eibbuy.com
মাত্র ১০০ টাকা বিনিয়োগ করে ৬ লাখ টাকার মালিক হয়ে যান ।। bangladesh bank prize bond information

বন্ধুরা আজকের পোষ্টে আমি একটু ভিন্ন একটি বিনিয়োগের ব্যপারে আলোচনা করবো। প্রাইজবন্ডের নাম অনেকেই শুনেছেন । আজকাল বিয়ে থেকে শুরু করে

জন্মদিনের উপহার হিসেবেও প্রাইজবন্ডের প্রচলন আছে । কিভাবে প্রাইজবন্ড মাত্র ১০০ টাকায় ক্রয় করে ৬ লাখ টাকার মালিক বনে যাওয়া সম্ভব সেটাই আলোচনা

করবো। এ জন্য শুধু একটা প্রাইজবন্ড কিনতে হবে, আর বছরে চারবার তা মিলিয়ে দেখতে হবে।

প্রাইজবন্ড আবংলাদেশ সরকারের চালু করেছিলো সেই  ১৯৭৪ সাল থেকে। সমাজের সব শ্রেণির মানুষের মধ্যে সঞ্চয়প্রবণতা বৃদ্ধির জন্য এটি চালু করে জাতীয়

সঞ্চয় অধিদপ্তর।


প্রাইজবন্ডকে পুরস্কার বন্ড ও লটারি বন্ডও বলা হয়। আবার সুদের কোনো ব্যাপার নেই বলে একে সুদবিহীন বন্ডও বলা হয়। যেকোনো সময় এ প্রাইজবন্ড ভাঙিয়ে টাকা

ফেরত নেওয়া যায়। ভাঙানো ও কেনা—দুটোই করা যায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সব ক্যাশ অফিস, বাণিজ্যিক ব্যাংক ও ডাকঘর থেকে। বিয়ে, বিবাহবার্ষিকী, জন্মদিন,

সুন্নতে খতনা, র‍্যাফেল ড্র—এসব অনুষ্ঠানে প্রাইজবন্ড উপহার দেওয়ার বেশ প্রচলন রয়েছে।


বিশ্বে প্রথম প্রাইজবন্ড চালু হয় ১৯৫৬ সালে আয়ারল্যান্ডে। বাংলাদেশে প্রথম চালু হয় ১৯৭৪ সালে। তবে তখন ছিল ১০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ড। ১৯৮৫ সালে চালু

হয় ৫০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ড। ১৯৯৫ সালে ১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ড চালু হওয়ার পর ১০ টাকা ও ৫০ টাকা মূল্যমানের বন্ডগুলো সরকার তুলে নেয়।


১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ড্র অনুষ্ঠিত হয় বছরে চারবার; ৩১ জানুয়ারি, ৩০ এপ্রিল, ৩১ জুলাই ও ৩১ অক্টোবর। ঢাকার বিভাগীয় কমিশনারকে চেয়ারম্যান

করে গঠিত একটি কমিটি ড্র অনুষ্ঠান করে থাকে। তবে কেনার দুই মাস পার হওয়ার পর প্রাইজবন্ড ড্রয়ের আওতায় আসে। নতুন কেনা প্রাইজবন্ডের পাশাপাশি আগে

কিনে রাখা প্রাইজবন্ডও ড্রয়ের আওতায় থাকে। ড্র অনুষ্ঠানের দুই বছর পর্যন্ত পুরস্কারের টাকা দাবি করা যায়। এর মধ্যে কেউ দাবি না করলে পুরস্কারের অর্থ তামাদি

হয়ে সরকারি কোষাগারে ফেরত যায়।


প্রাইজবন্ডে প্রতি সিরিজের জন্য ৪৬টি পুরস্কার রয়েছে, যার মূল্যমান ১৬ লাখ ২৫ হাজার টাকা। প্রথম পুরস্কার ১টি ৬ লাখ টাকা, দ্বিতীয় পুরস্কার ১টি ৩ লাখ ২৫ হাজার

 টাকা, তৃতীয় পুরস্কার ২টি ১ লাখ টাকা করে, চতুর্থ পুরস্কার ২টি ৫০ হাজার টাকা করে এবং পঞ্চম পুরস্কার ৪০টি ১০ হাজার টাকা করে।


জেতার পর মূল বন্ডসহ নির্ধারিত ফরমে আবেদন করলে সর্বোচ্চ দুই মাসের মধ্যে বিজয়ীকে পে-অর্ডার দেওয়া হয়। তবে ১৯৯৯ সালের ১ জুলাই থেকে পুরস্কারের টাকার

ওপর সরকারকে উৎসে কর দিতে হয় ২০ শতাংশ। প্রাইজবন্ড বিক্রি করে সরকার সরাসরি জনগণের কাছ থেকে ঋণ নেয়। ভারত-পাকিস্তানে ১০০ থেকে ৪০ হাজার রুপি

মূল্যমানের ৮ ধরনের প্রাইজবন্ড থাকলেও বাংলাদেশে ২০ বছর ধরেই রয়েছে শুধু ১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ড।


প্রাইজবন্ড ড্র কমিটির সচিব ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক নির্মল কুমার সরকার। তবে এ পদে কয়েক বছর দায়িত্ব পালন করা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক

মো. মাছুম পাটোয়ারী জানান, দেশে এত দিন ৪ কোটি ৪০ লাখ প্রাইজবন্ড থাকলেও সম্প্রতি এর পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে।


কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও সঞ্চয় অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গাফিলতি করে অনেকে প্রাইজবন্ডের নম্বর মিলিয়ে দেখেন না। ফলে প্রাপ্ত পুরস্কারও

 নিতে পারেন না অনেকে।


প্রাইজবন্ডের সুভিধা।


• মাসিক সুদ আয় না থাকলেও লোকসানের ঝুঁকি নেই

• ড্র বছরে চারবার

• ড্র অনুষ্ঠিত হয়; ৩১ জানুয়ারি, ৩০ এপ্রিল, ৩১ জুলাই ও ৩১ অক্টোবর

• পুরস্কারের টাকার ওপর সরকারকে উৎসে কর দিতে হয় ২০ শতাংশ  


কোথায় থেকে কিনবেন প্রাইজবন্ড

পোষ্ট অফিস বা সরকারী ব্যাংক থেকে আপনি প্রাইজবন্ড কিনতে পারবেন। তবে যে কোন সময় এই প্রাইজবন্ড আপনি পোষ্ট অফিস বা ব্যাংক থেকে নগদ অর্থ দিয়ে ফিরিয়ে নিতে পারবেন।

বিস্তারিত
বাংলাদেশ ডাক বিভাগের চালু করা ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’এর A to Z ।। Bangladesh Postal Service NOGOD Payment system

সরকারি উদ্যোগে বাংলাদেশ ডাক বিভাগ চালু করেছে ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’ "Nogod"। অধিকতর নিয়ন্ত্রণ এবং শৃঙ্খলা বজায় রেখে মানুষকে আরও বেশি লেনদেনের স্বাধীনতা প্রদানের লক্ষ্য নিয়ে অনানুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু হয়েছে এই Nogod সেবাটি ১ অক্টোবর ২০১৮ থেকে।
যারা অনলাইনে ব্যবসা করেন এবং লিমিট নিয়ে সমস্যায় থাকেন তাদের জন্য এটা খুবই উপযোগী একটা সেবা। বর্তমান প্রচলিত মোবাইল ব্যাংকিং সেবায় মধ্যে  ক্যাশ ইন, ক্যাশ আউট, সেন্ড মানি এবং মোবাইল ফোনের ব্যালেন্স টপ আপ ইত্যাদি খুব সহজ করে তৈরি করে নগদ ।

ঢাকা এয়ারপোর্টে বা চট্টগ্রাম পোর্টে আমদানি করা পণ্যের কাস্টমস ক্লিয়ারিং করতে সি এন্ড এফ দরকার হলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন । সি এন্ড এফ

বিকাশ, রকেটসহ অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং এর সেবা পরিচালিত হয় বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের বিধি বিধান অনুযায়ী। কিন্তু ‘নগদ Nogod’ শীর্ষক এই সেবাটি পরিচালিত হচ্ছে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রণীত “বাংলাদেশ পোস্টাল অ্যাক্ট অ্যামেন্ডমেন্ট ২০১০” এর ৩ এর ২ এফ ধারার সুদৃঢ় এবং সুস্পষ্ট আইন অনুযায়ী। ২০১০ সালে শুরু হওয়া পোস্টাল ক্যাশ কার্ড সার্ভিস ছিল বাংলাদেশ ডাক বিভাগের প্রথম ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস।

‘নগদ’ সেবার মাধ্যমে গ্রাহকরা বিকাশের চাইতে অধিকতর লিমিট সুবিধা পাচ্ছেন। এই প্রসঙ্গে ডাক বিভাগের মহাপরিচালক সুশান্ত কুমার মন্ডল বলেন, সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে আর্থিক লেনদেন ব্যবস্থাপনায় ডাক বিভাগের রয়েছে শত বছরেরও বেশি সময়ের অভিজ্ঞতা এবং দেশব্যাপী ৯৮৮৬টি পোস্ট অফিস। এই বিশেষ সেবাটির যথাযথ পরিচালনায় সরকারি দিক নির্দেশনা রয়েছে সুতরাং এর সঙ্গে অন্য কোন নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থার অধিক্রমন হওয়ার কোন সুযোগ নেই ।

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার থেকে পাইকারি ষ্টেশনারী আইটেম ক্রয় করতে ভিজিট করুন পাইকারী ষ্টেশনারী আইটেম

এছাড়াও সেবাটিকে আরও সুন্দর ও দক্ষতার সঙ্গে মানুষের দোরগো ড়ায় পৌঁছে দেয়ার লক্ষে সকল নিয়ম মেনে মাস্টার এজেন্ট হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে ‘থার্ড ওয়েভ টেকনোলজিস লিমিটেড’ কে যাদের আছে এই খাতের পূর্বঅভিজ্ঞতা সম্পন্ন দক্ষ জনবল। প্রাথমিকভাবে হেড পোস্ট অফিসগুলোকে এবং পরবর্তী সময়ে ইউনিয়ন ও গ্রাম পর্যায়ের শাখাগুলোকে ‘নগদ’ সেবার আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছে ডাক বিভাগ।

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার থেকে পাইকারি ভোগ্য পণ্য ক্রয় করতে ভিজিট করুন ভোগ্য পণ্য

কিভাবে নগদ Nogod হিসাব খুলবেন?
Nogod’ ‘নগদ’ হিসাব খুলতে হলে আপানার মোবাইলের সংযোগসহ কোন একটা ‘নগদ উদ্যোগটা’ পয়েন্টে যেতে হবে। সঙ্গে নিতে হবে জাতীয় পরিচয়পত্র , এবং একটি সচল সিম কার্ড ।  তবে বর্তমানে নগদ এ সকল কাগজ এর জামেলা দুর করতে সকল সিম কার্ডে নগদ সেবা এড করেছে । তবে একে এন আইডি কার্ড দিয়ে অনেক সিম কার্ড থাকলেও একটি সিমে পিন কোর্ড দিয়ে হিসাব একটিভ করতে পারবেন ।

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার থেকে পাইকারি গার্মেন্টস আইটেম ক্রয় করতে ভিজিট করুন গার্মেন্টস আইটেম

কিভাবে ‘নগদ’ হিসাব ব্যবহার করবেন?
 ‘নগদ’ হিসাব ব্যবহার করতে হলে আপনার মোবাইল ফোনের সংযোগ থেকে USSD কোড *১৬৭# তে কল করুন অথবা প্লে-স্টোর থেকে Nagad অ্যাপ ইন্সটল করুন। তার আগে আপনার হিসাবটি একটিভ হতে হবে। এই মুহূর্তে রবি, টেলিটক এবং এয়ারটেল গ্রাহকরা শুধু USSD কোড ব্যবহার করে ‘নগদ’ হিসাব ব্যবহার করতে পারবেন। যে কোন অপারেটরের গ্রাহকরা অ্যাপ ব্যবহার করে ‘নগদ’ হিসাবের মাধ্যমে লেনদেন করতে পারবেন।

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার থেকে পাইকারি টুলস এবং হার্ডওয়্যার ক্রয় করতে ভিজিট করুন ভোগ্য পণ্য

গ্রাহক ফি ও উদ্যোক্তা কমিশনঃ
‘নগদ’ এর সার্ভিস ফি বিকাশের চাইতে কম এবং উদ্যোক্তা কমিশন বেশি। নিচে এটা দেখান হলো।

১। ক্যাশ ইনঃ ফ্রি
২। ক্যাশ আউটঃ প্রতি ১,০০০ টাকার জন্য USSD কোডের জন্য ১৮.০০ টাকা এবং অ্যাপের জন্য ১৭.০০ টাকা। তবে বর্তমানে এটি 14.90 পয়সা অ্যাপের জন্য । এটি যে কোন সময় পরিবর্তন হতে পারে ।
৩। সেন্ড মানি (পিটুপি) প্রতি লেনদেনের বিপরীতে USSD কোডের জন্য ৪.০০ টাকা এবং অ্যাপ থেকে ফ্রি।
৪। উদ্যোক্তা কমিশনঃ USSD কোড অথবা অ্যাপের মাধ্যমে ক্যাশ ইন, ক্যাশ আউট এর জন্য প্রতি ১,০০০ টাকার বিপরীতে ৪.২৫ টাকা।

পাইকারি টি-শার্ট, পলো শার্ট ক্রয় করতে ভিজিট করুন পাইকারি পলো শার্ট


গ্রাহক লেনদেনের লিমিটঃ
১। ক্যাশ ইনঃ
দৈনিক লিমিটঃ প্রতি লেনদেনের লিমিট ৫০,০০০ টাকা। দৈনিক লিমিট ২৫০,০০০ টাকা। প্রতিদিন ১০ বার লেনদেন করা যাবে।
মাসিক লিমিটঃ প্রতি লেনদেনের লিমিট ৫০,০০০ টাকা। মাসিক লিমিট ৫০০,০০০ টাকা। মাসে ৫০ বার লেনদেন করা যাবে।

২। ক্যাশ আউটঃ
দৈনিক লিমিটঃ প্রতি লেনদেনের লিমিট ৫০,০০০ টাকা। দৈনিক লিমিট ২৫০,০০০ টাকা। প্রতিদিন ১০ বার লেনদেন করা যাবে।
মাসিক লিমিটঃ প্রতি লেনদেনের লিমিট ৫০,০০০ টাকা। মাসিক লিমিট ৫০০,০০০ টাকা। মাসে ৫০ বার লেনদেন করা যাবে।

৩। সেন্ড মানি (পিটুপি)
দৈনিক লিমিটঃ প্রতি লেনদেনের লিমিট ৫০,০০০ টাকা। দৈনিক লিমিট ২৫০,০০০ টাকা। প্রতিদিন ৫০ বার লেনদেন করা যাবে।
মাসিক লিমিটঃ প্রতি লেনদেনের লিমিট ৫০,০০০ টাকা। মাসিক লিমিট ৫০০,০০০ টাকা। মাসে ১৫০ বার লেনদেন করা যাবে।

৪। মোবাইল ফোন টপ আপঃ প্রতি লেনদেনের লিমিট ১,০০০ টাকা। দৈনিক এবং মাসিক কোন লিমিট নেই।

আমাদের কাছে অনেকে ইমেল করে জানতে চেয়েছেন কিভাবে নগদ এজেন্ট বা নগদ উদোক্তা হতে হয় । তাই তাদের জন্য এই অটিকেল এখনে বিস্তারিত দেওয়া রয়েছে ।

নগদ এজেন্ট বা উদ্যোক্তা হতে হলে কি কি লাগে?? 


অন্যান্য মোবাইল ব্যংকিং এজেন্ট নিতে যা যা লাগে ঠিক নগদ এজেন্ট নিতে ও লাগে। এর পরও যারা জানেন না তাদের জন্য 

১. দোকানের ট্রেড লাইসেন্স যার মেয়াদ আছে। 

২. যার নামে ট্রেড লাইসেন্স তার ছবি এবং আইডি কার্ডের ফটোকপি 

৩. দোকানের সিল 

৪. একটি সিম কার্ড যাতে আগে কোন নগদ একাউন্ট ছিলেনা 


কিভাবে এজেন্ট  বা উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য আবেদন করবেন?? 

এজেন্ট হতে হলে প্রথমত উপরুক্ত কাগজ পত্র ঠিক থাকলে আপনার এলাকার নগদ ডিস্ট্রিবিউশন এর প্রতিনিধি সাথে আলোচনা করবেন। যদি আপনি তাদের না চেনেন তাহলে আপনার নিকটের নগদ এজেন্ট থেকে তাদের নাম্বার নিয়ে নিবেন। তাদের কাছে আপনি কাগজ দিয়ে দিলে তারা আপনাকে এজেন্ট এর সিম দিয়ে দিবে। এ ছাড়া আপনি নগদ ডিস্ট্রিবিউশন হাউসে গিয়ে কাগজ পত্র জমা দিতে পারেন। তারা আপনার কাগজ যাচাই বাছাই করে নগদ এজেন্ট দেওয়ার উপযুক্ত হলে এজেন্ট সিম দিয়ে দিবে। তবে যাচাই বাছাই করতে ২০ থেকে ২৮ দিন সময় লাগতে পারে। 


কত টাকা ইনভেস্ট করতে হবে?? 

এ ব্যবসায় ইনভেস্ট যত বেশি হবে তত লাভ বেশি হবে। যদি মোবাইল ব্যংকিং এ আপনি নতুন হন তাহলে  বেশি ইনভেস্ট করবে না। তবে নুন্যতম ১০ হাজার টাকা ইনভেস্ট করতে চেষ্টা করবেন। 

নগদ এজেন্ট বা উদ্যোক্তা ব্যবসায় লাভ বা কমিশন কত?? 

নগদ এজেন্ট ব্যবসা লাভ হলো কাস্টমার টাকা উঠানো এবং পাঠানোর উপরে। কাস্টমার যদি ১ হাজার টাকা পাঠায় এবং উঠায় তাহলে প্রতি হাজারে ৪.১০ পয়সা পাবেন। এবং প্রতি লাখে ৪১০ টাকা পাবেন। এ ছাড়া কাস্টমারকে একাউন্ট খুলে দিলে বাড়তি টাকা পাবেন। টাকা সাথে সাথে আপনার এজেন্ট একাউন্টে যোগ হয়ে যাবে। 


নগদ এজেন্ট ব্যবসায় সর্তকতা ঃ

নগদ এজেন্ট ব্যবসা করতে গেলে অনেক হেকার আপনাকে ফোন দিয়ে বিভিন্ন বিষয়ের লোভ দেখিয়ে আপনার বিভিন্ন তথ্য যানতে চাইবে। কখনো তাদের সাথে শেয়ার করবেন না। এরুপ করলে আপনার সমস্ত টাকা তারা নিয়ে যাবে। 

( সর্বশেষ কথা হলো নগদ কর্তৃক অইন মেনে চলুন। মানি লন্ডারিং আইন মেনে চলুন কোন লেনদেন সন্দেহ বা আবৈধ  মনে হলে ডিএসওকে যানান না হলে আপনার বিরুদ্ধে আইগত ব্যবস্থায় নেওয়া হবে) 


আপনাদের কিছু প্রশ্ন এবং তার উত্তর 

১. নগদ কোড কত বা নগদ একাউন্ট চেক করে কি দিয়ে?? 

উত্তরঃ  167

 ২. নগদ কেশ আউট চার্জ কত?? 

উত্তরঃ এপসঃ১৭ ইউএসডিঃ১৮

তবে তারা বিভিন্ন অফার এর কারনে এটি কম বেশি হতে পারে। 

৩. নগদ পিন নাম্বার ভুলে গেলে কি করব??

উত্তরঃ আপনি যদি পিন নাম্বার ভুলে যান তাহলে সরাসরি কাস্টমার কেয়ার এর নাম্বার ঃ  16167 এ কল করবেন।  তারা আপনার একাউন্ট এর তথ্য চাইবে যেমনঃ যে আইডি কার্ড দিয়ে একাউন্ট খুলচেন তার তথ্য। যদি সঠিক হয় তাহলে তারা আপনার পিনটি রেস্টুরেট করে দিবে। নতুন পিন নাম্বার দিলে একাউন্ট চালু হয়ে যাবে।


কাস্টমার সেবাঃ
‘নগদ’ এর কল সেন্টার সপ্তাহের ৭ দিন ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকে। এ ছাড়াও ঢাকার বনানীতে তাদের একটা কাস্টমার সেবা অফিস আছে। তারা পর্যায়ক্রমে দেশের বিভিন্ন জায়গায় কাস্টমার সেবা চালু করতে যাচ্ছে। আপনি এখন নিম্নোক্তভাবে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।
‘নগদ’ কল সেন্টারঃ ১৬১৬৭ অথবা ০৯৬০৯৬১৬১৬৭
ই-মেইলঃ info@nagad.com.bd
ডেল্টা ডালিয়া টাওয়ার (লেভেল ১৩ এবং ১৪)
৩৬, কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ
বনানী, ঢাকা।

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার থেকে পাইকারি কৃষি পণ্য ক্রয় করতে ভিজিট করুন কৃষি পণ্য

উপসংহারঃ

বাংলাদেশের দুই তৃতীয়াংশ মানুষ এখনো আর্থিক সেবার আওতার বাইরে আছেন বলে জানিয়েছেন ডাক বিভাগের মহাপরিচালক। তাই প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষকে আর্থিক সেবার আওতায় আনার ক্ষেত্রে ‘নগদ’ সেবা বিশেষ ভূমিকা রাখবে বলে তিনি মনে করেন। তবে এটা কতটুকু সফলভাবে অগ্রসর হবে সেটাই এখন দেখার বিষয়। কেননা আমরা নিকট অতীতে দেখেছি ডিবিবিএল এর ‘রকেট’ ‘বিকাশ’ এর চেয়ে অনেক বেশি ফিচার নিয়ে এসেছিলো। তাদের সার্ভিস ফি ছিল অনেক কম। কিন্তু ভালমানের সেবা দিতে না পারার কারণে লাভজনক ভাবে গড়ে উঠতে পারেনি।
বিস্তারিত
কিভাবে ইন্ডিয়া থেকে থ্রি পিস আমদানি করবেন? How to import Three piece from India ?

যদিও বাংলাদেশ ইন্ডিয়ার চেয়ে পোশাক উৎপাদনে অনেক এগিয়ে, কিন্তু সেসব পোশাক আন্তর্জাতিক বাজার দখল করে আছে। তবে লোকাল বাজারের পোশাক গুলি এখনও ইন্ডিয়া, পাকিস্তান অথবা চায়না কাপড়ে সয়লাব হয়ে আছে।

এসব কাপড়ের মধ্যে ইন্ডিয়ান থ্রি পিস গুলি বাংলাদেশে এখন প্রচুর পরিমাণে বিক্রি হয়ে থাকে। বাংলাদেশের মেয়েদের পছন্দের প্রথম সারিতে আছে ইন্ডিয়ান আর পাকিস্তানি থ্রি পিস। তবে আমি ব্যক্তি গত ভাবে বলবো আমদের দেশিয় থ্রি পিস গুলিও কিন্তু ভালো। বিদেশি পণ্য পরিহার করার চেষ্টা করবেন। আজকের পোষ্ট টা আমি তৈরি করেছি ইন্ডিয়ান পণ্য আমদানি কারক ব্যবসায়ীদের জন্য। ছোট বড় সকল ব্যবসায়ীরাই এভাবে ইন্ডিয়া থেকে থ্রি পিস সহজে আমদানি করতে পারেবেন।

ইন্ডিয়ান থ্রি পিস আমদানি করতে আপনাকে কয়েকটি ধাপ পার করতে হবে।আমি বিস্তারিত লিখবো ।

তবে আপনি যদি দেশি কিছু কিনে ব্যবসা করতে চান তবে ভিজিট করতে পারেন, পাইয়াকারি থ্রী পিছ , ব্লক বাটিক থ্রী-পিছ , আট গজ কাপড়ের থ্রি-পিস , Vip Gold থ্রী পিছ , চায়না বাটিক থ্রী-পিছ

আমদানি লাইসেন্স

বৈধ ভাবে বিশ্বের যে কোন রাষ্ট্র থেকে পণ্য আমদানি করতে আপনাকে আমদানি লাইসেন্স করতে হবে। আমদানি লাইসেন্স কিভাবে করতে হয় সেটি নিয়ে আমদের ওয়েবসাইটে অনেক বড় পোষ্ট আছে পড়ে নিবেন।

সংক্ষিপ্ত করে বলি, আমদানি লাইসেন্স করতে আপনাকে একটা ট্রেড লাইসেন্স , ভ্যাট, টিন করতে হবে প্রথমে। এগুলি নিয়ে আমদানি নিবন্ধকের কার্যালয়ে জমা দিতে হবে। তবে এসব ঝামেলা আপনি কোন এজেন্ট দিয়ে করিয়ে নিলেই ভালো হবে। তারা দ্রুত করতে পারবেন।

একটি কমপ্লিট আমাদানি লাইসেন্স করতে আপনাকে কম বেশী ২৫০০০-৩০০০০ টাকা খরচ করতে হবে।

স্যাম্পল দেখা

আপনি যদি অনলাইনে ইন্ডিয়ান সেলারের সাথে কথা বলেন তবে ফাইনাল অর্ডার করার আগে স্যাম্পল এনে দেখে নিবেন। আর যদি আপনি সরা সরি ইন্ডিয়াতে গিয়ে পণ্য দেখে আসেন তবে স্যাম্পাল আমদানি করার দরকার নাই। সাধারণত বিদেশ থেকে স্যাম্পল আমদানি করতে গেলে আপনাকে ৪-৫ হাজার টাকা খরচ করতে হবে। ১০ হাজার টাকা খরচ করলে আপনি ইন্ডিয়া গিয়েই পণ্যের স্যাম্পল নিয়ে আসতে পারবেন।

তবে আপনি যদি নিজেই

ইন্ডিয়া

যান, তাহলে কম পক্ষে ৫-১০ পিস নিয়ে আসবেন । এতে করে আপনি স্যাম্পল বিক্রি করে কাস্টমারের ফিডব্যাক জানতে পারেন।

Exporter Code (IEC)

এবারের কাজ হলো ইন্ডিয়ান যে থ্রি পিস সেলার আছে তার Importer Exporter Code (IEC) আছে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে। কারণ Importer Exporter Code (IEC) ছাড়া ইন্ডিয়া থেকে পণ্য রপ্তানি করা যায়না। বিক্রেতা দোকানদারের এসব না থাকলে আপনি কোন এজেন্ট ধরে তাদের দিয়ে রপ্তানির কাজ করিয়ে নিতে পারবেন। অনেক কোম্পানি আছে যারা এসব করে দিবে। এজন্য তাদের কিছু ফি দেয়া লাগবে।আপনি বিভিন্ন দোকান থেকে পণ্য ক্রয় করে তাদের দিয়ে আসলে তারা বাংলাদেশে পৌঁছে দেয়ার ব্যবস্থা করে দিবে।

পি আই আনা

এবারের কাজ হল সেলারের কাছ থেকে পি আই বা Proforma Invoice আনা। PI Proforma Invoice কি আমদানিতে PI এর গুরুত্ব কেন বেশি, এসব নিয়ে বিশাল পোষ্ট আছে। দেখে নিবেন। পি আই তে আপনার কোম্পানির একটি সিল মেরে সাইন দিয়ে আপনি যে ব্যাংক থেকে এলসি করতে চান সে ব্যাংকে চলে যাবেন। পি আইতে আপনার পণ্যের দাম, ওজন, পরিমাণ, আমদানিকারকের নাম, রপাতানি কারকের নাম,

রপ্তানি কারকের ব্যাংক আকাউন্ট নাম্বার ইত্যাদি উল্লেখ থাকবে।

ইন্ডিয়ান থ্রি পিস আনতে কত ট্যাক্স দিতে হবে??

এই বিষয়টা খুব জটিল । অনেকেই হিসেব করতে পারেননা কত ট্যাক্স আসতে পারে। আমি আগেও বলেছিলাম , যেসব পণ্য আমাদের দেশে উৎপাদন হয় সেসব পণ্য আমদানি করলে ট্যাক্স অনেক বেশী দিতে হয়। আমার কাছে নিচের HS Code টি ইন্ডিয়ান থ্রি পিস এর জন্য অধিক যুক্তি যুক্ত মনে হচ্ছে।

62041200

Women'S Or Girls' Suits Of Cotton

25.00

45.00

15.00

5.00

3.00

4.00

0.00

------------------

127.84

টোটাল ট্যাক্স আসে ১২৭.৮৪ টাকা । তার মানে আপনি ১০০০ টাকার ইন্ডিয়ান থ্রি পিস আমদানি করলে আপনাকে ট্যাক্স দিতে হবে ১২৭৮ টাকা ( কম বেশী)

তবে কাস্টমস প্রতি ইন্ডিয়ান থ্রি পিস কম বেশী ১০ ডলার ধরে আসেসমেন্ট করবে। অর্থাৎ আপনি যদি ৫ ডলার ঘোষণা দেন, তাহলেও ১০ ডলার ধরেই আসেসমেন্ট হবে।

এলসি করা

এবার পি আই নিয়ে কোন একটা ব্যাংকে চলে যাবেন। যত ডলার এল সি করতে চান তাদের বলবেন। তবে এলসিতে আপনি যে পণ্য আমদানি করবেন মূল ক্রয় দাম উল্লেখ করতে হয়।

খুব সাবধানে এলসি ফর্ম পুরন করতে হবে। এখানে আপনি যে পণ্য আনবেন তার নাম এবং HS কোড এবং ফুল ভালু উল্লেখ করতে হবে। কোন ভাবেই জেন HS কোড ভুল না হয়।

এবার ব্যাংক সকল কাগজ পত্র সেলারকে পাঠাবে। সেলার সব যাচাই বাছাই করে, ট্রাক চালান, এল সি ফর্ম, পি আই, কমার্শিয়াল ইনভএস, প্যাকিং লিস্ট পুনরায় বাঙ্কে পাঠাবে।

ব্যাংক সকল কাগজ পত্র সাইন করে আপনাকে দিয়ে দিবে।

তবে আপনি যদি দেশি কিছু কিনে ব্যবসা করতে চান তবে ভিজিট করতে পারেন, পাইয়াকারি থ্রী পিছ , ব্লক বাটিক থ্রী-পিছ , আট গজ কাপড়ের থ্রি-পিস , Vip Gold থ্রী পিছ , চায়না বাটিক থ্রী-পিছ

পণ্য ছাড় করানো

এবার এসব আপনি বেনাপোল বা যে সীমান্ত দিয়ে আমাদনি করবেন সেখানে কোন সি এন্ড এফের মাধ্যমে কাস্টমে জমা দিবেন।

সি এন্ড এফে আপনাকে ৩-৪ দিনে পণ্য খালাস করে দিবে। সি এন্ড এফ কি তা নিয়ে বিশাল পোষ্ট আছে। দেখে নিবেন ।

বিস্তারিত
কিভাবে স্বর্ণ আমদানির লাইসেন্স করতে হয় ?? How to import gold

যে বিপুল পরিমাণ   স্বর্ণ  বেচাকেনা হয় দেশে তার একটি বড় অংশ আসে চোরাই পথে।  স্বর্ণ  আমদানি লাইসেন্স দেওয়ার বিষয়টি  স্বর্ণ নীতিমালা ২০১৮ টি ২০১৮ এর অক্টোবরে

মন্ত্রীসভায় নীতিমালাটি অনুমোদিত হয়। এবং  স্বর্ণ  আমদানি লাইসেন্স পাওয়ার আবেদনপত্র বিতরণ শুরু হয়েছে ২০১৯ এর ১৮ মার্চ থেকে।


* অবেদন পত্রটি যে কোন প্রতিষ্ঠান যে কোন ব্যক্তি নিতে পারবে। আপনি যদি আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য   স্বর্ণ  আমদানি লাইসেন্স পেতে চান এক্ষেত্রে আপনার লাগবে,


১- প্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্স।


২- টিআইএন এর সনদ পত্র ।


৩- ব্যবসা শনাক্ত করন নম্বরের সনদ পত্র।


৪-  স্বর্ণ ক্রয়,  সংরক্ষন ও বিতরণ আদেশ ১৯৮৭ অওতায় লাইসেন্স কপি।


৫- সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী সংগঠনের সদস্য কপি।


৬- দোকান যদি ভাড়া হয় তাহলে চুক্তিনামার কপি।


৭- মুল্ধন লাগবে ১ কোটি টাকা।


৮- ব্যাংকে ৫ লক্ষ টাকার অফেরত যোগ্য পে অর্ডার থাকতে হবে।



* অনুমোদিত ডিলার ব্যাংকের ক্ষেত্রে এ ছাড়া আরো লাগবে,


১ - অনুমদিত ডিলারের লাইসেন্স কপি।


২- ব্যাংক লাইসেন্স কপি।


৩- ব্যাংকের জনবল, নিরাপত্তা, তথ্য বিষয়ে বিবরণ দিতে হবে।


উপরুক্ত বিষয়ের ডকুমেন্ট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগে আবেদন পত্রের সাথে জমা দিলে তারা আপনাকে স্বর্ন আমদানির লাইসেন্স দিয়ে দিবে।


এক সুত্রে যানা যায়  স্বর্ণ আমদানির লাইসেন্স এর মেয়াদ ২ বছর। স্বর্ন আমদানির লাইসেন্স শেষ হওয়ার ৩ মাস আগে ২ লাখ টাকা নবায়ন ফ্রি দিয়ে লাইসেন্স নবায়ন করতে হবে।


বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বলেন,  স্বর্ণ আমদানির লাইসেন্স নেওয়া শুরু হলে ব্যাক্তি পর্যায়ে মানুষ হয়রানি মুক্ত হবে এবং সরকার লাভবান হবে কারণ সরকার  স্বর্ণ  আমদানি থেকে শুল্ক পাবে।


সরকারের এই উদোগকে তাদের সংগঠন (বাংলাদেশ জুয়েলারি ম্যনুফ্যকচারার্স এন্ড এক্সপোর্ট এসোসিয়েশন) স্বাগত জানান। এবং তারা বলেন, সরকারকে সহনশীল মাত্রায় শুল্ক নির্ধারণ করতে হবে। তা না হলে ব্যবসায়ীরা ক্ষতির মুখে পড়বে।

বিস্তারিত
৫ টি জনপ্রিয় ক্ষুদ্র ব্যবসার আইডিয়া ।। Five popular business idea

যারা অল্প টাকার ব্যবসার আইডিয়া খুজতেছেন তাদের জন্য আজকের পোষ্টে আমি দেখাবো অল্প টাকায় শুরু করা যায় এমন কয়েকটি ব্যবসার আইডিয়া ।
আজকে কয়েকটি ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে কোথা বলবো যেগুলি খুব সহজেই শুরু করা যায়।

১। মোবাইল রিপায়ারিং ব্যবসা।

আজকাল প্রায় প্রত্যেকটি মানুষের হাতে আছে স্মার্ট ফোন। এসব স্মার্ট ফোন ক্রয় করার কিছু দিন পরেই শুরু হয় বিভিন্ন সমস্যা। আর এই সমস্যা সমাধান করেই
চলবে আপনার ব্যবসা। এই ব্যবসা শুরু করতে খুব বেশী মূলধন লাগেনা। যেকেউ চাইলে এই ব্যবসা শুরু করে দিতে পারেন। বাজারে মোবাইলের দোকানের এক কোনায়
একটা ছোট টেবিল আপনিও বসে যেতে পারেন। কিছু প্রাথমিক যন্ত্র পাতি কিনতে হবে। ৮-১০ হাজার টাকা হলেই চলবে। গ্রামের ব্যবসা অথবা শহরের ব্যবসা যেকোনো
জায়গায় শুরু করতে পারবেন মোবাইল রিপায়ারিং ব্যবসা ।

২। ফুলের দোকানের ব্যবসা।
আপনি চাইলে এটাকে  গ্রামের ব্যবসা হিসাবেও করতে পারেন। এই ব্যবসা করতে আপনাকে খুব বেশী টাকা বিনিয়োগ করতে হবেনা। মানুষ এখন আগের চেয়ে অনেক
 বেশী সৌখিন । বিয়ে , জন্মদিন, প্রিয়জনকে উপহার বা বিভিন্ন উপলক্ষ গুলি যেমন ভালবসা দিবস, ২১ সে  ফেব্রুআরিতে প্রচুর পরিমাণে ফুল বিক্রি হয়ে থাকে।
আপনি চাইলে খুব কম টাকায় এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

৩। ই কমার্স ব্যবসা।
এটা নিয়ে অনেক পোষ্ট আছে। তার পরও লিখতে হয়। বর্তমানে অনেকেই এই ব্যবসার আইডিয়া দিয়ে প্রচুর পরিমাণে টাকা আয় করতেছেন। ফেসবুকে একটি পেজ খুলে
যে কেউ অনয়সে এই ব্যবসা করতে পারবেন। এই ব্যবসা করতে তেমন বেশী পুঁজি লাগেনা। আপনি প্রথমে ঠিক করতে হবে কোন কোন পণ্য নিয়ে ব্যবসা করতে চান। এর
পর সেসব পণ্য ফেসবুকে পোষ্ট করতে থাকুন। আস্তে আস্তে কাস্তমার বাড়তে থাকবে আর আপনার ব্যবসাও বাড়তে থাকবে।

৪। ব্লগিং করে আয়
অনালাইনে ব্লগিং করে আয় করাটা তেমন কোন কঠিন কাজ না। যে কেউ চাইলে ব্লগিং করে আয় শুরু করতে পারেন। আপনাকে প্রথমে চিন্তা করতে হবে কোন
বিষয়টা আপনি খুব ভালো করে জানেন। প্রথমে ব্লগস্পটে একটা ওয়েবসাইট খুলুন ৷ ধরুন আপনি বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান গুলো নিয়ে ব্লগ ওপেন করবেন ৷
নাম দিলেন visitbd.blogspot.com এবার অনলাইন থেকে ফ্রী টেমপ্লেট নামিয়ে আপলোড করে নিন ৷ হয়ে গেল আপনার পার্সোনাল ব্লগ ।

কিভাবে ব্লগস্পটে ওয়েবসাইট ওপেন করবেন ??
প্রথমে বলে রাখি ওয়ার্ড প্রেসে ব্লগ খুলতে হোস্টিং কিনতে হয় ২-৫০০০ টাকা দিয়ে। সে জন্য আমি blogger.com নিয়ে কথা বলবো। কারণ সেটা ফ্রি হোস্টিং।
প্রথমে blogger.com এ ক্লিক করুন ৷ এখানে আপনার যদি জিমেইল একাউন্ট থাকে তবে সেটা দিয়েই সব করতে পারবেন। যদি না থাকে তবে তবে একটা
জিমেইল একাউন্ট করে নিন। এর পর create blog এ ক্লিক করুন ৷ এবার নাম সিলেক্ট করুন ৷ ব্যাস হয়ে গেল ব্লগ ৷ না পারলে ইউটিউব এ গিয়ে
ভিডিও দেখে নিন ৷ কিভাবে blogger.com ব্লগস্পটে ওয়েবসাইট ওপেন করতে হয় এসব নিয়ে বাংলায় প্রচুর ভিডিও আছে।

৫। মোবাইল বিকাশের ব্যবসা

বিকাশ ব্যবসা এখন খুব জমজমাট একটি ব্যবসা। দেশে অনেকেই আছেন যারা বিকাশ ব্যবসা করে অনেক টাকা আয় করে থাকেন।
মূলত বর্তমান সময়ে টাকা লেনদেনের সবচেয়ে সহজ মাধ্যম মোবাইল ব্যাংকিং। মোবাইল ব্যাংকিং এখন এতটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে
যে প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ মাধ্যমে লেনদেন করছে। বিভিন্ন ব্যাংক নানা নামে মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
যেমন- ব্র্যাক ব্যাংকের বিকাশ, ইউসিবির ইউক্যাশ, ডাচ-বাংলা ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং, গ্রামীণফোনের মোবিক্যাশ ইত্যাদি।

বিস্তারিত
৫০০০ টাকা পুঁজিতে বাড়িতে বসে ব্যবসা শুরু করুন ।। Home business idea

 আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা তাদের কাজের পাশাপাশি কিছু একটা করতে চান অথবা যারা বেকার আছে তারাও চান বাড়িতে বসে ব্যবসা সুরু করতে । সঠিক আইডিয়া না থাকায় আপনি বাড়িতে বসে ব্যবসা শুরু করে লাভজনক ব্যবসায় রুপান্তর করতে পারছেন না আজকের পোস্টে তাদের জন্য মাত্র ২০ হাজার টাকায় সুরু করা জায় এমন কয়কটি আইডিয়া নিয়ে আলোচনা করবো। বর্তমানে বাডিতে বসে ব্যবসা করা যায় এমন কিছু ব্যবসা আছে যেগুলি বাড়িতে বসে নামমাত্র টাকায় শুরু করেই লাভ করা  সম্ভব। আজকের পর্বে আপনাদের জন্য বাড়িতে বসে ব্যবসা করা যায় এরুপ লাভজনক কিছু ব্যবসার আইডিয়া শেয়ার করব। চলুন শুরু করা যাক। 

বাড়িতে বসে ব্যবসার  আইডিয়া

নার্সারি ব্যবসা বা গাছের চারাগাছ এর ব্যবসা


আপনি যদি বাড়িতে বসে ব্যবসা করে আয় করতে চান তাহলে নার্সারি ব্যবসা হতে পারে আপনার জন্য একটি  লাভজনক ব্যবসা। এ ব্যবসাটি শুরু করতে তেমন বেশী ইনবেস্ট ও জায়গার প্রয়োজন হবে না। চাহিদা সব সময় সমান থাকে। আপনি চাইলে বাড়িতে বসে  শুরু করতে পারেন এই লাভজনক ব্যবসাটি।

আরো  গ্রামে বসে ২০ টাকায় কিনে ৫০০ টাকায় বিক্রি করুন আইডিয়াটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন

কিভাবে শুরু করবেন??

প্রথমিক আবস্থায় আপনার বাড়ির আঙ্গিনায় বা অব্যবহৃত স্থানে বা বাড়ির চাদে দিয়ে শুরু করতে পারেন। পানি সরবারহ করা সহজ ও সূর্যের আলো পড়ে এরুপ স্থান নির্বাচন করা ভালো।

ইন্ডিয়া থেকে বাইক আমদানি করবেন কিভাবে?? ।। How to import Motor Bike from India??
৫০০০ টাকা পুঁজিতে বাড়িতে বসে ব্যবসা শুরু করুন ।। Home business idea

বাড়িতে বসে ব্যাবসা করতে চান ? এই আইডিয়া আপনার জন্য । Business in home

কি কি চারা উৎপাদন করা যেতে পারে।
বাংলাদেশে সাধারণত সৃজন বা মৌসুম এর উপর ভিত্তি করে চারা রোপন করা হয়। তাই আপনাকে মৌসুমের প্রতি লক্ষ রেখে  চারা উৎপাদন করতে হবে। এ চাড়া আপনি নার্সারির গুরুত্ব বাড়াতে ফল, ফুল, মসলা, বনজ ও সৌন্দর্যবর্ধক চারাগাছ।

১. ফলের মধ্যেঃ পেঁপে, লেবু, পেয়ারা, কাঁঠাল, আমড়া, ডালিম, কুল, আম ও লিচু।

২. সবজি ও মসলা জাতের মধ্যেঃ বেগুন, টমেটো, ফুলকপি, বাঁধাকপি, মরিচ ও পিয়াজ।

৩. ফুল ও সৌন্দর্যবর্ধকের মধ্যেঃ গোলাপ, জবা, ডালিয়া, চন্দ্রমল্লিকা, গন্ধরাজ, কামিনী, টগর, রঙ্গন, মুসান্ডা, দেবদারু, পাতাবাহার ও রাবার।

৪. বনজ ও ভেষজের মধ্যে নিম, মেহগনি, সেগুন, রেইনট্রি, কড়ই, অর্জুন, আমলকী, হরীতকী, বহেরা, কৃষ্ণচূড়া, কদম ও বট। ইত্যাদি উৎপাদন করতে পারেন।

তবে আপনার এলাকায় কি ধরনের চারা বেশি রোপণ করা হয় সেটা খেয়াল রেখে চারা উৎপাদন করতে পারেন। ভালো মানের বিজ থেকে চারা উৎপাদন করতে চেষ্টা করুন। চারা উৎপাদন এর স্থানে আপনি ভালো করে নিরাত্তা দিবেন যাতে করে পশু যেন আপনার চারা গাছ খেয়ে না পেলে।

কলম চারা
একটি নার্সারির গুরুত্ব বাড়াতে কলম হতে পারে এক গুরুত্ব মাধ্যম। তবে কলম চারা তৈরী ভালো মানের গাছ থেকে উৎপাদনের চেস্টা করবেন । উৎপাদন খরচ খুব কম এবং লাভ বেশী।

বেদেশী চারা
নার্সারিতে আপনি বিদেশী চারা রাখতে পারেন। যেমনঃ সৌদি খেজুর গাছ (২) থাই পেপে গাছ (৩) ভিনিয়েত নামা নারকেলের চারা ইত্যাদি।
অভিজ্ঞতা
নার্সারি বা গাছের চারা উৎপাদনে তেমন বেশী অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই। তবে নতুন কোন সমস্যা বা পরামর্শর জন্য আপনার আশে পাশের কৃষি  কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

পাবনার খাঁটি গাওয়া ঘি

ইনভেস্ট
প্রথমত জায়গা প্রস্তুত করা সেড় তৈরীতে ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা লাগতে পারে। বীজ ক্রয় ও পাত্র ক্রয়ে ৫ হাজার টাকা লাগতে পারে। তবে নার্সারি করার ২ থেকে ৩ বছর পর আপনি বীজ উৎপাদন করে তা থেকে চারা উৎপাদন করতে পারবেন। তো সব মিলিয়ে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা ইনবেস্ট করলেই চলবে। তবে ব্যবসার প্রসারের সাথে সাথে   ইনবেস্ট বাড়াতে হবে।

লাভ লোকসান
এ ব্যবসাতে তেমন লোকসান নেই। ভালো মানের বীজ ও সঠিক পরিকল্পনার অভাবে অথবা সঠিক সময়ে চারা বিক্রি না করতে না পারলে লোকসান হতে পারে। লাভ নির্ধারণ করা  হবে বছরে আপনি কয়বার চারা উত্তলন করলেন এবং কি দামে বিক্রি করলেন এবং কিরুপ বিক্রি করলেন।কারন চারার দাম দেশের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন এবং বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন।

বাস্তবতা ও চাহিদা
বাস্তবিক পক্ষে ভালো প্রচার করতে পারলে  এ ব্যবসাটি বাড়িতে বসে আয় করা সম্বব। মানুষ প্রয়োজনে ও বাড়ির সৌন্দর্য বাড়াতে গাছ লাগাচ্ছে। তাই বলা যায় গাছের চাহিদা সব সময় সমান। কথায় আছে গাছ লাগান পরিবেশ বাচান।

টার্কি মুরগী পালন এর ব্যবাসাঃ
 
আপনারা অনেকেই চায়না হাঁস বা বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় টার্কি মুরগী সম্পর্কে জেনে থাকবেন।অবিশাস্য হলেও এটাই সত্যি  টার্কি মুরগির ডিম ৪শ টাকা হালি দরে বিক্রি হচ্ছে ডিম। তবে সেটা স্থান অনুযায়ী কম বেশি।  খেতে সুম্বাদু।  টার্কি মুরগির মাংসের ব্যাপক চাহিদা থাকায় আপনি চাইলে বাড়িতে টার্কির খামার গড়ে তুলতে পারেন। তবে বর্তমানে টার্কির দাম অনেকটা কমে এসেছে। আপনি চাইলে মাত্র ৫০০০ টাকা নিয়ে বাড়িতে বসে ব্যবসা শুরু করতে  টার্কি মুরগি পালন। 

দুই মাস বয়সের প্রতিটি টার্কি কিনতে পারবেন ৩শ টাকা করে। আপনি যদি প্রথমে ১০ টি টার্কি কিনেন তাহলে ৩০০০ টাকাই হয়ে যাবে।  চেষ্টা করবেন মুরগি অন্তত ৭টি এবং মোরগ অন্তত ৩ টি ক্রয় করার জন্য। ৬ থেকে ৭ মাস বয়সে টার্কি ডিম দেয়া শুরু করে। দেশি মুরগির মতো ১৫ থেকে ২০টি ডিম দেওয়ার কিছুদিন পর আবার ডিম দেয় ।তবে ৭ টি স্ত্রী টার্কির জন্য সমান সংখ্যক পুরুষ টার্কির দরকার নেই। সংখ্যায় বেশি হলে পুরুষ টার্কি অধিকাংশ সময় মারামারিতে লিপ্ত হয়। তাই দুই থেকে তিন টি পুরুষ টার্কি রেখে বাকি গুলো বিক্রি করে দিবেন । 

সাধারণ মুরগির মত রোগ বালাই হলেও টার্কির খামার করার পর তেমন বড় ধরনের কোনো অসুখ দেখা দেয়না।তবে টার্কির রোগবালাই প্রতিরোধ ক্ষমতা খুবই প্রবল। ৬ মাসে একটি পুরুষ টার্কির ওজন হয়েছে ৫ থেকে ৬ কেজি এবং স্ত্রী টার্কির ওজন হয়েছে ৩ থেকে ৪ কেজি। যদি সাতটি স্ত্রী টার্কি মুরগী ঠিক ঠাক মত ডিম দেয় তবে ১০০ টির মত ডিম আপনি পেয়ে জাবেন।
খাবার বলতে ঘাস হচ্ছে টার্কির প্রধান খাবার। এছাড়া পাতা কপি, কচুরিপনা এবং দানাদারযুক্ত খাবার হচ্ছে টার্কির খাবার। তাই যে কেউ অনায়াসে টার্কি পালন করে লাভবান হতে পারেন।তবে সাবধান থাকবেন কারণ ভারত থেকে নিম্নমানের টার্কির বাচ্চা নিয়ে আসছে একটি প্রতারক চক্র। কম টাকায় বাচ্চাগুলো বিক্রি করায় সহজে ক্রেতা আকৃষ্ট হচ্ছেন। কিন্তু এ গুলোর মান খুবই খারাপ। অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাচ্চাগুলো মারা যাচ্ছে। তবে সহজে নিম্নমানের বাচ্চা চেনার কোনো উপায় না থাকায় আপনি চেষ্টা করবেন বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান থেকে বাচ্চা সংগ্রহ করতে।

কিভাবে শুরু করবেন সোনালী মুরগির খামার, সোনালী মুরগি পালন পদ্ধতি জানতে লিখার উপর ক্লিক করুন ।  


হস্তশিল্পের ব্যবসা
হস্তশিল্পের ব্যবসা করে আপনি পচুর  পরিমানে আয় করতে পারে। হস্তশিল্পের মধ্যে আপনি উৎপাদন করতে পারেন ১. নকশী কাথা ২. নকশা করা বেড় শিট ৩. নকশা করা জামা ৪. শীতল পাটি ৫. পাপশ সহ আরো আনেক কিছু। তবে উৎপাদন এর ক্ষেত্রে আপনার আশেপাশের চাহিদাকে গুরুত্ব দিতে হবে।

বর্তমানে শুধু বাংলাদেশেই নয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশ থেকে হস্ত শিল্প রপ্তানি হয়ে থাকে। হস্তশিল্প শুরু করতে আপনাকে তেমন বেশি কোন প্রশিক্ষণ নিতে হবে না অল্প কিছু প্রশিক্ষণ নিলে কিন্তু আপনি এটা চালু করতে পারেন আর আপনারা যে পণ্য নিয়ে খুব ভালো কাজ করতে পারেন সেটা নিয়ে কিন্তু আপনি হস্তশিল্প শুরু করতে পারেন। হস্তশিল্পের মধ্যে যেমন নকশি কাঁথা এই প্রোডাক্টটা বাংলাদশে খুব ভালো বিক্রি হয়ে থাকে । নকশী কাথার উৎপাদন শুরু করতে হলে আপনাকে তেমন কোন ইনভেস্টমেন্ট বা তেমন কোন শিক্ষার প্রোয়জন নাই। জাস্ট কিভাবে সেলাই রবেন এবং কোথা থেকে নকশী কাথার কাপড় গুলো ক্রয় করবেন এটা জানতে পারলেই হবে। 

 
বাংলাদেশ কুটির শিল্প করপোরেশন নামে একটা প্রতিষ্ঠান আছে যেখানে এই হস্তশিল্পের বিভিন্ন পণ্য কিভাবে উৎপাদন করা  হয় এটা নিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় । আপনারা চাইলে সেখান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে কিন্তু শুরু করতে পারেন। এছাড়া নকশা করা বেডশিটের কিন্তু প্রচুর চাহিদা রয়েছে । মানুষ এই হস্তশিল্পের যে কাজগুলো করা হয় সেগুলো সাধারণ যে প্রিন্টের বেডশিটের চেয়ে অনেক বেশি দাম দিয়ে ক্রয় করে ।  আজকাল আপনি যদি অনলাইনে একটা পেইজ খুলেন ফেসবুকে অথবা একটা ওয়েবসাইট খুলে এবং বিভিন্ন হস্তশিল্পের মেলা রয়েছে, উদ্যোক্তা মেলা রয়েছে সেগুলোতে আপনার  উৎপাদিত পণ্য গুলো বিক্রি করতে পারবেন। 

এছাড়া এছাড়া শীতলপাটির বেশ চাহিদা বাংলাদেশের রয়েছে কারণ এই শীতল পাটি বাংলাদেশে আবহমানকাল ধরে চলে এসেছে । এটা গ্রাম অঞ্চলে খুবই একটা জনপ্রিয় । শীতলপাটির ব্যবসা করাটা বা শীতলপাটির উৎপাদন করাটা খুবই খুবই সহজ কাজ । এটা এক ধরনের গাছ থেকে তৈরি করা হয় যে গাছ উদপাদন করতে তেমন কোনো উর্বর জমি প্রয়োজন হয়না । বড়ির আনাচে-কানাচে ডোবায় বা পুকুরের পাড়ে কিন্তু শীতলপাটি গাছ অনায়াসে তৈরি হয় । তেমন কোনো যত্নের প্রয়োজন হয়না এটা বিনা যত্নে বেড়ে ওঠে । সেখানে তেমন কোন ইনভেস্টমেন্ট করতে হয় না । যাদের জায়গা রয়েছে বাড়ির আশেপাশে সেখানে যদি শীতলপাটি গাছ রোপণ করেন সেখান থেকে আপনারা শীতলপাটি তৈরি করতে পারবেন। তবে শীতল পাটি তৈরি করার জন্য আপনাকে প্রশিক্ষণ নিতে হবে । 
 
কারণ হচ্ছে এটা খুব সহজে তৈরি করা যায় না । এটার জন্য খুব ভালো হবে যারা এসব তৈরি করে তাদের কাছ থেকে আপনি জেনে নিতে হবে যে কিভাবে শীতলপাটিতে বিভিন্ন প্রকার ডিজাইন তৈরি করতে হয় বিভিন্ন কালার কম্বিনেশন করতে হয় । তবে যে কেউ চাইলে কিন্তু হাতে সময় থাকলে আপনারা গ্রামে বসে কিন্তু শীতলপাটির ব্যবসা শুরু করতে পারেন এখানে সর্বসাকুল্যে আপনি চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা মূলধন নিয়ে কিন্তু শুরু করতে পারবেন আর বাংলাদেশে প্রচুর অনলাইন গ্রুপ রয়েছে যেখানে আপনারা এই শীতলপাটি গুলো সেল করতে পারবেন অথবা আশেপাশের বিভিন্ন দোকান রয়েছে যেখানে হস্তশিল্প বিক্রয় করা হয় সেখানেও কিন্তু আপনি শীতলপাটি গুলো বিক্রি করতে পারবেন। বাংলাদেশ এখন অনেকেই শখ করে শীতলপাটি কিনে থাকেন কারণ গরমের দিনে আসলে শীতলপাটির বিকল্প নেই। 

শীতলপাটি বা নকশিকাথার পাশাপাশি আপনারা পাপোশ উৎপাদন করতে পারেন । কাপড়ের বা পাটের পাপোশ উৎপাদন করে বিভিন্ন প্রকার ডিজাইন করো বাংলাদেশ অনলাইন মার্কেটগুলো করা হয়ে থাকে।  এবং এগুলো মেসিনে উতপাদন করা পাপসের চেয়েও অনেক বেশি দামে বিক্রি হয়ে থাকে ।
আজকাল চট দিয়ে পাপোশ, ম্যাট, পকেট, ব্যাগ, ও ঘর সাজানোর সামগ্রী খুবই জনপ্রীয় ৷ মানুষ চটের নানা ধরনের ব্যবহার সমগ্রী ব্যবহার করে ।

আমাদের দেশের বাজারে চটের তৈরী জিনিসপত্রের বেশ চাহিদা আছে। আমাদের দেশে চটের তৈরী অসংখ্য ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প গড়ে উঠেছে। অনেকে চটের পণ্য তৈরী করে জীবিকা নির্বাহ করে আত্ম কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পেরেছেন। চটের ম্যাট, পাপোশ, ব্যাগ ও ঘর সাজানোর সামগ্রী তৈরী করে আপনিও শুরু করতে পারেন আত্ন কর্ম সংস্থান ৷

Woolen Carpet or Floor Rug । পাটের তৈরি কার্পেট , পাটের তৈরি ব্যাগ। পাট ও পাটজাত দ্রব্য উৎপাদন ও সবরাহকারি

চটের পাপোশ কি


পাপোশ চিনেন না এমন লোক কম আছে ৷ আজকাল প্লাস্টিকের পাপোশের সাথে সাথে চটের পাপোশের চাহিদাও কম নয় ৷ চটের পাপোশ নানা ধরনের ও নানা নকশার হতে পারে৷ পাপোশের নকশা বিভিন্নভাবে করা যায়৷ যেমন- ব্লক করা, সুতার কাজ করা বা কাপড় কেটে নকশা করার মাধ্যমে ৷

কিভাবে শুরু করবেন ?

এই ব্যবসা তেমন কঠিন কিছু না ৷ বেকার অথচ কিছু করতে চান তারা ব্যক্তিগকভাবে বা বানিজ্যিক ভাবে এই পন্য উৎপাদন করতে পারেন ৷ প্রথমেই বাজার যাচাই করে নিন ৷ পাটের চট কত দামে গজ কিনতে হবে, কত দামে পাইকারি এবং খুচরা পাপোশ বিক্রি হয় এসব জেনে নিন ৷ পাপোশ গ্রামের চেয়ে শহরে বেশী বিক্রি হয় ৷ কারন ফ্লাটের প্রতি দরজার সামনে পাপোশ লাগে ৷ প্রতি ফ্লাটে ৮-১০ টি পাপোশ লাগবেই ৷ পাপোশ দ্রুত নষ্ট হয় বিধায় এগুলি দ্রুত পাল্টাতে হয় ৷ এজন্য পাপোশের চাহিদা সব সময় থাকেই।

কি কি উপকরণ দরকার হয়

একটি চটের পাপোশ তৈরি করার জন্য যেসব জিনিস দরকার সেগুলো নিচে দেয়া হল। আপনি যখন বাণিজ্যিক ভাবে করবেন তখন এসব বেশী পরিমাণে ক্রয় করতে হবে। সাদা বা রঙিন চট দেড় মিটার এবং সুতি রঙিন কাপড় আধা মিটার

সুতা ১ কাটিম
সুঁচ (১৮ নং) ১ টা
মেশিন ১ টা
গজ ফিতা ১ টা
কাঁচি ১ টা
ইত্যাদি ৷

কিভাবে চটের পাপোশ তৈরি করতে হবে

চটের পাপোশ তৈরি করার পদ্ধতি বেশ সহজ৷ সেইসাথে এর উৎপাদন ও বিক্রয় ব্যবসার জন্য মূলধন কম লাগে বলে গ্রাম বা শহর যেকোন স্থানেই এটি একটি লাভজনক ব্যবসা হিসাবে দেখা যেতে পারে৷ এখন পাপোশ কিভাবে তৈরি করতে হবে তার প্রথমিক কিছু ধারণা দেওয়া হলোঃ

প্রথমে একটি পাটের চট লম্বায় ৫৪ ইঞ্চি ও চওড়ায় ১৪ ইঞ্চি নিয়ে মেপে দাগ দিয়ে নিতে হবে। এরপর চটটাকে সমান ৩ ভাঁজ করে ধারালো কাঁচি দিয়ে মাপমত চটটি কেটে নিতে হবে । এবার চটের চারদিক থেকে আধা ইঞ্চি পরিমাণ ভাঁজ করে ভাঁজটি ভিতরের দিকে ঢুকিয়ে দিতে হবে; এরপর চটের চারদিকে হাতের সাহায্যে লম্বা লম্বা ফোঁড় দিয়ে দিতে হবে। এবার পছন্দমত যেকোনো রঙের সুতি কাপড় নিয়ে তা ৩ ইঞ্চি চওড়া করে কাটবো৷ এরপর আমরা কাটা কাপড়গুলো

সেলাই করে লম্বা ফিতার মত তৈরি করে চটের চারদিকে সেলাই করে লাগিয়ে দিলেই চটের পাপোশ তৈরি হয়ে যাবে৷ এখন তৈরি পাপোশে পছন্দমত ব্লক বা ফেব্রিক্সের নকশা, পছন্দমত যেকোনো রঙের সুতা বা উল দিয়ে নকশা বা এপলিকের নকশা করে জিনিসটি সুন্দর করা যেতে পারে৷ Woolen Carpet or Floor Rug । পাটের তৈরি কার্পেট , পাটের তৈরি ব্যাগ। পাট ও পাটজাত দ্রব্য উৎপাদন ও সবরাহকারি

কত লাভ লোকসান হতে পারে

একটি সুন্দর ডিজাইন করা চটের পাপোশ দোকানে ১৫০ থেকে ৩০০ টাকা খুচরা বিক্রি হয়ে থাকে। আজকাল অনলাইনেও এসব পণ্য সমানে বিক্রি হচ্ছে। যেমন এ প্রত্যেকটি চটের পাপোশ ৩৫০ থেকে ৫৫০ টাকা বিক্রি হয়ে থাকে। আপনি চাইলে নিজেও খুলে নিতে পারেন একটা ফেসবুক অনলাইন শপ। একটা পাপোশ তৈরি করতে ৫০ থেকে ১০০ টাকা খরচ হবে ।

এখানে আপনার যে সময় ব্যায় হবে সেটাই বড় ইনভেস্ট হবে। পাপোশ বানাতে তেমন কিছু লাগেনা। ফেলনা আর টুকরো করা কাপড় দিয়েও এসব করা যাবে। প্রত্যেকটা পাপোশে ৫০ থেকে ১০০ টাকা আয় করা সম্ভব। দৈনিক ১০ টা পাপোশ তৈরি করতে পারলে আপনি ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা আয় করতে পারবেন।

প্রশিক্ষণ কোথা থেকে নিবেন

বিসিক থেকে বিভিন্ন সময় প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে । তবে আজকাল ইউটিউবে প্রচুর পরিমাণে ভিডিও পাওয়া যায় । আপনি চাইলে সেখান থেকেও শিখে নিয়ে কাজটি করতে পারেন।  এছাড়া যারা এসব ব্যবসার সাথে জড়িত তাদের থেকেও প্রশিক্ষণ নিতে পারেন।

কত মূলধন লাগবে

মাত্র ৫০০০ টাকা হলেই যথেষ্ট। এর বেশী লাগবেনা।

ব্যবসার সুবিধা

>খুব কম জায়গায় এই পাপোশ উৎপাদন করতে পারবেন।
>ব্যবসার জন্য মূলধন কম লাগে
>চটের পাপোশ তৈরি করার পদ্ধতি বেশ সহজ
>উৎপন্ন পণ্য সহজে নষ্ট হয়না।
>পরিবেশ বান্ধব।

ব্যবসার সমস্যা গুলি

> বাজারে অনেক প্রতিযোগী পাবেন।
>প্রথমে ডিজাইন শিখাটা একটু কঠিন।
>প্রচুর সময় দিতে হবে।

আপাদত তেমন আর কোন অসুবিধা দেখিনা। তবে নিজে ট্রাই করে দেখতে পারেন। আসা করি এখান থেকে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাগণ ভালো করতে পারবেন।  আপনারা এই কয়টা আইটেম দিয়ে শুরু করতে পারলে আপনাদের জন্য খুব ভালো হবে কারণ এগুলো দিয়ে অনেকেই খুব ভালো মানের বাজার তৈরি করেছেন এবং খুব ভালো মানের ব্যবসা গ্রামে বসে শুরু করতেছেন। 

বিভিন্ন গাছের বনসাই উৎপাদন
বাড়িতে রুম বা বারান্দার সৌন্দর্য বাড়াতে এর গুরুত্ব অত্যধিক। বর্তমানে  শহরে এর চাহিদা ব্যপক। এ চাহিদার কথা চিন্তা করে বনসাই উৎপাদন এর ব্যবসা শুরু করতে পারেন ।
পদ্ধতিতে গাছ উৎপাদন করা হচ্ছে। বিশেষ করে চীন এবং জাপান অঞ্চলে বনসাই করে গাছ উৎপাদনের পদ্ধতিটি বেশ পপুলার। বাংলাদেশে এখন অনেকেই নিজের গৃহে শখের বশে বনসাই পদ্ধতিতে গাছ উৎপাদন করে সেগুলো বাজারে বিক্রি করে থাকেন এবং এই বনসাই পদ্ধতিতে উৎপাদিত গাছের মূল্য কিন্তু অনেক বেশি যেটা সচরাচর আমরা যে গাছ উৎপাদন করে বিক্রি করতে থাকে তার চেয়েও কিন্তু অনেক গুণ বেশি।

বনসাই পদ্ধতিতে গাছ উৎপাদনের একটা অসুবিধা হচ্ছে এটাকে অনেকদিন ধরে লালন-পালন করতে হয় কারন এই গাছটি অনেক বছর বয়সী হবে । দেখতে বয়সী গাছের মতোই হবে কিন্তু আকারে অনেকটা ছোট হবে। বনসাই পদ্ধতিতে গাছ উৎপাদনের জন্য আপনাকে তেমন বেশি প্রশিক্ষণ নিতে হবে না ইউটিউবে প্রচুর পরিমাণে ভিডিও টিউটোরিয়াল রয়েছে আপনি সেগুলো দেখে কিন্তু বুঝতে পারবে না যে এই সমস্ত কাজ গুলো কিভাবে বিভিন্ন আকার আকৃতি দেওয়া হয়। এই গাছগুলির দেখতে একবারে অনেকটা বড় গাছের মত দেখা যাবে কিন্তু এগুলো আসলে খুব ছোট গাছ হবে । বয়স অনেক বেশি থাকবে। যেমন ১ টা ১০ থেকে ২০ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে কিন্তু আকারে সর্বোচ্চ ১ ফুট ২ ফুট হয়ে থাকে। 
 
একটা বনসাই গাছ আর সর্বনিম্ন এক হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ দুই লক্ষ ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বাংলাদেশে বিক্রি হয়ে থাকে। তো আপনি যদি খুব ভালো করে যত্ন সহকারে একটা ভালো বনসাই গাছ উৎপাদন করতে পারেন তাহলে পুরা বছরের খরচটা সেখান থেকে আপনি তুলে নিতে পারবেন। বনসাই গাছে খরচ বলতে তেমন কিছুই নেই আপনি জাস্ট আপনার একটা টবে অব এটা রোপন করবেন এবং এটা নিয়মিত যত্ন নিতে থাকবেন এবং শাখা-প্রশাখা গুলোকে বিভিন্ন আকারের দিতে আপনার এটার পিছনে সময় খরচ করতে হবে আর তেমন কোনো আর্থিক খরচ নেই সুতরাং এই ব্যবসাটা আপনি ৫০০০ টাকা খরচ করলে কিন্তু শুরু করতে পারেন। 

ভার্মিকম্পোস্ট জৈব সার উৎপাদন
জমিতে ভালো মানের ফসল উৎপাদন  এবং রাসায়নিক মুক্ত  ফসল উৎপাদনে জৈব সারের গুরুত্ব আনেক বেশী। এটির চাহিদা গ্রামে কম থাকলেও শহর বা আর্গানি ফুর্ড খামারীদের জন্য বেশ গুরুত্বপুর্ন। তাই আপনি চাহিদা দিক লক্ষ রেখে জৈব সারের ব্যবসা করতে পারেন। উৎপাদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে আপনি এই ব্যবসাটি শুরু করে  ঠিক মত করতে পারলে এটি হবে বর্তমান সময়ের সবচে লাভজনক ব্যবসা।

ভার্মি কম্পোস্ট সার উৎপাদন বাংলাদেশে বর্তমানে খুবই একটি পপুলার ব্যবসায় পরিণত হয়েছে । কারন মানুষ এখন রাসায়নিক সারের বদলে অর্গানিক সারের দিকে ঝুঁকছে ।  ভার্মি কম্পোস্ট সার বা কেঁচো সার উৎপাদন করা খুবই সহজ এবং এটা সম্পূর্ণ অর্গানিক বিধায় এর চাহিদা দিন দিন বাড়তেছে ।আগে মানুষ এগুলা গ্রামে ব্যবহার করতো কিন্তু এখন এটাকে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন করে প্যাকেটজাত করে পরে বাংলাদেশে বিক্রি করা হয়।  ভার্মি কম্পোস্ট সার সাধারণত বিভিন্ন প্রকার আবর্জনা যেমন গোবর,  শাক সবজির খোসা দিয়ে তৈরি করা হয় । 

এটার জন্য কোন ধরনের প্রশিক্ষণের প্রয়োজন নেই । এটা আপনি অনলাইনে দেখলেই পাবেন । খুব সহজে আপনার ভার্মি কম্পোস্ট সার বিক্রি করতে পারবেন । যারা অর্গানিক পণ্য বাংলাদেশ উৎপাদন করে তাদের কাছে খুবই জনপ্রিয় এছাড়া অর্গানিক পণ্যের চাহিদা দিন দিন বাংলাদেশে বাড়তেছে।

এজন্য আপনি চাইলে এই ভার্মি কম্পোস্ট সার উৎপাদন করে সারা বাংলাদেশে সেল করতে পারেন । বাংলাদেশে এখন এই পণ্য বিক্রির জন্য আপনাকে খুব বেশি জায়গায় দৌড়াদৌড়ি করতে হবে না । আপনি জাস্ট একটা অনলাইন পেজ খুলে অথবা  বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপ রয়েছে যেখানে বিভিন্ন ফলের গাছ গাছালি বিক্রি করা হয় সেখানে আপনি সেল করতে পারবেন। এই পণ্য টা অর্গানিক বিধায় এটার জন্য আপনার কোন ধরনের লাইসেন্স করতে হবেনা সরকারের কোন লাইসেন্স বা বিভিন্ন ধরনের বিধিনিষেধ নেই আপনি জাস্ট এটা উৎপাদন করে খুব সহজেই সেল করতে পারবেন। 

যারা বাসাবাড়িতে বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি উৎপাদন করেন তাদের কাছে এই  ভার্মি কম্পোস্ট সারের খুবই চাহিদা রয়েছে । আপনি আসলে তাদের কাছে কিন্তু এই  ভার্মি কম্পোস্ট সার অনায়াসে সেল করতে পারবেন এবং অনলাইনে বিভিন্ন সাইট গুলোতে ভার্মি কম্পোস্ট সার বিক্রি করা হয়। গ্রাম অঞ্চলে এই  ভার্মি কম্পোস্ট সারের যেই ম্যাটেরিয়ালস গুলো প্রয়োজন হয় যাতে উৎপাদন করা হয় সেগুলো খুব সহজলভ্য বিধায় আপনি খুব সহজে সর্বসাকুল্যে ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা খরচ করলে কিন্তু এই  ভার্মি কম্পোস্ট সার উৎপাদন শুরু করতে পারবেন। 

দেশী মুরগির খামার
এটি তিন দশক ধরে একটি প্রযুক্তি-বাণিজ্যিক শিল্প রূপে পরিচিত। এটি কৃষি ও কৃষিকাজ ব্যবসায়ের দ্রুত বর্ধনশীল খাত হিসাবে বিবেচিত হয়। তবে বর্তমানে সঠিকভাবে পরিকল্পনার অভাব এবং কম মূলধন এর কারনে ব্যবসায়ীরা লোকসানের সমুখীন।

বাংলাদেশ বাংলাদেশ এখন ফার্মের মুরগি সাথে সাথে মানুষ দেশি মুরগির প্রচুর চাহিদা আছে। আসলে ফার্মের  মুরগি গুলো যেভাবে উৎপাদন করা হয় এতে প্রচুর পরিমাণে কেমিক্যাল এবং রাসায়নিক পদার্থ অ্যান্টিবায়োটিক ফার্মের মুরগি কে খাওয়ানো হয় সেটা মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে । এজন্য মানুষ দেশি মুরগি খাবার প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠতেছে । দেশী মুরগী একদম ন্যাচারালভাবে উৎপাদন করা হয়। কিন্তু এর দাম অনেক বেশি। যদি ফার্মের মুরগির কেজি ১৫০ টাকা থেকে ২০০টাকা থাকে তাহলে দেশি মুরগি ৫০০ টাকা কেজিতে সেল করা হয় সুতরাং আপনারা যারা ফার্মের মুরগি উৎপাদন করে ব্যবসায় অনেক সময় লসের সম্মুখীন হচ্ছেন তাদের জন্য দেশী মুরগী পালন একটি বিকল্প পদ্ধতি হতে পারে। 
 
দেশি মুরগির উৎপাদন খুবই খুবই সহজ একটি কাজ এতে এগুলোতে রোগবালাই খুবই কম হয় এবং এটা হয়তো বড় হতে একটু সময় নিবে কিন্তু আপনি যেই সময়টা নিয়ে বড় হবে সেই সময়টার অর্থ তুলে নিতে পারবেন যখন আপনি বিক্রি করবেন । কারন একটা দেশি মুরগির দাম একটা ফার্মের মুরগির চেয়ে তিনগুন বেশী দামে বিক্রি হয়ে থাকে এবং এখন মানুষের কাছে এটা খুবই খুবই জনপ্রিয় একটা খাবার যেটা হচ্ছে দেশি মুরগির মাংস। 
 
যে কেউ চাইলে এই দেশি মুরগি দিয়ে শুরু করতে পারেন।  আপনারা জাস্ট একটা মুরগি নেবেন এবং সাথে কয়েকটা মুরগির ডিম নেবেন মোটামুটি পনেরো থেকে বিশ মুরগি দিয়ে আপনি শুরু করতে পারবেন এখানে তেমন কোনো সমস্যা হবে না মুরগির বাচ্চা মারা যাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম এবং যেভাবে ফার্মের মুরগি গুলো যত্ন নিতে হয় সেইরকম টেককেয়ার আপনাকে এখানে নিতে হবে না । জাস্ট গ্রামে আপনাকে বিভিন্ন প্রকার পশুপাখি থেকে রক্ষা করতে হবে যেমন শিয়াল-কুকুর এই ধরনের প্রাণী থেকে রক্ষা করতে হবে । এ ছাড়া তেমন কোনো আর বেশি যত্ন-আত্তি নিতে হয় না আপনি চাইলে একটা আবদ্ধ ঘর বানিয়ে সেখানে আপনি মুরগিগুলোকে পারেন তবে ঘরটা একটু বড় আকারের হবে যেহেতু গ্রামে প্রচুর পরিমাণে জায়গা রয়েছে সেখানে আপনারা এগুলো করতে পারে না এটার জন্য তেমন বেশি যত্ন আত্তি করতে হবে না । 
 
যেমন ফার্মের মুরগি কে হালকা গরম হালকা শীত মারা যায় এরকম কিন্তু দেশি মুরগি আপনার এই ধরনের কোন ঝামেলা নেই আপনি অনায়াসে লালন-পালন করতে পারবেন এবং যদি একটু ভালো খাবার দেন তাহলে গুলো দ্রুত বড় হয়ে যাবে। দেশি মুরগির আরেকটা সুবিধা হচ্ছে এগুলো সব ধরনের খাবার খেয়ে বেঁচে থাকতে পারে যেটা ফার্মের মুরগির পারেনা । আর আপনি খুব কম টাকা দিয়েই কিন্তু এই ব্যবসাটা শুরু করতে পারবেন । ফার্মের মুরগির ক্ষেত্রে কিন্তু সেটা না । 
 
দেশি মুরগির ডিমের কিন্তু অনেক চাহিদা রয়েছে । ফার্মের মুরগির ডিম ৪০ টাকা করে হালি বিক্রি হলেও দেশি মুরগির ডিমের হালি থাকে ১০০ টাকা করে ।  বাজারের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। অনলাইনে আপনি যদি ঘাটাঘাটি করেন তাহলে দেখবেন যে প্রচুর পরিমাণে এই ধরনের ভিডিও রয়েছে যারা এই দেশি মুরগি পালন করেও অনেক ভালো পরিমাণে স্বাবলম্বী হয়েছেন সুতরাং আপনি যদি চান যে আপনি দেশি মুরগি পালন করে ব্যবসা শুরু করবেন আপনিও কিন্তু এ ব্যবসা শুরু করতে পারেন।  

মাশরুম চাষের ব্যবসা
মাশরুম বর্তমানে একটি ভেষজ উদ্ভিদ হিসেবে প্ররিচিত। আপনি যদি এ ব্যবসাটি করতে আগ্রহি হন তাহলে মাশরুম সম্পর্কে ভালো জ্ঞান রাখা কোথায় বিক্রি করবেন এবং কিভাবে বিক্রি করবে এ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা থাকতে হবে  । এ ব্যবসাটি ঠিক মত করতে পারলে এটি হবে বর্তমান সময়ের সবচে লাভজনক ব্যবসা।

মাশরুম অনেক আগে থেকেই পরিচিত একটি খাবার । যদিও এই খাবারটি বাংলাদেশে এখনও সেরকম ভাবে পপুলার হয়ে ওঠেনি কিন্তু দিনবদলের সাথে সাথে মানুষের কাছে মাশরুম একটি জনপ্রিয় খাবার হিসেবে পরিচিতি পাচ্ছে । যে কেউ চাইলে খুবই অল্প টাকায় মাত্র চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা ইনভেস্ট করে কিন্তু মাশরুম চাষের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। মাশরুম কেবল বাংলাদেশি বিক্রি হয়না মাশরুম বিভিন্ন জাতের শুকনো করে কিন্তু বিদেশে সরাসরি রপ্তানি হয়ে থাকে। 
 
এছাড়াও বিদেশ থেকেও কিন্তু কেনে করে প্রচুর পরিমাণে মাশরুম বাংলাদেশে আসে যেগুলো মানুষ শরীরের উপকারের জন্য খেয়ে থাকে।  কেবলমাত্র ঔষধি গুনাগুন নয় মাশরুম এক ধরনের সবজি হিসাবে কিন্তু মানুষ ব্যবহার করতেছেন এবং আস্তে আস্তে এর ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে সুতরাং যে কেউ চাইলে মাশরুম উৎপাদন তার একটি পেশা হিসেবে নিয়ে যেতে পারেন। 
 
বাংলাদেশী এমনও অনেক উৎপাদনকারী রয়েছেন যারা মাশরুম বিক্রি করে লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি টাকা প্রতি বছরে আয় করতেছেন। মাশরুম কেবল সবজি হিসাবে নয় মাশরুম শুকিয়ে গুঁড়া করে এটিকে বাংলাদেশে সেল করা হয় এবং এই গুড়া বিভিন্ন শাক সবজির সাথে মানুষ খেয়ে থাকেন। এবং এই মাশরুমের কিন্তু অনেক দাম যেটা সচরাচর শাক সবজির মতো নয় । 
 
মাশরুম উৎপাদন করা কিন্তু খুবই খুবই সহজ একটা কাজ । এটাকে আপনি অনলাইনে দেখলো কিন্তু এই কাজটা সহজে রপ্ত করতে পারবেন। মাশরুম উৎপাদনের জন্য আপনার বিশাল কোন জায়গার প্রয়োজন নেই । বদ্ধ একটু ছোট জায়গাতে আপনি শুরু করতে পারেন । যেমন আপনার বাসায় যদি কোন রুম থাকে বা কোন স্টোর রুম থাকে সেখানে কিন্তু আপনি মাশরুম উৎপাদন শুরু করতে পারেন। যারা ঘরে থেকে কোন একটা কিছু করার চিন্তা করতেছেন তাদের জন্য মাশরুমের ব্যবসা করাটা কিন্তু খুবই লাভজনক একটি ব্যবসা। 

 চিনা বাদাম, কাজু বাদাম প্রক্রিয়াজাত করন ব্যবসা
এটি বর্তমানে সবচে লাভজনক ব্যবসা। বাদাম আমরা সকলের প্রিয় খবার। এর চাহিদা সব সময়ে সমান। তাই আপনি এ চাহিদার প্রতি লক্ষ রেখে শুরু করতে পারেন এ ব্যবসাটি।

বাদাম বর্তমানে বাংলাদেশের মানুষের খুবই খুবই জনপ্রিয় একটি খাবার । বিশেষ করে যারা স্বাস্থ্যসচেতন রয়েছেন তাদের জন্য চিনা বাদাম, কাজুবাদাম , কাঠবাদাম এগুলো খুবই খুবই জনপ্রিয় এবং তাদের কাছে খুবই মুখরোচক একটি খাবার ।  বাংলাদেশ এখন প্রচুর পরিমাণে বিক্রি হচ্ছে। সামান্য একটু পক্রিয়াজাত করে আপনি কিন্তু বাদাম প্রক্রিয়াজাতের ব্যবসা শুরু করতে পারেন । যেমন আপনি একটা চিনাবাদাম কে চাইলে এটাকে ভেজে বাংলাদেশ বিক্রি করতে পারেন । বর্তমানে অফলাইনের পাশাপাশি কিন্তু অনলাইনে চিনা বাদাম কাঠ বাদাম প্রক্রিয়াজাত করে বিক্রির বাংলাদেশ প্রবণতা খুব বেশি রয়েছে। এবং এটা প্রক্রিয়াজাত করে বিক্রি করতে আপনার তেমন কোনো অর্থের প্রয়োজন হবে না আপনি জাস্ট ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা ইনভেস্ট করে কিন্তু এই ব্যবসাটা শুরু করতে পারেন। খুব ভালো মানের বাদাম বাজার থেকে প্রথমে কিনে আনতে হবে এবং সেই বাদাম গুলোকে আপনি ঘিয়ে ভেজে তারপরে সেগুলা আপনি বাজারে বিক্রি করতে পারবেন। 

ঘি উৎপাদন

বর্তমানে বাংলাদেশে স্বাস্থ্য সচেতনতা স্বাস্থ্যসচেতনতার জন্য খুব বেশি পরিমাণে মানুষ ঘি খেয়ে থাকেন। প্রাচীনকাল থেকেই কিন্তু মানুষ ঘি বিভিন্ন প্রকার খাবারে ব্যবহার করে আসছেন । বর্তমানে এই মাত্রাটা খুব বেশি রয়েছে । মানুষ ঘি খেয়ে থাকেন এবং এর উৎপাদিত পণ্য কিনে থাকেন । কারণ মানুষের এখন সৌখিনতা অনেক আগের চেয়ে বেড়ে গিয়েছে। যে কেউ চাইলে খুবই অল্প পরিমাণে ইনভেস্ট করে এই ঘি উৎপাদনের ব্যবসা শুরু করতে পারেন ।
 
যেমন আপনি চাইলে সরের তৈরি ঘি উৎপাদন করতে পারেন অথবা গাওয়া ঘি উৎপাদন করতে পারেন । ঘি আপনি উৎপাদন করে বিক্রি করতে পারেন এটার জন্য তেমন কোন ইনভেস্টমেন্টের আপনার প্রয়োজন নেই । ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা ইনভেস্ট করেই কিন্তু আপনি ঘি উৎপাদন ব্যবসা শুরু করতে পারেন। ঘি সহজেই অনলাইনে ক্রয় বিক্রয় করা যায় । যেটার জন্য আপনাকে তেমন কোনো লাইসেন্স এর প্রয়োজন হবে না । বাংলাদেশে এখন প্রচুর পরিমাণে উদ্যোক্তা রয়েছেন যারা ঘরেই উৎপাদন করে বাজারে সেল করে থাকে এছাড়া ঘি এর সাথে এটার প্রক্রিয়াজাত পণ্য মাঠা, পনির এগুলো উৎপাদন করে বাজারে সেল করতে পারেন। এর জন্য ঘি বিক্রির জন্য আপনার তেমন বেশি কষ্ট করতে হবে না । আপনি যদি ঠিকমতো কিছু ভোক্তা ধরতে পারেন তাহলে তারা কিন্তু আপনার থেকে নিয়মিত ঘি ক্রয় করবে। 



আরো আইডিয়া
বর্তমান সময়ের সবচেয়ে লাভজনক ২০ টি উৎপাদন ব্যবসার আইডিয়া এখানে ক্লিক করুন

( উপরুক্ত আইডিয়া থেকে যদি কোন আইডিয়া আপনার কাছে ভালো লাগে এবং সেই আইডিয়া অনুযায়ী  ব্যবসা শুরু কর‍তে চান তাহলে আবশ্যই  বিস্তারিত যেনে শুরু করবেন )
ব্যবসাকে ভলোবাসুন সফলতা একদিন আসবেই। আজকের পর্বের আইডিয়াটি শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

বিস্তারিত
অ্যাডভাঞ্চ বিজনেস সফটওয়্যার তৈরি কারী বাংলাদেশি কিছু প্রতিষ্ঠান ।। Advance software making company in Bangladesh

Advanced Equipment Limited

Advanced Equipment Limited, সংক্ষেপে (AEL) কিছু সংখ্যক নিবেদিত প্রান প্রফেশনালদের দ্বারা তৈরি একটি সফটওয়্যার মানাজমেন্ট
এবং সফটওয়্যার তৈরি কারী প্রতিষ্ঠান। Advanced Equipment Limited অনেক বছর যাবত বাংলাদেশে সফটওয়্যার মানাজমেন্ট
এবং সফটওয়্যার তৈরি সেবা দিয়ে আসতেছে। কম খরচ আর সর্বাধিক সেবা নিশ্চিত করাই Advanced Equipment Limited এর
উদ্দেশ্য । Advanced Equipment Limited সর্বদা নতুন সফটওয়্যার নিয়ে research and development (R&D) এর
কাজ করে থাকে।

যারা কম খরছে নিজ ব্যবসার জন্য ERP/ ই আর পি সফটওয়্যার তৈরি করে নিতে চান তাদের জন্য Advanced Equipment Limited
দিচ্ছে বিশেষ সেবা।

প্রধান পণ্য / Products
ERP / ই আর পি

Email:
hjahid@ael-bd.net

Mobile:
01936019494

Product Website:
http://www.amarbebsha.com

Address:
Hassan Plaza, 2nd Floor, 53 Karwan Bazar C/A, Dhaka-1215

Ambala IT

Ambala IT কিছু সংখ্যক নিবেদিত প্রান প্রফেশনালদের দ্বারা তৈরি একটি সফটওয়্যার মানাজমেন্ট
এবং সফটওয়্যার তৈরি কারী প্রতিষ্ঠান। Ambala IT অনেক বছর যাবত বাংলাদেশে সফটওয়্যার মানাজমেন্ট
এবং সফটওয়্যার তৈরি সেবা দিয়ে আসতেছে। কম খরচ আর সর্বাধিক সেবা নিশ্চিত করাই  Ambala IT এর
উদ্দেশ্য । Ambala IT সর্বদা নতুন সফটওয়্যার নিয়ে research and development (R&D) এর
কাজ করে থাকে।

যেসব সেবা Ambala IT দিয়ে থাকে

1. Microfinance Management
2. HR & Payroll Management
3. Accounts Management
4. Fixed Assets Management
5. Inventory Management
6. Procurement Management
7. Cheque Printing & Controlling Software
8. Point Of Sales (POS)
9. Customer Relationship Management (CRM)
10. ERP Solution (Customized)


Email:
ali@ambalait.com

Mobile:
01708408686

Address:
House # 67, Block –Ka, Piciculture Housing Society Shyamoli, Dhaka- 1207, Bangladesh


ASTGD
ASTGD একটি রাজশাহী ভিত্তিক একটি সফটওয়্যার ডেভলাপার প্রতিষ্ঠান। ২০০৮ সাল থেকে এই প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে সেবা দিয়ে আসছে।
এই প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে বেশী অভিজ্ঞতা আছে  দেশ বিদেশে বিভিন্ন প্রতিস্থানে Business Automation Solution, Email Marketing Solutions,
Web Hosting Solutions এবং Remote Desktop Solution, customized software এবং web development services
সেবা ।
এই প্রতিষ্ঠান কেবল বাংলাদেশেই নয় দক্ষিণ আফ্রিকার  ANY Data PTY Limited, আমেরিকার HALO Soft LLC,
ভারতের Technocart Online Services PVT Ltd সহ আরও অনেক বিদেশী কাস্টমারকে সেবা দিয়ে আসতেছে।

যেসব সেবা ASTGD দিয়ে থাকে

Business Management System
Swift SMS Sender
Valid Email Verifier
Rapid Email Sender
Remote Desktop Solution and Web Hosting Solution.

Website:
http://www.astgd.com

Email:
info@astgd.com

Mobile:
01717797775

Address:
House 58, Khansamarchok, Ghoramara, Boalia, Rajshahi – 6100


ATI Limited

আই এস ও সনদ প্রাপ্ত আইটি প্রতিষ্ঠান ATI Limited । ১৯৯৮ সালে ATI Limited প্রতিষ্ঠা হয়। ATI Limited সম্প্রতি
Online Dashboard and Crowdfunding platform for the UNDP-UNV Innovation Hub তৈরির জন্য
নির্বাচিত হয়েছে ।  বিভিন্ন সরকারী প্রোজেক্টে ATI Limited কাজ করার এক বিশাল অভিজ্ঞতা আছে। ২০ বছরের অভিজ্ঞতা থেকে
আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য কম খরছে অধিক কার্যকরী সফটওয়্যার তৈরিতে এক ধাপ এগিয়ে।

যেসব সেবা ATI Limited দিয়ে থাকে

Hospital Information System
Laboratory information system
Picture Arching and Communication System
Radiology Information System and Electronic Medical Record
Enterprise Resource Planning
Education Institute Management System
E-Learning System
Meeting Room Management
Supply Chain Management System
Digital sales and distribution system
HRM & Payroll
Mobile Billing System
Order Management
GIS based tracking system
Gift Shop Management System
Point of Sale
Ship Management System

Email:
qzm@atilimited.net; marketing@atilimited.net

Mobile:
8801819128402

Website:
http://atilimited.net/web/

Address:
ATI Center, House: 1, Road: 9/A, Sector: 7, Uttara, Dhaka-1230, Bangladesh
Tel: +88 02 58955573, +88 02 48953302, Fax: +88 02 48950505


Azolution Software & Engineers Ltd.

এটি একটি পিউর সফটওয়্যার ডেভলাপার কোম্পানি। Azolution Software & Engineers Ltd আপনার প্রতিষ্ঠানের
ব্যবসাকে আরও একধাপ এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে। কম বাজেটে আপনার মন মত মানব সম্পদ ব্যাবস্থাপনা সফটওয়্যার তৈরিতে
Azolution Software & Engineers Ltd. নাম্বার ওয়ান।

প্রধান পণ্য
Employee Express - EMPRESS

Email:
albe.hasan@azolutionse.com

Mobile:
01764837580

Website:
http://www.AzolutionSE.com

Address:
BDBL Bhaban (Level-3), 12, Kawran Bazar, Dhaka-1215


Bay Information Technologies and Systems Ltd.
Bay Information Technologies and Systems Ltd. কিছু সংখ্যক নিবেদিত প্রান প্রফেশনালদের দ্বারা তৈরি একটি সফটওয়্যার মানাজমেন্ট
এবং সফটওয়্যার তৈরি কারী প্রতিষ্ঠান। Bay Information Technologies and Systems Ltd. অনেক বছর যাবত বাংলাদেশে সফটওয়্যার মানাজমেন্ট
এবং সফটওয়্যার তৈরি সেবা দিয়ে আসতেছে। কম খরচ আর সর্বাধিক সেবা নিশ্চিত করাই  Ambala IT এর
উদ্দেশ্য । Bay Information Technologies and Systems Ltd. সর্বদা নতুন সফটওয়্যার নিয়ে research and development (R&D) এর
কাজ করে থাকে।

প্রধান পণ্য গুলি

ERP
Customized Business Software
Industry Production Automation Software
Retail Software Solutions
Web and Mobile Applications.

Email:
contact@bayit.co

Mobile:
01755568805

Website:
http://www.bayit.co

Address:
Level 9, TCB Bhaban, 1 Kawranbazar, Tejgaon, Dhaka 1215, Bangladesh

Bdtask
বাংলাদেশের সফল একটি আই টি কোম্পানি Bdtask । কম খরছে আপনার মন মত সফটওয়্যার তৈরিতে Bdtask সবার চেয়ে
এগিয়ে। এরা open source mobile, web এবং desktop application নিয়ে কাজ করে থাকে।

Bdtask এর সেবা গুলি
Bforce
SalesERP
HMS
HRM

Email:
business@bdtask.com

Mobile:
01817584639

Website:
https://www.bdtask.com/

Address:
B-25 Mannan Plaza (4th Floor) . Khilkhet,Dhaka-1229


ChatLeads.io
যারা নিজেদের প্রতিষ্ঠানের জন্য নিজস্ব Chat প্লাটফর্ম তৈরি করতে চান তাদের জন্য ChatLeads.io

প্রধান সেবা
ChatBot

Email:
shadab@chatleads.io

Mobile:
01757192483

Website:
https://chatleads.io/

Address:
10/A, Road #4, Gulshan -1, Floor 4, Dhaka, Dhaka 1213, BD

বিস্তারিত
স্বল্প পুজি নিয়ে শুরু করুন জুস উৎপাদন ব্যবসা ।। Juice production business

উদোক্তা হতে হলে আপানাকে যে কোন একটি বিষয়ে উদ্যোগী হতে হবে। সল্প পুজি নিয়ে উদোক্তা হতে অনেকে ভয় পায়। এ ধরনের উদোক্তার পাশে দাড়াতে  eibbuy.com আজকের পর্ব।

আইডিয়াঃ 

জুস বা শরবত গরমের ক্লান্তি দূর করতে এর প্রচলন বেশ পুরানো। অতিথিদের আপ্যায়ন এবং ভিবিন্ন ক্ষেত্রে জুস এর ব্যপক ব্যবহার লক্ষ যাচ্ছে।বাজারে বিভিন্ন প্রকারের ড্রিঙ্কস পাওয়া গেলেও ফল থেকে তৈরি নগদ ফ্রেস জুস এর ব্যপক চাহিদা রয়েছে। গরমে এই জুসের ব্যপক চাহিদা প্রতি খেয়াল রেখে আপনিও শুরু করতে পারেন জুস উৎপাদন বিজনেস।
কিভাবে শুরু করবেনঃ
ব্যবসা শুরু করার পূর্বে আপনাকে একটু মার্কেট যাচাই করে নিতে হবে। সব জায়গায় এই ব্যবসা দিলে চলবেনা। বিশেষ করে মসজিদ, মাদ্রাসা বা কোন প্রতিষ্ঠানের সামনে দিলে ভালো চলবে। এছাড়া ব্যাস স্ট্যান্ড, ট্রেন স্টেশনের সামনে খুব ভালো চলবে। বিভিন্ন রকমের ফলের জুস, মিক্স ফলের জুস, ইসব গুলের জুস, লেবু জুস,  ইত্যাদি জুস দিয়ে আপনি ভালো রকমের ব্যবসা করতে পারবেন।

কিভাবে বিক্রি করবেনঃ

প্রথমে আপনার উৎপাদন করা জুস এর একটি নাম নির্বাচন করুন। বাজারে অনেক নামি দামি প্রতিষ্ঠানের জুস নানা কারনে মানুষ এখন পছন্দ করচে না।আপনি তাদের মত করে বোতলে বা ওয়ান টাইম গ্লাসে করে বিক্রি করতেপারেন। তবে সেটি আপনাকে প্রক্রিয়াকরন করতে হবে। এবং তা সিল করতে হবে।তবে ম্যনুয়েল ভাবে দোকানে ওয়ান টাইম গ্লাসে করে বিক্রি করতে পারেন। চেস্টা করবেন অন্যদের চেয়ে ভিন্ন ভাবে বিক্রি করতে।


প্রয়োজনীয় উপকরণঃ

জুস তৈরিতে বিভিন্ন উপকরণ যেমন ব্লেন্ডার, গ্লাস ইত্যাদি লাগবে।
 

কত টাকা ইনবেস্ট করতে হবে

এ বিজনেসটি শুরু করতে তেমন বেশী ইনবেস্ট করতে হবে না। প্রথমিক অবস্থায় ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা হলেই চলবে। তবে দোকান দিলে ইনবেস্ট একটু বেশী করতে হবে।আপনার বিজনেসটির প্রসারতার সাথে সাথে  ইনবেস্ট বাড়াতে হবে। তবে দোকান দিলে জুসের সাথে আরও কিছু  আইটেম রাখতে চেস্টা করবেন।

লাভ লোকসানঃ 

এ বিজনেসে তেমন লোকসান নেই। প্রতি গ্লাস জুস ২০ টাকা করে বিক্রি করতে পারলে গ্লাস প্রতি ৮ থেকে ১০ টাকা লাভ করতে পারবেন। প্রাথমিক আবস্থায় প্রতিদিন ১০০ থেকে ২০০ গ্লাস বিক্রি করতে পারলে খরচ বাদে ১০০০-১৫০০ টাকা লাভ করতে পারবেন। অন্যদের সাথে প্রতিযোগিতা দিতে আপনার পন্যটি একটু কম রেটে বিক্রি করতে হবে। তাহলে আপনার শরবতের বিক্রি প্রচুর বেড়ে যাবে।
 

বিশেষ সতর্কতাঃ

এ বিজনেস সতর্কতা হলো পরিস্কার পরিচন্নতা। সব সময় ভালো মানের ফল কিনুন। পরিস্কার পানি ব্যবহার করুন। আসৎ পন্থা কখনো অবলম্বন  করবেন না। আপনার পন্যটির প্রচার করুন। সঠিক ভাবে বিজনেস করুন, এভাবে আপনি একদিন  সফল হবেন।

বিস্তারিত
ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন, ডিম, মুরগি খুচরা ও পাইকারি সরবরাহকারী Vegetables & Dairy Products

পোল্ট্রি খামার উৎপন্ন ডিম, মুরগি খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।

Moni Poultry Farm

Address: Bongram, Parsodanga,

Chatmohar, Pabna

Product: Egg

Cell: 01733158782


ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।

Jerin Jahan Agro Farm

Address: Binadangi, Dholla Bazar,

Singair

Product: Vegetables & Dairy Products

Cell: 01720083779



ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।

Anowara Dugdha

Khamar

Address: Razbati, Sadar, Dinajpur

Product: Dairy

Cell: 01718689689




ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।

Anjoman Ara Dairy Farm

Address: Lalla Baper Natun Bari,

Charlakkha, karnafuly, Chittagong

Product: Dairy Products

Cell: 01812274781




ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।

Anita Dairy Farm &

Motsho Khamar

Address: Karapura, Bagerhat

Product: Milk, Fish

Cell: 01911170118



পোল্ট্রি খামার উৎপন্ন ডিম, মুরগি খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।

Bismillah Poultry Farm

Address: Guripara, Haripur,

Chatmohar, Pabna

Product: Egg

Cell: 01725441864



ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।

Rahi Dairy Farm

Address: Sultanpur, South Surma,

Srirampur, Sylhet

Product: Dairy Products

Cell: 01737181919


ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।

Suma Dairy Farm

Address: Jiyala, Tala, Satkhira

Product: Dairy Products

Cell: 01712 851467



ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।

M/S.Rajbongshi Dairy

Farm

Address: Jantrail, Nababgonj, Dhaka

Product: Dairy products

Cell: 01913420391



ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।

Alo Dairy Farm

Address: Mahigonj, Kotwali, Rangpur

Product: Dairy Products

Cell: 01748658804



ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।

J & J Poultry Farm

Address: Chawk Pathak, Sherpur

Product: Egg

Cell: 01917091440




ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।

Maksuda Dairy Farm

Address: Kashipur, Panchasar,

Munshiganj

Product: Dairy Products

Cell: 01933348465



ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।

Enterprise: M/S. Afia Dairy Khamar

Address: Huzrapur, Khalghat, Chapai

Nawabganj

Product: Dairy

Cell: 01713700566



ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।

Enterprise: Pingky Dairy Farm

Address: Dewantuli, Rangpur

Product: Dairy Products

Cell: 01767569084




ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন, ডিম, মুরগি খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।

Enterprise: Tamim Farm

Address: Chak Alladi, Gati, Iswardi,

Pabna

Product: Egg & Dairy

Cell: 01716288087



পোল্ট্রি খামার উৎপন্ন ডিম, মুরগি খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।

Siyam Shaja Poultry

Farm

Address: Maligaca, Tebunia, Pabna

Product: Egg

Cell: 01915664214



মাশরুম খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।

Enterprise: M/S. Ridi Trade

International

Address: West Dholaipar, Jatrabari,

Dhaka

Product: Mushroom

Cell: 01733840863


ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন, ডিম, মুরগি খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।

M/S.Bhai Bhon Dairy &

Poultry Farm

Address: Malson (Sonapara),

Adamdighi, Bogra

Product: Dairy & Poultry


ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।

Hena Dairy Farm

Houspur, Poradah

Cow

Cell: 01739229664

বিস্তারিত
মাত্র ৫০ হাজার টাকা দিয়ে উৎপাদন ব্যবসা করে প্রতি মাসে আয় করুন লাখ লাখ টাকা ।। coconut button

আজকাল ফেলনা বস্তু থেকেও অনেক ভালো কিছু তৈরি করা যায়। অনেকেই আছেন যারা দেশের বিভিন্ন ফেলনা বস্তু দিয়ে উৎপাদন মুখি ও রপ্তানি
মুখি পণ্য তৈরি করে দেশ বিদেশে ভালো সুনাম কুড়িয়েছেন। নারকেলের মালা সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানেন। সাধারণত নারকেলের তেল উৎপাদনে
প্রচুর নারকেল ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এসব নারকেলের উপরের শক্ত খোসাটাকে মালা বলা হয়।
আর এই নারকেলের পরিত্যক্ত মালা থেকে বাণিজ্যিকভাবে বোতাম তৈরি করে সফল উদ্যোক্তায় পরিণত হয়েছেন মাগুরা শহরতলির বরুণাতৈল গ্রামের শেখ আবদুল হান্নান।
সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত উদ্যোগে নিজ বাড়িতে গড়ে তোলা ব্যতিক্রমী এ কারখানায় এখন প্রতি মাসে তৈরি হচ্ছে প্রায় ৩ লাখ বোতাম, যার বাজারদর প্রায় দেড় লাখ টাকা।
 ঢাকায় এক বন্ধুর গার্মেন্ট অ্যাকসেসরিজের দোকানে আসা-যাওয়ার সুবাদে আবদুল হান্নানের চোখে পড়ে চীন থেকে আমদানি করা কিছু কাঠের বোতাম।
এরপর পোশাক কারখানার জন্য বিকল্প বোতাম তৈরির চিন্তা মাথায় ঢোকে তার। সে চিন্তা থেকেই তিনি নিজ বাড়িতে এসে ২০০৬ সালে
পরীক্ষামূলকভাবে নারকেলের পরিত্যক্ত মালা থেকে বোতাম তৈরির কাজ শুরু করেন। শুরু থেকেই এগুলো ঢাকার বিভিন্ন পোশাক কারখানায় সমাদৃত হতে থাকে।
পরে তিনি বাণিজ্যিকভাবে এ বোতামের উৎপাদন শুরু করেন।
 আবদুল হান্নান প্রথমে ২০ হাজার টাকায় পাঁচটি ড্রিল মেশিন কিনে
কারখানা স্থাপন করেছিলেন। পরে মুনাফার অর্থ দিয়ে আরো ১০টি মেশিন কেনেন। একটি মেশিনে দৈনিক ৩০-৪০ হাজার বোতাম তৈরি করা সম্ভব।

প্রস্তুত প্রণালি:  
পোশাক কারখানা রয়েছে, এমন জায়গায় কারখানা স্থাপন করতে হবে। প্রধান উপকরণ হচ্ছে নারকেলের মালা।
নারকেলের মালা মেশিনের সাহায্যে কেটে ছিদ্র করে মসৃণ করে নিলেই তৈরি হয়ে গেল বোতাম।
প্রথমে ড্রিল মেশিনের মাধ্যমে ছিদ্র করে বোতামের আকার অনুযায়ী নারকেলের মালা থেকে বৃত্ত কেটে পৃথক করা হয়।
তারপর বোতামের গায়ে অন্য একটি ড্রিল মেশিনে সুতা ভরার জন্য সূক্ষ্ম ছিদ্র করা হয়। তারপর বৃত্তগুলো পাটের বস্তা দিয়ে ঘষে মসৃণ করা হয়।
পরে প্রতিটি প্যাকেটে ১ হাজার করে বোতাম ভরা হয়। সর্বনিম্ন সাড়ে ৭ মিলিমিটার থেকে সর্বোচ্চ ৪০ মিলিমিটারের বোতাম তৈরি হয় এ কারখানায়।
তবে পুঁজিস্বল্পতার কারণে কারখানার সম্প্রসারণ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে বলে হান্নান জানান।
তবে ইতালির তৈরি একই ধরনের লেজার মেশিনে এক লাখ বোতাম উৎপাদন করা সম্ভব। কিন্তু এ ধরনের একটি মেশিন কিনতে ৬০ লাখ টাকার প্রয়োজন।
পুঁজিস্বল্পতার কারণে এ মেশিন কেনা সম্ভব হচ্ছে না।

বাজারজাতকরণ:
পোশাক তৈরি প্রতিষ্ঠান, গার্মেন্টস বায়িং হাউসগুলো এর প্রধান ক্রেতা। যোগাযোগের মাধ্যমে পণ্য সরবরাহ করা যায়।

সম্ভাব্য পুঁজি:
৫০০০০ টাকা থেকে ১০০০০০ টাকা পর্যন্ত

যা প্রয়োজন:  
নারকেলের মালা, ড্রিল মেশিন, মসৃণ করার মেশিন।

লাভ লোকসানঃ
হান্নান জানান, তারা মাগুরাসহ বাগেরহাট সদর ও খুলনার রূপসা এলাকা থেকে প্রতি হাজার মালা ১-২ হাজার টাকা দরে কিনে আনা হয়।
প্রতি ১ হাজার নারকেলের মালা থেকে ছোটবড় মিলে ৩০ থেকে ৫০ হাজার বোতাম তৈরি হয়। আকারভেদে এক হাজার বোতামের উৎপাদন
খরচ দাঁড়ায় ২০০ থেকে ১ হাজার টাকা। বিক্রি হয় ২৫০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত। ঢাকার বিভিন্ন বায়িং হাউসে বোতামগুলো বিক্রি হয়।
এগুলো সাধারণত জ্যাকেট, শার্ট ও প্যান্টে ব্যবহূত হয়। বোতাম তৈরির পর নারকেলের মালার অতিরিক্ত যে অংশ থাকে, তা ঢাকার বিভিন্ন
মশার কয়েল তৈরির কারখানায় সরবরাহ করা হয়।

বিস্তারিত
Alibaba & Import Export Expert

আমদানি,রপ্তানি,আলিবাবা নিয়ে যেকোনো সমস্যায় আমাকে ফেসবুকে মেসেজ করুন।

এখানে ক্লিক করুন
2017 © 2025 eibbuy. All Rights Reserved.
Developed By Fluttertune react js next js