আপনার যদি যথেষ্ট পরিমাণ টাকা থাকে যা আপনি ইনভেস্ট করে অনেক ভালো পরিমাণে আয় করতে চান তবে পাইকারি ব্যবসা আপনার জন্য।
পাইকারি ব্যবসা হল উৎপাদন কারী থেকে কিনে কম লাভে বিক্রি করা। পাইকারি ব্যবসার মূল কথা হল বিক্রি বেশী লাভ কম। পাইকারি ব্যবসায়ীরা সবসময় চিন্তা করেন বেশী পরিমাণে দ্রুত বিক্রি করা । কিন্তু লাভ খুব সীমিত থাকে। যত ধরনের পণ্য আছে সব ধরনের পণ্য নিয়েই পাইকারি ব্যবসা করা যাবে । আজকে আমি পাইকারি ব্যবসার কিছু সিক্রেট নিয়ে আলোচনা করবো ।
লাভজনক পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া
অনলাইনে অনেকেই লাভজনক পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে লিখবে। অনেকেই ১০ প্রকার ২০ প্রকার লাভজনক পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে আলোচনা করে থাকেন। কিন্তু যে কোন পণ্য নিয়েই আপনি লাভজনক পাইকারি ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
বাকি দেয়ার ব্যবসা হলো পাইকারি ব্যবসা
পাইকারি ব্যবসা মানেই বাকির ব্যবসা। মূলত পাইকারদের থেকে পণ্য নিয়েই খুচরা ব্যবসায়িরা ব্যবসা শুরু করে থাকেন। আবার পাইকার রা উৎপাদন কারী থেকে বাকিতে পণ্য কিনে থাকেন। খুচরা ব্যবসায়িরা বাকিতে পণ্য বিক্রি না করেও ব্যবসা করতে পারেন। কিন্তু আপনি যদি পাইকারি ব্যবসার কথা ছিন্তা করেন তবে বাকি আপনাকে দিতেই হবে। তবে নামকরা পণ্য উৎপাদন কারিরা ডিলারদের দিয়ে বিক্রি করে থাকেন । তারা ডিলারদের বাকিতে পণ্য দেন আবার ডিলার রা দোকানদার দের বাকিতে দিয়ে থাকেন। সুতরাং একটা খুচরা পণ্যের দোকান যদি আপনারা ৫ লাখ টাকা দিয়ে শুরু করতে চান তবে একটা পাইকারি পণ্যের দোকান আপনি ৫০ লাখ টাকা দিয়ে শুরু করতে হবে।
নির্দিষ্ট এরিয়া
পাইকারি ব্যবসা করার জন্য আপনাকে একটা নির্দিষ্ট এরিয়া সিলেক্ট করতে হবে। যেমন আপনি যদি ঢাকা শহরে পাইকারি কাপড়ের দোকান দিতে চান তবে ঢাকার ইসলামপুরে আপনার দোকান খুলতে হবে। তবে আপনি চাইলে ঢাকার অন্য এরিয়াতেও দোকান খুলতে পারেন। কিন্তু পাইকারি কাপড়ের কাস্টমার প্রথমেই ইসলামপুরে যাবে কাপড় কেনার জন্য। আর ইসলামপুরে আপনি খুব সহজেই কাপড়ের পাইকারি কাস্টমার খুজে পাবেন।
দোকান ভাড়া অনেক বেশী
পাইকারি ব্যবসা যেসব এলাকায় করা হয় সেসব এলাকায় দোকান ভাড়া অনেক বেশী। নরামালি আপনি খুচরা পণ্য বিক্রির দোকান দিতে বেশী টাকা এডভান্স দিতে হয়না। কিন্তু পাইকারি দোকান দিতে আপনাকে ৩০-৫০ লাখ টাকা এডভান্স দিতে হবে। আবার পাইকারি দোকানের ভাড়াও অনেক বেশী হয়ে থাকে।
লাভ কম
পাইকারি ব্যবসায় লাভ অনেক কম। যেকোনো পাইকারি ব্যবসা আপনি করেন নাই কেন লাভ কম করতেই হবে। কারন পাইকারি পণ্যের দাম মোটামোটি সবার কাছে উন্মুক্ত । একই পণ্য আপনি সবার কাছে সামান্য কিছু কমবেশি দামে পাবেন। দামে খুব বেশী একটা পার্থক্য হবেনা। পাইকারি ব্যবসা করলে বিক্রি বেশী করতে হবে।
টাকা হারিয়া যাবে।
অনেক পাইকাররা বাকিতে খুচরা দোকানদারদের পণ্য দিয়ে থাকেন। অনেক সময় দেখা যায় খুচরা দোকানদাররা দোকান ছেড়ে দেয়। এতে পাইকারদের টাকাও হারিয়ে যায়। কারন ব্যবসা না থাকলে বাকি টাকা ফিরে পাবার আসাও থাকেনা।
অভিজ্ঞতা লাগবে
খুচরা ব্যবসা করতে আপনার অভিজ্ঞতা না থাকলেও হবে। কিন্তু পাইকারি ব্যবসা করতে আপনার অবশ্যই অভিজ্ঞতা লাগবে। কারন পাইকারি ব্যবসা হলো কোটি টাকার খেলা । কোন অভিজ্ঞতা ছাড়া এটা করতে গেলে আপনাকে অবশ্যই লসের সম্মুখীন হতে হবে।
অবশেষে
বলবো যারা লাভজনক পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া খুজে হয়রান হন, তারা পাইকারি
ব্যবসা শুরু করার আগে অবশ্যই এই বিষয় গুলি খেয়াল করবেন। মনে রাখবেন ব্যবসা
অবশ্যই লাভজনক হতে হবে।
আমরা সম্প্রতি পাইকারি দরে পণ্য বিক্রি নিয়ে একটা পোষ্ট দিয়েছি । অনেকেই আমাদের ডাকে সাড়া দিয়ে তাদের পাইকারি পণ্যের ছবি ঠিকানা আমাদের দিয়েছেন। A R S Garments হলো আমাদের ডাকে সাড়া দিয়ে অ্যাড দেয়া প্রথম প্রতিষ্ঠান । তারা অনেক সুন্দর সুন্দর পাঞ্জাবি বাংলাদেশে তৈরি করে থাকে। এছাড়া ও তারা পাজামা, কটি পাইকারি সেল দিয়ে থাকে। আসলে পাইকারি পাঞ্জাবি অনেকেই সেল করে থাকে কিন্তু A R S Garments এর পণ্য অনেক ভালো।
ব্র্যান্ড নামঃ A R S Garments
পণ্যের নামঃ পাঞ্জাবি
পাঞ্জাবি সাইজঃ M-L-XL,XXL
দামঃ ২৫০/৩০০/৩৫০ টাকা
মিনিমাম অর্ডারঃ ৫০ পিস
ফেব্রিক্সঃ ১০০% কটন
লিঙ্গঃ পুরুষের জন্য
উৎপাদন কারী দেশঃ বাংলাদেশ
রঙঃ সাদা ( ছবি অনুযায়ী)
Size: M=38, L=40, XL=42
M-(38) :Length=38"
L-(40) :Length=40"
XL-(42) :Length=41"
পণ্যের নামঃ পাজামা
ব্র্যান্ড নেমঃ A R S Garments
পাজামা সাইজঃ M-L-XL,XXL
দামঃ ১৯০ টাকা
মিনিমাম অর্ডারঃ ১০০ পিস
পণ্যের ধরনঃ ষ্ট্যাণ্ডার্ড পাজামা ।
ফেব্রিক্সঃ ১০০% কটন
স্টাইলঃ স্লিম ফিট
প্যাকেটঃ সাইড পকেট
জিপারঃ সামনে
লিঙ্গঃ পুরুষের জন্য
উৎপাদন কারী দেশঃ বাংলাদেশ
রঙঃ সাদা ( ছবি অনুযায়ী)
Size: M=38, L=40, XL=42
M-(38) :Length=38"
L-(40) :Length=40"
XL-(42) :Length=41"
নামঃ কটি
পাজামা সাইজঃ M-L-XL,XXL
দামঃ ৪৫০ থেকে ৭০০ টাক
মিনিমাম অর্ডারঃ ১০০ পিসপণ্যের ধরনঃ ক্যাজুয়াল ।
ফেব্রিক্সঃ ১০০% কটন
স্টাইলঃ স্লিম ফিট
প্যাকেটঃ সাইড পকেট
জিপারঃ সামনে
লিঙ্গঃ পুরুষের জন্য
উৎপাদন কারী দেশঃ বাংলাদেশ
রঙঃ সাদা ( ছবি অনুযায়ী)
Size: M=38, L=40, XL=42
M-(38) :Length=38"
L-(40) :Length=40"
XL-(42) :Length=41"
Minimum quantity:24 pice
Price 350 tk
আপনি চাইলে A R S Garments থেকে পাইকারি দরে পাঞ্জাবি, কটি, পাজামা কিনতে পারবেন ।
পাইকারি দামে দারুন পাঞ্জাবি , কটি ও পাজামা কালেকশন কিনতে সরাসরি A R S Garments কে ফোন করুনঃ 01409124145 (WhatsApp or IMO) (টঙ্গি ষ্টেশন রোড, টঙ্গি, গাজিপুর)
প্রায়
দুই বছর ধরে আমারা ই বাই ওয়েবসাইট পরিচালনা করে আসতেছি। আমাদের ওয়েবসাইটে
আমরা আমদানি রপ্তানি ও উৎপাদন ব্যবসা নিয়ে আলোচনা করে থাকি।
সম্প্রতি
আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিটরদের চাহিদা মোতাবেক বিভিন্ন আমদানি কারক,
রপ্তানি কারক, উৎপাদন কারী প্রতিষ্ঠান ও পাইকারদের ঠিকানা সংগ্রহ
করে
আমাদের ওয়েবসাইটে পোষ্ট আকারে দিয়ে থাকি। আমাদের কাছে অনেক বিক্রেতা ফোন
করে বলেছেন যে তারা আমাদের ওয়েবসাইটের বিজ্ঞাপন থেকে অনেক
কাস্টমার কল পেয়েছেন। এসব পোষ্ট থেকে ভিজিটর , বিক্রেতা, উৎপাদন কারী সবাই উপকৃত হয়ে থাকেন।
আপনিও চাইলে মাসে দুই লাখ ভিজিটরের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দিয়ে আপনার ব্যাবসাকে
প্রতি মাসে পৌঁছে দিতে পারেন ২ লাখ মানুষের কাছে। ফেসবুকে আপনি যদি ২ লাখ মানুষের কাছে কোন পোষ্ট পৌছাতে চান তবে আপনাকে প্রতি মাসে
৫০০
ডলার বা ৪৮৭৫০ টাকার (১৫% ভ্যাট সহ) খরচ করতে হবে । প্রতি মাসে এই ৫০০
ডলার মানে ৪৮৭৫০ টাকার (১৫% ভ্যাট সহ) বিজ্ঞাপন আপনি পাচ্ছেন ফ্রি তে ।
আমাদের
ওয়েবসাইটে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য নিয়ে রিভিউ পোষ্ট দিয়ে থাকেন
ফ্রিতে । এটার জন্য আমরা কোন প্রকার ফি গ্রহন করিনা। আপনার প্রোডাক্ট নিয়ে
আমরা
বিশাল রিভিউ করে দেই, ফলে কাস্টমার সহজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারে। নিচে
আমাদের ওয়েবসাইটের তুলনা মুলক ভিজিটর পরিসংখ্যান দিয়ে দিলাম। আপনারা দেখে
নিতে পারেন।
Pageviews last month 211,595 (Octobar-2019)
২০১৯
সালের অক্টোবর মাসে মোট পেজ ভিও হয় দুই লাখ এগার হাজার । প্রতিদিন ৬৮২৫ জন
ভিজিটর আসে ওয়েবসাইটে। প্রতি ঘণ্টায় ২৮৪ জন । প্রতি মিনিতে প্রায় ৫ জন ।
তার
মানে আপনার প্রোডাক্টটির বিজ্ঞাপন আমরা ফ্রিতে প্রতি মিনিটে ৫ জনের কাছে
পৌঁছে দিচ্ছি। একটা পোষ্ট যদি আপনি ১ ডলার দিয়ে আপনি ফেসবুকে বুস্ট করেন
তবে
আপনি ১০০০-২০০০ রিচ পাবেন। আমাদের ওয়েবসাইটে আপনি এই সুভিধা পাচ্ছেন সম্পূর্ণ ফ্রিতে।
আমাদের
ওয়েবসাইটে ৭৮.৯০% নতুন ভিজিটর । ২১.১০% ভিজিটর পুনরায় ফিরে আসেন আমাদের
ওয়েবসাইটে। অর্থাৎ তারা আমাদের নিয়মিত ভিজিটর। নতুন ভিজিটর
মানে হল আপনার ব্যবসাটি নতুন নতুন মানুষের কাছে পৌঁছাবে ।
৯০.১০%
ভিজিটর হলো পুরুষ ভিজিটর। আর আমাদের ব্যবসা অধিকাংশ হলো পুরুষদের নিয়ে।
তাই আপনি আমাদের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দিলে পাবেন আপনার ব্যবসার
সর্বাধিক
কাস্টমার। আমাদের ওয়েবসাইটে 25 থেকে 34 বছরের ভিজিটর 67.22% । তার মানে এই
বয়সের মানুষ গুলিই ইন্টারনেট ব্যবহার করে কিছু ক্রয় করে থাকে। তাহলে
আপনার বিজ্ঞাপনের সর্বাধিক ব্যবহার নিশ্চিত হবে।
আমাদের
ওয়েবসাইটে বাংলাদেশী ভিজিটর 91.92% । তার মানে আমাদের ওয়েবসাইটের পণ্য,
সেবা বাংলাদেশের উপর ভিত্তি করে, আর ভিজিটর ও অধিকাংশ বাংলাদেশী ।
বাংলাদেশে
এখন মোবাইল ভিজিটর অনেক বেশী । আমাদের ওয়েবসাইটে মোবাইল থেকে ভিজিটর আসে
86.88% , তার মানে আমাদের ওয়েবসাইট মোবাইল ফ্রেন্ডলি । যে
কেউ চাইলে মোবাইল দিয়ে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারবেন ।
এবার আসি ভিজিটর কোথায় থেকে আসে সেটা নিয়ে । আমাদের ওয়েবসাইটে Organic Search ভিসজিটর হলো ৬৮.১০% । গুগল সার্চ থেকে যে ভিজিটর আসে
তাকে Organic Search বলে। আর যেই ওয়েবসাইটে Organic Search থেকে বেশী ভিজিটর আসে সেই ওয়েবসাইট সবচেয়ে মূল্যবান । অর্থাৎ যখন
মানুষ আমদানি, রপ্তানি, উৎপাদন বা পাইকারি ব্যবসা নিয়ে গুগলে সার্চ করে তখন আমাদের ওয়েবসাইট চলে আসে।
আমাদের ওয়েবসাইটে Direct Search থেকে ভিজিটর আসে ১৯.১০% । আমারা অফলাইনেও আমাদের ওয়েবসাইটের প্রচারনা চালাই । যেখান থেকে আমরা ১৯.১০%
ভিজিটর পেয়ে থাকি।
alexa.com
এ আমাদের সাইটের গ্লোবাল রাঙ্ক #১১,০৬,২০৮ , আর বাংলাদেশে আমাদের ওয়েবসাইট
রাঙ্ক #১০,৭০১ , বুঝতেই পারতেছেন আমরা এখনো অনেক ভালো
অবস্থানে আছি। অনেক ই কমার্স সাইট ও এই রাঙ্কে আসতে অনেক সময় লেগে যায়।
এই
হল মোটামুটি আমাদের ওয়েবসাইটের পরিসংখ্যান । আপনাদের ব্যবসা কে অনলাইনে
বিস্তৃত করতে ফেসবুকে বিজ্ঞাপনের পাশাপাশি আমাদের ওয়েবসাইটে একটা
রিভিও লিখে দিন। আমাদের ওয়েবসাইটে দিন দিন ভিজিটর বাড়তেছে । আসা করি আপনার ব্যবসার কাস্টমার বাড়তে থাকবে।
আপনি
হয়তো ছিন্তা করবেন যে আমাদের দেশে বিক্রয় ডট কম বা অন্যান্য ক্লাসিফাইড
সাইট তো আছেই। আসলে আমারা ক্লসাইফাইড সাইটের মত বিজ্ঞাপন দিতে
চাইনা।
আমরা আপনার পণ্য নিয়ে বিস্তারিত লেখবো। কাস্টমারের যত প্রশ্ন আছে আমাদের
সাইট থেকে জেনে আপনাদের কাছ থেকে সরাসরি কিনে নিবেন । আর ক্লাসিফাইড
সাইট গুলি নিয়ে এখন মানুষের অনেক প্রতারনার অভিযোগ আছে। সেজন্য আমরা চেষ্টা করবো ভেরিফিকেসন করে রিভিও দিতে।
কিভাবে বিজ্ঞাপন দিবেন ?
আপনার
ব্যবসা সম্পর্কে কিছু কমন প্রশ্নের উত্তর লিখে আমাদের ইমাইল করুন অথবা
ফেসবুকে মেসেজ করুন । আমরা সেটাকে আমাদের মত ভিজিটর উপজুগি করে
পোষ্ট দিবো ।
কিভাবে পোষ্ট লিখেবন ?
প্রতিষ্ঠানের নাম
প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা , মোবাইল নাম্বার, ইমেইল, ওয়েবসাইট
প্রতিষ্ঠানের ব্যবসার ধরন (Manufacturer নাকি Trading Company)
উৎপাদন কারী হলে মূল পণ্য কি কি ? পণ্যের পাইকারি দাম । পণ্য নিয়ে বিস্তারিত ধারণা।
মোট কর্মচারী সংখ্যা
এসব লিখে আমাদের ফেসবুকে মেসেজ করুন । আমাদের মেসেজ করতে এখানে ক্লিক করুন । অথবা ইমেইল করুন md.shafiullah08@gmail.com
বিশুদ্ধ পানি বা মিনারেল ওয়াটার এখন সবাই পান করতে চায় ৷ মানুষের শরীরের ৭৫ ভাগই পানি ৷ বিশুদ্ধ পানি পান করা একান্ত প্রয়োজন ৷কারন পানি বিশুদ্ধ মানে শরীর বিশুদ্ধ ৷
আজকাল বাজারে বিশুদ্ধ পানি অনেকেই সরবরাহ করে ভালো মানের আয় করতেছে ৷ আজকের ব্যবসার আইডিয়া বিশুদ্ধ পানি সরবরাহকারী হিসাবে আপনি কিভাবে ব্যবসা শুরু করে প্রতি মাসে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন ৷
কিভাবে শুরু করবেন মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা
আজকাল চায়ের টং দোকান থেকে শুরু করে বড় বড় রেষ্টুরেন্টেও মিনারেল ওয়াটারের জার ব্যবহার করা হয় ৷ প্রথমেই আপনাকে একটি নির্দিষ্ট এলাকা বেছে নিতে হবে যেখানে আপনি মিনারেল ওয়াটার সরবরাহ করবেন। ৪-৫ টি হোটেল ম্যানেজ করতে পারলেই বিক্রি করার ঝামেলা একমদমই নাই ।
যদি তা না করতে পারেন তাহলে বিভিন্ন অফিস, স্কুল, কলেজে এ মার্কেটিং করে ১০-১৫টি বা তারও কম কাস্টমার ম্যানেজ করলেই হয়।
একবার কাস্টমার ম্যানেজ করতে পারলে আপনার আর নতুন করে খোজার ঝামেলা নাই ।
কত টাকা মূলধন নিয়ে ব্যবসা শুরু করবেন ?
ব্যবসার শুরুতে আপনাকে দুই ধরনের খরচ করতে হবে। প্রথমে এক কালীন খরচ এর পর মাসিক খরচ।
এক কালিন ব্যয়ের খাত সমূহ-
১. মিনারেল ওয়াটার মেশিন সেটাপ খরচ - ৬৫০০০/-
২. জার কেনা বাবদ খরচ-৬০টি * ১৮০= ১০৮০০/-
৩. ডিসপেন্সার কেনা বাবদ খরচ- ৩০টি * ১৪০= ৪২০০/-
৪. পানি টেস্টিং মেশিন কেনা বাবদ খরচ- ১২০০/-
৫. ৫০০ লিটার রিজার্ভ ট্যাংকি- ৪৫০০/-
___________________________
মোট খরচ- ৮৫৭০০/-
মাসিক ব্যয়ের খাতসমূহ-
১.মাসিক বিদ্যুত খরচ- ১৫০/- সর্বোচ্চ
২. ফিল্টার পরিবর্তন বাবদ- ৫০০/-
৩. একজন ডেলিভারি ম্যান + ভ্যান ড্রাইভার বেতন মাসিক- ৫০০০/- ( পার্ট টাইম )
আয়ের উৎস ও পদ্ধতি -
১. প্রতি ঘণ্টায় উৎপাদন ৬০ লিটার মিনারেল ওয়াটার ।
২. ১০ ঘন্টা হিসেবে ১০*৬০=৬০০ লিটার বা জার হিসেব করলে ৬০০ % ২০ = ৩০ টি জার।
৩. প্রতি জার পানি ৪০ টাকা করে সেল করলে দৈনিক আয় হবে ৩০*৪০= ১২০০ টাকা।
তাহলে মাসিক আয়- ১২০০*৩০= ৩৬০০০/-
৪. প্রতি জার পানি ৩৫ টাকা করে সেল করলে দৈনিক আয় হবে ৩৫*৩০= ১০৫০/- টাকা।
তাহলে মাসিক আয়- ১০৫০*৩০=৩১৫০০/-
বিএসটিআই:
এতো ছোট পরিসরে পানির ব্যবসার জন্য বিএসটিআই না করলেও চলে । শুধু ট্রেড লাইসেন্স করে নিতে পারেন ।
কারণ আপনার কাস্টমার হবে মাত্র ১০-১৫ জন মানুষ সর্বোচ্চ । আর পানির কোয়ালিটি যেহেতু এ্যাকুয়াফিনা বা একমি'দের মত তাই কোন অভিযোগও আসবেনা।
তাছাড়া রিভার্স অসমোসিস সিস্টেম এমনিতেই বিএসটিআই অনুমোদিত মেশিন ।
Email : waterlogicbd@gmail.com
Office Location : 63 East bashabo,
6th floor, Sobujbug, Dhaka1214
০১৭১১১৩৫৮৮৩, ০১৯২০১৬৮১১২, ০১৮১৩৭৮১১৭৮
ধন্যবাদ আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য। আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে আলিবাবা থেকে আমদানি নিয়ে অনেক আগে থেকেই লেখা লেখি করে আসতেছি। বর্তমানে আমরা আলিবাবা থেকে খুব সহজে আমদানি করার সকল প্রকার সেবা দিয়ে থাকি। আলিবাবার সাপ্লায়ারের সাথে কথা বলে
আমরা আপনাদের পণ্য আমদানি করার সকল প্রকার সহযোগিতা করে থাকি। কিন্তু সম্প্রতি আমরা যে সমস্যায় ভুগতেছি সেটা হলো সবাই জানতে চায় কেজি দরে আমদানি করতে কত টাকা কেজি পড়বে। কেজি দরে পণ্য আমদানি করার সার্ভিস ফেসবুকে ইদানিং এত বেশী ভাইরাল যে আমি নিজেও খুব বিরক্ত । আজকের পোষ্টে আমি এই কেজি দরে আমদানি করে ব্যবসার ভালো খারাপ দুইটি দিক নিয়ে আলোচনা করবো।
কেজি দরে আমদানি করে ব্যবসা করার সুফল
কেজি দরে আমদানি করে ব্যবসা করার একটাই সুফল আমার কাছে মনে হয়, সেটা হল আপনি কোন প্রকার আমদানি লাইসেন্স ছাড়াই ব্যবসা করতে পারতেছেন।
আজকাল অনলাইনের যুগে বাকি কাজ গুলি সবাই করতে পারে। সাপ্লায়ারের সাথে কথা বলতে কে না পারে ? দাম দর ঠিক করে আপনি ক্রেডিট কার্ড দিলে এমনিতেই
পণ্য আপনার ঠিকানায় পাঠিয়ে দিবে।
কেজি দরে আমদানি করে ব্যবসা করার কুফল
কেজি দরে আমদানি করার কুফল বর্ণনা করে অনেকের চক্ষু শুল হবার সম্ভাবনা আছে। তার পরও সত্য কথাটা বলতে হবে আপনাদের। কারন এভাবে আমদানি করে
আপনারা দিন দিন ব্যবসায়িক দিক থেকে অন্ধকারে চলে যাচ্ছেন আর কিছু মানুষ আপনাদের ব্যবহার করে পয়সা কামিয়ে নিচ্ছে।
চায়না থেকে কেজি দরে পণ্য আমদানি করে ব্যবসা করা কি সম্ভব?
এতক্ষণ ভালো মন্দ দুইটাই বল্লাম। এবার আপনাকে আমি একটি প্রোডাক্ট নিয়ে বাস্তব কিছু উদাহারন দিবো । Edible Sugar Paper এর আলিবাবা রেট ৪৮ টাকা প্রতি পিস। এক প্যাকেটে ২৫ পিস থাকে। প্রতি প্যাকেট ১.৪ কেজি ওজন। তার মানে এক পিসের ভাড়া পড়বে ৩১ টাকা। এয়ার শিপমেন্ট করলে ৫৫০ টাকা করে কেজি পড়বে। তার মানে এক পিসের দাম পরলো ৪৮+৩১ টাকা = ৭৯ টাকা । আর বাংলাদেশে আমদানি কারক এটার পাইকারি দাম চাইতেছে ৭০ টাকা করে। তাহলে কেউ কি আমদানি করবে বলুন ?
এটা তো গেল
এয়ার শিপমেন্ট এর কথা । আচ্চা যদি আমরা সাগর পথে আমদানি করি তাহলে কি হতো ?
Edible Sugar Paper এর আলিবাবা রেট ৪৮ টাকা প্রতি পিস। এক প্যাকেটে ২৫ পিস
থাকে। প্রতি প্যাকেট ১.৪ কেজি ওজন। তার মানে এক পিসের ভাড়া পড়বে ১২ টাকা।
সাগর পথে শিপমেন্ট করলে ২০০ টাকা করে কেজি ধরলাম। তার মানে এক পিসের দাম
পরলো
৪৮+১২ টাকা =৬০ টাকা । কিন্তু সমস্যা হল সাগর পথে আপনি কমপক্ষে ১০০ কেজি
আমদানি করতে হবে। ১০০ কেজিতে আপনাকে ২০০০ পিস আমদানি করতে হবে। ২০০০ পিসের
দাম ১২০০০০ টাকা। আবার ৪৫ থেকে ৬০ দিন লাগতে পারে। আমদানি কারকের পুঁজি
সল্পলতার জন্য এত বেশী আমদানি করা তার জন্য সম্ভব না ।
তাহলে ফাইনালি কি হলো ? আমদানি কারক আমদানি করতে পারলনা ! কারন ঝামেলা। এয়ার পথে আমদানি করলে অনেক বেশী খরচ পড়বে। আর সাগর পথে এত বেশী পরিমাণ আমদানি করা সম্ভব না।
এবার
আরেকটা গোপন কথা বলি , কেউ যদি এই প্রোডাক্ট টা ১০০০০ পিস আমদানি করে তবে
এটার ক্রয় মূল্য প্রতি পিস ৩১ টাকা। তার মানে এক পিসের দাম পরলো ৩১+১২ টাকা
=৪৩ টাক । ১০ হাজার পিস মাত্র ৪২০০০০ টাকা । এখন কেউ যদি ৪৩ টাকা দরে
আমদানি করে আর আপনি আমদানি করবেন ৬০ টাকা করে । আপনি বাজারে টিকবেন ?
অবশ্যই না । কারন ৪৩ টাকা করে আরেকজন আমদানি করতেছে। উনি ৫০ টাকা করে সেল
করবে আর আপনি ৬০ টাকায় ক্রয় করবেন ।
দেখুন, যারা আলিবাবা থেকে অল্প কিছু পণ্য আমদানি করে অল্প করে ব্যবসাটা শুরু করতে চান, তাদের জন্য উপরের উদাহারন টি খুব গুরত্ত পূর্ণ। আল্প পরিমাণে আমদানি করে ব্যবসা করাটা সম্ভব না । স্যাম্পল হিসাবে আমদানি করতে পারেন। সেটা যদি মার্কেট যাচাই করার জন্য হয়। অথবা আমদানি করে বিক্রি করা সম্ভব না ।
ধন্যবাদ আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য। বন্ধুরা আপনারা জানেন, সম্প্রতি আমরা আমাদের ভিজিটরদের সকল ধরনের মেশিন আমদানি করে সেগুলি বাংলাদেশে স্থাপন করার সকল ধরনের সহযোগিতা করার উদ্যোগ নেই। আজকের এই পোষ্টে আমি আপনাদের চায়না অটো ব্লক মেশিন/ কংক্রিট হলো ব্লক মেশিন নিয়ে বিস্তারিত বলবো এবং এই মেশিন আমদানি করে বাংলাদেশে স্থাপন করতে কেমন খরচ হবে সেটা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো ।
Hollow/ Solid block কি ?
সহজ ভাষায় ব্লক হল ইটের বিকল্প। সিমেন্ট, বালু আর পাথর দিয়ে এই ব্লক তৈরি করা হয়। এগুলু ইটের ছেয়েও মজবুত। ভুমিকম্প সহনশীল ।
কি কি ধরনের মেশিন আছে ?
ব্লক তৈরির মেশিন দুই ধরনের ৷ একটা হলো স্যালো মেশিন দ্বারা চালিত সেমি অটোমেটিক ৷ আরেকটি হলো বিদ্যুত চালিত ফুল অটোমেটিক ৷ এছাড়া ও হস্তচালিত মেশিন ও রয়েছে ৷ তবে ব্লক উৎপাদন করা মানেই শেষ না ৷ আপনাকে অবশ্যই এর কোয়ালিটি ঠিক রেখে উৎপাদন করতে হবে ৷ ব্লকের কোয়ালিটি নির্ভর করবে আপনার মেশিনের কোয়ালিটির উপর ৷ মেশিন যত অত্যাধুনিক হবে ব্লকের কোয়ালিটি তত ভালো হবে ৷
Hollow/ Solid block তৈরির মেশিনের দাম কত ?
মেশিনের দামের কোন শেষ নাই ৷ আপনি দুই ধরনের মেশিন ব্যবহার করতে পারেন ৷
দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি করা মেশিন
চায়না অটোম্যাটিক হলো ব্লক নেশিন
দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি করা মেশিন
দেশীয়
প্রযুক্তির মেশিন আপনি ১ লাখ টাকার মধ্যেই পাবেন ৷ কিন্তু ব্লকের মান হবে
খুবই নিম্ন মানের ৷ আপনার এসব ব্লক বড় কোন নির্মানে ব্যবহার করা যাবেনা ৷
ছোটখাট বাড়ি ঘর নির্মানে এই ব্লক ব্যবহার হবে ৷ দেশীয় মেশিনের উৎপাদন
ক্ষমতা খুবই কম হবে ৷ অধিক পরিশ্রম সাধ্য বিধায় আপনার উৎপাদন খরচ অনেক
বেড়ে যাবে ৷ ফলে বাজারে আপনার ব্লক বিক্রি অনেক প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হবে
৷
চায়না অটোম্যাটিক হলো ব্লক মেশিন
চায়না অটোম্যাটিক হলো ব্লক তৈরির একটি স্টান্ডার্ড কোয়ালিটির মেশিনের দাম পড়বে ১০ লাখ টাকা ৷ বাজারে অনেক ধরনের সস্তা মেশিন পাওয়া যায় ৷ আবার দেশীয় প্রযুক্তি দিয়েও মেশিন তৈরি হয় ৷ কিন্তু সব ধরনের মেশিন সমান ফিডব্যাক দেয়না ৷ যেসব মেশিন দেশীয় প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি করা হয় সেসব মেশিনের মোল্ড গুলির ফিনিশিং ভালো হয়না ৷ কারন এসব মোল্ড দেশীয় মেশীনে ঘষা মাজা করে তৈরি করা হয় আমাদের সরবরাহকৃত মেশিন
আমাদের কাস্টমারদের জন্য আমরা এই মেশিনটি সরবরাহ করে থাকি ।
এই মেশিনের উৎপাদন ক্ষমতাঃ
এই মেশিনের উৎপাদন ক্ষমতাঃ
হলো ব্লকঃ ২৪০০ পিস প্রতি ৮ ঘণ্টায় । ( সাইজঃ ১৬ ইঞ্চি , ৮ ইঞ্চি, ৪ ইঞ্চি)
ষ্ট্যাণ্ডার্ড ইটঃ ১৪০০০ পিস ( সাইজঃ ৯ ইঞ্চি, ৫.৫০ ইঞ্চি,২ ইঞ্চি )
পাওয়ারঃ ১১.৮ কে ভি
প্যালেট সাইজঃ৩৫ ইঞ্চি, ২১ ইঞ্চি, ১.৫ ইঞ্চি
এই মেশিন দিয়ে কয় ধরনের ব্লক বানানো সম্ভব ?
একটা মেশিন বসাতে কত টুকু জায়গার দরকার ?
এই মেশিনটা বসাতে আপনাকে ১০ হাজার স্কয়ার ফুট জাগার প্রয়োজন । তবে জায়গা যত বেশী হবে আপনার জন্য ব্যবসা করাটা তত সহজ হবে ।
কেবল মেশিন হলেই চলবে ?
না, কেবল মেশিনের দাম ১০ লাখ হলেই হবেনা। এর সাথে আরও কিছু লাগবে।
১। এ ভি আরঃ ৭০০০০ টাকা।
২। শেডঃ ৪ লাখ টাকা ।
৩। প্যালেটঃ ৫ লাখ টাকা ।
সর্বমোট- প্রায় ১০ লাখ টাকা । মেশিনের দাম ১০ লাখ টাকা । এই বিশ লাখ টাকা হলে আপনি ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন।
টোটাল উৎপাদন শুরু করতে কত টাকা খরচ হতে পারে ?
মেশিন আর শেড মিলে তো ২০ লাখ টাকা ধরে নিলাম । এর পর আপনাকে পরিবেশ ছাড় পত্র, বিনিয়োগ বোর্ড থেকে কারখানা লাইসেঞ্চ, ট্রেড লাইসেঞ্চ ইত্যাদি করতে আরও ১ লাখ টাকা । এবার কাঁচা মালের ব্যাপারটা বলি। ধরেন আপনি প্রতিদিন দুই হাজার পিস হলো ব্লক উৎপাদন করেন । তাহলে মাসে ৬০ হাজার পিস উৎপাদন হবে। তার মানে আমি যদি প্রতি পিসের উৎপাদন খরচ ৪০ টাকা করেও ধরি তাহলে ২৪ লাখ টাকা প্রোডাক্ট স্টক করতে হবে। কারন এক মাস লেগে যাবে বিক্রি শুরু করতে। তাহলে মেশিন ২০ লাখ টাকা আর স্টক ২৪ লাখ টাকা আর লাইসেঞ্চ ১ লাখ। টোটাল ৪৫ লাখ টাকা । আর পরিবহনের জন্য ৫ টনের একটা গাড়ী কিনতে আপনাকে আরও ৫ লাখ টাকা খরচ করতে হবে । সব সহ আপনি কমপক্ষে ৫০ লাখ টাকা ধরে নিতে পারেন।
এই ব্লক উৎপাদন করতে কি কি কাঁচা মাল দরকার হয় ?
ইট, বালি, সিমেন্ট ইত্যাদি দিয়ে এই ব্লক তৈরি করা যায়।
চা একটি তৃপ্তিদায়ক পানীয়। বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশে চা এর প্রচলন রয়েছে। আমাদের দেশে অসংখ্য চায়ের দোকান রয়েছে। আর এ সব দোকানে প্রয়োজন হচ্ছে চা পাতা। বর্তমানে ছোট বড় মিলিয়ে অসংখ্য চা পাতা বিপনন কারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে। চা পাতার চাহিদা বেশী হওয়ায় বিক্রির ঝামেলা কম। এ ব্যবসাটি শুরু করতে আপনার তেমন বেশী পুজির প্রয়োজন হবে না। তো আপনি চাইলে গ্রামে বসে এ ব্যবসাটি শুরু করে মাসে ১৮ থেকে ২০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।
কিভাবে শুরু করবেন??
প্রথম অবস্থায় আপনার গ্রামে দিয়ে এ ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। আপনার আশে পাশের এ রকম ২০ টি চায়ের দোকান, এবং ৫০ টি মুদির দোকান ঠিক করবেন। যারা আপনার কাছ থেকে ১ কেজি বা আধা কেজি চা পাতা নিবে। প্রথমে একটু কষ্ট হবে। তবে আপনার প্রচার এর উপর কাস্টমার বাড়বে। মার্কেট প্লেস ভালোবাবে সৃষ্টি হলেই এ ব্যবসাটি শুরু করবেন।
কিভাবে বিক্রি করবেনঃ
বাজারে আনেক নামী দামী কম্পানির চা পাতা রয়েছে, তাই তাদের সাথে প্রতিযোগিতা দিতে হলে আপনাকে মানসম্মত চা পাতা ক্রয় করতে হবে এবং তাদের চেয়ে একটু কম দামে ছাড়তে হবে। বাজারে সাধারণত ১ কেজি বা আধা কেজি চা পাতার প্যকেট বেশি প্রচলিত। চেস্টা করবেন অন্যদের চেয়ে একটু ভিন্ন ভাবে তৈরি করতে। প্রথমিক আবস্থায় কিছু পুরুস্কার এর ব্যবস্থা রাখতে পারেন। এতে আপনার বিক্রি বেশী হবে।
কোথায় থেকে পাইকারি চা পাতা কিনবেন??
চা পাতার বড় পাইকারি বাজার হলো, সিলেট ও চট্টগ্রাম। এ ছাড়া দেশের ভিবিন্ন স্থানে ডিলারা পাইকারি দরে বিক্রি করে থাকে তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
বাংলাদেশে খান কনজুমার প্রোডাক্ট নিয়ে এসেছে গোল্ড স্পেশাল চা। সরাসরি বাগান থেকে আহরন করে তৈরি করা হয় উন্নত মানের গোল্ড স্পেশাল চা ।আপনি নতুন করে প্যাকেট করা লাগবেনা।
কত টাকা ইনভেস্ট করতে হবে??
প্রাথমিক অবস্থায় আপনি গোল্ড স্পেশাল চা ৫০ কেজি কিনে শুরু করতে পারবেন তবে আপনি পাইকারি বাজার দর প্রতি কেজি গোল্ড স্পেশাল চা ৩১০ টাকা করে কিনতে পারবেন। মোট ১৫৫০০ টাকা দিয়ে আপনি ডিলার নিয়ে শুরু করতে পারবেন। প্রতি কেজি গোল্ড স্পেশাল চা দোকানদারদের কাছে বিক্রি করবেন ৩৫০ টাকা করে । কেজি প্রতি আপনি লাভ করতে পারবেন ৪০ টাকা করে । ৫০ কেজি গোল্ড স্পেশাল চা বিক্রি করে আপনি ২০০০ টাকা খুব সহজেই লাভ করতে পারবেন। চায়ের গায়ে খুচরা মূল্য ২০০ টাকা হাফ কেজি। প্রতি কেজি ৪০০ টাকা করে বিক্রি হবে। অর্থাৎ দোকানদার কেজি প্রতি ৫০ টাকা লাভ করতে পারবে। কিন্তু আপনি যদি সরাসরি চায়ের দোকানদারদের সরবরাহ করতে পারেন তবে লাভ থাকবে ৯০ টাকা প্রতি কেজিতে। তার মানে ৫০ কেজিতে ৪৫০০ টাকা খুব সহজেই লাভ করতে পারবেন। প্রতিদিন যদি ২০ জন চা দোকানদারের কাছে পাইকারি দরেও ২০ কেজি চা পাতা দিতে পারেন তবে প্রতি দিন আপনি ৮০০ টাকা করে আয় করতে পারবেন। আর মাসে ১৫-২০০০০ টাকা আয় করতে পারবেন খুব সহজেই।
কিভাবে খান কনজুমার প্রোডাক্টের গোল্ড স্পেশাল চায়ের ডিলার হবেন?
Mehnaz Collection HOUSE is Bangladesh first online wholesale and retail cloth shop. Here you can buy all kinds of exclusive foreign Three Pieces and Sarees from India and Pakistan. If you want to start your online clothing shop, you can easily buy products from Mehnaz Collection HOUSE. Mehnaz Collection HOUSE offer you on cash and credit purchase. Mehnaz Collection HOUSE have a good reputation in online business with customer satisfaction on right budget. In this post we share some exclusive collection of Mehnaz Collection HOUSE. You can buy this item in wholesale price.
Indian Hansa Libas Brand Floor touch gown with beautiful embroidered orna,,, 4 pcs dress.
Top: Georgette dyed Embroidery
Bottom & Inner : Santoon
Orna: Dyed with embroidery
For all kinds of information and query about products please feel fre to send direct massage to Mehnaz Collection HOUSE Click here to send massage
Brand Name:-“Hansa Prints.”
Catalog Name:-“Husna Libas Vol-1”.
Fabric Details
#Top : Satin Georgette with Embroidery Work.
#Dupatta : Georgette With Embroidery Work.
#Bottom : Banarasi Stitched(সেলাই করা সারারা) Sharara, Free Size.
For all kinds of information and query about products please feel fre to send direct massage to Mehnaz Collection HOUSE Click here to send massage
Alhamdulillah 3rd time restock
Vinay Fashion Kaseesh Mehfil - 10145 Salwar Kameez - RAF
FABRIC: Georgette with Embroidery
BOTTOM: Fancy
DUPATTA: Fancy
---
Original Indian Catalog
For all kinds of information and query about products please feel fre to send direct massage to Mehnaz Collection HOUSE Click here to send massage
Dress Details:
Kamij : Georgette with digital floral print & embroidery work.
Inner : Santoon.
Sleeves : Digital floral printed with embroidery work.
Plazzo : Pure bamberg georgette printed kali plazzo with lining(semistitch)
Plazzo inner : Santoon.
Dupatta : Bamberg chiffon solid with border.
For all kinds of information and query about products please feel fre to send direct massage to Mehnaz Collection HOUSE Click here to send massage
Pakistani collection
JOHRA
Embroidered Swiss Voile with
embroidered bamber chiffon dupatta