন্য বিক্রি
করবেন? এই সকল বিষয় নিয়েই আজ আমরা আলোচনা করব।
গার্মেন্টস স্টক লক ব্যবসা কি?
আমরা জানি যে বাংলাদেশ প্রচুর পরিমান গার্মেন্টস পন্য রপ্তানি করে থাকে। বাংলাদেশের গার্মেন্টস কোম্পানিগুলো বিদেশের বায়ারদের থেকে ৫০০০ পিস থেকে শুরু করে ৫ লাখ - ১০ লাখ পিস পন্যের অর্ডার নেয়। এগুলো যেকোনো ধরনের গার্মেন্টস পন্য হতে পারে। যেমন- টি শার্ট পলো শার্ট, প্যান্ট, সুয়েটার ইত্যাদি পন্য। মাঝে মাঝে এই অর্ডার বাতিল হয়ে যায়। অর্ডার বাতিল হওয়ার কারণে তৈরি পন্যগুলো গার্মেন্টস মালিকরা কম দামে বিক্রি করে দেয়। সেই পন্য স্টক লট ব্যবসায়ীরা কিনে এনে পাইকারি ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে। আবার কখনও গার্মেন্টস কোম্পানিগুলো যে পরিমান পন্যের অর্ডার পায় তার থেকে বেশি তৈরি করে। যেমন ধরুন একটি গার্মেন্টস কোম্পানি ৫০ হাজার টি শার্টের অর্ডার পেয়েছে। এখন গার্মেন্টস কোম্পানি কিন্তু একেবারে ৫০ হাজার পিস টি শার্ট তৈরি করবে না। তারা অতিরিক্ত আরও ৫ হাজার অথবা ১০ হাজার পিস বেশি তৈরি করবে। কারন কিছু টি শার্টে স্পট থাকতে পারে। এই ঝুঁকি এড়াতে অতিরিক্ত কিছু টি শার্ট তৈরি করে। এই অতিরিক্ত পন্য প্রায় সময় প্রয়োজন হয় না। তাই তারা এগুলো কম দামে বিক্রি করে দেয়। এটাই হল গার্মেন্টস স্টক লট ব্যবসা।
গার্মেন্টস স্টক লট ব্যবসা শুরু করবেন কিভাবে?
এই ব্যবসা সম্পর্কে অনেকে আগ্রহ রাখলেও বুঝতে পারেননা যে কিভাবে স্টক লট ব্যবসা করবেন। কিভাবে এই ব্যবসার শুরুটা করবেন।
প্রথমে আপনি ৫০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে স্টক লট ব্যবসা শুরু
করাটাই ভালো হবে। প্রথমেই বেশি টাকা ইনভেস্ট করাটা বুদ্ধিমানের কাজ হবে
না। আর এমন পন্য দিয়ে শুরু করবেন যেগুলো ভালো চলবে। প্রথমে চেষ্টা করবেন
ব্রান্ডের পন্য ক্রয় করতে। এতে দ্রুত বিক্রি করতে পারবেন।
১ থেকে ২
হাজার পিস টি শার্ট দিয়ে শুরু করতে পারেন। প্রথমে ১ থেকে ২ হাজার পিস টি
শার্ট বা পলো শার্ট কিনে এগুলো বিভিন্ন দোকান এবং নিজে অনলাইনে বিক্রি করতে
পারেন। ধরুন আপনি ১০০০ পিস প্রিন্টেড টি শার্ট কিনলেন। একটি টি শার্টের
দাম যদি হয় ৭০ টাকা তাহলে খরচ পড়বে...
১০০০×৭০=৭০০০০৳
আরও অন্যান্য
খরচ ধরেন ৫০০০ টাকা। তাহলে আপনার প্রতি টি শার্টের মূল্য দাড়ায় ৭৫ টাকা। আর
এগুলো আপনি ১০০/১১০ টাকা দরে বিক্রি করবেন দোকানগুলোতে এবং নিজে খুচরা
বিক্রি করলে ১৫০-১৮০৳ দরে বিক্রি করতে পারবেন। এটাতো হল আপনার স্টক লট
ব্যবসার শুরু। শুরুতে লাভের পরিমান কম হবে এটাই স্বাভাবিক। ধীরে ধীরে নতুন
মানুষের সাথে পরিচয় হবে নতুন কাস্টমার পাবেন। তারপর আপনি বড় লটের পন্য
কিনতে পারবেন। বিদেশে পন্য পাঠাবেন।
গার্মেন্টস স্টক লট ব্যবসার সুবিধা অসুবিধা
স্টক লট ব্যবসার সুবিধা হচ্ছে
এতে ঝুঁকি কম এবং লাভও বেশি। কিন্তু এ ব্যবসার কিছু অসুবিধাও আছে। যেমন
ধরুন অনেকগুলো লট এমন থাকে যেখানে ভালো পন্যের হার ৪০-৬০/৭০%। বাকি পন্যের
একটা অংশ রিপেয়ার করা যায়। কিন্তু একটা অংশ পন্য ব্যবহার যোগ্য থাকেনা।
সুতরাং কিনার সময় বুঝে শুনে কিনবেন। স্পট থাকবেই, কিন্তু আপনাকে হিসাব করে
কিনতে হবে যাতে রিপেয়ার করার খরচ এবং বাতিল পন্যের মুল্য উঠে লাভ কিরকম
হবে। তারপর স্টক লট ব্যবসার আরেকটি অসুবিধা হল সবসময় আপনি এক ধরনের পন্য
পাবেন না। তারপর মিক্সড সাইজের পন্যও স্টক লট ব্যবসার অন্যতম একটি অসুবিধা।
এসকল বিষয় আপনি যখন নতুন থাকবেন, হিসাব করতে কঠিন হবে। অভিজ্ঞতার সাথে সাথে এসব বিষয় সহজ
হয়ে যাবে। আবার কখনও পুরো লটের পন্যই ক্রয় করতে হয়। অর্থাৎ একটি লটে যদি
৩০৫৬০ টি পন্য থাকে তাহলে সবগুলি কিনতে হয়। তাই পন্য ক্রয় করার আগে
মার্কেটে চাহিদা কেমন তা যাচাই করে নিবেন।
এবার আসি পন্য কোথায় কিভাবে বিক্রি করবেন?
স্টক
লটের ব্যবসা করতে গেলে আপনার একটি গুদামঘর বা দোকানের প্রয়োজন হবে। যেসব
স্থানে গার্মেন্টস স্টক লটের ব্যবসা চলে সেসব স্থানে দোকান নেওয়ার চেষ্টা
করবেন। অন্যান্য ব্যবসায়ীদের সাথে ভাল সম্পর্ক করে বায়ারদের সাথে যোগাযোগ
করবেন। বায়ারদেরকে পন্যের স্যাম্পল দেখাবেন। এভাবে আপনার কাস্টমার তৈরি হতে
থাকবে। ধীরে ধীরে বিদেশের বায়ারদের সাথে যোগাযোগ করবেন। মনে রাখবেন আপনি
যে পন্য দেশে ১২০ টাকায় বিক্রি করেন সেটা বিদেশে ২০০ টাকায় বিক্রি করতে
পারবেন। সেখানে দাম একটু বেশি পাওয়া যায়। তাই বিদেশি বায়ারদের সাথে ভাল
সম্পর্ক তৈরি করবেন। বর্তমানে অনেকেই স্টক লটের পন্য বিদেশে বিশেষ করে সৌদি
আরব, আরব আমিরাত, কাতার, কুয়েতসহ বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করছেন।
আর পন্য ক্রয় বিক্রয় করতে লেনদেনের মাধ্যম হিসেবে ব্যাংক ব্যবহার করবেন। এতে প্রতারণার শিকার থেকে রক্ষা পাবেন।
সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। তাদের জানার আগ্রহের কারণ হচ্ছে তারা শুধু শুনেই থাকেন যে গার্মেন্টস স্টক লট ব্যবসা একটি লাভজনক ব্যবসা। এই ব্যবসা করে অনেকেই প্রচুর আয় করছে। কিন্তু এই ব্যবসা কি এবং কিভাবে এই ব্যবসা শুরু করতে হয় সেই ধারণা না থাকার কারণে স্টক লট ব্যবসায় তারা নামতে পারছেন না।
স্টক লট ব্যবসাটি যথেষ্ট লাভজনক ব্যবসা তা ঠিক আছে কিন্তু এই ব্যবসা যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং কারণ এসব কাপড় যেহেতু গার্মেন্টস রিজেক্ট মাল বা কিছুটা কম মানসম্পন্ন তাই অনেক সময় কিছু খুঁত থাকে। এই খুঁত থাকার কারণে স্টক লট বায়াররা মাঝে মাঝে তাদের পণ্য বিক্রি করতে সমস্যায় পড়েন। তবে আপনি যদি আপনার এলাকার মার্কেট খুব ভালভাবে জেনে বুঝে সেই অনুযায়ী দেখে স্টক লট ক্রয় করতে পারেন তাহলে আপনি সফল হবেন।
গার্মেন্টস স্টক লট ব্যবসা কি
আমরা সবাই জানি আমাদের দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য হচ্ছে তৈরি পোশাক। আমাদের মোট রপ্তানির ৯০ ভাগের বেশি রপ্তানি আয় হয় পোশাক রপ্তানি থেকে। এই পোশাক রপ্তানি করতে গিয়ে অনেক সময় পোশাক আমদানিকারকরা বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে তাদের অর্ডার বাতিল করে দেয় তখন যেসব কাপড় গার্মেন্টসে স্টক হয়ে থাকে তখন গার্মেন্টস সেগুলোকে লট আকারে বিক্রি করে বলে একে গার্মেন্টস স্টক লট বলে। বিভিন্ন কারণে এসব পোশাকের অর্ডার বাতিল হতে পারে। যেমন –
গার্মেন্টস বায়ারের অর্ডার অনুযায়ী কাপড়ের কোয়ালিটি কম হয়েছে
সঠিক সময়ে পণ্য জাহাজিকরণ করতে না পারা
এলসি সমস্যা ইত্যাদি
এসব কারণে যখন গার্মেন্টস লটের সৃষ্টি হয় তখন গার্মেন্টসগুলো সেসব লট বিভিন্ন স্টক লট বায়ারদের কাছে বিক্রি করে দেয়। স্টক লট বায়াররা অনেক কম দামে এসব স্টক লট কিনে নিয়ে যায়।
স্টক লটের ধরণ
যারা গার্মেন্টস স্টক লট ব্যবসা শুরু করতে চান তারা সাধারণ এই বিষয়ে জানতে চান কারণ এখানে তাদের মনে অনেক শঙ্কা কাজ করে। অনেকেই কোয়ালিটির কথা চিন্তা করেন। এসব চিন্তার কারণ হচ্ছে তারা মনে করেন গার্মেন্টস লট কাপড় মানেই মানহীন কাপড়। কিন্তু ব্যাপারটা এমন নয়। এখানে অনেক মানসম্পন্ন কাপড় পাওয়া যায়। গার্মেন্টস স্টক লট বিভিন্ন ধরণের হয়ে থাকে, যেমন –
অতিরিক্ত পোশাক
কোয়ালিটি নিয়ন্ত্রক কর্তৃক বাতিলকৃত পোশাক
অসম্পূর্ণ পোশাক
গার্মেন্টস বায়ার কর্তৃক বাতিলকৃত পোশাক
অতিরিক্ত পোশাক যখন একটি গার্মেন্টস কারখানা ক্রেতার কাছ থেকে ফরমায়েশ
পায় তখন যে পরিমাণ ফরমায়েশ পায় তার চেয়ে কিছু বেশি পোশাক তৈরি করে। এর কারণ
হচ্ছে যদি কোন কারণে কিছু কাপড় নষ্ট হয়ে যায় তখন যাতে অতিরিক্ত কাপড়গুলো
দিয়ে সেই সমস্যা সমাধান করা যায়। সেসব পণ্য যখন আর দরকার হয় না তখন স্টক লট
হিসেবে তারা বিক্রি করে দেয়। এসব স্টকের মূল্য একটু বেশি হয়। কারণ এগুলোতে
খুঁত থাকে না। আপনি ভাল ভাল শোরুমে এসব কাপড় বিক্রি করতে পারবেন।
কোয়ালিটি নিয়ন্ত্রক কর্তৃক বাতিলকৃত পোশাক কিছু পণ্য আছে যেগুলো তৈরি করার
পর কোয়ালিটি নিয়ন্ত্রক সেগুলো মানসম্পন্ন হয় নাই বলে বাতিল করে দেয়। সেসব
পণ্য পরবর্তীতে গার্মেন্টস কর্তৃপক্ষ স্টক লট হিসেবে স্টক লট বায়ারের কাছে
বিক্রি করে দেয়।
অসম্পূর্ণ পোশাক কিছু পোশাক আছে যেগুলো ফেব্রিক্স সমস্যাসহ বিভিন্ন অসঙ্গতি থাকে। কোন পোশাকে বোতামে সমস্যা কোন পোশাকে পকেট বা কলারে সমস্যা। এসব কারণে সেসব পোশাক আর বিদেশি বায়ারদের কাছে বিক্রি করা হয় না। সেগুলো স্টক লট হিসেবে বিক্রি করে দেওয়া হয়। যারা একেবারে প্রান্তিক মানুষ কম দামে কাপড় কিনতে চায় তাদের কাছে এসব পোশাক বিক্রি করতে পারবেন।।
গার্মেন্টস বায়ার কর্তৃক বাতিলকৃত পোশাক উপরেই কারণগুলো বললাম কেন গার্মেন্টস বায়ার অর্ডার বাতিল করে দেয়। এসব বাতিল হয়ে যাওয়া পোশাক যখন বেশি পরিমাণে জমে যায় তখন স্টক লট ক্রেতাদের কাছে গার্মেন্টস কর্তৃপক্ষ বিক্রি করে দেয়।
গার্মেন্টস স্টক লট ব্যবসা কেন করবেন
গার্মেন্টস স্টক লট ব্যবসা শুরু করার আগে আপনার মনে এই প্রশ্ন আসতেই পারে। একটি ব্যবসা আপনি শুরু করবেন কিন্তু সেই ব্যবসাটি কেন শুরু করবেন তার কিছু যোক্তিক কারণ থাকতে হবে। সেই ব্যবসার বাজার সম্ভাবনা থাকতে হবে।
আসলে গার্মেন্টস স্টক লট ব্যবসা যদি আপনি করতে চান তাহলে আমি বলব আপনি নিশ্চিন্তে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। কারণ বর্তমানে দামী কাপড়ের চেয়ে কম দামী কাপড় বেশি বিক্রি হয়। কারণ কম দামী কাপড়ের ক্রেতার সংখ্যা অনেক অনেক বেশি। আপনি যদি ঢাকার নিউমার্কেট, গুলিস্তান, মিরপুর ১০ নাম্বার গোলচক্কর যান তাহলেই আমার কথার প্রমাণ পেয়ে যাবেন। দেখবেন সুন্দর সুন্দর কাপড়ের শোরুমগুলোর ভেতর যে পরিমাণ ভিড় তার চেয়ে কয়েকগুণ বেশি ভিড় থাকে ফুতপাতে থাকা কাপড়ের ছোট ছোট দোকানগুলোতে
আপনি যদি চট্টগ্রাম যান তাহলে দেখতে পাবেন সেখানকার শপিং সেন্টারের তুলনায় হকার্স মার্কেটে গ্রাহকের সংখ্যা কয়েক গুণ বেশি।
আর মফস্বল এলাকার ক্রেতাদের একটা বড় অংশই কম মূল্যে পোশাক ক্রয় করতে পছন্দ করে। কারণ মানুষের আয়ের সাথে সংগতি রেখেই তাদেরকে খরচ করতে হয়।
এসব কমদামি কাপড়ের একটা বড় অংশই হচ্ছে স্টক লটের কাপড়। স্টক লট বায়াররা এসব কাপড় গার্মেন্টস থেকে কিনে নিয়ে দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করে থাকে।
স্টক লট কোথায় পাবেন
বিভিন্ন যায়গায় আপনি স্টক লট পাবেন। যেমন-
গার্মেন্টস
বায়িং হাউজ
পাইকারি মার্কেট
গার্মেন্টস লটের জন্য সবচেয়ে জমজমাট যায়গা হচ্ছে আশুলিয়ার বাঘাবাড়ি এবং গাজীপুরের কোনাবাড়ি। এসব এলাকায় প্রচুর গার্মেন্টস আছে তাই স্টক লটের জন্য এসব এলাকা প্রসিদ্ধ। এছাড়া এসব এলাকায় আপনি অনেক দোকান পাবেন যেগুলোতে স্টক লটের কাপড় বিক্রি করা হয়।
গার্মেন্টস স্টক লট ব্যবসা শুরু করতে কেমন পুঁজি লাগবে
গার্মেন্টস স্টক লট ব্যবসা শুরু করার জন্য কেমন পুঁজি লাগবে তা আপনার
ব্যবসার পরিধির উপর নির্ভর করবে। আপনি যদি এমন ব্যবসা করেন যেখানে কারখানা
থেকে পোশাক কিনে সরাসরি থার্ড পার্টির কাছে বিক্রি করে দেন তাহলে আপনার ১
থেকে ২ লাখ টাকা হলেই যথেষ্ট। আপনার পোশাক কেনা এবং তার পরিবহণ খরচ বহন
করতে পারলেই হলো।
আপনি যদি একটি দোকান নিয়ে স্টক লটের পাইকারি ব্যবসা করেন তাহলে আপনাকে একটি
দোকান নিতে হবে। যদি গাজীপুর বা আশুলিয়াতে দোকান নিতে চান তাহলে আপনাকে
কয়েক লাখ টাকা অগ্রিম দিতে হবে। কারণ এসব এলাকায় দোকানের চাহিদা অনেক বেশি।
আপনি যদি আপনার এলাকায় স্টক লটের ব্যবসা করতে চান তাহলে ৩ থেকে ৫ লাখ
টাকা লাগবে। কিছু এলাকায় আরও বেশি কিছু লাগতে পারে। কারণ কিছু এলাকায় দোকান
ভাড়া অনেক বেশি। কর্মচারীর বেতন এবং দোকান সাজসজ্জার খরচও অনেক বেশি।
তবে আপনি যদি অনলাইনে স্টক লটের ব্যবসা করতে চান তাহলে অনেক কম খরচে একটি
গার্মেন্টস স্টক লট ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। আপনাকে একটি ওয়েবসাইট তৈরি
করতে হবে। সেখানে আপনি সকল পণ্য ক্যাটাগরি অনুযায়ী প্রদর্শন করবেন। তারপর
ক্রেতারা আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে পণ্যের অর্ডার করবে আর আপনি বিক্রি
করবেন। এটা তখন একটা ই-কমার্স ব্যবসা হয়ে যাবে।
স্টক লট ব্যবসায় আপনাকে যেসব সমস্যা মোকাবিলা করতে হবে
গার্মেন্টস স্টক লট ব্যবসা করতে গেলে আপনাকে কিছু সমস্যার মুখোমুখি হতে হবে। এসব সমস্যা আপনাকে দক্ষতার সাথে মোকাবিলা করতে হবে। এসব সমস্যার মধ্যে রয়েছে –
১. পোশাকের কোয়ালিটি নিয়ে সমস্যা থাকবে। অনেক পোশাকেই কিছু ছেঁড়া বা সেলাইয়ের সমস্যা থাকতে পারে।
২. অনেক সময় দেখা যায় দোকানে আনার কিছুদিন পর কিছু কাপড়ের সেলাই খুলে যায়। তখন আপনাকে সেলাইয়ের পেছনে কিছু ব্যয় করতে হতে পারে।
৩. কিছু কাপড় আছে যেগুলোর কিছুদিন পর রঙ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এর ফলে সেই পোশাক হয় আপনাকে কম দামে বিক্রি করতে হবে নাহলে সেগুলো বিক্রি করাই আপনার জন্য কঠিন হয়ে যাবে।
৪. অনেক দোকান মালিক আপনার কাছ থেকে এসব কাপড় বাকিতে নিতে চাইবে। কিন্তু বেশিরভাগ সময় দেখা যায় দোকানিরা বিক্রি না হওয়ার অজুহাতে পোশাকের দাম দিতে গড়িমসি করে থাকে।
গার্মেন্টস স্টক লট ব্যবসা কেমন লাভজনক
গার্মেন্টস স্টক লট ব্যবসা অনেক লাভভজনক একটি ব্যবসা।আপনি গোল গলার একটি টিশার্ট ৩০-৫০ টাকা দিয়ে কিনতে পারবেন সেই টিশার্ট আপনি ১০০ থেকে ১২০ টাকা অনায়াসে বিক্রি করতে পারবেন। কলারসহ টিশার্ট ১০০ থেকে ১২০ টাকায় কিনতে পারবেন যা মার্কেটে ১৫০ থেকে ২০০ টাকায় বিক্রি করা যায়।
একটি জিন্স প্যান্ট আপনি ১০০ থেকে ১২০ টাকায় কিনতে পারবেন সেটা আপনি ২০০ থেকে ২৫০ টাকায় বিক্রি করতে পারবেন।
একটি শার্ট ১৫০ টাকা থেকে ২০০ টাকায় কিনতে পারবেন যা আপনি মার্কেটে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকায় বিক্রি করতে পারবেন।
আপনি যত বেশি পোশাক বিক্রি করতে পারবেন তত বেশি আপনার লাভ। তবে কিছু পোশাক বিক্রি করতে সমস্যা হলে একটু কম দামে বিক্রি করে দিবেন তারপর অন্য পোশাক বিক্রি করে তার ক্ষতি পুষিয়ে নিবেন।
স্টক লট ব্যবসা করতে হলে যেসব বিষয়ে আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে
গার্মেন্টস স্টক লট ব্যবসা শুরু করতে চাইলে আপনাকে অনেক বিষয়েই সতর্ক থাকতে হবে। যেমন –
মার্কেটের চাহিদা এই ব্যবসা শুরু করার আগেই আপনাকে স্থানীয় মার্কেটের চাহিদা সম্পর্কে জানতে হবে। আপনি যে এলাকায় স্টক লটের পোশাক বিক্রি করবেন সেখানকার ক্রেতারা কোন ধরণের পোশাক ক্রয় করে থাকে সেসব বিষয় সম্পর্কে আপনার অবশ্যই জানতে হবে। আপনাকে বিভিন্ন দোকান মালিক এবং ক্রেতাদের সাথে কথা বলতে হবে।মার্কেটে ভাল চলে এমন পোশাক কিনতে হবে।
পোশাকের কোয়ালিটি পোশাকের কোয়ালিটি একটা বড় ফ্যাক্টর। আপনি এমন পোশাক আনলেন দেখা গেল বেশিরভাগেরই বিভিন্ন সমস্যা আছে তাহলে আপনি লসে পড়তে পারেন। তাই একজন স্টক লট বায়ার হিসেবে আপনি যখন স্টক লট কিনতে যাবেন তখন আপনাকে ভালভাবে চেক করে লট কিনতে হবে। যদি সম্ভব হয় এসব পণ্য কেনার ব্যাপারে অভিজ্ঞতা আছে এমন কাউকে সাথে নিয়ে যাবেন।
বাকিতে বিক্রি স্টক লট ব্যবসায় এটা একটা বড় ধরণের সমস্যা। অনেক ব্যবসায়ী আপনার কাছ থেকে বাকিতে পোশাক নিয়ে পোশাকের দাম দিতে অনেক দেরি করবে। এর ফলে আপনার নতুন পোশাকের অর্ডার করতে সমস্যা হবে। তাই সহজে বাকিতে পোশাক দিবেন না আর দিলেও এমন ব্যবসায়ীকে দিবেন যারা টাকা দিতে গড়িমসি করবে না।
পোশাকের দাম স্টক লট ক্রয় করার সময় অবশ্যই আপনাকে পোশাকের দামের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। এমন দাম দিয়ে অবশ্যই কিনবেন না যে দামে আপনি কিনে যাতায়াত খরচ দিয়ে নিজের এলাকায় নিয়ে গিয়ে বিক্রি করে পোষাতে পারবেন না। এজন্য আগেই এসব পোশাকের দামের ব্যাপারে একটা ভাল ধারণা নিয়ে তারপর স্টক লট কিনতে যাবেন।
প্রতারক থেকে সাবধান অনেক সময় দেখা যায় পোশাকের স্যাম্পল একটা দেখিয়ে প্যাকেটের ভেতর অন্য পোশাক দিয়ে দেয়। এটা বেশি হয় যখন আপনি গার্মেন্টসে না গিয়ে অন্য কোন মাধ্যম ব্যবহার করে কিনবেন তখন। তাই আপনি যখন স্টক লট কিনতে যাবেন তখন আপনাকে ভাল করে চেক করে তারপর পোশাক কিনতে হবে। স্যাম্পলের সাথে প্যাকেটের ভেতরের কাপড় ঠিক আছে কিনা তা ভাল করে দেখে নিবেন।
প্রথম দিকে কম পরিমাণে কিনুন প্রথম দিকে অবশ্যই বেশি পরিমাণে ক্রয় করবেন না। কারণ আপনি যদি বেশি পরিমাণে কিনে ফেলেন আর যদি সেভাবে বিক্রি করতে না পারেন তাহলে আপনি বড় ধরণের ক্ষতির শিকার হবেন। সবচেয়ে ভাল হয় আপনি যদি কিছু বায়ার মেনেজ করতে পারেন। তাহলে তাদের কাছ থেকে চাহিদা জেনে সে অনুযায়ী লট কিনতে পারবেন। আর নিজের দোকানে বিক্রি করলে আপনার দোকানের বিক্রির পরিমান হিসাব করে লট কিনুন।
সাদা তিলের পুষ্টিগুণ
সাদা তিলে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ও খনিজ উপাদান রয়েছে , সাদা তিল নিয়মিত খাদ্য তালিকায় রাখলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন দরকারি ভিটামিন ও খনিজের চাহিদা পূরণ করে।
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্তনে সাদা তিল খুবই উপকারী , এছাড়া সাদা তিল মানুষের রূপ ও সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।সাদা তিলে থাকা বিভিন্ন উপাদান আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।এছাড়া সাদা তিলে প্রচুর পরিমানে ফসফরাস ও ক্যালসিয়াম থাকায় আমাদের হাড় মজবুত করে।
সাদা তিলে ক্যালসিয়াম
সাদা তিলে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার থাকে, যা মানুষের শরীরের পাঁচন ক্রিয়াকে মজবুত করতে সাহায্য করে।সাদা তিলে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ও মিনারেলস রয়েছে, প্রতিদিন খাবার তালিকায় সাদা তিলের উপকরনটি রাখলে ক্যান্সার প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। সাদা তিল ফাইবার যুক্ত হওয়ার ফলে হজম ও কোষ্ঠকাঠিন্য সংক্রান্ত সমস্যা দূর করে। এছাড়া ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনের জন্য সাদা তিল অত্যন্ত উপকারী।
খাদ্য হিসেবে তিল খুবই জনপ্রিয়। নাড়ু, মোয়া ইত্যাদি মিষ্টি জাতীয় খাবার তৈরিতে ব্যবহার করা হয় তিল। এছাড়া তিলের তেল আমাদের স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী। তিলের তেল ব্যবহার করা হয় রূপচর্চার ক্ষেত্রেও। পুষ্টির সমস্যা নিরসনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
সাদা
তিলের উপাদান
তিলের বীজে রয়েছে তামা, একটি খনিজ যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এনজাইম সিস্টেমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
এটি বাতের কারণে সৃষ্ট ব্যথা এবং ফোলা কমায়।, এছাড়া রক্তনালী, হাড় এবং জয়েন্টগুলোতে শক্তি জোগায়।
সাদা তিল এর দাম
সাদা তিলএর দাম বাংলাদেশে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। যারা অনলাইনে প্রশ্ন করে থাকে সাদা তিল এর দাম কত টাকা? তাদের জন্য বলে রাখা ভালো যেহেতু সাদা তিল বাংলাদেশে উৎপাদন করা হয় খুব কম, সাদা তিল এর দাম বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। বর্তমানে সাদা তিল এর দাম ৮০০- ৯০০ টাকা । সাদা তিল ক্রয় করতে আপনি ঢাকার অনেক পাইকারি বাজার গুলি ভিজিট করতে পারেন। ঢাকার চক বাজারের মৌলভি বাজারে পাইকারি সাদা তিল পাবেন। তবে অনলাইনে যদি আপনি সাদা তিল ক্রয় করতে চান তবে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন।
আমাদের ওয়েবসাইটে আপনি আরো পাবেন আদা তাজা এবং শুকনো গুঁড়া, সবুজ শুকনো আমের গুঁড়া , আনারদানা/ বেদানার বীজ, তুলসী, কাঠবাদাম, এলাচ , বড় এলাচ, দারচিনি , ধনে, গরম মসলা , গোলাপ জল, হলুদ , ধনে পাতা , হরিতকি, কাঁচা মরিচ/ কাঁচা লঙ্কা, ধনে গুঁড়া, তেঁতুল , জায়ফল , জয়িত্রি , জিরা , গোটা জিরে, কারিপাতা, নিম পাতা,কাজুবাদাম, বিট নুন, বিট লবণ, কালো এলাচ , গোল মরিচ , কালো জিরা , মেথি পাতা , কাবাব চিনি , জাফরান , খেজুর, পোস্ত, রসুন, শুকনো লঙ্কা / লাল মরিচ লবঙ্গ , মেথি পাতা , মেথি দানা, নুন / লবণ, লেবু , গন্ধরাজ লেবু, কাগ্জি লেবু, শিরিন লেবু, পুদিনা, পেঁয়াজ কলি, পেঁয়াজ পাতা, পাঁচ ফোড়ন, বাংলাদেশী পাঁচটি মসলা একত্রে (মেথি, মৌরি, কালোজিরা, জিরা, সরিষা) পিপুল, কাপ্সিকুম/ক্যাপসিকাম, রাই/ সর্ষে / সরিষা, সাদা সর্ষে / সাদা সরিষা, সরিষা, সরিষার তেল , মৌরি, কালো জিরা, সির্কা , শুকানো আদা গুড়ো , বেশিরভাগ পাউডার, তেজ পাতা , তিল , হিঙ ইত্যাদি সব মসলার পাইকারি দাম ।
খালি পেটে ইসবগুলের ভুসি খেলে কি হয়
কোষ্ঠকঠিন্যতায় ভূগলে প্রতিদিন ৫-১০ গ্রাম ইসবগুল নিয়ে ১ কাপ ঠাণ্ডা বা গরম পানিতে আধাঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে তাতে ২-৩ চামচ চিনি মিশিয়ে সকালে খালি পেটে ইসবগুলের ভুসি খেলে বা রাতে শোয়ার আগে খেলে উপকার পাওয়া যায়। এতে রয়েছে প্রাকৃতিক উপাদান যা আমাদের পেটের পীড়া, কোষ্ঠকঠিন্যতায় উপকারী। পেট পরিষ্কার করার জন্য ওষুধের চেয়ে ইসুবগুল অনেক উপকারী। ইসবগুল প্রাকিতিকভাবে আমাদের সুস্থ রাখে। খালি পেটে ইসবগুলের ভুসি খেলে ভরা পেটে ইসবগুলের ভুসি খেলে যে উপকার হত তার চেয়ে বেশী উপকার হয়।
যাদের ইউরিনে জ্বালাপোড়া আছে তারা
সকালে খালি পেটে ইসবগুলের ভুসি খেলে প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া কমবে এবং
ইউরিনের রং স্বাভাবিক হয়ে যাবে। এছাড়া প্রতিরাতে ইসবগুল খেয়ে ঘুমালে আমাশয়
থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। হাতে, পায়ে জ্বালাপোড়া ও মাথা ঘোরানো রোগে আখের
গুড়ের সঙ্গে ইসবগুলের ভুসি মিলিয়ে সকাল-বিকাল এক সপ্তাহ খেলে অনেক উপকার
পাওয়া যাবে।
ওজন কমানোর ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় বাঁধা হচ্ছে ক্ষুধার
বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা। ইসবগুল পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। অন্ত্র পরিস্কারেও
সাহায্য করে ইসবগুল।
ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার সঠিক সময়
প্রতিদিন
সকালে অথবা খাওয়ার পূর্বে কুসুম গরম পানিতে ইসবগুল ও লেবুর রস মিশিয়ে পান
করলে পেট ভরার অনুভূতি হয় এবং অন্য খাবার খাওয়ার ইচ্ছা কমায়।ইসবগুল যাদের
ডায়াবেটিস আছে তাদের জন্য খুবই ভালো। এটি পাকস্থলীতে যখন জেলির মত একটি
পদার্থে রূপ নেয় তখন তা গ্লুকোজের ভাঙ্গন ও শোষণের গতিকে ধীর করে। যার ফলে
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে থাকে।
অ্যাসিডিটির প্রতিকারে : আমাদের
প্রায় সবারই কিছু না কিছু অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকে, আর ইসবগুল হতে পারে এই
অবস্থার ঘরোয়া প্রতিকার। ইসগুল খেলে তা পাকস্থলীর ভেতরের দেয়ালে একটা
প্রতিরক্ষামূলক স্তর তৈরি করে, যা অ্যাসিডিটির বার্ন থেকে পাকস্থলীকে রক্ষা
করে। এছাড়াও এটি সঠিক হজমের জন্য এবং পাকস্থলীর বিভিন্ন এসিড নিঃসরণে
সাহায্য করে। এক্ষেত্রে প্রতিবার খাদ্য গ্রহণের পর ২ চামচ ইসবগুল আধা গ্লাস
ঠান্ডা দুধে মিশিয়ে পান করতে হবে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণে :
ইসবগুলে থাকে কিছু অদ্রবণীয় ও দ্রবণীয় খাদ্য আঁশের চমত্কার সংমিশ্রণ যা
কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণে ঘরোয়া উপায় হিসেবে খুব ভালো কাজ করে। পাকস্থলীতে
গিয়ে এটি ফুলে ভেতরের সব বর্জ্য পদার্থ বাইরে বের করে দিতে সাহায্য করে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে প্রতিদিন ঘুমাতে যাওয়ার আগে ২ চামচ ইসবগুলের ভুসি এক
গ্লাস কুসুম গরম দুধের সঙ্গে মিশিয়ে পান করতে হবে।
ডায়রিয়া প্রতিরোধে :
ইসবগুলের ভুসি ডায়রিয়া প্রতিরোধেও সক্ষম। ডায়রিয়া প্রতিরোধে ইসবগুল দইয়ের
সঙ্গে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়। কারণ দইয়ে থাকা প্রোবায়োটিক পাকস্থলীর
ইনফেকশন সারায় এবং ইসবগুল তরল মলকে শক্ত করতে সাহায্য করে বলে খুব কম সময়েই
এটি ডায়রিয়া সারাতে পারে। ডায়রিয়া প্রতিরোধে দিনে দু’বার ভরাপেটে ২ চামচ
ভুসি ৩ চামচ টাটকা দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে।
হার্টের সুস্থতায় : ইসবগুলের
ভুসিতে থাকা খাদ্যআঁশ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে আমাদেরকে হূদরোগ থেকে
সুরক্ষিত করে। যে কারণে চিকিত্সকরা সব সময় হূদরোগ প্রতিরোধে এধরনের খাবারের
পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এটি পাকস্থলীর দেয়ালে একটা পাতলা স্তর সৃষ্টি করে। যা
খাদ্য হতে কোলেস্টেরল শোষণে বাধা দেয়; বিশেষ করে রক্তের সিরাম
কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। এছাড়াও এটি রক্তের অতিরিক্ত কোলেস্টেরল সরিয়ে
দেয়, যা থাকলে ধমনীতে ব্লক সৃষ্টির সম্ভাবনা থাকে।
ইসবগুলের ভুসি ছবি
আমাদের ওয়েবসাইটে আপনি আরো পাবেন আদা তাজা এবং শুকনো গুঁড়া, সবুজ শুকনো আমের গুঁড়া , আনারদানা/ বেদানার বীজ, তুলসী, কাঠবাদাম, এলাচ , বড় এলাচ, দারচিনি , ধনে, গরম মসলা , গোলাপ জল, হলুদ , ধনে পাতা , হরিতকি, কাঁচা মরিচ/ কাঁচা লঙ্কা, ধনে গুঁড়া, তেঁতুল , জায়ফল , জয়িত্রি , জিরা , গোটা জিরে, কারিপাতা, নিম পাতা,কাজুবাদাম, বিট নুন, বিট লবণ, কালো এলাচ , গোল মরিচ , কালো জিরা , মেথি পাতা , কাবাব চিনি , জাফরান , খেজুর, পোস্ত, রসুন, শুকনো লঙ্কা / লাল মরিচ লবঙ্গ , মেথি পাতা , মেথি দানা, নুন / লবণ, লেবু , গন্ধরাজ লেবু, কাগ্জি লেবু, শিরিন লেবু, পুদিনা, পেঁয়াজ কলি, পেঁয়াজ পাতা, পাঁচ ফোড়ন, বাংলাদেশী পাঁচটি মসলা একত্রে (মেথি, মৌরি, কালোজিরা, জিরা, সরিষা) পিপুল, কাপ্সিকুম/ক্যাপসিকাম, রাই/ সর্ষে / সরিষা, সাদা সর্ষে / সাদা সরিষা, সরিষা, সরিষার তেল , মৌরি, কালো জিরা, সির্কা , শুকানো আদা গুড়ো , বেশিরভাগ পাউডার, তেজ পাতা , তিল , হিঙ ইত্যাদি সব মসলার পাইকারি দাম ।
फूल व्यापार विचार
ऐसे लोगों को ढूंढना असंभव है जिन्हें फूल पसंद नहीं हैं। लोग अलग-अलग मौकों पर सजावट के लिए फूलों का इस्तेमाल करते हैं। वे अपने प्रियजनों को उपहार के रूप में फूल भी देते हैं। विभिन्न अवसरों के लिए बहुत सारे फूलों की आवश्यकता होती है तो आप फूलों का व्यवसाय शुरू कर सकते हैं। फूल की दुकान ये फूल प्रदान करती है। फूलों का व्यवसाय एक बहुत ही आकर्षक व्यवसाय है हमारे देश में लगभग सभी धार्मिक और सामाजिक अवसरों पर फूलों का उपयोग किया जाता है। हम इस अवसर का लाभ उठाकर फूलों का व्यवसाय शुरू कर सकते हैं। हमारे देश के सावर, ढाका के मुंशीगंज, जेसोर आदि क्षेत्रों में व्यावसायिक आधार पर फूलों का उत्पादन करके फूलों का व्यापार किया जाता है। साथ ही शहर के शाहबाग की फूलों की दुकानों से थोक भाव पर फूल खरीद कर फूलों का व्यापार किया जा सकता है. आप फूल खरीदकर भी फूलों का व्यवसाय शुरू कर सकते हैं। बेरोजगार पुरुष और महिलाएं फूलों का व्यवसाय शुरू कर सकते हैं।
फूल व्यवसाय की बाजार संभावना
फूल आमतौर पर पूरे साल मांग में रहते हैं। खास दिनों में इसकी काफी डिमांड रहती है। जैसे 21 फरवरी, 14 फरवरी, 16 दिसंबर। खासकर सर्दी, शादियों, शरीर पर पीलापन, विभिन्न सामाजिक आयोजनों, सभाओं आदि में इस समय फूलों की मांग भी अधिक होती है, इसलिए इस समय फूलों का कारोबार फलफूल रहा है। फैंसी लोग घर की साज-सज्जा के लिए भी फूल खरीदते हैं।
फूल व्यवसाय के लिए स्थान का चयन 6
सबसे पहले आपको फूल व्यवसाय देने के लिए एक उपयुक्त स्थान का चयन करना होगा। कोर्ट के पास स्कूल, धार्मिक संस्थान, कार्यालय फूल व्यवसाय देने के लिए उपयुक्त स्थान है। फूल की दुकान के सामने दुकान के नाम का एक साइन बोर्ड लगाना चाहिए, तो यह आसानी से खरीदारों का ध्यान आकर्षित करेगा। फूलों का व्यवसाय आमतौर पर शहरों या मूसबॉल क्षेत्रों में अच्छा चलता है। फूलों की दुकान में खरीदारों को आकर्षित करने के लिए पारंपरिक फूलों के अलावा आपको कई तरह के असामान्य फूल भी मिलेंगे।
फूलों की दुकान के लिए पूंजी
फूल की दुकान के लिए आवश्यक स्थायी सामग्री खरीदने के लिए आपको 20,000 रुपये से 50,000 रुपये की आवश्यकता होगी। एक हफ्ते के फूलों की व्यवस्था खरीदने में करीब 400 से 500 रुपये लगेंगे। इसके अलावा, आपको फूल खरीदने के लिए प्रति सप्ताह 10,000 रुपये से 20,000 रुपये का निवेश करना होगा। यदि आप एक दुकान का घर किराए पर लेना चाहते हैं, तो आपको दुकान के घर की स्थिति और किराए के लिए और 1 लाख से 2 लाख रुपये की आवश्यकता हो सकती है। आप 3 लाख रुपए से फूलों का बिजनेस शुरू कर सकते हैं।
फूलों की दुकान को सजाने के लिए आपको जो कुछ भी चाहिए:
आप अपनी फूलों की दुकान को अपनी पसंद के अनुसार सजा सकते हैं, इससे फूलों की दुकान को सजाने का अतिरिक्त खर्च बच जाएगा। जिससे आप फूलों की दुकान को सजाने के लिए अन्य सामग्री खरीद सकते हैं। फूलों को पकड़ने के लिए पर्याप्त फूलदान और टोकरियाँ व्यवस्थित करें। आपको कुछ बाल्टी पानी रखने की जरूरत है। वहीं सुंदर रैपिंग पेपर, स्कॉच टेप, कैंची, सूत, टोकरी बनाने की मेज आदि की आवश्यकता होगी। आप अपनी फूलों की दुकान को अन्य विक्रेताओं की तुलना में थोड़ा अलग तरीके से सजाएंगे, आप विभिन्न प्रकार के फूल रख सकते हैं ताकि खरीदार आपकी फूलों की दुकान की ओर अधिक आकर्षित हों। साथ ही कृत्रिम फूल भी अब बहुत लोकप्रिय हैं। आप चाहें तो इन फूलों से अपनी दुकान को भी सजा सकते हैं। आप खरीदार का ध्यान आकर्षित करने के लिए अलग-अलग टब में अलग-अलग तरह के फूलों को सजा सकते हैं।
फूलों की देखभाल
फूल व्यवसाय में कुछ नियम और कानून होते हैं। फूलों का व्यवसाय अन्य व्यवसायों से थोड़ा अलग है। यानी इस व्यवसाय का उत्पाद फूल है, जो लंबे समय तक ताजा नहीं रहता है; सड़ता है। इसलिए इसका ख्याल रखें। इसे ताजा और ताजा रखने के लिए नियमों के अनुसार फूलों पर पानी का छिड़काव करना चाहिए।
फूल की दुकान चलाने के नियम
दुकान का चयन करने के बाद दुकान में लकड़ी की अलमारियां दीवारों के सामने लगानी चाहिए। आप फूलों को मिट्टी के बरतन या कांच के फूलदानों में अलमारियों पर रख सकते हैं।
प्रत्येक फूलदान में एक फूल रखना चाहिए। इसके अलावा, बेंत या बांस की टोकरियों में कुछ फूलों को बिक्री के लिए बड़े करीने से व्यवस्थित किया जाना चाहिए।
फूलों को ताजा और ताजा रखने के लिए समय-समय पर फूलों पर साफ पानी का छिड़काव करना चाहिए।
क्षेत्र में अधिक मांग वाले फूलों को अधिक रखा जाना चाहिए। गुलाब, कंद, गेंदा आदि फूलों का उपयोग आमतौर पर घरों और कारों को सजाने के लिए किया जाता है। इसलिए इन सभी फूलों को अधिक मात्रा में रखना चाहिए। इसके अलावा अगर आप कुछ नए प्रकार के फूल भी लगाते हैं तो यह खरीदारों का ध्यान अपनी ओर आकर्षित करेगा। हाल के कॉर्पोरेट घोटालों के परिणामस्वरूप इस विशेषता की मांग में काफी वृद्धि हुई है। इसलिए इन फूलों को अधिक मात्रा में रखा जा सकता है। जगह समझनी है और फूल रखना है।
उन सभी फूलों को रखना बेहतर है जो कम मात्रा में आसानी से खराब हो जाते हैं।
घर को फूलों से सजाने, कार को सजाने या अलग-अलग तरीकों से फूलों की व्यवस्था करने की तस्वीरों वाली किताब को स्टोर में रखना सबसे अच्छा है। तब खरीदार घर या कार को देखने के बाद ऑर्डर कर सकेगा। और फूलों की व्यवस्था करने के लिए आपको इस काम में कुशल होना होगा।
इस बिजनेस से पैसे कमाने के दो तरीके हैं। खुदरा फूल, फूलों की टोकरी या गुलदस्ते बेचकर पैसा लिया जा सकता है। अलग-अलग मौकों पर खरीदारों के निर्देशानुसार घर, घर या कार की व्यवस्था की जा सकती है और फूलों की कीमत और मजदूरी के बदले में लिया जा सकता है।
सावधान
हमेशा ताजे और ताजे फूल रखें।
फूल की दुकान को हमेशा साफ सुथरा रखना चाहिए।
इस बात का ध्यान रखना चाहिए कि फूल में कीड़े न हों।
फूल व्यवसाय में आय और लाभ का लेखा-जोखा
अगर आप हर महीने 50,000 रुपये से 1 लाख रुपये तक के फूल खरीदते हैं, तो आप सभी खर्चों में कटौती करके फूल बेचकर 20,000 रुपये से 25,000 रुपये कमा सकते हैं। इसके अलावा, लाभ और हानि निवेश और बिक्री पर निर्भर करता है, इसलिए इस मामले में गणना सिर्फ एक विचार देने के लिए है। ऐसे में लाभ की राशि कम या ज्यादा हो सकती है।
स्थायी सामग्री एक बार खरीदने के बाद लंबे समय तक काम कर सकती है। यदि आप व्यवसाय की शुरुआत में यह लागत कर सकते हैं, तो बाद में केवल कच्चा माल खरीदकर व्यवसाय को जारी रखना संभव है।
বর্তমান সময়ে যে কোন কঠিন কাজে ভেকু মেশিন এর ব্যবহার এর প্রবনতা বেশি। ভেকু মেশিন এক সাথে অনেক কাজ করতে পারে তাই এর চাহিদা অনেক। এটি অনেক বড় এবং দামী হওয়া এটি ভাড়া নিতে হয়। কিন্তু এটি ভাড়া নেওয়ার পূর্বে খরচ এর বিষয় ভেকু মেশিন এর ভাড়া কত এবং ভেকু মেশিন ভাড়া নেওয়ার নিয়ামাবলি সম্পর্কে জানতে চান। আজকের পর্বে তাদের জন্য।
* প্রথমে জেনে নেই ভেকু মেশিন কয় ধরনেরঃ
১। ৩ পয়েন্টের ভেকুঃ এই ধরনের ভেকু মেশিন দিয়ে রাস্তা নির্মাণ এর সময়ে মাটি কাটা, মাটি কাটা, পুকুর খননের কাজে বেশি ব্যবহার হয়।
২। ৫ পয়েন্টের ভেকুঃ এই ধরনের ভেকু ৩ পয়েন্টের ভেকুর মত কাজেই ব্যবহার হয়। তবে একটু ভারী কাজের ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়।
৩। ৭ পয়েন্টের ভেকুঃ ৭ পয়েন্টের ভেকু বড় স্থাপনা ভাঙ্গা, খনি জাতীয় স্থানে মাটি খনন, নদীর মাটি খনন এসব কাজে এ ধরনের ভেকু মেশিন ব্যবহার হয়।
* এখন আমরা জানবো ভেকু মেশিন এর ভাড়া কত??
সার্বিক অবস্থা বিবেচনায় ভাড়ার ব্যাপারটা একটু উঠানামা করতে পারে। ভেকুর ভাড়ার ব্যাপারটা হিসেব হয় ঘন্টা চুক্তিতে। নিম্নে ভাড়ার ব্যাপারে একটা ধারণা দেওয়া হলো। এই রেট প্রায় সব সময় থাকে। একজ অভিজ্ঞ ভেকু মেশিন এর ব্যবসায়ী কাছ থেকে নেওয়া। তবে আপনার এলাকায় এটি নাও হতে পারে এটি ধারণা-
১। ৩ পয়েন্টের ভেক্যুর ভাড়াঃ ৩ পয়েন্টের একটা মেশিন সাধারণত ৭০০থেকে ৭৫০ টাকা প্রতি ঘন্টায় ভাড়া দেওয়া হয়।
২। ৫ পয়েন্টের ভেকুঃ ৫ পয়েন্টের ভেকু গড়ে ১২০০ টাকা হিসেবে ভাড়া দেওয়া হয়ে থাকে।
৩। ৭ পয়েন্টের ভেকুঃ ৭ পয়েন্টের একটা ভেকু ১৫০০ টাকা ঘন্টায় ভাড়া দেওয়া হয়ে থাকে।
* এখন আমরা জানবো ভেকু মেশিন এর ভাড়া সংক্রান্ত কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
১।যদি আপনি অনেক দিনের জন্য ভেকু মেশিন ভাড়া নেন অবশ্যই লিখিত ভাবে ভাড়ার চুক্তি করবেন। চুক্তিনামা ভালো করে যাচাই নিবেন এতে সমস্যা থাকার সম্ভাবনা কমে যায়।
২। নিজে যদি ভেকু মেশিনের ব্যাপারে পারদর্শী ও অভিজ্ঞ না হন, তবে অবশ্যই ভেকু বিষয়ক অভিজ্ঞ কাউকে দিয়ে ভাড়ার পূর্বে মেশিন ভাল মত পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষা করে নিবেন।
৩। ভেকু ভাড়ার পূর্বে অবশ্যই ইঞ্জিন ভাল ভাবে করে পরীক্ষা করে নিবেন। ইঞ্জিনের কন্ডিশন খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। তা না হলে খরচ করে অনবেন কিন্তু কাজে আসবে না।
৪। আপনি ভেকু মেশিন ভাড়ার পূর্বে যেখানে কাজ করবে সে যায়গা সম্পর্কে মালিক পক্ষকে বিস্তারিত জানতে হবে। তারা সে অনুযায়ী অপারেটর দিবে। তা না হলে আপনি বিপদে পড়বেন।
৫। ভেকু ভাড়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই মনে রাখবেন ভেকুর মাস গণনা হয় ২৪০ ঘন্টায়। অর্থাৎ মানে ৩০ দিনের মধ্যে ২৪০ ঘন্টা মেশিন চললে সেটা ১ মাস চলেছে হিসেবে গণ্য হবে। এ বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। এবং তাদের কি নিয়ম তা জানুন।
৬। ভেকুর ক্ষেত্রে উপরে যেটা বলা হল সেটা শুধু বডির ভাড়ার হিসাব। এছাড়াও একটা ভেকু চালাতে একজন অপারেটর ও একজন হেল্পার লাগে। এতে সর্বমোট খরচ প্রতি মাসে ৪০- ৬০ হাজার টাকার মত হয়ে থাকে।
৭। ভাড়া চলাকালীন যে জ্বালানী প্রয়োজন হবে তা যিনি ভাড়া নিবেন তিনি সম্পূর্ণ বহন করবেন।
৮। কাজ চলাকালীন কোন কিছু নষ্ট বা ঠিক করার দরকার হলে এই ব্যাপারে মালিক ও ভাড়াটিয়ার অনেক সময় চুক্তি থাকে কে কতটা ঠিক করবেন। এই সকল ব্যাপার ভাড়া নেওয়ার সময় কথা বলুন।
৯। ভাড়া নেবার ক্ষেত্রে অবশ্যই ভাল ব্র্যান্ডের মেশিন ভাড়া নেওয়া ভালো এতে কাজে দ্রুত হবে।
১০। যেহেতু ভেকু একটা অত্যন্ত দামী ও ভারী যন্ত্র এটির কোন জামানত আছে কিনা সে বিষয়ে ভেকু মেশিন ভাড়া করার পূর্বে যেনে নিবেন।
১১। অবশ্যই যে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান থেকে ভেকু ভাড়া নিচ্ছেন তার ব্যাপারে পূর্বেই খোঁজ-খবর নিয়ে নিবেন। এটা ফলে আপনি অনাকাঙ্ক্ষিত জটিলতা মুক্ত হয়ে কাজ করতে পারবেন।
১২। আপনি ভাড়া টাকা কবে দিবেন, জামানত কত দিবেন, কিভাবে দিবেন ও কিভাবে ফেরত নিবেন তা অবশ্যই চুক্তিনামায় উল্লেখ রাখবেন। যা আপনাকে কাজ সম্পাদনে সুবিধা করে দিবে।
আমরা কারো ক্ষতি না করি নিজের সম্পদের সঠিক ব্যবহার করি। সকালের সফলতা কামনা করি। আমাদের পোস্টটি এই পর্যন্ত পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আখরোটের দাম বাংলাদেশে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। তবে যারা অনলাইনে এই প্রশ্ন করেন যে আখরোটের দাম প্রতি কেজি কত টাকা ? তাদের জন্য আখরোটের দাম আজকের পোষ্টে দেয়া হবে। যেহেতু আখরোট বাংলাদেশে উৎপাদন করা হয়না, সেহেতু আখরোট দাম প্রতি কেজি বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। তবে আখরোট দাম প্রতি কেজি জানার আগে আমরা জেনে নেই আখরোট কোথায় পাওয়া যায়, আখরোট কি কাজে লাগে ? আখরোটের উপকারিতা ইত্যাদি।
আখরোট এক প্রকার বাদাম জাতীয় খাবার। আখরোটে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন,কার্বোহাইড্রেট,প্রোটিন এবং আয়রন।আখরোট আমাদের শরীরের জন্য খুব উপকারী। নিয়মিত আখরোট খেলে শরীরের খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে। এতে হৃৎপিণ্ড সুস্থ থাকে। স্বাস্থ্যকর ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ম্যাগনেসিয়াম থাকায় আখরোট হাড় ও দাঁতের জন্য খুব উপকারী।
আখরোট খাওয়ার উপকারীতাঃ
আখরোট খাওয়ার নিদিষ্ট কোনো নিয়ম নেই। দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় এই খাবারটি রাখলেই স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়। তবে পুষ্টিবিদদের মতে, সারারাত ভিজিয়ে রেখে সকালে আখরোট খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। এজন্য রাতে ২ থেকে ৪ টি আখরোট ভিজিয়ে রেখে সকালে খেতে পারেন। নিয়মিত আখরোট খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
আখরোটে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, কপার ও জিঙ্ক রয়েছে। নিয়মিত আখরোট খেলে বিপাক ভালো হয় যা ওজন কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া আখরোটে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার থাকায় এটি দীর্ঘ সময় পেট ভরা অনুভূত হতে সাহায্য করে। ফলে বেশি খাওয়ার প্রবণতা কমে। আখরোটে প্রচুর পরিমাণ ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড থাকায় মানসিক চাপ ও হতাশা কমাতে সাহায্য করে,যার ফলে মন ভালো থাকে। আখরোটে মেলাটোনিন নামক একটি উপাদান থাকে যা অনিদ্রার সমস্যাকে দূরে রাখতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। তাই রাতে যাদের ভাল ঘুম হয় না, তারা খাদ্যতালিকায় আখরোট রাখলে অনিদ্রার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।আখরোটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে, যা সুস্থ ত্বকের জন্য বিশেষ উপযোগী। নিয়মিত আখরোট খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। আখরোট রক্তে শর্করার মাত্র নিয়ন্ত্রণ করে ডায়বেটিসও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
আখরোটের দাম বাংলাদেশঃ
আখরোটের দাম বাংলাদেশে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। যারা অনলাইনে প্রশ্ন করে থাকে আখরোটের দাম কত টাকা? যেহেতু আখরোট বাংলাদেশে উৎপাদন করা হয় না, সেহেতু আখরোটের দাম বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। আখরোটের দাম ৮০০- ৯০০ টাকা ।
আখরোট কোথায় পাওয়া যায়ঃ
চকবাজারে পাইকারি দামে আখরোট ক্রয় করা যায়।অনলাইনে পাইকারি দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আখরোটের দাম বাংলা
দেশে
ফুলের ব্যবসার আইডিয়াঃ
ফুল পছন্দ করে না এরকম মানুষ খুঁজে পাওয়া অসম্ভব। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গৃহসজ্জার জন্য মানুষ ফুল ব্যবহার করে থাকে। এছাড়া প্রিয়জনকেও ফুল উপহার দিয়ে থাকে। নানান অনুষ্ঠানে অনেক বেশি পরিমাণে ফুলের প্রয়োজন হয়।এজন্য আপনি ফুলের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এই ফুলের যোগান দিয়ে থাকে ফুলের দোকান। ফুলের ব্যবসা অত্যন্ত লাভজনক একটি ব্যবসা।আমাদের দেশের প্রায় সকল ধর্মীয় ও সামাজিক অনুষ্ঠানে ফুল ব্যবহার করা হয় । এই সুযোগ কে কাজে লাগিয়ে আমরা শুরু করতে পারি ফুলের ব্যবসা। আমাদের দেশের ঢাকার সাভার মুন্সিগঞ্জ, যশোর প্রভৃতি এলাকায় বানিজ্যিক ভিত্তিতে ফুল উৎপাদন করে ফুলের ব্যবসা করা হয়। এছাড়া শহরের শাহবাগের ফুলের দোকানগুলো থেকে পাইকারী দামে ফুল কিনে ফুলের ব্যবসা করা যাবে। ফুল গুলো কিনে এনে আপনি ও শুরু করে দিতে পারেন ফুলের ব্যবসা । ফুলের ব্যবসা বেকার নারী-পুরুষ যে কেউ শুরু করে দিতে পারেন।
ফুলের ব্যবসার বাজার সম্ভাবনা
সাধারণত সারাবছরই ফুলের চাহিদা থাকে। বিশেষ দিন গুলিতে অনেক বেশী চাহিদা থাকে। যেমন ২১ শে ফেব্রুয়ারি , ১৪ই ফেব্রুয়ারি, ১৬ ডিসেম্বর । বিশেষ করে শীতকালে বিয়ে, গায়ে হলুদ, নানান সামাজিক অনুষ্ঠান, সভা ইত্যাদি বেশি থাকে বলে এই সময় ফুলের চাহিদাও বেশি থাকে ফলে এ সময় ফুলের ব্যবসা রমরমা থাকে। এছাড়া গৃহসজ্জার কাজেও সৌখিন মানুষ ফুল কিনে থাকে।
ফুলের ব্যবসার জন্য স্থান নির্বাচন ঃ
প্রথমেই ফুলের ব্যবসা দেবার জন্য উপযুক্ত স্থান নির্বাচন করতে হবে। স্কুল, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, অফিস আদালতের পাসেই ফুলের ব্যবসা দেবার উপযুক্ত স্থান। ফুলের দোকানের সামনে দোকানের নাম দিয়ে একটি সাইনবোর্ড দিতে হবে, তাহলে সহজেই তা ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। সাধারণত শহর বা মফস্বল এরিয়াগুলিতে ফুলের ব্যবসা ভালো চলে। ফুলের দোকানে আপনি গতানুগতিক ফুলের পাশাপাশি বিভিন্ন রকমের আনকমন ফুল রাখবেন,যেন ক্রেতাদের আকর্ষন হয়।
ফুলের দোকানের জন্য মূলধনঃ
ফুলের দোকান দেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় স্থায়ী উপকরণ কিনতে ২০০০০ থেকে ৫০০০০ টাকার প্রয়োজন হবে। ফুল সাজানোর জন্য এক সপ্তাহের প্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে প্রায় ৪০০ থেকে ৫০০ টাকার প্রয়োজন হবে। এছাড়া প্রতি সপ্তাহে ফুল কেনার জন্য ১০০০০ থেকে ২০০০০ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। দোকান ঘর ভাড়া নিতে চাইলে দোকান ঘরের পজিশন ও ভাড়া বাবদ আরও ১ লাখ টাকা থেকে ২ লাখ টাকা প্রয়োজন হতে পারে। ৩ লাখ টাকা দিয়েই আপনি শুরু করতে পারেন একটা ফুলের ব্যবসা।
ফুলের দোকান সাজানোর জন্য যা যা প্রয়োজনঃ
আপনি আপনার ফুলের দোকান নিজের পছন্দমতো সাজিয়ে নিতে পারেন এতে করে ফুলের দোকান সাজানোর জন্য আপনার অতিরিক্ত খরচটা বেচে যাবে । যা দিয়ে আপনি ফুলের দোকান সাজানোর জন্য অনান্য উপকরন কিনতে পারবেন। ফুল রাখার জন্য পর্যাপ্ত ফুলদানি ও ঝুড়ির ব্যবস্থা করুন। পানি রাখার জন্য কয়েকটি বালতি রাখতে হবে। একই সঙ্গে সুন্দর র্যানপিং পেপার, স্কচটেপ, কাঁচি, সুতা, ডালা বানানোর টেবিল প্রভৃতি উপকরণের প্রয়োজন পড়বে। অনান্য বিক্রেতাদের তুলনায় আপনি আপনার ফুলের দোকান একটু ভিন্ন ভাবে ডেকোরেশন করবেন, ভিন্ন ধরনের ফুল রাখতে পারেন,যাতে আপনার ফুলের দোকানের প্রতি ক্রেতাদের আকর্ষন বেশি থাকে। এছাড়া আর্টিফিশিয়াল ফুল গুলি এখন অনেক জনপ্রিয়। আপনি চাইলে এসব ফুল দিয়েও আপনার দোকান সাজিয়ে নিতে পারেন। ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য নানা জাতের ফুল আলাদা আলাদা টবে ডেকোরেশন করে রাখতে পারেন।
ফুলের যত্ন
ফুলের ব্যবসায় কিছু নিয়ম-কানুন রয়েছে। অন্যান্য ব্যবসার তুলনায় ফুলের ব্যবসাটা একটু ভিন্ন। অর্থাৎ, এ ব্যবসার পণ্য হচ্ছে ফুল, যা বেশিদিন তাজা থাকে না; পচে যায়। সুতরাং এর যত্ন নিতে হবে। টাটকা ও সতেজ রাখার জন্য নিয়ম করে ফুলে পানি ছিটিয়ে দিতে হবে।
ফুলের দোকান পরিচালনার নিয়ম
দোকান নির্বাচন করার পর দোকানে কাঠের তাকগুলো দেয়াল ঘেঁষে সাজিয়ে নিতে হবে। তাকগুলোর উপর মাটি বা কাঁচের ফুলদানিতে ফুল সাজিয়ে রাখতে পারেন।
একেক ফুলদানীতে একেক ফুল রাখতে হবে। এছাড়া বেত বা বাঁশের ঝুড়িতে কিছু ফুল বিক্রয়ের জন্য সুন্দর করে সাজিয়ে রাখতে হবে।
ফুল টাটকা ও সতেজ রাখার জন্য ফুলের উপর মাঝে মাঝে পরিস্কার পানি ছিটিয়ে দিতে হবে।
যে এলাকায় যেসব ফুলের চাহিদা বেশি থাকে সেসব ফুল বেশি রাখতে হবে। গোলাপ, রজনীগন্ধা, গাঁদা ইত্যাদি ফুল সাধারণত নানান অনুষ্ঠানে ঘর ও গাড়ী সাজানোয় বেশি ব্যবহার করা হয়। তাই এই সব ফুল বেশি পরিমাণে রাখতে হবে। এর পাশাপাশি নতুন ধরণের কিছু ফুল রাখলেও তা ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। বর্তমানে শহরে গ্লাডিওলাস, অর্কিড,দোলনচাঁপা ইত্যাদি ফুলের চাহিদা বেড়েছে। তাই এই ফুলও বেশি পরিমাণ রাখা যেতে পারে। স্থান বুঝে ফুল রাখতে হবে।
যে সব ফুল সহজেই নষ্ট হয়ে যায় সে সব ফুল কম পরিমাণে রাখাই ভালো।
দোকানে ফুল দিয়ে ঘর সাজানো, গাড়ি সাজানো বা নানানভাবে ফুল সাজানোর ছবিসহ একটি বই রাখলে ভালো হয়। তাহলে ক্রেতা তা দেখে ঘর বা গাড়ি সাজানোর অর্ডার দিতে পারবে। আর ফুল সাজানোর জন্য এ কাজে দক্ষ হতে হবে।
দুইভাবে এই ব্যবসা থেকে আয় করা যাবে। খুচরা ফুল, ফুল সাজানো ঝুড়ি বা তোড়া বিক্রয় করে তার বিনিময়ে টাকা নেয়া যাবে। আবার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ক্রেতাদের নির্দেশ অনুযায়ী ঘর, বাড়ি বা গাড়ি সাজিয়ে দিয়ে তার বিনিময়ে ফুলের দাম ও মজুরি নেয়া যাবে।
সাবধানতা
সব সময় টাটকা ও সতেজ ফুল রাখতে হবে।
ফুলের দোকান সবসময় পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
ফুলে যেন পোকা না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
ফুলের ব্যবসায় আয় ও লাভের হিসাব
প্রতিমাসে ৫০০০০ থেকে ১ লাখ টাকার ফুল কিনলে সব খরচ বাদ দিয়ে ফুল বিক্রয় করে ২০০০০ থেকে ২৫০০০ টাকা আয় করা যাবে। এছাড়া বিনিয়োগ ও বিক্রির উপর লাভক্ষতি নির্ভর করে তাই এক্ষেত্রে হিসাব শুধুমাত্র ধারণা দেবার জন্য। সেক্ষেত্রে লাভের পরিমাণ কম বা বেশি হতে পারে।
স্থায়ী উপকরণগুলো একবার কিনলে অনেকদিন ধরে কাজ করা যাবে। ব্যবসার শুরুতেই এ খরচটি করতে পারলে পরবর্তীতে শুধু কাঁচামাল কিনে ব্যবসা চালিয়ে নেওয়া সম্ভব।
কাঠ বাদাম খুব উপকারী একটি খাবার। বাংলাদেশে এই পণ্যটি খুব জনপ্রিয়।
সুস্থ থাকার জন্যে মানুষ কাঠ বাদাম খেয়ে থাকে। ওজন কমাতে সাহায্য করে
কাঠবাদাম। শরীরের ফোলাভাব কমায়। যৌবন ধরে রাখতে সাহায্য করে।হজমশক্তি
বাড়াতে সাহায্য করে ভেজানো আমন্ড। প্রয়োজনীয় এনজ়াইম নিঃসরণে সাহায্য করে।
ওজন কমাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। কাঠ বাদামে উপস্থিত মোনোস্যাচুরেটেড
ফ্যাট খিদে কমায় ও পেট ভরিয়ে রাখে। হৃদয় ভালো রাখে কাঠ বাদাম । ক্ষতিকারক
কোলেস্টেরল (লো ডেন্সিটি লিপোপ্রোটিন) নিয়ন্ত্রণ করে। ভেজানো কাঠ বাদামে
উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস্ শরীরের ফোলাভাব কমায় ও অকালপক্কতা নিয়ন্ত্রণ
করে। ক্যান্সার রোধে সাহায্য করে ভোজানো কাঠ বাদামে উপস্থিত ভিটামিন B17।
এই বাদামে উপস্থিত ফ্ল্যাভোনয়েড শরীরে টিউমার হতে দেয় না। রোজ সকালে খালি
পেটে ভেজানো কাঠ বাদাম খেলে শরীরের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আসে।
সন্তানসম্ভবাদের নিয়ম করে ভেজানো কাঠ বাদাম খেতে পরামর্শ দেন
স্ত্রীরোগবিশেষজ্ঞরা। এতে উপস্থিত ফলিক অ্যাসিড জন্মের সময় শিশুর খুঁত দূর
করে।
এত গুণের অধিকারী কাঠ বাদাম বাংলাদেশে আমদানি করতে হয়। এজন্যে
কাঠ বাদামের দাম নিয়ে সবাই ধোঁয়াশার মধ্যে থাকেন। কাঠ বাদামের দাম সবসময়
একরকম থাকেনা। অনেক সময় অনেক পরিবর্তন হয়ে থাকে। কাঠ বাদামের দাম বিভিন্ন
ওয়েবসাইটে বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। আজকের পোষ্টে আপনাদের সামনে কাঠ বাদামের
দাম তুলে ধরার চেষ্টা করবো।
মাত্র ৬৯০ টাকা ১ কেজি কাঠ বাদামের দাম অনলাইনে পাইকারি কাঠ বাদাম কিনুন এই লিংক থেকে ক্রয় করতে পারেন। তবে এটাই কাঠ বাদামের দাম শেষ নয় । অনেক কাঠ বাদামের দাম আরো বেশিতেও পাবেন। কাঠ বাদামের দাম ২০২১ এখানে পাবেন ৩৪০ টাকায় ৫০০ গ্রাম । প্রিমিয়াম কোয়ালিটি কাঠ বাদামের দাম আরেকটু বেশী। Box Almonds Premium Quality (Kath Badam) কাঠ বাদাম - 1 kg Box এই লিংক থেকে আপনি প্রিমিয়াম কোয়ালিটি কাঠ বাদামের দাম পাবেন ৬৮০ টাকা প্রতি কেজি। বর্তমানে কাঠ বাদামের দাম Almonds (Kath Badam) কাঠ বাদাম - ১০০০ গ্রাম, Almond ( Kath Badam) কাঠ বাদাম - 500g কাঠ বাদামের দাম, Almond (Kath Badam) 1 Kg কাঠ বাদামের দাম
কাঠ বাদামের দাম সবসময় উঠা নামা করে থাকে বলে আপনি কখনই কাঠ বাদামের দাম আগে থেকে ঠিক করতে পারবেন না। আপনি চাইলে উপরের সাপ্লায়ারের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। তারাই আপনাকে কাঠ বাদামের দামের বর্তমান অবস্থা জানাতে পারবেন।