আজকের আইডিয়াটি সম্পূর্ণ ভিন্ন । বাংলাদেশে এই আইডিয়া নিয়ে ব্যবসা কয়েকটা কোম্পানি শুরু করেছে মাত্র।
বন্ধুরা আপনারা অনেকেই জানেন যে মানুষ এখন স্বাস্থ্য সচেতন । সব খাবার মানুষ চায় তাদের সাস্থের সাথে মানান সয়ি খাদ্য।
বাংলাদেশে এখন প্রায় কোটি লোক একটা মারাত্মক ব্যাধিতে আক্রান্ত। এই রোগটির নাম হলো ডায়বেটিক। ক্রমাগত এই সংখ্যা বাড়তেছে।
এ রোগীদের চিনি খেতে নিষেধ করা হয়ে থাকে। আমাদের আজকের আইডিয়া এই নিষেধ করা পণ্য থেকে কিভাবে ব্যবসা করতে পারি।
প্রিমিয়াম সুইট সর্বপ্রথম এই আইডিয়া নিয়ে ডায়বেটিক মিষ্টি বের করেছে। তবে এই ডায়বেটিক মিষ্টি প্রচুর দামি বিধায়
অনেকে ক্রয় করার সামর্থ্য রাখেনা।
আপনাদের আজকে এই রকম একটা ব্যবসার পূর্ণ আইডিয়া দেবার চেষ্টা করবো। মনে রাখবেন এই সেক্টর পুরা প্রতিযোগী বিহীন।
আপনি এখানে যদি ঠিক ঠাক মত ইনভেস্ত করতে পারলে লাখ লাখ টাকার ব্যবসা করতে পারবেন।
কি নিয়ে ব্যবসা করবেন?
আসলে আমরা জানি ডায়বেটিক রোগীদের চিনি খওয়া নিষেদ করা হয়েছে। আর আমদের কিন্তু নিষেদ করা খাদ্য খেতে ভালো লাগে।
আসলে আপনার কাজ হল আপনি একটা ব্র্যান্ড তৈরি করবেন যেই ব্র্যান্ডের সকল পণ্য বিকল্প চিনি দিয়ে তৈরি হবে ।
চিনির বিকল্প কি পণ্য আছে?
এখানে আমি চিনির বিকল্প কিছু পণ্যের নাম দিলাম এগুলি দিয়ে আপনি আপনার পণ্য উৎপাদন করতে পারবেন।
ম্যাপল সিরাপ (Maple syrup)
ম্যাপল সিরাপ sugar maple, red maple অথবা black maple গাছের রস থকে তৈরি করা হয়ে থাকে।
আগাভা সিরাপ (Agave Syrup)
Agave nectar বা আগাভা বা আলোভেরা সিরাপ হল খুব জনপ্রিয় চিনির বিকল্প। এটা দুই ধরণের Agave গাছ থেকে তৈরি করা হয়ে
থাকে,
Agave tequilana এবং Agave salmiana । এই গাছটি আপারা সবাই চিনেন। তবে এটা থেকে বিশেষ প্রক্রিয়া করে তৈরি করা হয়।
Molasses
এটা হল আখের বাই প্রোডাক্ট। আখ থেকে বিভিন্ন প্রক্রিয়া করে এই পণ্য তৈরি করা হয়। চিনি থেকে iron, copper, magnesium,
zinc, calcium, এবং potassium বিভক্ত করে এই চিনি তৈরি করা হয়।
Honey (মধু)
এটাও হলো চিনির বিকল্প। কিন্তু এটা পুরা পুরি বিকল্প না। তবে এই মধু দিয়ে আপনি অনায়সে বিকল্প হিসাবে ব্যবহার করতে পারবেন।
Brown rice syrup (বাদামী চালের সিরাপ)
বাদামী চাল থেকে বিশেষ প্রক্রিয়ায় চিনির বিকল্প তৈরি করা হয়। এটা দিয়েও আপনি চিনির বিকল্প তৈরি করা যায়।
Date sugar
খেজুর থেকে বিশেষ প্রক্রিয়া করে এই চিনি তৈরি করা হয়। এটা দিয়েও আপনি চিনির বিকল্প তৈরি করতে পারেবন।
কি কি পণ্য তৈরি করেবন?
আমাদের
একটা কমন ধারণা, ডায়বেটিক রোগীদের বিস্কিট মানে হলো নোনতা বিস্কিট। উন্নত
বিশ্বে ডায়বেটিক রোগীদের জন্য মিষ্টান্নের সকল আইটেম তৈরি করা হয় এই চিনির
বিকল্প দিয়ে।
আপনি বিস্কিট থেকে শুরু করে জন্মদিনের কেক সব বানাতে পারেবন। কারণ বয়স্ক দাদুর জন্ম দিনের কেক উনি
নিজেই খেতে পারেন না। কোকাকলা সম্প্রতি ডায়বেটিক রোগীদের জন্য কোক বের করার ছিন্তা ভাবনা করতেছে।
ভোক্তা কারা?
কেবল ডায়বেটিক রোগীরাই না, সচেতন অনেকেই চিনি জাতীয় খাদ্য পরিহার করেন। এদের সবাই আপনার ভোক্তা। সুতরাং কামারের ছিন্তা
মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলুন।
নতুন ভাবে এই ব্যবসাটি নিয়ে ছিন্তা করতে পারেন।
Software Development, Training, Phone, Fax, Pabx, School Management software ETC.
বিভিন্ন প্রকার সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট করা, চাহিদা অনুযায়ী সফটওয়্যার তৈরি করে দেয়া, কম্পিউটার বিষয়ে
প্রশিক্ষণ দেয়া সহ সকল প্রকার কাজ করা হয়। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করতে পারেন।
P. C. Link
Afroza Haque
Address: 22/1 Babor Road, Block-B,
Mohammadpur, Dhaka
Cell: 01735721081, 01713083664
Phone: 9129298, 04476601070
Software Development, Training, Phone, Fax, Pabx, School Management software, Cyber
Cafe ETC.
বিভিন্ন প্রকার সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট করা, চাহিদা অনুযায়ী সফটওয়্যার তৈরি করে দেয়া, কম্পিউটার বিষয়ে
প্রশিক্ষণ দেয়া সহ সকল প্রকার কাজ করা হয়। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করতে পারেন।
Colour Ad
Address: 10/Ka Poura Vabon,
Badurtola, Comilla
Cell: 01711444333
Software Development, Training, Phone, Fax, Pabx, School Management software, Cyber
Cafe ETC.
বিভিন্ন প্রকার সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট করা, চাহিদা অনুযায়ী সফটওয়্যার তৈরি করে দেয়া, কম্পিউটার বিষয়ে
প্রশিক্ষণ দেয়া সহ সকল প্রকার কাজ করা হয়। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করতে পারেন।
Luna Shamsuddoha
Dohatec New Media
Address: Doha House, 43 Purana
Paltan Line, Dhaka-1000
Phone: 8363507, 9341003
সকল প্রকার কম্পিউটার যন্ত্রাংশ খুচরা ও পাইকারি বিক্রি করা হয়। আপনাদের চাহিদা
অনুযায়ী কম্পিউটার যন্ত্রাংশ খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয়। All kinds of Computer Accessories
wholeseller and retailer.
Pride Computers
Lutfunnahar
Address: Lucky Hotel Moor, D.T.
Road, Pahartali, Chittagong
Cell: 01818764146
Year of Establishment: 2010
Nature of Business: Trading
সকল প্রকার কম্পিউটার যন্ত্রাংশ খুচরা ও পাইকারি বিক্রি করা হয়। আপনাদের চাহিদা
অনুযায়ী কম্পিউটার যন্ত্রাংশ খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয়। All kinds of Computer, Laptop and Accessories
wholeseller and retailer.
Computer World BD
Mahmuda Ali Sikdar
Address: 69-71, Multiplan Center,
Shop-836, New Elephant Road,
Dhaka-1205
Cell: 01750000144
সকল প্রকার কম্পিউটার যন্ত্রাংশ খুচরা ও পাইকারি বিক্রি করা হয়। আপনাদের চাহিদা
অনুযায়ী কম্পিউটার যন্ত্রাংশ খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয়। All kinds of Computer, Laptop and Accessories
wholeseller and retailer.
Ayesha Khatun
M/S. Innovation Digital
World
Address: Shop-27-28, Level-6,
Block-D, Bashundhara City Panthopath,
Dhaka
Cell: 01720534995
সকল প্রকার কম্পিউটার যন্ত্রাংশ খুচরা ও পাইকারি বিক্রি করা হয়। আপনাদের চাহিদা
অনুযায়ী কম্পিউটার যন্ত্রাংশ খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয়। All kinds of Computer, Laptop and Accessories
wholeseller and retailer.
Apurba Information
Center
Address: Sen Market, D.T. Road,
Sitakunda, Chittagong
Cell: 01814833524
Software Development, Training, Phone, Fax, Pabx, School Management software, Cyber
Cafe ETC.
বিভিন্ন প্রকার সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট করা, চাহিদা অনুযায়ী সফটওয়্যার তৈরি করে দেয়া, কম্পিউটার বিষয়ে
প্রশিক্ষণ দেয়া সহ সকল প্রকার কাজ করা হয়। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করতে পারেন।
BITS Solutions Ltd.
Aynun Nahar
Address: Plot-301, House-108,
Road-10/2, Block-D, Gulshan-1,
Dhaka
Product: Software Business
Phone: 9880756, 8827064
Software Development, Training, Phone, Fax, Pabx, School Management software, Cyber
Cafe ETC.
বিভিন্ন প্রকার সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট করা, চাহিদা অনুযায়ী সফটওয়্যার তৈরি করে দেয়া, কম্পিউটার বিষয়ে
প্রশিক্ষণ দেয়া সহ সকল প্রকার কাজ করা হয়। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করতে পারেন।
eGeneration Limited
Kamrun Ahmed
Address: BDBL Bhaban (6th
floor-East), 12 Kawran Bazar, Dhaka
Product: Software Development
সকল প্রকার কম্পিউটার যন্ত্রাংশ খুচরা ও পাইকারি বিক্রি করা হয়। আপনাদের চাহিদা
অনুযায়ী কম্পিউটার যন্ত্রাংশ খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয়। All kinds of Computer, Laptop Data
Service, Online Ups and Accessories
wholeseller and retailer.
M/S. Afflan Technologies
Address: 62/63, Fashion Tower,
Block-C, Road-05, Munsurabad R/A,
Muhammadpur, Dhaka-1207
Cell: 01552100573, Phone: 8152900
Software Development, Training, Phone, Fax, Pabx, School Management software, Cyber
Cafe ETC.
বিভিন্ন প্রকার সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট করা, চাহিদা অনুযায়ী সফটওয়্যার তৈরি করে দেয়া, কম্পিউটার বিষয়ে
প্রশিক্ষণ দেয়া সহ সকল প্রকার কাজ করা হয়। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করতে পারেন।
S & T Trading ( Pvt). Ltd.
Address: Adity-Abony Tower (4th
Floor), 2 Shantinagar, Dhaka-1217
Product: Software Development,
E-Commerce
Cell: 01676734554, 017149924049
Phone: 9340243
E-mail: info@sntbd.com
Software Development, Training, Phone, Fax, Pabx, School Management software, Cyber
Cafe, Accounting Outsorcing, Bpo ETC.
বিভিন্ন প্রকার সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট করা, চাহিদা অনুযায়ী সফটওয়্যার তৈরি করে দেয়া, কম্পিউটার বিষয়ে
প্রশিক্ষণ দেয়া সহ সকল প্রকার কাজ করা হয়। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করতে পারেন।
Z S Solutions Ltd.
Address: Flat-B5, House-61, Road-17,
Block-C, Banani, Dhaka-1213
Product: Software Development,
Accounting Outsorcing, Bpo
Cell: 01714132223, Phone: 9821651
E-mail: jssolutionsuk@gmail.com
দিন শতাব্দী পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের ব্যবহার্য জিনিসপত্রের মধ্যেও পরিবর্তন চলে এসেছে।
আগে মানুষ কাগজের ব্যাগ ব্যবহার করতো। এর পর মানুষ ব্যবহার করা শুরু করে পলিথিনের ব্যাগ। যেহেতু পলিথিনের ব্যাগ পরিবেশ ও সাস্থের জন্য ক্ষতিকর সেহেতু মানুষ এসব ব্যাগ ব্যাবহার করা থেকে নিজেদের ফিরিয়ে নিচ্ছে। আবার সরকারী ভাবে আমাদের দেশে এসব পলিথিনের ব্যাগ নিষিদ্ধ করা
হয়েছে অনেক আগে থেকে। পলিথিনের ব্যাগের বিকল্প হিসাবে আমাদের দেশে টিস্যু ব্যাগের প্রচলন চালু হয়েছে। এসব টিস্যু ব্যাগ দামে একটু বেশী হলেও পলিথিনের ব্যাগের চেয়ে টেকসই ও মজবুত।
যারা এসব টিস্যু ব্যাগ পাইকারি ও খুচরা কিনতে চান তাদের জন্য আজকে আমারা কিছু টিস্যু ব্যাগ পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতা ও উৎপাদনকারীদের মোবাইল নাম্বার ও ঠিকানা দেবার চেষ্টা করতেছি। আপনারা নিজ দায়িত্বে ব্যবসার বাকি কাজ সম্পন্ন করবেন।
MD Kawsar Alam
টিস্যু ব্যাগ পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করা হয়। যে কোন ডিজাইনের ব্যাগের জন্য যোগাযোগ করুন নন ওভেন ফ্যাব্রিক্সের ব্যাগ নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় উৎপাদন ও অর্ডার সরবরাহ করা হয়।
ফ্রেন্ডস টিস্যু ব্যাগ কোম্পানি লিমিটেড
বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুনঃ ফ্রেন্ডস ব্যাগ ফ্যাক্টরি
মার্কেট চ্যালেঞ্জিং এবং হোলসেল রেটে টিস্যু ব্যাগ নিন
নুন্যতম ২ টাকা ৭৫ পয়সা প্রতি থেকে শুরু (১কালার প্রিন্ট সহ) বিস্তারিত তথ্য এবং অন্যান্য চ্যালেঞ্জিং রেটে যে কোন ডিজাইনের ব্যাগের জন্য যোগাযোগ করুন।
নন ওভেন ফ্যাব্রিক্সের ব্যাগ নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় উৎপাদন ও অর্ডার সরবরাহ করা হয়।
বিঃ দ্রঃ ঢাকার মধ্যে শিপমেন্ট চার্জ ফ্রি।
ঐশী প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং,ঢাকা।
বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুনঃ ঐশী ব্যাগ ফ্যাক্টরি নবাব ব্যাগ ফ্যাক্টরী লিঃ
নবাব ব্যাগ ফ্যাক্টরী লিঃ বাংলাদেশে ২০০৮ সালে হতে চীন থেকে নন ওভেন ফ্যাব্রিক্সের ব্যাগ আমদানী ও বাজারজাত করে।
পরবর্তিতে ২০১০ সাল থেকে বাংলাদেশে নন ওভেন ফ্যাব্রিক্সের ব্যাগ নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় উৎপাদন ও অর্ডার সরবরাহ করে আসছে। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ব্যাগ উৎপাদন ও অর্ডার সরবরাহ কারী প্রতিষ্ঠান নবাব ব্যাগ ফ্যাক্টরী লিঃ প্রতিদিন ৪,০০,০০০+ পিছ ব্যাগ উৎপাদন ও অর্ডার সরবরাহ করে আসছে। বর্তমানে সারা দেশে ১,৫০,০০০+ হ্যাপী কাস্টমার এবং ঢাকা সহ সারা বিশ্বে ১৫০০০+ কর্পোরেট ক্লাইন্ট রয়েছে। বাংলাদেশের একটি রপ্তানি কারক প্রতিষ্ঠান নবাব ব্যাগ ফ্যাক্টরী লিঃ যারা মধ্যপ্রাচ্য , ইউরোপ সহ বিশ্বের ১২টি রাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানী করে আসছে। সরাসরি মার্কেটিং থেকে অর্ডার গ্রহণ করছে এবং তাৎক্ষনিক ডেলিভারি দিচ্ছে।
বাংলাদেশের
একমাত্র প্রতিষ্ঠান হিসাবে প্রতিটি জেলায় আমাদের প্রতিনিধি রয়েছে। যেকোন
সময় সরাসরি অর্ডার গ্রহণ ও ডেলিভারীর লক্ষ্যে আমাদের
প্রতিনিধি আপনার পাশেই রয়েছে।
নবাব ব্যাগ ফ্যাক্টরী লিঃ
বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুনঃ নবাব ব্যাগ ফ্যাক্টরি
এছাড়া নিজস্ব কারখানায় উৎপাদিত পাইকারি ব্যগ বিক্রি করে থাকেন মায়ের আছল এন্টারপ্রাইজ
বিদেশে কীভাবে সস্তায় এবং নিরাপদে পণ্য পাঠানো যায়?
যদি আপনি প্রবাসী প্রিয়জনকে উপহার পাঠাতে চান কিংবা বিদেশে অনলাইন অর্ডার ডেলিভারি করতে চান, তাহলে বাংলাদেশ পোস্ট অফিসের ইএমএস (EMS), এয়ার ও সারফেস পার্সেল সার্ভিস আপনার জন্য সেরা সমাধান।
এই পোস্টে আপনি পাবেন:
✅ বিদেশে পার্সেল পাঠানোর পোস্ট অফিস চার্জ
✅ জনপ্রিয় দেশের জন্য রেট চার্ট
✅ কী কী জিনিস পাঠানো নিষেধ
✅ ২০২৫ সালের আপডেটেড তথ্য
বাংলাদেশ পোস্ট অফিস এখন বিশ্বের ১৮১টি দেশে পার্সেল সার্ভিস অফার করে। এই সার্ভিসে আছে:
EMS (Express Mail Service)
Air Parcel (এয়ার পার্সেল)
Surface Parcel (সারফেস পার্সেল)
(এই অংশে আপনি আগের টেবিল ঠিক রেখে দিতে পারেন, সেটাই সেরা।)
দেশ | সার্ভিস | প্রথম ওজন | খরচ (৳) | অতিরিক্ত প্রতি কেজি |
---|---|---|---|---|
অস্ট্রেলিয়া | EMS | ২৫০ গ্রাম | ২১৫০ | প্রতি কেজি ১৮০ |
এয়ার | ৫০০ গ্রাম | ১৪১০ | প্রতি কেজি ৩১০ | |
সারফেস | ৫০০ গ্রাম | ১০৫০ | প্রতি কেজি ১৬০ | |
অস্ট্রিয়া | EMS | ২৫০ গ্রাম | ২২৫০ | প্রতি কেজি ১৯০ |
এয়ার | ৫০০ গ্রাম | ১৬৬০ | প্রতি কেজি ২৯০ | |
সারফেস | ৫০০ গ্রাম | ১২১০ | প্রতি কেজি ১৮০ | |
ব্রাজিল | EMS | ২৫০ গ্রাম | ২৭৪০ | প্রতি কেজি ৩৮০ |
এয়ার | ৫০০ গ্রাম | ২৩৩০ | প্রতি কেজি ৫৪০ | |
সারফেস | ৫০০ গ্রাম | ১৫২০ | প্রতি কেজি ৩৮০ | |
বাহরাইন | EMS | ২৫০ গ্রাম | ১৬৩০ | প্রতি কেজি ১২০ |
এয়ার | ৫০০ গ্রাম | ১২৯০ | প্রতি কেজি ২১০ | |
সারফেস | ৫০০ গ্রাম | ৮৫০ | প্রতি কেজি ১৫০ | |
কানাডা | EMS | ২৫০ গ্রাম | ২৫৫০ | প্রতি কেজি ৩০০ |
এয়ার | ৫০০ গ্রাম | ২০৫০ | প্রতি কেজি ৩৮০ | |
সারফেস | ৫০০ গ্রাম | ১৪২০ | প্রতি কেজি ২৬০ | |
চীন | EMS | ২৫০ গ্রাম | ১৮৫০ | প্রতি কেজি ১৫০ |
এয়ার | ৫০০ গ্রাম | ১২৫০ | প্রতি কেজি ২৪০ | |
সারফেস | ৫০০ গ্রাম | ৮৫০ | প্রতি কেজি ১৪০ | |
ফ্রান্স | EMS | ২৫০ গ্রাম | ২২৭০ | প্রতি কেজি ১৯০ |
এয়ার | ৫০০ গ্রাম | ১৮৩০ | প্রতি কেজি ২৭০ | |
সারফেস | ৫০০ গ্রাম | ১৩৪০ | প্রতি কেজি ২৭০ | |
জার্মানি | EMS | ২৫০ গ্রাম | ২২৭০ | প্রতি কেজি ১৯০ |
এয়ার | ৫০০ গ্রাম | ১৮৭০ | প্রতি কেজি ২৭০ | |
সারফেস | ৫০০ গ্রাম | ১৫৩০ | প্রতি কেজি ২৭০ | |
ভারত | EMS | ২৫০ গ্রাম | ৮৫০ | প্রতি কেজি ৭০ |
এয়ার | ৫০০ গ্রাম | ৭৫০ | প্রতি কেজি ৯০ | |
কাতার | EMS | ২৫০ গ্রাম | ১২৯০ | প্রতি কেজি ১২০ |
এয়ার | ৫০০ গ্রাম | ১০৫০ | প্রতি কেজি ১৮০ | |
সারফেস | ৫০০ গ্রাম | ৯৫০ | প্রতি কেজি ১৪০ | |
সৌদি আরব | EMS | ২৫০ গ্রাম | ১৭৫০ | প্রতি কেজি ১২০ |
এয়ার | ৫০০ গ্রাম | ১২৫০ | প্রতি কেজি ১৮০ | |
সারফেস | ৫০০ গ্রাম | ৮৫০ | প্রতি কেজি ১৩০ | |
লন্ডন (যুক্তরাজ্য) | EMS | ২৫০ গ্রাম | ২২৬০ | প্রতি কেজি ১৯০ |
এয়ার | ৫০০ গ্রাম | ১৫৭০ | প্রতি কেজি ২৭০ | |
সারফেস | ৫০০ গ্রাম | ১৫৩০ | প্রতি কেজি ২৭০ | |
আমেরিকা (USA) | EMS | ২৫০ গ্রাম | ২২৩০ | প্রতি কেজি ২৮০ |
এয়ার | ৫০০ গ্রাম | ১৮৫০ | প্রতি কেজি ৩৮০ | |
সারফেস | ৫০০ গ্রাম | ১৪৩০ | প্রতি কেজি ২৮০ |
EMS: সবচেয়ে দ্রুত সার্ভিস
এয়ার পার্সেল: মাঝারি সময়ের মধ্যে পৌঁছে
সারফেস পার্সেল: সবচেয়ে কম খরচ, তবে পৌঁছাতে সময় বেশি লাগে
আপনি যা পাঠাতে পারবেন না পোস্ট অফিসের মাধ্যমে:
❌ অবৈধ প্রচারণা বা রাষ্ট্রবিরোধী বই
❌ মাদক, অস্ত্র, বিস্ফোরক
❌ খাবার (চাল, মাছ, মাংস, শুটকি, ইত্যাদি)
❌ ইলেকট্রনিক্স বা ধাতব দ্রব্য
❌ সিগারেট বা তরল পদার্থ
❌ ঔষধ বা নেশা জাতীয় বস্তু
বিস্তারিত জানার জন্য আপনার নিকটস্থ পোস্ট অফিসে যোগাযোগ করুন।
১. বাংলাদেশ থেকে কোন কোন দেশে পোস্ট অফিসের মাধ্যমে পার্সেল পাঠানো যায়?
→ বাংলাদেশ পোস্ট অফিস বর্তমানে ১৮১টিরও বেশি দেশে পার্সেল সার্ভিস দেয়।
২. EMS ও এয়ার পার্সেলের মধ্যে পার্থক্য কী?
→ EMS দ্রুততম, তবে দাম বেশি। এয়ার পার্সেল তুলনামূলক সস্তা কিন্তু সময় বেশি নেয়।
৩. কোন কোন জিনিস পাঠানো যাবে না?
→ খাবার, মাদক, অস্ত্র, ইলেকট্রনিক্স, তরল ইত্যাদি পাঠানো নিষেধ।
৪. বিদেশে গিফট পাঠানোর জন্য পোস্ট অফিস কি নিরাপদ?
→ হ্যাঁ, পোস্ট অফিসের ট্র্যাকিং সুবিধাসহ সার্ভিস নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য।
কম খরচে বিদেশে পণ্য পাঠানোর সুবিধা
আন্তর্জাতিক রেটিংপ্রাপ্ত EMS সার্ভিস
ট্র্যাকিং সুবিধা
নিরাপদ ও সরকারি প্রতিষ্ঠান
বিদেশে সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য পাঠাতে চাইলে বাংলাদেশ পোস্ট অফিস হতে পারে আপনার সেরা পছন্দ। সঠিক তথ্য জানলে আপনি সহজেই প্রিয়জনের কাছে কিংবা গ্রাহকের কাছে আপনার পার্সেল পৌঁছে দিতে পারবেন।
আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো দেশের রেট জানতে চান, কমেন্ট করুন বা আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
এই পোস্টটি শেয়ার করুন, যাতে অন্যরাও উপকৃত হয়।
আজকের ব্যবসার আইডিয়াতে আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে আড়াই লাখ টাকা ইনভেষ্ট করে এক কোটি দেড় কোটি টাকা আয় করতে পারবেন ৷
আপনারা
ইঞ্জিনে ব্যাবহৃত লুব্রিকেন্ট সম্পর্কে অনেকেই জানেন ৷ সাধারনত আমরা এটাকে
মোবিল নামেই চিনি ৷ এই লুব্রিকেন্টের ব্যবসা একটি সিক্রেট ব্যবসা ৷
অনেকেই
জানেন না এই ব্যবসার সিক্রেট লাভ কিভাবে করা যায় ৷ আজকের ভিডিওতে এই
লুব্রিকেন্ট ব্যবসা করে কিভাবে প্রতি মাসে কোটি টাকা আয় করতে
পারবেন তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো ৷
কিভাবে শুরু করবেন ??
শুরু করার আগে এই লুব্রিকেন্ট মার্কেট
নিয়ে আপনাকে একটু গবেষনা করতে হবে ৷ আশে পাশে অন্তত ১০০ দোকানে ভিজিট
করুন যারা এই লুব্রিকেন্ট বিক্রি করে ৷
এসব লুব্রিকেন্ট সাধারণত মোটর পার্টসের দোকানে , মোটর গেরেজে ইত্যাদি স্থানে বিক্রি হয়ে থাকে ৷ প্রথমে আপনি
কোন লুব্রিকেন্ট কত দামে বিক্রি হয় এটার একটা তালিকা তৈরি করবেন ৷
কারণ
বাজারে নামিদামী ব্রান্ডের লুব্রিকেন্ট যেমন বিক্রি হয় তেমনি লোকাল
ব্রান্ডের লুব্রিকেন্ট ও বিক্রি হয়ে থাকে ৷ এদের দামও কম বেশী হয়ে থাকে ৷
আপনি যেহেতু নতুন ব্র্যান্ড নিয়ে মার্কেটিং করবেন সেহেতু দাম একটু কম দেয়া লাগবে।
এবারের
কাজ হলো প্লাষ্টিকের ১ লিটার ২ লিটার ৫ লিটারের বোতল সংগ্রহ করা ৷ পুরান
ঢাকায় এসব বোতল লোকালি তৈরি হয় ৷ পুরান ঢাকার চক বাজারে অনেক
দোকান আছে যারা এসব বোতল বানিয়ে লোকাল মার্কেটে সেল করে। প্রত্যেকটি বোতল ১০-১৫ টাকায় কিনতে পারবেন ৷ খালি বোতল কেনার পর
বোতলে একটা লেবেল লাগাতে হবে। এই লেবেল আপনি ঢাকার আরমবাগ থেকে বানিয়ে নিতে পারবেন। প্রতি লেবেল ৫ টাকা করে পড়বে।
এবার
২৫০ লিটারের লুব্রিকেন্ট ড্রাম ক্রয় করতে হবে ৷ ঢাকার নবাবপুরে অনেক
আমদানী কারক আছেন যারা লুব্রিকেন্ট ২৫০ লিটার ড্রামে করে আমদানী করে থাকে ৷
৩৫ থেকে ৪০ হাজার টাকায় পাবেন এসব ড্রাম ৷ কম বেশী হতে পারে ৷
যদি ৪০ হাজার টাকায় ড্রাম কিনেন তবে ১৬০ টাকা করে প্রতি লিটার পড়বে ৷
তবে
আপনি নিজে আমদানী করতে পারলে প্রতি লিটার ৮০-৯০ টাকায় আমদানী করা সম্ভব ৷
মধ্যপ্রাচ্যে প্রতি লিটার লুব্রিকেন্ট বোতল সহ ৭০-৮০ পড়বে ৷
ড্রামে করে নিয়ে আসলে ৬০-৭০ টাকায় কিনতে পারবেন ৷ দুবাই থেকে অনেকেই লুব্রিকেন্ট আমদানি করে থাকে। লুব্রিকেন্ট আমদানি করা তেমন কোন
কঠিন কাজ না। আপনি নিজেও চাইলে লুব্রিকেন্ট আমদানি করতে পারবেন। এছাড়া আলিবাবা থেকেও আমদানি করতে পারবেন। কিভাবে আলিবাবা থেকে
লুব্রিকেন্ট আমদানি করতে হয় সেটা নিয়ে আমাদের ওয়েবসাইটে বিস্তারিত পোষ্ট দেয়া আছে দেখে নিতে পারেন।
তবে লুব্রিকেন্ট আমদানী করার জন্যে জ্বলানী আধিদপ্তর থেকে বিশেষ লাইসেন্স নিতে হবে ৷ এজন্য প্রাথমিক ভাবে কাউকে দিয়ে আমদানি করিয়ে
নিতে পারেন। এজন্য আমদানিকারক কে লিটার প্রতি ১০-১৫ টাকা করে দিতে হয়।
লাভ লোকসান
এক লিটার লুব্রিকেন্টে মোট খরচ আমদানী না করে লোকাল থেকে ক্রয় করলে ১৬০ টাকা (অনুমানিক)
বোতল ২০ টাকা
ষ্টিকার ৫ টাকা
মার্কেটিং ১০ টাকা
মোট ১৯৫ টাকা
বাজারে এক লিটার লুব্রিকেন্ট পাইকারী সেল২৪০-২৫০ টাকা । তাহলে আপনি প্রতি লিতারে ৫০ টাকা লাভ করতে পারবেন সহজেই ৷
নিজে আমদানী করতে পারলে প্রতি লিটারে খরচ ১২০ টাকা বোতল সহ ৷ বিক্রি ২৫০ টাকা হলে লাভ হবে ১৩০ টাকা প্রতি লিটারে ৷
আপনি যদি প্রাথমিক ভাবে ১০০০ লিটার প্রতিদিন বিক্রি করতে পারেন তবে প্রতিদিন ৫০০০০ থেকে ১০০০০০ টাকা আয় করতে পারবেন ৷ সব কিছু
ঠিক ঠাক থাকলে বছরে অনুমানিক এক কোটি থেকে দেড় কোটি টাকা আয় করা সম্ভব। তবে প্রাথমিক ভাবে ১০০০ লিটার বিক্রি করা অনেক কঠিন হলেও
আস্তে আস্তে সবই সম্ভব হবে। চেষ্টা করবেন ভালো কোন পরিবহন সেক্টর কে টার্গেট করতে। তাহলে বেশী পরিমাণে মার্কেটিং করা লাগবেনা।
আয় করতে পারবেন ৷
কত টাকা ইনভেস্ত করা লাগবে ?
১০০০ লিটার লুব্রিকেন্ট ক্রয় করতে আপনাকে ইনভেস্ত করতে হবে ২ লাখ টাকার
মত। মার্কেটিং করতে আরও ৫০ হাজার টাকা ইনভেস্ট করতে হবে। আপাদত
আড়াই লাখ টাকা হলেই চলবে। এর পর আস্তে আস্তে আপনার ইনভেস্ট বাড়াতে পারবেন।
সাবধানতা
এই ব্যবসায় বাকি বেশী পড়ে। চেষ্টা করবেন লাভ কম হলেও বাকি বেশী না দিতে।
আলিবাবা থেকে বেশী পরিমাণে পণ্য আমদানি করার আগে আমরা সবাই চাই আমাদের পণ্যের সাম্পাল আমদানি করতে।
এজন্য কিছু প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয়। এই টোটাল প্রক্রিয়াকে আমরা কয়েকটি ভাগে ভাগ করতে পারি। পোষ্ট টি শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরুধ রইলো।
প্রথম ধাপ
আপনি প্রথমে আলিবাবাতে সেলার দের সাথে যোগাযোগ করবেন পণ্যের দর দাম ফাইনাল করা নিয়ে। এটা আপনি ইমেইল বা
সেলারদের মেসেজ দিতে পারেন। কিভাবে আলিবাবার সেলারদের সাথে যোগাযোগ করবেন সেটা নিয়ে আমাদের পোষ্ট আলিবাবা থেকে পণ্য কেনার নিয়ম আছে আপনি এখান থেকে দেখে নিতে আপ্রেন।
দ্বিতীয় ধাপ
আসা করি আপনি পণ্যের দাম দর নির্ধারণ করে নিয়েছেন। এবার দ্বিতীয় ধাপে আপনি তাদের কাছে পণ্যের সাম্পাল চাইবেন।
এই স্যাম্পল অধিকাংশ সময় ফ্রি দিয়ে থাকে। তবে দামি কোন পণ্য হলে ওরা আপনাকে ফ্রি দিবেনা। যদি ফ্রি না দেয় তবে আপানকে
পণ্যের মূল্য তারা যে ভাবে চায় সেভাবে পরিশোধ করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি তাদের ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন এর মদ্দমে পরিশোধ করতে পারেন অথবা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও পরিশোধ করতে পারেন। কিন্তু আপনার এই কার্ড অবশ্যই দুই কারেন্সির সাপোর্ট করতে হবে।
তৃতীয় ধাপ।
এবার আপনাকে শিপিং চার্জ পরিশোধ করতে হবে। এটা একটু জটিল। কারণ সাধারণত সেলাররা DHL,FEDEX,TNT ইত্যাদি
কুরিয়ার আপনার সাম্পাল পাঠাবে। যাদের এসব কুরিয়ার সার্ভিসে আকাউন্ট আছে তাদেরকে পণ্য ওরা পাঠিয়ে দিবে। আপনি
বাংলাদেশে পেমেন্ট করে পণ্য নিয়ে নিতে পারবেন। কিন্তু আপনার যদি DHL,FEDEX,TNT তে আকাউন্ট না থাকে তবে স্যাম্পল এর জন্য আপানকে আগেই সেলারকে কুরিয়ার চার্জ পরিশোধ করতে হবে।
শেষ ধাপ
এবার আপনাকে কুরিয়ার থেকে ফোন করে জানানো হবে আপনার পণ্য চলে আসেছে । দুই ভাবে আপনি পণ্যটি পেতে পারেন।
কুরিয়ার কোম্পানি আপনার কাছে পৌঁছে দিবে অথবা আপনাকে পণ্যের সকল কাগজ পত্র দিয়ে যাবে, আপনি ঢাকা এয়ারপোর্ট থেকে সি এন্ড এফ দিয়ে পণ্য ছাড়িয়ে নিতে পারবেন।
কত খরচ লাগবে পারে
সাধারণত DHL,FEDEX,TNT একটা নরমাল পণ্য কুরিয়ার নিয়ে আসতে ২০০০ টাকা নিয়ে থাকে। ১ গ্রাম থেকে ১০০০ গ্রাম।
কাস্টমস এর ট্যাক্স বিভিন্ন রকম হতে পারে। ৩০০০ টাকা নরমাল খরচ হবে। তাহলে সব মিলিয়ে ৪০০০ টাকা চলে আসলো।
লুং প্যালেস হুরুন গ্লোবাল রিচ লিস্ট ২০১৯ শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয় ,
এ বছর
দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বের শীর্ষ ধনীর তালিকায় প্রথমে রয়েছেন আমাজনের সিইও
এবং চেয়্যরম্যান জেফ বেজস। তার নেট সম্পদ ২০ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১৪৭ বিলিয়ন
ডলার ।
শীর্ষ দশে
থাকা বাকি ধনীদের মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থানে আছেন মাইক্রোসফটের চেয়ারম্যান ও
সিইও বিল গেটস । গত বছর তার সম্পদ ৭ শতাংশ বেড়ে ৯৬ বিলিয়ন হয়েছে।
তৃতীয় হয়েছেন বার্কশেয়ার হেথাওয়ের চেয়ারম্যান ও সিইও ওয়ারেন বাফেট , তার সম্পদ ১৪ শতাংশ কমে হয়েছে ৮৮ বিলিয়ন ডলার ।
চতুর্থ শীর্ষ ধনী হয়েছেন বার্নড আর্নল্ট , তার সম্পদ ১০ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৮৬ বিলিয়ন
ডলার ।
পঞ্চম স্থানে রয়েছেন মার্ক জাকারবার্গ তার সম্পদ ১ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৮০ বিলিয়ন
ডলার ।
ষষ্ঠ , কার্লোস স্মিম হেলু , তার সম্পদ ১ শতাংশ কমে হয়েছে ৬৬ বিলিয়ন ডলার ।
সপ্তম হয়েছেন, আর্মেনসিও ওর্তেগা , তার সম্পদ ২৩ শতাংশ কমে যাওয়ায় ৫৬ বিলিয়ন ডলার হয়েছে ।
আষ্টমে রয়েছে সার্জে ব্রিন , তার সম্পদ ১৭ শাতাংশ বেড়ে ৫৪ বিলিয়ন ডলার হয়েছে।
নবম স্থানে
উঠেছেন ভারতের রিলায়েন্স ইন্ডাষ্ট্রিজের চেয়ারম্যান ও এমডি মুকেশ আম্বানি ,
তার সম্পদ ২০ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৫৪ বিলিয়ন ডলার ।
দশম স্থানে রয়েছেন গুগলের ল্যারি পেজ , তার সম্পদ ৬ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৫৩ ডলার ।
ব্যবসা শুরু করার জন্যে ক্ষুদ্র শিল্পের মেশিন খুব দরকারি হয়ে পড়ে । যারা অল্প টাকায় ছোট খাট ব্যবসা শুরু করতে চান তাদের জন্য ক্ষুদ্র শিল্পের মেশিন খুব দরকারি । সাধারণত ক্ষুদ্র শিল্পের মেশিন বিক্রেতা গণ অফলাইনে তাদের ক্ষুদ্র শিল্পের মেশিন বিক্রি করে থাকেন। অনলাইনে ক্ষুদ্র শিল্পের মেশিন খুব কম পাওয়া যায়। আমরা ই বাই থেকে আপনাদের জন্য অনলাইনে ক্ষুদ্র শিল্পের মেশিন নিয়ে এসেছি। নিচে বিভিন্ন ক্ষুদ্র শিল্পের মেশিনের সাপ্লায়েরের লিংক দেয়া হলো । আপনারা ক্ষুদ্র শিল্পের মেশিন এই সব সাপ্লায়ার থেকে নিতে পারবেন।
আপনি যদি ছোট মুড়ি ভাজার মেশিন কিনতে চান তবে একই লিংকে দেখতে পারেন "ছোট মুড়ি ভাজার মেশিন" এছাড়া ডিটারজেন্ট পাউডার তৈরির মেশিন ক্রয় করতে দেখতে পারেন "ডিটারজেন্ট পাউডার তৈরির মেশিন" আগরবাতি তৈরির মেশিন ক্রয় করতে এই সাপ্লায়ার দেখতে পারেন 'আগর বাতি তৈরির ক্ষুদ্র শিল্পের মেশিন'এছাড়া ঘাস কাটার মেশিন ক্রয় করতে এই লিংকে দেখতে পারেন। পেপার প্লেট তৈরির মেশিন পাবেন আমাদের ওয়েবসাইটে। আপনি যদি মশার কয়েল বানাতে চান তবে মশার কয়েল অটো মেশিন ।। Auto mosquito coil machine দেখতে পারেন। মোমবাতি আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় একটা বস্তু । আপনি যদি মোমবাতি তৈরির কারখানা দিতে চান তবে মোমবাতি তৈরির মেশিন কিনে পারবেন এই লিংক থেকে। কলম তৈরি করেও অনেকে ব্যবসা করতেছে । আপনি যদি কলম তৈরির ব্যবসা শুরু করতে চান তবে কলম তৈরি করার মেশিন ।। Ballpen Making Machine কিনে নিতে পারবেন। আইস পপ তৈরি করেও অনেকেই ব্যবসা করতেছেন । আপনি চাইলেও আইসপপ-আইসললী অটোমেটিক ফিলিং সিলিং মেশিন । ।ice lolly making machine কিনে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। চানাচুর, ডাল ভাজা, চিপস বিক্রি করেও অনেকেই ব্যবসা করে যাচ্ছে । আপনি চাইলেও অটো ফ্রাইয়ার । চানাচুর, মটর ভাজা,ডাল ভাজা,চিপস ভাজার জন্য । auto fry machine মেশিন ক্রয় করতে পারেন। ইদানিং স্যান্ডেল তৈরির মেশিন দিয়েও অনেকেই ব্যবসা করতেছেন। আপনি চাইলেও স্যান্ডেল রোলার মেশিন । স্যান্ডেল তৈরি মেশিনের দাম জেনে আসতে পারেন আমাদের ওয়েবসাইট থেকে।
যারা স্বল্প পুঁজিতে ক্ষুদ্র ও মাঝারী শিল্প তৈরি করার জন্য মেশিনারি খুজতেছেন তাদের জন্য ইকো মেশিনারি নিয়ে আসছে বিশেষ ধরনের সুভিধা। ক্ষুদ্র ও মাঝারী শিল্পের মেশিন স্থাপন,প্রশিক্ষণ এবং উৎপাদন কাজে সহযোগিতা করতে ইকো মেশিনারি বিশেষ সুযোগ নিয়ে আসছে। ইকো মেশিনারি সকল প্রকার অটোম্যাটিক চানাচুর মেশিন , মেজলি ভাজার মেশিন, বেকারী আইটেম কেক,বিস্কুট,রুটি তৈরির মেশিন , রোটারী ওভেন, শুকানর ড্রায়ার, অটোম্যাটিক মুড়ি উৎপাদন মেশিন, বয়লার মেশিননারিজ, অটোম্যাটিক মশার কয়েল উৎপাদন মেশিন, অটোম্যাটিক প্যাকেজিং মেশিন, অটোম্যাটিক জুস মিক্সার মেশিন, অটোম্যাটিক সরিষার তৈল ফিল্টার মেশিন, এনার্জি ড্রিঙ্ক উৎপাদন মেশিন, আটা,ময়দা,সুজি,চাল প্যাকেজিং মেশিন, মশলা প্যাকেজিং মেশিন, অটোম্যাটিক চিপস তৈরির মেশিন, বেকারির খামির মিক্সিং মেশিন, আয়োডিন যুক্ত লবন মিক্সিং মেশিন , ডিটারজেন্ট পাউডার মিক্সিং এবং প্যাকেজিং মেশিন, আইস ললি আইস বার তৈরির মেশিন, ৫ টাকা ১০ টাকা দামের লিচু ড্রিঙ্কস তৈরির মেশিন সহ সকল ধরনের মেশিনারিজ সরবরাহ করে থাকে ইকো মেশিনারি।
ইকো মেশিনারি
মোবাঃ 01822371818, 01627490018, ঢাকা।
বিকাশ ব্যবসা এখন খুব জমজমাট একটি ব্যবসা। দেশে অনেকেই আছেন যারা বিকাশ ব্যবসা করে অনেক টাকা আয় করে থাকেন। আজকের পোষ্টে আমারা দেখানোর চেষ্টা করবো কিভাবে বিকাশ ব্যবসা করা যায় এবং এই বিকাশ ব্যবসা করে কত টাকা আয় করা সম্ভব।
আপনার উৎপাদিত যে কোন পণ্য বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বি টু ওয়েবসাইট, অনলাইন পাইকারি বাজারে ফ্রিতে বিক্রি করুন। রেজিস্টার হতে ক্লিক করুন
মূলত বর্তমান সময়ে টাকা লেনদেনের সবচেয়ে সহজ মাধ্যম মোবাইল ব্যাংকিং। মোবাইল ব্যাংকিং এখন এতটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে যে প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ মাধ্যমে লেনদেন করছে। বিভিন্ন ব্যাংক নানা নামে মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে। যেমন- ব্র্যাক ব্যাংকের বিকাশ, ইউসিবির ইউক্যাশ, ডাচ-বাংলা ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং, গ্রামীণফোনের মোবিক্যাশ ইত্যাদি।
ঢাকা এয়ারপোর্টে বা চট্টগ্রাম পোর্টে আমদানি করা পণ্যের কাস্টমস ক্লিয়ারিং করতে সি এন্ড এফ দরকার হলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন । সি এন্ড এফ
কিভাবে বিকাশ ব্যবসা করার জন্য এজেন্ট হবেন ?
আপনি যদি আপনার দোকানে বিকাশ এজেন্ট নিতে আগ্রহী হন তাহলে আপনি দুই ভাবে এজেন্ট হতে পারবেন (১) বিকাশ ওয়েবসাইট থেকে আবেদন করে। (২)বিকাশ ডিস্ট্রিবিউটর অফিস থেকে।
( বিকাশ নিতে হলে আপনার একটি সিম কার্ড লাগবে যাতে কোন বিকাশ একাউন্ট নেই। তাই নতুন সিম নেওয়া ভালো)
* বিকাশ ওয়েব সাইটে গিয়ে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট দিলে তারা আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করে দিবে এবং প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র বিকাশ ডিস্ট্রিবিউটর অফিস যমা দিলে তারা যাছাই বাছাই করে আপনাকে এজেন্ট দেওয়ার উপযুক্ত হলে তারা এজেন্ট দিয়ে দিবে।
*বিকাশ ডিস্ট্রিবিউটর অফিসে গিয়ে আপনার প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র দিয়ে আসুন তারা যাছাই বাছাই করে আপনাকে এজেন্ট দেওয়ার উপযুক্ত হলে তারা এজেন্ট দিয়ে দিবে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার থেকে পাইকারি ষ্টেশনারী আইটেম ক্রয় করতে ভিজিট করুন পাইকারী ষ্টেশনারী আইটেম
* বিকাশ এজেন্ট নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র।
(১) দোকানের ট্রেড লাইসেন্স যার মেয়াদ রয়েছে।
(২) যার নামে ট্রেড লাইসেন্স তার তিন কপি ছবি।
(৩) তার ন্যাশনাল অইডি কার্ডের ফটকপি
(৪) আয়কর বা টিন সাটিফিকেট এর ফটোকপি।
(৫) দোকানের সিল।
(৬) একটি সিম।
উপরুক্ত কাগজ পত্র ঠিকঠাক মত দিলে এবং আপনাকে এজেন্ট সিম দেওয়ার উপযুক্ত মনে হলে তারা আপনাকে ট্রেনিং এর ডাকবেন ট্রেনিং এর তারিখ থেকে ২৫ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে আপনার বিকাশ এজেন্ট সিমটি লেনদেন এর জন্য চালু করে দিবে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার থেকে পাইকারি ভোগ্য পণ্য ক্রয় করতে ভিজিট করুন ভোগ্য পণ্য
কোথায় দিবেন বিকাশ ব্যবসা?
বিকাশ ব্যবসা করার জন্য লোকেশন নির্ধারণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেখানে লোকসমাগম বেশি হয় এমন জায়গায় বিকাশ ব্যবসা করাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। হাটবাজার, বাসস্ট্যান্ড, শপিংমল ইত্যাদি জায়গা এ ব্যবসার জন্য আদর্শ স্থান। এছাড়া শহরে রাস্তার পাশে অনেকেই বিকাশ ব্যবসা করে ভালো পরিমাণে আয় করতেছেন। তবে আজকাল মানুষ নিজস্ব ব্যবসার পাশাপাশি বিকাশ ব্যবসা করেও ভালো টাকা আয় করে থাকে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার থেকে পাইকারি গার্মেন্টস আইটেম ক্রয় করতে ভিজিট করুন গার্মেন্টস আইটেম
বিকাশ ব্যবসা করতে কত টাকা মূলধন লাগে ?
বিকাশ ব্যবসা করতে খুব বেশি মূলধনের প্রয়োজন হয় না। ৫০ হাজার থেকে এক লাখ টাকায় এই ব্যবসা শুরু করা যায়। তবে দোকানের পজিশন এবং ডেকোরেশন বাবদ আপনাকে মোটা অঙ্কের টাকা গুনতে হবে। এলাকাভেদে দোকান পজেশন অনুযায়ী আপনাকে খরচ করতে হবে ৫০ হাজার থেকে এক লাখ টাকা। আর ডেকোরেশন বাবদ খরচ হবে কমপক্ষে ২০ হাজার টাকা। এজেন্ট ইচ্ছামতো টাকা লেনদেন করতে পারে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার থেকে পাইকারি টুলস এবং হার্ডওয়্যার ক্রয় করতে ভিজিট করুন ভোগ্য পণ্য
কত টাকা লাভ করা যাবে বিকাশ ব্যবসা করে?
প্রতি ক্যাশ ইন বা ক্যাশ আউট এ প্রতি হাজারে ৪টাকা১০ পয়সা। অথাৎ কাস্টমারকে টাকা পাঠালে প্রতি হাজারে ৪.১০ টাকা এবং কাস্টমার ক্যাশ আউট বা আপনার কাছ থেকে টাকা উঠালে প্রতি হাজারে ৪.১০ টাকা পাবেন। প্রতি লাখে ৪১০ টাকা পাবেন। টাকা সাথে সাথে আপনার এজেন্ট একাউন্টে যোগ হয়ে যাবে। কাস্টমার এর এ সকল টাকা আপনি বিকাশ ডিস্ট্রিবিউটর অফিস এর কর্মকর্তা ডিএসও এর কাছ থেকে তুলতে হবে। এতে কোন প্রকার চার্জ নেই। এ ছাড়া যাদের কাস্টমার একাউন্ট খুলে দিলে একটা এমাউন্ট আপনার একাউন্টে যোগ হয়ে যাবে।
এই হিসেব অনুযায়ী দৈনিক ৪১০৳ আয় করতে হলে আপনাকে মোটামুটি ১,০০,০০০ টাকা লেনদেন করতে হবে।
তবে বিকাশ ব্যবসা করার পাশাপাশি আপনি করতে পারেন ফ্লেক্সিলোডের ব্যবসা। এছাড়া দোকানে রাখতে পারেন মোবাইল ফোন, সিমকার্ড, চার্জার, ব্যাটারি, হেডফোনসহ মোবাইল ফোনের সরঞ্জাম। করতে পারেন মোবাইল সার্ভিসিংয়ের কাজ। ঠিক ঠাক মত ব্যবসা করতে পারলে দিনে গড়ে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা বিকাশ ব্যবসা করে আয় করতে পারবেন। মাস শেষে যা দাঁড়ায় প্রায় ২০-২৫ হাজার টাকা। তবে ভালো পরিমাণ লেনদেন করতে পারলে বিকাশ ব্যবসা করে মাসে ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা আয় করা সম্ভব।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার থেকে পাইকারি কৃষি পণ্য ক্রয় করতে ভিজিট করুন কৃষি পণ্য
বিকাশ ব্যবসা করার জন্য সাবধানতা
এজেন্টদের সব সময় ব্যালেন্স চেক করে লেনদেন করতে হবে। নিয়ম রয়েছে এক ব্যক্তি একাধিক অ্যাকাউন্ট করতে পারবে না এবং একসঙ্গে ২৫ হাজার টাকার বেশি লেনদেন করতে পারবে না। লেনদেনের সময় সতর্ক থাকতে হবে, নম্বর ভুল হচ্ছে কি না। তবে
প্রতারকচক্র অনেক সময় ফোনে কর্তৃপক্ষের পরিচয়ে টাকা ট্রানজেকশন করতে বলে। এ ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। অনেক সময় মোবাইলের পুরনো মেসেজ ফরোয়ার্ড করে জালিয়াতি করা হয়। এ বিষয়েও সতর্ক থাকতে হবে।
যারা নতুন
তরে আমদানী রপ্তানি ব্যবসা করতে চান তারা সাধারনত অনলাইনে আমদানি রপ্তানি
ব্যবসার নিয়ম খুজে থাকেন ৷ আসলে আমদানি রপ্তানি ব্যবসার নিয়ম নিয়ে
অনেকেই আলোচনা করেন কিন্তু পুর্ণঙ্গ আলোচনা কেউ করেন না ৷ আজকের পোষ্টে আমি
আমদানি রপ্তানি ব্যবসার নিয়ম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো ৷
আমদানি ব্যবসার নিয়ম
আমদানী
ব্যবসা করার জন্য প্রথমেই আপনাকে স্থির করতে হবে কোন পন্য নিয়ে ব্যবসা
করবেন ৷ এক্ষেত্রে আপনি যারা নিয়মিত আমদানী করেন তাদের সাথে আলোচনা করতে
পারেন ৷ প্রথমেই আপনাকে বাংলাদেশের মার্কেট সম্পর্কে ফুল ধারনা নিতে হবে ৷
কত টাকা দরে পন্য পাইকারী ও খুচরা বিক্রি করা হয় ৷ এর পর রপ্তানিকারকের
সাথে যোগাযোগ করতে হবে ৷
বিশ্বে চায়নার আলিবাবা হলে সবচেয়ে বড়
অনলাইন মার্কেট প্লেস যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সেলার রা তাদের পন্যের
এ্যাড দিয়ে থাকে ৷ কিভাবে আলিবাবা থেকে পন্য ক্রয় করবেন তা বিস্তারিত এই পোষ্ট দেওয়া আছে ৷
তার
থেকে পন্যের দাম নিয়ে দর কষাকষি করতে হবে ৷ এবার যদি কাউকে দিয়ে পন্য
আমদানী করাতে চান তবে চাদের সাথে কথা বলে দেখতে পারেন ৷ আর যদি নিজে এলসি
করতে চান তবে আপনাকে একটি আমদানী লাইসেন্স করতে হবে ৷
কিভাবে আমদানী লাইসেন্স করবেন সেটা নিয়ে আমাদের ওয়েবসাইটে বিস্তারিত পোষ্ট দেওয়া আছে ৷
লাইসেন্স করার পর আপনার কাজ হলো সেলারের কাছ থেকে একটা PI আনা ৷ পি আই কি
সেটা নিয়ে বিস্তারিত পোষ্ট আছে দেখে নিবেন ৷ এবার পি আই টা নিয়ে ব্যাংকে
যাবেন এল সি করার জন্যে ৷ এল সি নিয়ে আমাদের পোষ্ট আছে এখান থেকে দেখে
নিন ৷
এবার ব্যাংক যা করার করবে ৷ তারা এলসির কাজ শেষ করে সেলারকে টাকা পরিশোধ করবে ৷ আপনাকে এল সির সকল কাগজ পত্র বুঝিয়ে দিবে ৷
এলসির কাগজ নিয়ে আপনি সি এন্ড এফের কাছে যাবেন ৷ সি এন্ড এফ কি ? তা নিয়ে বিশাল পোষ্ট আছে দেখে নিবেন ৷
সি এন্ড এফ সকল ট্যাক্স পরিশোধ করে আপনার পন্য কাস্টম থেকে খালাস করবে ৷