বন্ধুরা আজকের পোষ্টে আমি একটু ভিন্ন একটি বিনিয়োগের ব্যপারে আলোচনা করবো। প্রাইজবন্ডের নাম অনেকেই শুনেছেন । আজকাল বিয়ে থেকে শুরু করে
জন্মদিনের উপহার হিসেবেও প্রাইজবন্ডের প্রচলন আছে । কিভাবে প্রাইজবন্ড মাত্র ১০০ টাকায় ক্রয় করে ৬ লাখ টাকার মালিক বনে যাওয়া সম্ভব সেটাই আলোচনা
করবো। এ জন্য শুধু একটা প্রাইজবন্ড কিনতে হবে, আর বছরে চারবার তা মিলিয়ে দেখতে হবে।
প্রাইজবন্ড আবংলাদেশ সরকারের চালু করেছিলো সেই ১৯৭৪ সাল থেকে। সমাজের সব শ্রেণির মানুষের মধ্যে সঞ্চয়প্রবণতা বৃদ্ধির জন্য এটি চালু করে জাতীয়
সঞ্চয় অধিদপ্তর।
প্রাইজবন্ডকে পুরস্কার বন্ড ও লটারি বন্ডও বলা হয়। আবার সুদের কোনো ব্যাপার নেই বলে একে সুদবিহীন বন্ডও বলা হয়। যেকোনো সময় এ প্রাইজবন্ড ভাঙিয়ে টাকা
ফেরত নেওয়া যায়। ভাঙানো ও কেনা—দুটোই করা যায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সব ক্যাশ অফিস, বাণিজ্যিক ব্যাংক ও ডাকঘর থেকে। বিয়ে, বিবাহবার্ষিকী, জন্মদিন,
সুন্নতে খতনা, র্যাফেল ড্র—এসব অনুষ্ঠানে প্রাইজবন্ড উপহার দেওয়ার বেশ প্রচলন রয়েছে।
বিশ্বে প্রথম প্রাইজবন্ড চালু হয় ১৯৫৬ সালে আয়ারল্যান্ডে। বাংলাদেশে প্রথম চালু হয় ১৯৭৪ সালে। তবে তখন ছিল ১০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ড। ১৯৮৫ সালে চালু
হয় ৫০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ড। ১৯৯৫ সালে ১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ড চালু হওয়ার পর ১০ টাকা ও ৫০ টাকা মূল্যমানের বন্ডগুলো সরকার তুলে নেয়।
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ড্র অনুষ্ঠিত হয় বছরে চারবার; ৩১ জানুয়ারি, ৩০ এপ্রিল, ৩১ জুলাই ও ৩১ অক্টোবর। ঢাকার বিভাগীয় কমিশনারকে চেয়ারম্যান
করে গঠিত একটি কমিটি ড্র অনুষ্ঠান করে থাকে। তবে কেনার দুই মাস পার হওয়ার পর প্রাইজবন্ড ড্রয়ের আওতায় আসে। নতুন কেনা প্রাইজবন্ডের পাশাপাশি আগে
কিনে রাখা প্রাইজবন্ডও ড্রয়ের আওতায় থাকে। ড্র অনুষ্ঠানের দুই বছর পর্যন্ত পুরস্কারের টাকা দাবি করা যায়। এর মধ্যে কেউ দাবি না করলে পুরস্কারের অর্থ তামাদি
হয়ে সরকারি কোষাগারে ফেরত যায়।
প্রাইজবন্ডে প্রতি সিরিজের জন্য ৪৬টি পুরস্কার রয়েছে, যার মূল্যমান ১৬ লাখ ২৫ হাজার টাকা। প্রথম পুরস্কার ১টি ৬ লাখ টাকা, দ্বিতীয় পুরস্কার ১টি ৩ লাখ ২৫ হাজার
টাকা, তৃতীয় পুরস্কার ২টি ১ লাখ টাকা করে, চতুর্থ পুরস্কার ২টি ৫০ হাজার টাকা করে এবং পঞ্চম পুরস্কার ৪০টি ১০ হাজার টাকা করে।
জেতার পর মূল বন্ডসহ নির্ধারিত ফরমে আবেদন করলে সর্বোচ্চ দুই মাসের মধ্যে বিজয়ীকে পে-অর্ডার দেওয়া হয়। তবে ১৯৯৯ সালের ১ জুলাই থেকে পুরস্কারের টাকার
ওপর সরকারকে উৎসে কর দিতে হয় ২০ শতাংশ। প্রাইজবন্ড বিক্রি করে সরকার সরাসরি জনগণের কাছ থেকে ঋণ নেয়। ভারত-পাকিস্তানে ১০০ থেকে ৪০ হাজার রুপি
মূল্যমানের ৮ ধরনের প্রাইজবন্ড থাকলেও বাংলাদেশে ২০ বছর ধরেই রয়েছে শুধু ১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ড।
প্রাইজবন্ড ড্র কমিটির সচিব ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক নির্মল কুমার সরকার। তবে এ পদে কয়েক বছর দায়িত্ব পালন করা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক
মো. মাছুম পাটোয়ারী জানান, দেশে এত দিন ৪ কোটি ৪০ লাখ প্রাইজবন্ড থাকলেও সম্প্রতি এর পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও সঞ্চয় অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গাফিলতি করে অনেকে প্রাইজবন্ডের নম্বর মিলিয়ে দেখেন না। ফলে প্রাপ্ত পুরস্কারও
নিতে পারেন না অনেকে।
প্রাইজবন্ডের সুভিধা।
• মাসিক সুদ আয় না থাকলেও লোকসানের ঝুঁকি নেই
• ড্র বছরে চারবার
• ড্র অনুষ্ঠিত হয়; ৩১ জানুয়ারি, ৩০ এপ্রিল, ৩১ জুলাই ও ৩১ অক্টোবর
• পুরস্কারের টাকার ওপর সরকারকে উৎসে কর দিতে হয় ২০ শতাংশ
কোথায় থেকে কিনবেন প্রাইজবন্ড
পোষ্ট অফিস বা সরকারী ব্যাংক থেকে আপনি প্রাইজবন্ড কিনতে পারবেন। তবে যে কোন সময় এই প্রাইজবন্ড আপনি পোষ্ট অফিস বা ব্যাংক থেকে নগদ অর্থ দিয়ে ফিরিয়ে নিতে পারবেন।
নগদ এজেন্ট বা উদ্যোক্তা হতে হলে কি কি লাগে??
অন্যান্য মোবাইল ব্যংকিং এজেন্ট নিতে যা যা লাগে ঠিক নগদ এজেন্ট নিতে ও লাগে। এর পরও যারা জানেন না তাদের জন্য
১. দোকানের ট্রেড লাইসেন্স যার মেয়াদ আছে।
২. যার নামে ট্রেড লাইসেন্স তার ছবি এবং আইডি কার্ডের ফটোকপি
৩. দোকানের সিল
৪. একটি সিম কার্ড যাতে আগে কোন নগদ একাউন্ট ছিলেনা
কিভাবে এজেন্ট বা উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য আবেদন করবেন??
এজেন্ট হতে হলে প্রথমত উপরুক্ত কাগজ পত্র ঠিক থাকলে আপনার এলাকার নগদ ডিস্ট্রিবিউশন এর প্রতিনিধি সাথে আলোচনা করবেন। যদি আপনি তাদের না চেনেন তাহলে আপনার নিকটের নগদ এজেন্ট থেকে তাদের নাম্বার নিয়ে নিবেন। তাদের কাছে আপনি কাগজ দিয়ে দিলে তারা আপনাকে এজেন্ট এর সিম দিয়ে দিবে। এ ছাড়া আপনি নগদ ডিস্ট্রিবিউশন হাউসে গিয়ে কাগজ পত্র জমা দিতে পারেন। তারা আপনার কাগজ যাচাই বাছাই করে নগদ এজেন্ট দেওয়ার উপযুক্ত হলে এজেন্ট সিম দিয়ে দিবে। তবে যাচাই বাছাই করতে ২০ থেকে ২৮ দিন সময় লাগতে পারে।
কত টাকা ইনভেস্ট করতে হবে??
এ ব্যবসায় ইনভেস্ট যত বেশি হবে তত লাভ বেশি হবে। যদি মোবাইল ব্যংকিং এ আপনি নতুন হন তাহলে বেশি ইনভেস্ট করবে না। তবে নুন্যতম ১০ হাজার টাকা ইনভেস্ট করতে চেষ্টা করবেন।
নগদ এজেন্ট বা উদ্যোক্তা ব্যবসায় লাভ বা কমিশন কত??
নগদ এজেন্ট ব্যবসা লাভ হলো কাস্টমার টাকা উঠানো এবং পাঠানোর উপরে। কাস্টমার যদি ১ হাজার টাকা পাঠায় এবং উঠায় তাহলে প্রতি হাজারে ৪.১০ পয়সা পাবেন। এবং প্রতি লাখে ৪১০ টাকা পাবেন। এ ছাড়া কাস্টমারকে একাউন্ট খুলে দিলে বাড়তি টাকা পাবেন। টাকা সাথে সাথে আপনার এজেন্ট একাউন্টে যোগ হয়ে যাবে।
নগদ এজেন্ট ব্যবসায় সর্তকতা ঃ
নগদ এজেন্ট ব্যবসা করতে গেলে অনেক হেকার আপনাকে ফোন দিয়ে বিভিন্ন বিষয়ের লোভ দেখিয়ে আপনার বিভিন্ন তথ্য যানতে চাইবে। কখনো তাদের সাথে শেয়ার করবেন না। এরুপ করলে আপনার সমস্ত টাকা তারা নিয়ে যাবে।
( সর্বশেষ কথা হলো নগদ কর্তৃক অইন মেনে চলুন। মানি লন্ডারিং আইন মেনে চলুন কোন লেনদেন সন্দেহ বা আবৈধ মনে হলে ডিএসওকে যানান না হলে আপনার বিরুদ্ধে আইগত ব্যবস্থায় নেওয়া হবে)
আপনাদের কিছু প্রশ্ন এবং তার উত্তর
১. নগদ কোড কত বা নগদ একাউন্ট চেক করে কি দিয়ে??
উত্তরঃ 167
২. নগদ কেশ আউট চার্জ কত??
উত্তরঃ এপসঃ১৭ ইউএসডিঃ১৮
তবে তারা বিভিন্ন অফার এর কারনে এটি কম বেশি হতে পারে।
৩. নগদ পিন নাম্বার ভুলে গেলে কি করব??
উত্তরঃ আপনি যদি পিন নাম্বার ভুলে যান তাহলে সরাসরি কাস্টমার কেয়ার এর নাম্বার ঃ 16167 এ কল করবেন। তারা আপনার একাউন্ট এর তথ্য চাইবে যেমনঃ যে আইডি কার্ড দিয়ে একাউন্ট খুলচেন তার তথ্য। যদি সঠিক হয় তাহলে তারা আপনার পিনটি রেস্টুরেট করে দিবে। নতুন পিন নাম্বার দিলে একাউন্ট চালু হয়ে যাবে।
যদিও বাংলাদেশ ইন্ডিয়ার চেয়ে পোশাক উৎপাদনে অনেক এগিয়ে, কিন্তু সেসব পোশাক আন্তর্জাতিক বাজার দখল করে আছে। তবে লোকাল বাজারের পোশাক গুলি এখনও ইন্ডিয়া, পাকিস্তান অথবা চায়না কাপড়ে সয়লাব হয়ে আছে।
এসব কাপড়ের মধ্যে ইন্ডিয়ান থ্রি পিস গুলি বাংলাদেশে এখন প্রচুর পরিমাণে বিক্রি হয়ে থাকে। বাংলাদেশের মেয়েদের পছন্দের প্রথম সারিতে আছে ইন্ডিয়ান আর পাকিস্তানি থ্রি পিস। তবে আমি ব্যক্তি গত ভাবে বলবো আমদের দেশিয় থ্রি পিস গুলিও কিন্তু ভালো। বিদেশি পণ্য পরিহার করার চেষ্টা করবেন। আজকের পোষ্ট টা আমি তৈরি করেছি ইন্ডিয়ান পণ্য আমদানি কারক ব্যবসায়ীদের জন্য। ছোট বড় সকল ব্যবসায়ীরাই এভাবে ইন্ডিয়া থেকে থ্রি পিস সহজে আমদানি করতে পারেবেন।
ইন্ডিয়ান থ্রি পিস আমদানি করতে আপনাকে কয়েকটি ধাপ পার করতে হবে।আমি বিস্তারিত লিখবো ।
তবে আপনি যদি দেশি কিছু কিনে ব্যবসা করতে চান তবে ভিজিট করতে পারেন, পাইয়াকারি থ্রী পিছ , ব্লক বাটিক থ্রী-পিছ , আট গজ কাপড়ের থ্রি-পিস , Vip Gold থ্রী পিছ , চায়না বাটিক থ্রী-পিছ ।
আমদানি লাইসেন্স
বৈধ ভাবে বিশ্বের যে কোন রাষ্ট্র থেকে পণ্য আমদানি করতে আপনাকে আমদানি লাইসেন্স করতে হবে। আমদানি লাইসেন্স কিভাবে করতে হয় সেটি নিয়ে আমদের ওয়েবসাইটে অনেক বড় পোষ্ট আছে পড়ে নিবেন।
সংক্ষিপ্ত করে বলি, আমদানি লাইসেন্স করতে আপনাকে একটা ট্রেড লাইসেন্স , ভ্যাট, টিন করতে হবে প্রথমে। এগুলি নিয়ে আমদানি নিবন্ধকের কার্যালয়ে জমা দিতে হবে। তবে এসব ঝামেলা আপনি কোন এজেন্ট দিয়ে করিয়ে নিলেই ভালো হবে। তারা দ্রুত করতে পারবেন।
একটি কমপ্লিট আমাদানি লাইসেন্স করতে আপনাকে কম বেশী ২৫০০০-৩০০০০ টাকা খরচ করতে হবে।
স্যাম্পল দেখা
আপনি যদি অনলাইনে ইন্ডিয়ান সেলারের সাথে কথা বলেন তবে ফাইনাল অর্ডার করার আগে স্যাম্পল এনে দেখে নিবেন। আর যদি আপনি সরা সরি ইন্ডিয়াতে গিয়ে পণ্য দেখে আসেন তবে স্যাম্পাল আমদানি করার দরকার নাই। সাধারণত বিদেশ থেকে স্যাম্পল আমদানি করতে গেলে আপনাকে ৪-৫ হাজার টাকা খরচ করতে হবে। ১০ হাজার টাকা খরচ করলে আপনি ইন্ডিয়া গিয়েই পণ্যের স্যাম্পল নিয়ে আসতে পারবেন।
তবে আপনি যদি নিজেই
ইন্ডিয়া
যান, তাহলে কম পক্ষে ৫-১০ পিস নিয়ে আসবেন । এতে করে আপনি স্যাম্পল বিক্রি করে কাস্টমারের ফিডব্যাক জানতে পারেন।
Exporter Code (IEC)
এবারের কাজ হলো ইন্ডিয়ান যে থ্রি পিস সেলার আছে তার Importer Exporter Code (IEC) আছে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে। কারণ Importer Exporter Code (IEC) ছাড়া ইন্ডিয়া থেকে পণ্য রপ্তানি করা যায়না। বিক্রেতা দোকানদারের এসব না থাকলে আপনি কোন এজেন্ট ধরে তাদের দিয়ে রপ্তানির কাজ করিয়ে নিতে পারবেন। অনেক কোম্পানি আছে যারা এসব করে দিবে। এজন্য তাদের কিছু ফি দেয়া লাগবে।আপনি বিভিন্ন দোকান থেকে পণ্য ক্রয় করে তাদের দিয়ে আসলে তারা বাংলাদেশে পৌঁছে দেয়ার ব্যবস্থা করে দিবে।
পি আই আনা
এবারের কাজ হল সেলারের কাছ থেকে পি আই বা Proforma Invoice আনা। PI Proforma Invoice কি আমদানিতে PI এর গুরুত্ব কেন বেশি, এসব নিয়ে বিশাল পোষ্ট আছে। দেখে নিবেন। পি আই তে আপনার কোম্পানির একটি সিল মেরে সাইন দিয়ে আপনি যে ব্যাংক থেকে এলসি করতে চান সে ব্যাংকে চলে যাবেন। পি আইতে আপনার পণ্যের দাম, ওজন, পরিমাণ, আমদানিকারকের নাম, রপাতানি কারকের নাম,
রপ্তানি কারকের ব্যাংক আকাউন্ট নাম্বার ইত্যাদি উল্লেখ থাকবে।
ইন্ডিয়ান থ্রি পিস আনতে কত ট্যাক্স দিতে হবে??
এই বিষয়টা খুব জটিল । অনেকেই হিসেব করতে পারেননা কত ট্যাক্স আসতে পারে। আমি আগেও বলেছিলাম , যেসব পণ্য আমাদের দেশে উৎপাদন হয় সেসব পণ্য আমদানি করলে ট্যাক্স অনেক বেশী দিতে হয়। আমার কাছে নিচের HS Code টি ইন্ডিয়ান থ্রি পিস এর জন্য অধিক যুক্তি যুক্ত মনে হচ্ছে।
62041200
Women'S Or Girls' Suits Of Cotton
25.00
45.00
15.00
5.00
3.00
4.00
0.00
------------------
127.84
টোটাল ট্যাক্স আসে ১২৭.৮৪ টাকা । তার মানে আপনি ১০০০ টাকার ইন্ডিয়ান থ্রি পিস আমদানি করলে আপনাকে ট্যাক্স দিতে হবে ১২৭৮ টাকা ( কম বেশী)
তবে কাস্টমস প্রতি ইন্ডিয়ান থ্রি পিস কম বেশী ১০ ডলার ধরে আসেসমেন্ট করবে। অর্থাৎ আপনি যদি ৫ ডলার ঘোষণা দেন, তাহলেও ১০ ডলার ধরেই আসেসমেন্ট হবে।
এলসি করা
এবার পি আই নিয়ে কোন একটা ব্যাংকে চলে যাবেন। যত ডলার এল সি করতে চান তাদের বলবেন। তবে এলসিতে আপনি যে পণ্য আমদানি করবেন মূল ক্রয় দাম উল্লেখ করতে হয়।
খুব সাবধানে এলসি ফর্ম পুরন করতে হবে। এখানে আপনি যে পণ্য আনবেন তার নাম এবং HS কোড এবং ফুল ভালু উল্লেখ করতে হবে। কোন ভাবেই জেন HS কোড ভুল না হয়।
এবার ব্যাংক সকল কাগজ পত্র সেলারকে পাঠাবে। সেলার সব যাচাই বাছাই করে, ট্রাক চালান, এল সি ফর্ম, পি আই, কমার্শিয়াল ইনভএস, প্যাকিং লিস্ট পুনরায় বাঙ্কে পাঠাবে।
ব্যাংক সকল কাগজ পত্র সাইন করে আপনাকে দিয়ে দিবে।
তবে আপনি যদি দেশি কিছু কিনে ব্যবসা করতে চান তবে ভিজিট করতে পারেন, পাইয়াকারি থ্রী পিছ , ব্লক বাটিক থ্রী-পিছ , আট গজ কাপড়ের থ্রি-পিস , Vip Gold থ্রী পিছ , চায়না বাটিক থ্রী-পিছ ।
পণ্য ছাড় করানো
এবার এসব আপনি বেনাপোল বা যে সীমান্ত দিয়ে আমাদনি করবেন সেখানে কোন সি এন্ড এফের মাধ্যমে কাস্টমে জমা দিবেন।
সি এন্ড এফে আপনাকে ৩-৪ দিনে পণ্য খালাস করে দিবে। সি এন্ড এফ কি তা নিয়ে বিশাল পোষ্ট আছে। দেখে নিবেন ।
যে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ বেচাকেনা হয় দেশে তার একটি বড় অংশ আসে চোরাই পথে। স্বর্ণ আমদানি লাইসেন্স দেওয়ার বিষয়টি স্বর্ণ নীতিমালা ২০১৮ টি ২০১৮ এর অক্টোবরে
মন্ত্রীসভায় নীতিমালাটি অনুমোদিত হয়। এবং স্বর্ণ আমদানি লাইসেন্স পাওয়ার আবেদনপত্র বিতরণ শুরু হয়েছে ২০১৯ এর ১৮ মার্চ থেকে।
* অবেদন
পত্রটি যে কোন প্রতিষ্ঠান যে কোন ব্যক্তি নিতে পারবে। আপনি যদি আপনার
প্রতিষ্ঠানের জন্য স্বর্ণ আমদানি লাইসেন্স পেতে চান এক্ষেত্রে আপনার
লাগবে,
১- প্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্স।
২- টিআইএন এর সনদ পত্র ।
৩- ব্যবসা শনাক্ত করন নম্বরের সনদ পত্র।
৪- স্বর্ণ ক্রয়, সংরক্ষন ও বিতরণ আদেশ ১৯৮৭ অওতায় লাইসেন্স কপি।
৫- সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী সংগঠনের সদস্য কপি।
৬- দোকান যদি ভাড়া হয় তাহলে চুক্তিনামার কপি।
৭- মুল্ধন লাগবে ১ কোটি টাকা।
৮- ব্যাংকে ৫ লক্ষ টাকার অফেরত যোগ্য পে অর্ডার থাকতে হবে।
* অনুমোদিত ডিলার ব্যাংকের ক্ষেত্রে এ ছাড়া আরো লাগবে,
১ - অনুমদিত ডিলারের লাইসেন্স কপি।
২- ব্যাংক লাইসেন্স কপি।
৩- ব্যাংকের জনবল, নিরাপত্তা, তথ্য বিষয়ে বিবরণ দিতে হবে।
উপরুক্ত
বিষয়ের ডকুমেন্ট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগে আবেদন
পত্রের সাথে জমা দিলে তারা আপনাকে স্বর্ন আমদানির লাইসেন্স দিয়ে দিবে।
এক সুত্রে
যানা যায় স্বর্ণ আমদানির লাইসেন্স এর মেয়াদ ২ বছর। স্বর্ন আমদানির
লাইসেন্স শেষ হওয়ার ৩ মাস আগে ২ লাখ টাকা নবায়ন ফ্রি দিয়ে লাইসেন্স নবায়ন
করতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বলেন, স্বর্ণ আমদানির লাইসেন্স নেওয়া শুরু হলে ব্যাক্তি পর্যায়ে মানুষ হয়রানি মুক্ত হবে এবং সরকার লাভবান হবে কারণ সরকার স্বর্ণ আমদানি থেকে শুল্ক পাবে।
সরকারের এই
উদোগকে তাদের সংগঠন (বাংলাদেশ জুয়েলারি ম্যনুফ্যকচারার্স এন্ড এক্সপোর্ট
এসোসিয়েশন) স্বাগত জানান। এবং তারা বলেন, সরকারকে সহনশীল মাত্রায় শুল্ক
নির্ধারণ করতে হবে। তা না হলে ব্যবসায়ীরা ক্ষতির মুখে পড়বে।
যারা অল্প
টাকার ব্যবসার আইডিয়া খুজতেছেন তাদের জন্য আজকের পোষ্টে আমি দেখাবো অল্প
টাকায় শুরু করা যায় এমন কয়েকটি ব্যবসার আইডিয়া ।
আজকে কয়েকটি ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে কোথা বলবো যেগুলি খুব সহজেই শুরু করা যায়।
১। মোবাইল রিপায়ারিং ব্যবসা।
আজকাল
প্রায় প্রত্যেকটি মানুষের হাতে আছে স্মার্ট ফোন। এসব স্মার্ট ফোন ক্রয়
করার কিছু দিন পরেই শুরু হয় বিভিন্ন সমস্যা। আর এই সমস্যা সমাধান করেই
চলবে
আপনার ব্যবসা। এই ব্যবসা শুরু করতে খুব বেশী মূলধন লাগেনা। যেকেউ চাইলে এই
ব্যবসা শুরু করে দিতে পারেন। বাজারে মোবাইলের দোকানের এক কোনায়
একটা
ছোট টেবিল আপনিও বসে যেতে পারেন। কিছু প্রাথমিক যন্ত্র পাতি কিনতে হবে।
৮-১০ হাজার টাকা হলেই চলবে। গ্রামের ব্যবসা অথবা শহরের ব্যবসা যেকোনো
জায়গায় শুরু করতে পারবেন মোবাইল রিপায়ারিং ব্যবসা ।
২। ফুলের দোকানের ব্যবসা।
আপনি চাইলে এটাকে গ্রামের ব্যবসা
হিসাবেও করতে পারেন। এই ব্যবসা করতে আপনাকে খুব বেশী টাকা বিনিয়োগ করতে
হবেনা। মানুষ এখন আগের চেয়ে অনেক
বেশী সৌখিন । বিয়ে , জন্মদিন,
প্রিয়জনকে উপহার বা বিভিন্ন উপলক্ষ গুলি যেমন ভালবসা দিবস, ২১ সে
ফেব্রুআরিতে প্রচুর পরিমাণে ফুল বিক্রি হয়ে থাকে।
আপনি চাইলে খুব কম টাকায় এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
৩। ই কমার্স ব্যবসা।
এটা নিয়ে অনেক পোষ্ট আছে। তার পরও
লিখতে হয়। বর্তমানে অনেকেই এই ব্যবসার আইডিয়া দিয়ে প্রচুর পরিমাণে টাকা আয়
করতেছেন। ফেসবুকে একটি পেজ খুলে
যে কেউ অনয়সে এই ব্যবসা করতে পারবেন।
এই ব্যবসা করতে তেমন বেশী পুঁজি লাগেনা। আপনি প্রথমে ঠিক করতে হবে কোন কোন
পণ্য নিয়ে ব্যবসা করতে চান। এর
পর সেসব পণ্য ফেসবুকে পোষ্ট করতে থাকুন। আস্তে আস্তে কাস্তমার বাড়তে থাকবে আর আপনার ব্যবসাও বাড়তে থাকবে।
৪। ব্লগিং করে আয়
অনালাইনে ব্লগিং করে আয় করাটা তেমন কোন কঠিন কাজ না। যে কেউ চাইলে ব্লগিং করে আয় শুরু করতে পারেন। আপনাকে প্রথমে চিন্তা করতে হবে কোন
বিষয়টা
আপনি খুব ভালো করে জানেন। প্রথমে ব্লগস্পটে একটা ওয়েবসাইট খুলুন ৷ ধরুন
আপনি বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান গুলো নিয়ে ব্লগ ওপেন করবেন ৷
নাম দিলেন visitbd.blogspot.com এবার অনলাইন থেকে ফ্রী টেমপ্লেট নামিয়ে আপলোড করে নিন ৷ হয়ে গেল আপনার পার্সোনাল ব্লগ ।
কিভাবে ব্লগস্পটে ওয়েবসাইট ওপেন করবেন ??
প্রথমে
বলে রাখি ওয়ার্ড প্রেসে ব্লগ খুলতে হোস্টিং কিনতে হয় ২-৫০০০ টাকা দিয়ে। সে
জন্য আমি blogger.com নিয়ে কথা বলবো। কারণ সেটা ফ্রি হোস্টিং।
প্রথমে blogger.com এ ক্লিক করুন ৷ এখানে আপনার যদি জিমেইল একাউন্ট থাকে তবে সেটা দিয়েই সব করতে পারবেন। যদি না থাকে তবে তবে একটা
জিমেইল একাউন্ট করে নিন। এর পর create blog এ ক্লিক করুন ৷ এবার নাম সিলেক্ট করুন ৷ ব্যাস হয়ে গেল ব্লগ ৷ না পারলে ইউটিউব এ গিয়ে
ভিডিও দেখে নিন ৷ কিভাবে blogger.com ব্লগস্পটে ওয়েবসাইট ওপেন করতে হয় এসব নিয়ে বাংলায় প্রচুর ভিডিও আছে।
৫। মোবাইল বিকাশের ব্যবসা
বিকাশ ব্যবসা এখন খুব জমজমাট একটি ব্যবসা। দেশে অনেকেই আছেন যারা বিকাশ ব্যবসা করে অনেক টাকা আয় করে থাকেন।
মূলত বর্তমান সময়ে টাকা লেনদেনের সবচেয়ে সহজ মাধ্যম মোবাইল ব্যাংকিং। মোবাইল ব্যাংকিং এখন এতটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে
যে প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ মাধ্যমে লেনদেন করছে। বিভিন্ন ব্যাংক নানা নামে মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
যেমন- ব্র্যাক ব্যাংকের বিকাশ, ইউসিবির ইউক্যাশ, ডাচ-বাংলা ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং, গ্রামীণফোনের মোবিক্যাশ ইত্যাদি।
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা তাদের কাজের পাশাপাশি কিছু একটা করতে চান
অথবা যারা বেকার আছে তারাও চান বাড়িতে বসে ব্যবসা সুরু করতে । সঠিক আইডিয়া
না থাকায় আপনি বাড়িতে বসে ব্যবসা শুরু করে লাভজনক ব্যবসায় রুপান্তর করতে
পারছেন না আজকের পোস্টে তাদের জন্য মাত্র ২০ হাজার টাকায় সুরু করা জায় এমন
কয়কটি আইডিয়া নিয়ে আলোচনা করবো। বর্তমানে বাডিতে বসে ব্যবসা করা যায় এমন
কিছু ব্যবসা আছে যেগুলি বাড়িতে বসে নামমাত্র টাকায় শুরু করেই লাভ করা
সম্ভব। আজকের পর্বে আপনাদের জন্য বাড়িতে বসে ব্যবসা করা যায় এরুপ লাভজনক
কিছু ব্যবসার আইডিয়া শেয়ার করব। চলুন শুরু করা যাক।
বাড়িতে বসে ব্যবসার আইডিয়া
নার্সারি ব্যবসা বা গাছের চারাগাছ এর ব্যবসা
আপনি
যদি বাড়িতে বসে ব্যবসা করে আয় করতে চান তাহলে নার্সারি ব্যবসা হতে পারে
আপনার জন্য একটি লাভজনক ব্যবসা। এ ব্যবসাটি শুরু করতে তেমন বেশী ইনবেস্ট ও
জায়গার প্রয়োজন হবে না। চাহিদা সব সময় সমান থাকে। আপনি চাইলে বাড়িতে বসে
শুরু করতে পারেন এই লাভজনক ব্যবসাটি।
আরো গ্রামে বসে ২০ টাকায় কিনে ৫০০ টাকায় বিক্রি করুন আইডিয়াটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন
কিভাবে শুরু করবেন??
প্রথমিক আবস্থায় আপনার বাড়ির আঙ্গিনায় বা অব্যবহৃত স্থানে বা বাড়ির চাদে দিয়ে শুরু করতে পারেন। পানি সরবারহ করা সহজ ও সূর্যের আলো পড়ে এরুপ স্থান নির্বাচন করা ভালো।
ইন্ডিয়া থেকে বাইক আমদানি করবেন কিভাবে?? ।। How to import Motor Bike from India??
৫০০০ টাকা পুঁজিতে বাড়িতে বসে ব্যবসা শুরু করুন ।। Home business idea
বাড়িতে বসে ব্যাবসা করতে চান ? এই আইডিয়া আপনার জন্য । Business in home
কি কি চারা উৎপাদন করা যেতে পারে।
বাংলাদেশে
সাধারণত সৃজন বা মৌসুম এর উপর ভিত্তি করে চারা রোপন করা হয়। তাই আপনাকে
মৌসুমের প্রতি লক্ষ রেখে চারা উৎপাদন করতে হবে। এ চাড়া আপনি নার্সারির
গুরুত্ব বাড়াতে ফল, ফুল, মসলা, বনজ ও সৌন্দর্যবর্ধক চারাগাছ।
১. ফলের মধ্যেঃ পেঁপে, লেবু, পেয়ারা, কাঁঠাল, আমড়া, ডালিম, কুল, আম ও লিচু।
২.
সবজি ও মসলা জাতের মধ্যেঃ বেগুন, টমেটো, ফুলকপি, বাঁধাকপি, মরিচ ও পিয়াজ।
৩. ফুল ও সৌন্দর্যবর্ধকের মধ্যেঃ গোলাপ, জবা, ডালিয়া, চন্দ্রমল্লিকা, গন্ধরাজ, কামিনী, টগর, রঙ্গন, মুসান্ডা, দেবদারু, পাতাবাহার ও রাবার।
৪. বনজ ও ভেষজের মধ্যে নিম, মেহগনি, সেগুন, রেইনট্রি, কড়ই, অর্জুন, আমলকী, হরীতকী, বহেরা, কৃষ্ণচূড়া, কদম ও বট। ইত্যাদি উৎপাদন করতে পারেন।
তবে আপনার
এলাকায় কি ধরনের চারা বেশি রোপণ করা হয় সেটা খেয়াল রেখে চারা উৎপাদন করতে
পারেন। ভালো মানের বিজ থেকে চারা উৎপাদন করতে চেষ্টা করুন। চারা উৎপাদন এর
স্থানে আপনি ভালো করে নিরাত্তা দিবেন যাতে করে পশু যেন আপনার চারা গাছ খেয়ে
না পেলে।
কলম চারা
একটি নার্সারির গুরুত্ব বাড়াতে কলম
হতে পারে এক গুরুত্ব মাধ্যম। তবে কলম চারা তৈরী ভালো মানের গাছ থেকে
উৎপাদনের চেস্টা করবেন । উৎপাদন খরচ খুব কম এবং লাভ বেশী।
বেদেশী চারা
নার্সারিতে আপনি বিদেশী চারা রাখতে পারেন। যেমনঃ সৌদি খেজুর গাছ (২) থাই পেপে গাছ (৩) ভিনিয়েত নামা নারকেলের চারা ইত্যাদি।
অভিজ্ঞতা
নার্সারি
বা গাছের চারা উৎপাদনে তেমন বেশী অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই। তবে নতুন কোন
সমস্যা বা পরামর্শর জন্য আপনার আশে পাশের কৃষি কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ
করতে পারেন।
পাবনার খাঁটি গাওয়া ঘি
ইনভেস্ট
প্রথমত জায়গা প্রস্তুত করা সেড়
তৈরীতে ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা লাগতে পারে। বীজ ক্রয় ও পাত্র ক্রয়ে ৫ হাজার
টাকা লাগতে পারে। তবে নার্সারি করার ২ থেকে ৩ বছর পর আপনি বীজ উৎপাদন করে
তা থেকে চারা উৎপাদন করতে পারবেন। তো সব মিলিয়ে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা
ইনবেস্ট করলেই চলবে। তবে ব্যবসার প্রসারের সাথে সাথে ইনবেস্ট বাড়াতে হবে।
লাভ লোকসান
এ
ব্যবসাতে তেমন লোকসান নেই। ভালো মানের বীজ ও সঠিক পরিকল্পনার অভাবে অথবা
সঠিক সময়ে চারা বিক্রি না করতে না পারলে লোকসান হতে পারে। লাভ নির্ধারণ
করা হবে বছরে আপনি কয়বার চারা উত্তলন করলেন এবং কি দামে বিক্রি করলেন এবং
কিরুপ বিক্রি করলেন।কারন চারার দাম দেশের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন এবং
বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন।
বাস্তবতা ও চাহিদা
বাস্তবিক পক্ষে
ভালো প্রচার করতে পারলে এ ব্যবসাটি বাড়িতে বসে আয় করা সম্বব। মানুষ
প্রয়োজনে ও বাড়ির সৌন্দর্য বাড়াতে গাছ লাগাচ্ছে। তাই বলা যায় গাছের চাহিদা
সব সময় সমান। কথায় আছে গাছ লাগান পরিবেশ বাচান।
টার্কি মুরগী পালন এর ব্যবাসাঃ
আপনারা
অনেকেই চায়না হাঁস বা বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় টার্কি মুরগী সম্পর্কে জেনে
থাকবেন।অবিশাস্য হলেও এটাই সত্যি টার্কি মুরগির ডিম ৪শ টাকা হালি দরে
বিক্রি হচ্ছে ডিম। তবে সেটা স্থান অনুযায়ী কম বেশি। খেতে সুম্বাদু।
টার্কি মুরগির মাংসের ব্যাপক চাহিদা থাকায় আপনি চাইলে বাড়িতে টার্কির খামার
গড়ে তুলতে পারেন। তবে বর্তমানে টার্কির দাম অনেকটা কমে এসেছে। আপনি চাইলে
মাত্র ৫০০০ টাকা নিয়ে বাড়িতে বসে ব্যবসা শুরু করতে টার্কি মুরগি পালন।
দুই মাস বয়সের প্রতিটি টার্কি কিনতে পারবেন ৩শ টাকা করে। আপনি যদি প্রথমে ১০ টি টার্কি কিনেন তাহলে ৩০০০ টাকাই হয়ে যাবে। চেষ্টা করবেন মুরগি অন্তত ৭টি এবং মোরগ অন্তত ৩ টি ক্রয় করার জন্য। ৬ থেকে ৭ মাস বয়সে টার্কি ডিম দেয়া শুরু করে। দেশি মুরগির মতো ১৫ থেকে ২০টি ডিম দেওয়ার কিছুদিন পর আবার ডিম দেয় ।তবে ৭ টি স্ত্রী টার্কির জন্য সমান সংখ্যক পুরুষ টার্কির দরকার নেই। সংখ্যায় বেশি হলে পুরুষ টার্কি অধিকাংশ সময় মারামারিতে লিপ্ত হয়। তাই দুই থেকে তিন টি পুরুষ টার্কি রেখে বাকি গুলো বিক্রি করে দিবেন ।
সাধারণ
মুরগির মত রোগ বালাই হলেও টার্কির খামার করার পর তেমন বড় ধরনের কোনো অসুখ
দেখা দেয়না।তবে টার্কির রোগবালাই প্রতিরোধ ক্ষমতা খুবই প্রবল। ৬ মাসে একটি
পুরুষ টার্কির ওজন হয়েছে ৫ থেকে ৬ কেজি এবং স্ত্রী টার্কির ওজন হয়েছে ৩
থেকে ৪ কেজি। যদি সাতটি স্ত্রী টার্কি মুরগী ঠিক ঠাক মত ডিম দেয় তবে ১০০
টির মত ডিম আপনি পেয়ে জাবেন।
খাবার বলতে ঘাস হচ্ছে টার্কির প্রধান
খাবার। এছাড়া পাতা কপি, কচুরিপনা এবং দানাদারযুক্ত খাবার হচ্ছে টার্কির
খাবার। তাই যে কেউ অনায়াসে টার্কি পালন করে লাভবান হতে পারেন।তবে সাবধান
থাকবেন কারণ ভারত থেকে নিম্নমানের টার্কির বাচ্চা নিয়ে আসছে একটি প্রতারক
চক্র। কম টাকায় বাচ্চাগুলো বিক্রি করায় সহজে ক্রেতা আকৃষ্ট হচ্ছেন। কিন্তু এ
গুলোর মান খুবই খারাপ। অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাচ্চাগুলো মারা যাচ্ছে। তবে সহজে
নিম্নমানের বাচ্চা চেনার কোনো উপায় না থাকায় আপনি চেষ্টা করবেন বিশ্বস্ত
প্রতিষ্ঠান থেকে বাচ্চা সংগ্রহ করতে।
কিভাবে শুরু করবেন সোনালী মুরগির খামার, সোনালী মুরগি পালন পদ্ধতি জানতে লিখার উপর ক্লিক করুন ।
হস্তশিল্পের ব্যবসা
হস্তশিল্পের
ব্যবসা করে আপনি পচুর পরিমানে আয় করতে পারে। হস্তশিল্পের মধ্যে আপনি
উৎপাদন করতে পারেন ১. নকশী কাথা ২. নকশা করা বেড় শিট ৩. নকশা করা জামা ৪.
শীতল পাটি ৫. পাপশ সহ আরো আনেক কিছু। তবে উৎপাদন এর ক্ষেত্রে আপনার
আশেপাশের চাহিদাকে গুরুত্ব দিতে হবে।
বর্তমানে শুধু বাংলাদেশেই নয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশ থেকে হস্ত শিল্প রপ্তানি হয়ে থাকে। হস্তশিল্প শুরু করতে আপনাকে তেমন বেশি কোন প্রশিক্ষণ নিতে হবে না অল্প কিছু প্রশিক্ষণ নিলে কিন্তু আপনি এটা চালু করতে পারেন আর আপনারা যে পণ্য নিয়ে খুব ভালো কাজ করতে পারেন সেটা নিয়ে কিন্তু আপনি হস্তশিল্প শুরু করতে পারেন। হস্তশিল্পের মধ্যে যেমন নকশি কাঁথা এই প্রোডাক্টটা বাংলাদশে খুব ভালো বিক্রি হয়ে থাকে । নকশী কাথার উৎপাদন শুরু করতে হলে আপনাকে তেমন কোন ইনভেস্টমেন্ট বা তেমন কোন শিক্ষার প্রোয়জন নাই। জাস্ট কিভাবে সেলাই রবেন এবং কোথা থেকে নকশী কাথার কাপড় গুলো ক্রয় করবেন এটা জানতে পারলেই হবে।
বিভিন্ন গাছের বনসাই উৎপাদন
বাড়িতে
রুম বা বারান্দার সৌন্দর্য বাড়াতে এর গুরুত্ব অত্যধিক। বর্তমানে শহরে এর
চাহিদা ব্যপক। এ চাহিদার কথা চিন্তা করে বনসাই উৎপাদন এর ব্যবসা শুরু করতে
পারেন ।
পদ্ধতিতে গাছ উৎপাদন করা হচ্ছে। বিশেষ করে চীন এবং জাপান
অঞ্চলে বনসাই করে
গাছ উৎপাদনের পদ্ধতিটি বেশ পপুলার। বাংলাদেশে এখন অনেকেই নিজের গৃহে শখের
বশে বনসাই পদ্ধতিতে গাছ উৎপাদন করে সেগুলো বাজারে বিক্রি করে থাকেন এবং এই
বনসাই পদ্ধতিতে উৎপাদিত গাছের মূল্য কিন্তু অনেক বেশি যেটা সচরাচর আমরা যে
গাছ উৎপাদন করে বিক্রি করতে থাকে তার চেয়েও কিন্তু অনেক গুণ বেশি।
ভার্মিকম্পোস্ট জৈব সার উৎপাদন
জমিতে
ভালো মানের ফসল উৎপাদন এবং রাসায়নিক মুক্ত ফসল উৎপাদনে জৈব সারের
গুরুত্ব আনেক বেশী। এটির চাহিদা গ্রামে কম থাকলেও শহর বা আর্গানি ফুর্ড
খামারীদের জন্য বেশ গুরুত্বপুর্ন। তাই আপনি চাহিদা দিক লক্ষ রেখে জৈব সারের
ব্যবসা করতে পারেন। উৎপাদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে আপনি এই
ব্যবসাটি শুরু করে ঠিক মত করতে পারলে এটি হবে বর্তমান সময়ের সবচে লাভজনক
ব্যবসা।
ভার্মি কম্পোস্ট সার উৎপাদন বাংলাদেশে বর্তমানে খুবই একটি পপুলার ব্যবসায় পরিণত হয়েছে । কারন মানুষ এখন রাসায়নিক সারের বদলে অর্গানিক সারের দিকে ঝুঁকছে । ভার্মি কম্পোস্ট সার বা কেঁচো সার উৎপাদন করা খুবই সহজ এবং এটা সম্পূর্ণ অর্গানিক বিধায় এর চাহিদা দিন দিন বাড়তেছে ।আগে মানুষ এগুলা গ্রামে ব্যবহার করতো কিন্তু এখন এটাকে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন করে প্যাকেটজাত করে পরে বাংলাদেশে বিক্রি করা হয়। ভার্মি কম্পোস্ট সার সাধারণত বিভিন্ন প্রকার আবর্জনা যেমন গোবর, শাক সবজির খোসা দিয়ে তৈরি করা হয় ।
এটার জন্য কোন ধরনের প্রশিক্ষণের প্রয়োজন নেই । এটা আপনি অনলাইনে দেখলেই পাবেন । খুব সহজে আপনার ভার্মি কম্পোস্ট সার বিক্রি করতে পারবেন । যারা অর্গানিক পণ্য বাংলাদেশ উৎপাদন করে তাদের কাছে খুবই জনপ্রিয় এছাড়া অর্গানিক পণ্যের চাহিদা দিন দিন বাংলাদেশে বাড়তেছে।
এজন্য আপনি চাইলে এই ভার্মি কম্পোস্ট সার উৎপাদন করে সারা বাংলাদেশে সেল করতে পারেন । বাংলাদেশে এখন এই পণ্য বিক্রির জন্য আপনাকে খুব বেশি জায়গায় দৌড়াদৌড়ি করতে হবে না । আপনি জাস্ট একটা অনলাইন পেজ খুলে অথবা বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপ রয়েছে যেখানে বিভিন্ন ফলের গাছ গাছালি বিক্রি করা হয় সেখানে আপনি সেল করতে পারবেন। এই পণ্য টা অর্গানিক বিধায় এটার জন্য আপনার কোন ধরনের লাইসেন্স করতে হবেনা সরকারের কোন লাইসেন্স বা বিভিন্ন ধরনের বিধিনিষেধ নেই আপনি জাস্ট এটা উৎপাদন করে খুব সহজেই সেল করতে পারবেন।
যারা বাসাবাড়িতে বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি উৎপাদন করেন তাদের কাছে এই ভার্মি কম্পোস্ট সারের খুবই চাহিদা রয়েছে । আপনি আসলে তাদের কাছে কিন্তু এই ভার্মি কম্পোস্ট সার অনায়াসে সেল করতে পারবেন এবং অনলাইনে বিভিন্ন সাইট গুলোতে ভার্মি কম্পোস্ট সার বিক্রি করা হয়। গ্রাম অঞ্চলে এই ভার্মি কম্পোস্ট সারের যেই ম্যাটেরিয়ালস গুলো প্রয়োজন হয় যাতে উৎপাদন করা হয় সেগুলো খুব সহজলভ্য বিধায় আপনি খুব সহজে সর্বসাকুল্যে ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা খরচ করলে কিন্তু এই ভার্মি কম্পোস্ট সার উৎপাদন শুরু করতে পারবেন।
দেশী মুরগির খামার
এটি তিন দশক ধরে একটি
প্রযুক্তি-বাণিজ্যিক শিল্প রূপে পরিচিত। এটি কৃষি ও কৃষিকাজ ব্যবসায়ের
দ্রুত বর্ধনশীল খাত হিসাবে বিবেচিত হয়। তবে বর্তমানে সঠিকভাবে পরিকল্পনার
অভাব এবং কম মূলধন এর কারনে ব্যবসায়ীরা লোকসানের সমুখীন।
মাশরুম চাষের ব্যবসা
মাশরুম
বর্তমানে একটি ভেষজ উদ্ভিদ হিসেবে প্ররিচিত। আপনি যদি এ ব্যবসাটি করতে
আগ্রহি হন তাহলে মাশরুম সম্পর্কে ভালো জ্ঞান রাখা কোথায় বিক্রি করবেন এবং
কিভাবে বিক্রি করবে এ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা থাকতে হবে । এ ব্যবসাটি
ঠিক মত করতে পারলে এটি হবে বর্তমান সময়ের সবচে লাভজনক ব্যবসা।
চিনা বাদাম, কাজু বাদাম প্রক্রিয়াজাত করন ব্যবসা
এটি
বর্তমানে সবচে লাভজনক ব্যবসা। বাদাম আমরা সকলের প্রিয় খবার। এর চাহিদা সব
সময়ে সমান। তাই আপনি এ চাহিদার প্রতি লক্ষ রেখে শুরু করতে পারেন এ
ব্যবসাটি।
বাদাম বর্তমানে
বাংলাদেশের মানুষের খুবই খুবই জনপ্রিয় একটি খাবার । বিশেষ করে যারা
স্বাস্থ্যসচেতন রয়েছেন তাদের জন্য চিনা বাদাম, কাজুবাদাম
, কাঠবাদাম এগুলো খুবই খুবই জনপ্রিয় এবং তাদের কাছে খুবই মুখরোচক একটি খাবার
। বাংলাদেশ এখন প্রচুর পরিমাণে বিক্রি হচ্ছে। সামান্য একটু পক্রিয়াজাত করে
আপনি কিন্তু বাদাম প্রক্রিয়াজাতের ব্যবসা শুরু করতে পারেন । যেমন আপনি একটা
চিনাবাদাম কে চাইলে এটাকে ভেজে বাংলাদেশ বিক্রি করতে
পারেন । বর্তমানে অফলাইনের পাশাপাশি কিন্তু অনলাইনে
চিনা বাদাম কাঠ বাদাম প্রক্রিয়াজাত করে বিক্রির বাংলাদেশ প্রবণতা খুব বেশি
রয়েছে। এবং এটা প্রক্রিয়াজাত করে বিক্রি করতে আপনার তেমন কোনো অর্থের
প্রয়োজন হবে না আপনি জাস্ট ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা ইনভেস্ট করে কিন্তু এই
ব্যবসাটা শুরু করতে পারেন। খুব ভালো মানের বাদাম বাজার থেকে প্রথমে
কিনে আনতে হবে এবং সেই বাদাম গুলোকে আপনি ঘিয়ে ভেজে তারপরে
সেগুলা আপনি বাজারে বিক্রি করতে পারবেন।
ঘি উৎপাদন
আরো আইডিয়া
বর্তমান সময়ের সবচেয়ে লাভজনক ২০ টি উৎপাদন ব্যবসার আইডিয়া এখানে ক্লিক করুন
(
উপরুক্ত আইডিয়া থেকে যদি কোন আইডিয়া আপনার কাছে ভালো লাগে এবং সেই আইডিয়া
অনুযায়ী ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে আবশ্যই বিস্তারিত যেনে শুরু করবেন )
ব্যবসাকে ভলোবাসুন সফলতা একদিন আসবেই। আজকের পর্বের আইডিয়াটি শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
Advanced Equipment Limited, সংক্ষেপে (AEL) কিছু সংখ্যক নিবেদিত প্রান প্রফেশনালদের দ্বারা তৈরি একটি সফটওয়্যার মানাজমেন্ট
এবং সফটওয়্যার তৈরি কারী প্রতিষ্ঠান। Advanced Equipment Limited অনেক বছর যাবত বাংলাদেশে সফটওয়্যার মানাজমেন্ট
এবং সফটওয়্যার তৈরি সেবা দিয়ে আসতেছে। কম খরচ আর সর্বাধিক সেবা নিশ্চিত করাই Advanced Equipment Limited এর
উদ্দেশ্য । Advanced Equipment Limited সর্বদা নতুন সফটওয়্যার নিয়ে research and development (R&D) এর
কাজ করে থাকে।
যারা কম খরছে নিজ ব্যবসার জন্য ERP/ ই আর পি সফটওয়্যার তৈরি করে নিতে চান তাদের জন্য Advanced Equipment Limited
দিচ্ছে বিশেষ সেবা।
প্রধান পণ্য / Products
ERP / ই আর পি
Email:
hjahid@ael-bd.net
Mobile:
01936019494
Product Website:
http://www.amarbebsha.com
Address:
Hassan Plaza, 2nd Floor, 53 Karwan Bazar C/A, Dhaka-1215
Ambala IT
Ambala IT কিছু সংখ্যক নিবেদিত প্রান প্রফেশনালদের দ্বারা তৈরি একটি সফটওয়্যার মানাজমেন্ট
এবং সফটওয়্যার তৈরি কারী প্রতিষ্ঠান। Ambala IT অনেক বছর যাবত বাংলাদেশে সফটওয়্যার মানাজমেন্ট
এবং সফটওয়্যার তৈরি সেবা দিয়ে আসতেছে। কম খরচ আর সর্বাধিক সেবা নিশ্চিত করাই Ambala IT এর
উদ্দেশ্য । Ambala IT সর্বদা নতুন সফটওয়্যার নিয়ে research and development (R&D) এর
কাজ করে থাকে।
যেসব সেবা Ambala IT দিয়ে থাকে
1. Microfinance Management
2. HR & Payroll Management
3. Accounts Management
4. Fixed Assets Management
5. Inventory Management
6. Procurement Management
7. Cheque Printing & Controlling Software
8. Point Of Sales (POS)
9. Customer Relationship Management (CRM)
10. ERP Solution (Customized)
Email:
ali@ambalait.com
Mobile:
01708408686
Address:
House # 67, Block –Ka, Piciculture Housing Society Shyamoli, Dhaka- 1207, Bangladesh
ASTGD
ASTGD একটি রাজশাহী ভিত্তিক একটি সফটওয়্যার ডেভলাপার প্রতিষ্ঠান। ২০০৮ সাল থেকে এই প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে সেবা দিয়ে আসছে।
এই
প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে বেশী অভিজ্ঞতা আছে দেশ বিদেশে বিভিন্ন প্রতিস্থানে
Business Automation Solution, Email Marketing Solutions,
Web Hosting Solutions এবং Remote Desktop Solution, customized software এবং web development services
সেবা ।
এই প্রতিষ্ঠান কেবল বাংলাদেশেই নয় দক্ষিণ আফ্রিকার ANY Data PTY Limited, আমেরিকার HALO Soft LLC,
ভারতের Technocart Online Services PVT Ltd সহ আরও অনেক বিদেশী কাস্টমারকে সেবা দিয়ে আসতেছে।
যেসব সেবা ASTGD দিয়ে থাকে
Business Management System
Swift SMS Sender
Valid Email Verifier
Rapid Email Sender
Remote Desktop Solution and Web Hosting Solution.
Website:
http://www.astgd.com
Email:
info@astgd.com
Mobile:
01717797775
Address:
House 58, Khansamarchok, Ghoramara, Boalia, Rajshahi – 6100
ATI Limited
আই এস ও সনদ প্রাপ্ত আইটি প্রতিষ্ঠান ATI Limited । ১৯৯৮ সালে ATI Limited প্রতিষ্ঠা হয়। ATI Limited সম্প্রতি
Online Dashboard and Crowdfunding platform for the UNDP-UNV Innovation Hub তৈরির জন্য
নির্বাচিত হয়েছে । বিভিন্ন সরকারী প্রোজেক্টে ATI Limited কাজ করার এক বিশাল অভিজ্ঞতা আছে। ২০ বছরের অভিজ্ঞতা থেকে
আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য কম খরছে অধিক কার্যকরী সফটওয়্যার তৈরিতে এক ধাপ এগিয়ে।
যেসব সেবা ATI Limited দিয়ে থাকে
Hospital Information System
Laboratory information system
Picture Arching and Communication System
Radiology Information System and Electronic Medical Record
Enterprise Resource Planning
Education Institute Management System
E-Learning System
Meeting Room Management
Supply Chain Management System
Digital sales and distribution system
HRM & Payroll
Mobile Billing System
Order Management
GIS based tracking system
Gift Shop Management System
Point of Sale
Ship Management System
Email:
qzm@atilimited.net; marketing@atilimited.net
Mobile:
8801819128402
Website:
http://atilimited.net/web/
Address:
ATI Center, House: 1, Road: 9/A, Sector: 7, Uttara, Dhaka-1230, Bangladesh
Tel: +88 02 58955573, +88 02 48953302, Fax: +88 02 48950505
Azolution Software & Engineers Ltd.
এটি একটি পিউর সফটওয়্যার ডেভলাপার কোম্পানি। Azolution Software & Engineers Ltd আপনার প্রতিষ্ঠানের
ব্যবসাকে আরও একধাপ এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে। কম বাজেটে আপনার মন মত মানব সম্পদ ব্যাবস্থাপনা সফটওয়্যার তৈরিতে
Azolution Software & Engineers Ltd. নাম্বার ওয়ান।
প্রধান পণ্য
Employee Express - EMPRESS
Email:
albe.hasan@azolutionse.com
Mobile:
01764837580
Website:
http://www.AzolutionSE.com
Address:
BDBL Bhaban (Level-3), 12, Kawran Bazar, Dhaka-1215
Bay Information Technologies and Systems Ltd.
Bay Information Technologies and Systems Ltd. কিছু সংখ্যক নিবেদিত প্রান প্রফেশনালদের দ্বারা তৈরি একটি সফটওয়্যার মানাজমেন্ট
এবং সফটওয়্যার তৈরি কারী প্রতিষ্ঠান। Bay Information Technologies and Systems Ltd. অনেক বছর যাবত বাংলাদেশে সফটওয়্যার মানাজমেন্ট
এবং সফটওয়্যার তৈরি সেবা দিয়ে আসতেছে। কম খরচ আর সর্বাধিক সেবা নিশ্চিত করাই Ambala IT এর
উদ্দেশ্য । Bay Information Technologies and Systems Ltd. সর্বদা নতুন সফটওয়্যার নিয়ে research and development (R&D) এর
কাজ করে থাকে।
প্রধান পণ্য গুলি
ERP
Customized Business Software
Industry Production Automation Software
Retail Software Solutions
Web and Mobile Applications.
Email:
contact@bayit.co
Mobile:
01755568805
Website:
http://www.bayit.co
Address:
Level 9, TCB Bhaban, 1 Kawranbazar, Tejgaon, Dhaka 1215, Bangladesh
Bdtask
বাংলাদেশের সফল একটি আই টি কোম্পানি Bdtask । কম খরছে আপনার মন মত সফটওয়্যার তৈরিতে Bdtask সবার চেয়ে
এগিয়ে। এরা open source mobile, web এবং desktop application নিয়ে কাজ করে থাকে।
Bdtask এর সেবা গুলি
Bforce
SalesERP
HMS
HRM
Email:
business@bdtask.com
Mobile:
01817584639
Website:
https://www.bdtask.com/
Address:
B-25 Mannan Plaza (4th Floor) . Khilkhet,Dhaka-1229
ChatLeads.io
যারা নিজেদের প্রতিষ্ঠানের জন্য নিজস্ব Chat প্লাটফর্ম তৈরি করতে চান তাদের জন্য ChatLeads.io
প্রধান সেবা
ChatBot
Email:
shadab@chatleads.io
Mobile:
01757192483
Website:
https://chatleads.io/
Address:
10/A, Road #4, Gulshan -1, Floor 4, Dhaka, Dhaka 1213, BD
উদোক্তা
হতে হলে আপানাকে যে কোন একটি বিষয়ে উদ্যোগী হতে হবে। সল্প পুজি নিয়ে
উদোক্তা হতে অনেকে ভয় পায়। এ ধরনের উদোক্তার পাশে দাড়াতে eibbuy.com আজকের
পর্ব।
আইডিয়াঃ
জুস
বা শরবত গরমের ক্লান্তি দূর করতে এর প্রচলন বেশ পুরানো। অতিথিদের আপ্যায়ন
এবং ভিবিন্ন ক্ষেত্রে জুস এর ব্যপক ব্যবহার লক্ষ যাচ্ছে।বাজারে বিভিন্ন
প্রকারের ড্রিঙ্কস পাওয়া গেলেও ফল থেকে তৈরি নগদ ফ্রেস জুস এর ব্যপক চাহিদা
রয়েছে। গরমে এই জুসের ব্যপক চাহিদা প্রতি খেয়াল রেখে আপনিও শুরু করতে
পারেন জুস উৎপাদন বিজনেস।
কিভাবে শুরু করবেনঃ
ব্যবসা শুরু করার পূর্বে আপনাকে একটু মার্কেট যাচাই
করে নিতে হবে। সব জায়গায় এই ব্যবসা দিলে চলবেনা। বিশেষ করে মসজিদ, মাদ্রাসা
বা কোন প্রতিষ্ঠানের সামনে দিলে ভালো চলবে। এছাড়া ব্যাস স্ট্যান্ড, ট্রেন
স্টেশনের সামনে খুব ভালো চলবে। বিভিন্ন রকমের ফলের জুস, মিক্স ফলের জুস,
ইসব গুলের জুস, লেবু জুস, ইত্যাদি জুস দিয়ে আপনি ভালো রকমের ব্যবসা করতে
পারবেন।
কিভাবে বিক্রি করবেনঃ
প্রথমে আপনার উৎপাদন করা জুস এর
একটি নাম নির্বাচন করুন। বাজারে অনেক নামি দামি প্রতিষ্ঠানের জুস নানা
কারনে মানুষ এখন পছন্দ করচে না।আপনি তাদের মত করে বোতলে বা ওয়ান টাইম
গ্লাসে করে বিক্রি করতেপারেন। তবে সেটি আপনাকে প্রক্রিয়াকরন করতে হবে। এবং
তা সিল করতে হবে।তবে ম্যনুয়েল ভাবে দোকানে ওয়ান টাইম গ্লাসে করে বিক্রি
করতে পারেন। চেস্টা করবেন অন্যদের চেয়ে ভিন্ন ভাবে বিক্রি করতে।
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
জুস তৈরিতে বিভিন্ন উপকরণ যেমন ব্লেন্ডার, গ্লাস ইত্যাদি লাগবে।
কত টাকা ইনবেস্ট করতে হবে
এ
বিজনেসটি শুরু করতে তেমন বেশী ইনবেস্ট করতে হবে না। প্রথমিক অবস্থায় ১০
থেকে ১৫ হাজার টাকা হলেই চলবে। তবে দোকান দিলে ইনবেস্ট একটু বেশী করতে
হবে।আপনার বিজনেসটির প্রসারতার সাথে সাথে ইনবেস্ট বাড়াতে হবে। তবে দোকান
দিলে জুসের সাথে আরও কিছু আইটেম রাখতে চেস্টা করবেন।
লাভ লোকসানঃ
এ বিজনেসে
তেমন লোকসান নেই। প্রতি গ্লাস জুস ২০ টাকা করে বিক্রি করতে পারলে গ্লাস
প্রতি ৮ থেকে ১০ টাকা লাভ করতে পারবেন। প্রাথমিক আবস্থায় প্রতিদিন ১০০ থেকে
২০০ গ্লাস বিক্রি করতে পারলে খরচ বাদে ১০০০-১৫০০ টাকা লাভ করতে পারবেন।
অন্যদের সাথে প্রতিযোগিতা দিতে আপনার পন্যটি একটু কম রেটে বিক্রি করতে হবে।
তাহলে আপনার শরবতের বিক্রি প্রচুর বেড়ে যাবে।
বিশেষ সতর্কতাঃ
এ
বিজনেস সতর্কতা হলো পরিস্কার পরিচন্নতা। সব সময় ভালো মানের ফল কিনুন।
পরিস্কার পানি ব্যবহার করুন। আসৎ পন্থা কখনো অবলম্বন করবেন না। আপনার
পন্যটির প্রচার করুন। সঠিক ভাবে বিজনেস করুন, এভাবে আপনি একদিন সফল হবেন।
পোল্ট্রি খামার উৎপন্ন ডিম, মুরগি খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।
Moni Poultry Farm
Address: Bongram, Parsodanga,
Chatmohar, Pabna
Product: Egg
Cell: 01733158782
ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।
Jerin Jahan Agro Farm
Address: Binadangi, Dholla Bazar,
Singair
Product: Vegetables & Dairy Products
Cell: 01720083779
ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।
Anowara Dugdha
Khamar
Address: Razbati, Sadar, Dinajpur
Product: Dairy
Cell: 01718689689
ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।
Anjoman Ara Dairy Farm
Address: Lalla Baper Natun Bari,
Charlakkha, karnafuly, Chittagong
Product: Dairy Products
Cell: 01812274781
ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।
Anita Dairy Farm &
Motsho Khamar
Address: Karapura, Bagerhat
Product: Milk, Fish
Cell: 01911170118
পোল্ট্রি খামার উৎপন্ন ডিম, মুরগি খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।
Bismillah Poultry Farm
Address: Guripara, Haripur,
Chatmohar, Pabna
Product: Egg
Cell: 01725441864
ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।
Rahi Dairy Farm
Address: Sultanpur, South Surma,
Srirampur, Sylhet
Product: Dairy Products
Cell: 01737181919
ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।
Suma Dairy Farm
Address: Jiyala, Tala, Satkhira
Product: Dairy Products
Cell: 01712 851467
ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।
M/S.Rajbongshi Dairy
Farm
Address: Jantrail, Nababgonj, Dhaka
Product: Dairy products
Cell: 01913420391
ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।
Alo Dairy Farm
Address: Mahigonj, Kotwali, Rangpur
Product: Dairy Products
Cell: 01748658804
ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।
J & J Poultry Farm
Address: Chawk Pathak, Sherpur
Product: Egg
Cell: 01917091440
ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।
Maksuda Dairy Farm
Address: Kashipur, Panchasar,
Munshiganj
Product: Dairy Products
Cell: 01933348465
ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।
Enterprise: M/S. Afia Dairy Khamar
Address: Huzrapur, Khalghat, Chapai
Nawabganj
Product: Dairy
Cell: 01713700566
ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।
Enterprise: Pingky Dairy Farm
Address: Dewantuli, Rangpur
Product: Dairy Products
Cell: 01767569084
ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন, ডিম, মুরগি খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।
Enterprise: Tamim Farm
Address: Chak Alladi, Gati, Iswardi,
Pabna
Product: Egg & Dairy
Cell: 01716288087
পোল্ট্রি খামার উৎপন্ন ডিম, মুরগি খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।
Siyam Shaja Poultry
Farm
Address: Maligaca, Tebunia, Pabna
Product: Egg
Cell: 01915664214
মাশরুম খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।
Enterprise: M/S. Ridi Trade
International
Address: West Dholaipar, Jatrabari,
Dhaka
Product: Mushroom
Cell: 01733840863
ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন, ডিম, মুরগি খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।
M/S.Bhai Bhon Dairy &
Poultry Farm
Address: Malson (Sonapara),
Adamdighi, Bogra
Product: Dairy & Poultry
ডেইরি ফার্ম থেকে উৎপন্ন সকল দুধ , ঘি, মাখন খুচরা ও পাইকারি সরবরাহ করা হয় ।
Hena Dairy Farm
Houspur, Poradah
Cow
Cell: 01739229664
আজকাল ফেলনা বস্তু থেকেও অনেক ভালো কিছু তৈরি করা যায়। অনেকেই আছেন যারা দেশের বিভিন্ন ফেলনা বস্তু দিয়ে উৎপাদন মুখি ও রপ্তানি
মুখি পণ্য তৈরি করে দেশ বিদেশে ভালো সুনাম কুড়িয়েছেন। নারকেলের মালা সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানেন। সাধারণত নারকেলের তেল উৎপাদনে
প্রচুর নারকেল ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এসব নারকেলের উপরের শক্ত খোসাটাকে মালা বলা হয়।
আর
এই নারকেলের পরিত্যক্ত মালা থেকে বাণিজ্যিকভাবে বোতাম তৈরি করে সফল
উদ্যোক্তায় পরিণত হয়েছেন মাগুরা শহরতলির বরুণাতৈল গ্রামের শেখ আবদুল
হান্নান।
সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত উদ্যোগে নিজ বাড়িতে গড়ে তোলা ব্যতিক্রমী এ কারখানায় এখন
প্রতি মাসে তৈরি হচ্ছে প্রায় ৩ লাখ বোতাম, যার বাজারদর প্রায় দেড় লাখ
টাকা।
ঢাকায় এক বন্ধুর গার্মেন্ট অ্যাকসেসরিজের দোকানে আসা-যাওয়ার
সুবাদে আবদুল হান্নানের চোখে পড়ে চীন থেকে আমদানি করা কিছু কাঠের বোতাম।
এরপর পোশাক কারখানার জন্য বিকল্প বোতাম তৈরির চিন্তা মাথায় ঢোকে তার। সে চিন্তা থেকেই তিনি নিজ বাড়িতে এসে ২০০৬ সালে
পরীক্ষামূলকভাবে
নারকেলের পরিত্যক্ত মালা থেকে বোতাম তৈরির কাজ শুরু করেন। শুরু থেকেই
এগুলো ঢাকার বিভিন্ন পোশাক কারখানায় সমাদৃত হতে থাকে।
পরে তিনি বাণিজ্যিকভাবে এ বোতামের উৎপাদন শুরু করেন।
আবদুল হান্নান প্রথমে ২০ হাজার টাকায় পাঁচটি ড্রিল মেশিন কিনে
কারখানা স্থাপন করেছিলেন। পরে মুনাফার অর্থ দিয়ে আরো ১০টি মেশিন কেনেন। একটি মেশিনে দৈনিক ৩০-৪০ হাজার বোতাম তৈরি করা সম্ভব।
প্রস্তুত প্রণালি:
পোশাক কারখানা রয়েছে, এমন জায়গায় কারখানা স্থাপন করতে হবে। প্রধান উপকরণ হচ্ছে নারকেলের মালা।
নারকেলের মালা মেশিনের সাহায্যে কেটে ছিদ্র করে মসৃণ করে নিলেই তৈরি হয়ে গেল বোতাম।
প্রথমে ড্রিল মেশিনের মাধ্যমে ছিদ্র করে বোতামের আকার অনুযায়ী নারকেলের মালা থেকে বৃত্ত কেটে পৃথক করা হয়।
তারপর
বোতামের গায়ে অন্য একটি ড্রিল মেশিনে সুতা ভরার জন্য সূক্ষ্ম ছিদ্র করা
হয়। তারপর বৃত্তগুলো পাটের বস্তা দিয়ে ঘষে মসৃণ করা হয়।
পরে প্রতিটি
প্যাকেটে ১ হাজার করে বোতাম ভরা হয়। সর্বনিম্ন সাড়ে ৭ মিলিমিটার থেকে
সর্বোচ্চ ৪০ মিলিমিটারের বোতাম তৈরি হয় এ কারখানায়।
তবে পুঁজিস্বল্পতার কারণে কারখানার সম্প্রসারণ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে বলে হান্নান জানান।
তবে ইতালির তৈরি একই ধরনের লেজার মেশিনে এক লাখ বোতাম উৎপাদন করা সম্ভব। কিন্তু এ ধরনের একটি মেশিন কিনতে ৬০ লাখ টাকার প্রয়োজন।
পুঁজিস্বল্পতার কারণে এ মেশিন কেনা সম্ভব হচ্ছে না।
বাজারজাতকরণ:
পোশাক তৈরি প্রতিষ্ঠান, গার্মেন্টস বায়িং হাউসগুলো এর প্রধান ক্রেতা। যোগাযোগের মাধ্যমে পণ্য সরবরাহ করা যায়।
সম্ভাব্য পুঁজি:
৫০০০০ টাকা থেকে ১০০০০০ টাকা পর্যন্ত
যা প্রয়োজন:
নারকেলের মালা, ড্রিল মেশিন, মসৃণ করার মেশিন।
লাভ লোকসানঃ
হান্নান জানান, তারা মাগুরাসহ বাগেরহাট সদর ও খুলনার রূপসা এলাকা থেকে প্রতি হাজার মালা ১-২ হাজার টাকা দরে কিনে আনা হয়।
প্রতি ১ হাজার নারকেলের মালা থেকে ছোটবড় মিলে ৩০ থেকে ৫০ হাজার বোতাম তৈরি হয়। আকারভেদে এক হাজার বোতামের উৎপাদন
খরচ দাঁড়ায় ২০০ থেকে ১ হাজার টাকা। বিক্রি হয় ২৫০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত। ঢাকার বিভিন্ন বায়িং হাউসে বোতামগুলো বিক্রি হয়।
এগুলো সাধারণত জ্যাকেট, শার্ট ও প্যান্টে ব্যবহূত হয়। বোতাম তৈরির পর নারকেলের মালার অতিরিক্ত যে অংশ থাকে, তা ঢাকার বিভিন্ন
মশার কয়েল তৈরির কারখানায় সরবরাহ করা হয়।