eibbuy.com
আপনার ব্যবসাটি আমাদের ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করে ৪৮৭৫০ টাকার বিজ্ঞাপন দিন একদম ফ্রি free advertising on websites

প্রায় দুই বছর ধরে আমারা ই বাই ওয়েবসাইট পরিচালনা করে আসতেছি। আমাদের ওয়েবসাইটে আমরা আমদানি রপ্তানি ও উৎপাদন ব্যবসা নিয়ে আলোচনা করে থাকি।
সম্প্রতি আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিটরদের চাহিদা মোতাবেক বিভিন্ন আমদানি কারক, রপ্তানি কারক, উৎপাদন কারী প্রতিষ্ঠান ও পাইকারদের ঠিকানা সংগ্রহ
করে আমাদের ওয়েবসাইটে পোষ্ট আকারে দিয়ে থাকি। আমাদের কাছে অনেক বিক্রেতা ফোন করে বলেছেন যে তারা আমাদের ওয়েবসাইটের বিজ্ঞাপন থেকে অনেক
কাস্টমার কল পেয়েছেন। এসব পোষ্ট থেকে ভিজিটর , বিক্রেতা, উৎপাদন কারী সবাই উপকৃত হয়ে থাকেন।

আপনিও চাইলে মাসে দুই লাখ ভিজিটরের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দিয়ে আপনার ব্যাবসাকে
প্রতি মাসে পৌঁছে দিতে পারেন ২ লাখ মানুষের কাছে। ফেসবুকে আপনি যদি ২ লাখ মানুষের কাছে কোন পোষ্ট পৌছাতে চান তবে আপনাকে প্রতি মাসে
৫০০ ডলার বা ৪৮৭৫০ টাকার (১৫% ভ্যাট সহ)  খরচ করতে হবে । প্রতি মাসে এই ৫০০ ডলার মানে ৪৮৭৫০ টাকার (১৫% ভ্যাট সহ) বিজ্ঞাপন আপনি পাচ্ছেন ফ্রি তে । 

আমাদের ওয়েবসাইটে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য নিয়ে রিভিউ পোষ্ট দিয়ে থাকেন ফ্রিতে । এটার জন্য আমরা কোন প্রকার ফি গ্রহন করিনা। আপনার প্রোডাক্ট নিয়ে
আমরা বিশাল রিভিউ করে দেই, ফলে কাস্টমার সহজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারে। নিচে আমাদের ওয়েবসাইটের তুলনা মুলক ভিজিটর পরিসংখ্যান দিয়ে দিলাম। আপনারা দেখে
নিতে পারেন।

Pageviews last month 211,595 (Octobar-2019)

২০১৯ সালের অক্টোবর মাসে মোট পেজ ভিও হয় দুই লাখ এগার হাজার । প্রতিদিন ৬৮২৫ জন ভিজিটর আসে ওয়েবসাইটে। প্রতি ঘণ্টায় ২৮৪ জন । প্রতি মিনিতে প্রায় ৫ জন ।
তার মানে আপনার প্রোডাক্টটির বিজ্ঞাপন আমরা ফ্রিতে প্রতি মিনিটে ৫ জনের কাছে পৌঁছে দিচ্ছি। একটা পোষ্ট যদি আপনি ১ ডলার দিয়ে আপনি ফেসবুকে বুস্ট করেন তবে
আপনি ১০০০-২০০০ রিচ পাবেন। আমাদের ওয়েবসাইটে আপনি এই সুভিধা পাচ্ছেন সম্পূর্ণ ফ্রিতে।

আমাদের ওয়েবসাইটে ৭৮.৯০% নতুন ভিজিটর । ২১.১০% ভিজিটর পুনরায় ফিরে আসেন আমাদের ওয়েবসাইটে। অর্থাৎ তারা আমাদের নিয়মিত ভিজিটর। নতুন ভিজিটর
মানে হল আপনার ব্যবসাটি নতুন নতুন মানুষের কাছে পৌঁছাবে ।

৯০.১০% ভিজিটর হলো পুরুষ ভিজিটর। আর আমাদের ব্যবসা অধিকাংশ হলো পুরুষদের নিয়ে। তাই আপনি আমাদের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দিলে পাবেন আপনার ব্যবসার
সর্বাধিক কাস্টমার। আমাদের ওয়েবসাইটে 25 থেকে 34 বছরের ভিজিটর 67.22% । তার মানে এই বয়সের মানুষ গুলিই ইন্টারনেট ব্যবহার করে কিছু ক্রয় করে থাকে। তাহলে
আপনার বিজ্ঞাপনের সর্বাধিক ব্যবহার নিশ্চিত হবে।

 আমাদের ওয়েবসাইটে বাংলাদেশী ভিজিটর 91.92% । তার মানে আমাদের ওয়েবসাইটের পণ্য, সেবা বাংলাদেশের উপর ভিত্তি করে, আর ভিজিটর ও অধিকাংশ বাংলাদেশী ।
বাংলাদেশে এখন মোবাইল ভিজিটর অনেক বেশী । আমাদের ওয়েবসাইটে মোবাইল থেকে ভিজিটর আসে 86.88% , তার মানে আমাদের ওয়েবসাইট মোবাইল ফ্রেন্ডলি । যে
কেউ চাইলে মোবাইল দিয়ে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারবেন ।

এবার আসি ভিজিটর কোথায় থেকে আসে সেটা নিয়ে । আমাদের ওয়েবসাইটে Organic Search ভিসজিটর হলো ৬৮.১০% ।  গুগল সার্চ থেকে যে ভিজিটর আসে
তাকে Organic Search বলে। আর যেই ওয়েবসাইটে Organic Search থেকে বেশী ভিজিটর আসে সেই ওয়েবসাইট সবচেয়ে মূল্যবান । অর্থাৎ যখন
মানুষ আমদানি, রপ্তানি, উৎপাদন বা পাইকারি ব্যবসা নিয়ে গুগলে সার্চ করে তখন আমাদের ওয়েবসাইট চলে আসে। 
আমাদের ওয়েবসাইটে Direct Search থেকে ভিজিটর আসে ১৯.১০% । আমারা অফলাইনেও আমাদের ওয়েবসাইটের প্রচারনা চালাই । যেখান থেকে আমরা ১৯.১০%
ভিজিটর পেয়ে থাকি।

alexa.com এ আমাদের সাইটের গ্লোবাল রাঙ্ক #১১,০৬,২০৮ , আর বাংলাদেশে আমাদের ওয়েবসাইট রাঙ্ক #১০,৭০১ , বুঝতেই পারতেছেন আমরা এখনো অনেক ভালো
অবস্থানে আছি। অনেক ই কমার্স সাইট ও এই রাঙ্কে আসতে অনেক সময় লেগে যায়। 

এই হল মোটামুটি আমাদের ওয়েবসাইটের পরিসংখ্যান । আপনাদের ব্যবসা কে অনলাইনে বিস্তৃত করতে ফেসবুকে বিজ্ঞাপনের পাশাপাশি আমাদের ওয়েবসাইটে একটা
রিভিও লিখে দিন। আমাদের ওয়েবসাইটে দিন দিন ভিজিটর বাড়তেছে । আসা করি আপনার ব্যবসার কাস্টমার বাড়তে থাকবে।

আপনি হয়তো ছিন্তা করবেন যে আমাদের দেশে বিক্রয় ডট কম বা অন্যান্য ক্লাসিফাইড সাইট তো আছেই। আসলে আমারা ক্লসাইফাইড সাইটের মত বিজ্ঞাপন দিতে
চাইনা। আমরা আপনার পণ্য নিয়ে বিস্তারিত লেখবো। কাস্টমারের যত প্রশ্ন আছে আমাদের সাইট থেকে জেনে আপনাদের কাছ থেকে সরাসরি কিনে নিবেন । আর ক্লাসিফাইড
সাইট গুলি নিয়ে এখন মানুষের অনেক প্রতারনার অভিযোগ আছে। সেজন্য আমরা চেষ্টা করবো ভেরিফিকেসন করে রিভিও দিতে।

কিভাবে বিজ্ঞাপন দিবেন ?
আপনার ব্যবসা সম্পর্কে কিছু কমন প্রশ্নের উত্তর লিখে আমাদের ইমাইল করুন অথবা ফেসবুকে মেসেজ করুন । আমরা সেটাকে আমাদের মত ভিজিটর উপজুগি করে
পোষ্ট দিবো ।

কিভাবে পোষ্ট লিখেবন ?

প্রতিষ্ঠানের নাম
প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা , মোবাইল নাম্বার, ইমেইল, ওয়েবসাইট
প্রতিষ্ঠানের ব্যবসার ধরন     (Manufacturer নাকি Trading Company)
উৎপাদন কারী হলে মূল পণ্য কি কি ? পণ্যের পাইকারি দাম ।  পণ্য নিয়ে বিস্তারিত ধারণা।
মোট কর্মচারী সংখ্যা 

এসব লিখে আমাদের ফেসবুকে মেসেজ করুন । আমাদের মেসেজ করতে এখানে ক্লিক করুন । অথবা ইমেইল করুন md.shafiullah08@gmail.com



বিস্তারিত
আলিবাবা থেকে অল্প পরিমাণে আমদানি করে পাইকারি ব্যবসা করতে চান ? এই পোষ্ট আপনার জন্য। want to Import low quantity from alibaba
আমি ব্যাক্তিগত ভাবে ই বাই ওয়েবসাইট, এক্সপোর্ট ইম্পোট বাংলাদেশ চ্যানেল, আলিবাবা ফেসবুক পেজ, কাস্টমার কেয়ার, পার্সোনাল ফেসবুক সব মিলিয়ে প্রতিদিন কমপক্ষে ১০ জনকে আমি আমদানি রপ্তানি ব্যবসা, নতুন ব্যবসার আইডিয়া ইত্যাদি নিয়ে প্রশ্নের উত্তর দিয়ে থাকি। তবে প্রতিদিন কমপক্ষে ৫ জনকে চায়না থেকে অল্প পরিমাণে আমদানি করে ব্যবসা করতে চান এই প্রশ্নের উত্তর দিয়ে থাকি।  অনেকেই দেখেন আলিবাবাতে অনেক কম দরে পণ্য বিক্রি করে থাকে। এটা স্বাভাবিক যে, নতুন কেউ চাইবে কম পরিমাণে পণ্য আমদানি করে পাইকারি দরে বিক্রি করতে। অনেকেই চান আলিবাবা থেকে কম দরে পণ্য আমদানি করতে। আর আলিবাবা মানেই চায়না। কারন আলিবাবার ৯০% সেলার চায়নার। অনেকেই  হতাস হয়ে আমাকে  গালিগালাজ করেন যে, কেন কম পরিমাণ আমদানি করা সম্ভব না। যাহোক এসব গালি গালাজে আমার কিচ্ছু যায় আসেনা। এসব শুনে আমি অভ্যস্ত। হা হা । তবে যতদিন আমি পারবো আপনাদের উপকার করবো না পারলে সব ক্লোজ করে দিবো। কারন এত কিছু করতে আমি ব্যাক্তিগত ভাবে প্রচুর সময় খরচ করি।

আপনারা এই আর্টিকেল টি ভালো ভাবে পড়ে আমাকে  ই বাই ওয়েবসাইট,ইমেইল, এক্সপোর্ট ইপোর্ট বাংলাদেশ চ্যানেল, আলিবাবা ফেসবুক পেজ, কাস্টমার কেয়ার মোবাইল নাম্বারে, পার্সোনাল ফেসবুকে নক করবেন । যদি মনে করেন আমি এই সাইট থেকে আয় করি তাহলে দয়া করে নক করবেন না। অন্য কোথায় থেকে জেনে নিন। কারন সাইটের জন্য প্রতি বছর অনেক ফি গুনতে হয়। অনেক রাত জেগে লেখতে হয়।

আমদানি লাইসেন্স ছাড়াই চায়না, ইন্ডিয়া যে কোন পণ্য আমদানি করতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন । বিস্তারিত পড়ুন কিভাবে আমদানি লাইসেন্স ছাড়া আমদানি করবেন

যাহোক এবার কাজের কথায় আসি, আমদানি বা আলিবাবা নিয়ে এই পোষ্টে কিছু কমন প্রশ্নের উত্তর আজকে দিবো।  অবশ্যই ভালো করে পড়ে নিবেন। ইচ্ছা না হলে জাস্ট ইগ্নোর করেন । অযথা নক করে বিরক্ত করবেন না।

মিনিমাম অর্ডার
আলিবাবাতে মিনিমাম অর্ডারের একটা পরিমাণ লেখা থাকে। অনেকেই চান এই পরিমাণ আমদানি করে ব্যবসা শুরু করতে। খেয়াল করে দেখবেন আলিবাবাতে দুইটা রেট থাকে একটা কম আরেকটা বেশী। আপনি যখন মিনিমাম অর্ডার টা আমদানি করতে চাইবেন তখন অবশ্যই বেশী দামটা দরে নিতে হবে। কারন মিনিমাম অর্ডার মানেই ওরা স্যাম্পল এর দাম ধরবে। তাহলে বুঝতেই পারতেছেন মিনিমাম অর্ডারের আমদানি ক্রয় মূল্যটাই বেশী ।

আলিবাবা থেকে অল্প পরিমাণে আমদানি করে বাজার যাচাই করবো

বাজার যাচাই করতে প্রফেশনাল আমদানি কারকরা স্যাম্পল আমদানি করে থাকেন। কিভাবে আলিবাবা থেকে স্যাম্পল আমদানি করতে হয় সেটা নিয়ে অনেক বিশাল পোষ্ট করেছিলাম আপনারা অনেকেই পড়েন না । ভাবেন পড়লে হয়তো আমার কিছু আয় হয়ে যাবে। যাহোক , আমারা বাঙালি, আমাদের দ্বারা অনেক কিছুই সম্ভব। আলিবাবা  থেকে স্যাম্পল আমদানি করাতে হলে আপনাকে অনেক বেশী ব্যায় করতে হবে। এটাই স্বাভাবিক। স্যাম্পল আমদানি করতে হবে DHL, FedEx, TNT অথবা UPS দ্বারা। DHL এ প্রতি কেজি আমদানি করতে খরচ হবে মিনিমাম ২০০০ টাকা । এর পর ঢাকা এয়ারপোর্ট ট্যাক্স দিতে হবে। সরকারের ফাইন (জরিমানা) হবে ৩০-৮০% মূল দামের উপর। আবার স্যাম্পলের জন্য ট্যাক্স স্বাভাবিকের চেয়ে বেসি ধরবে। সি এন্ড এফের মিনিমাম চার্জ ১০০০ টাকা। এক কেজি পণ্যে মিনিমাম খরচ ৩০০০ টাকা । বুঝতেই পারতেছেন অল্প পরিমাণে আমদানি করে বাজার যাচাই করতে হলে বেশী দামে কিনতে হবে। স্যাম্পল দিয়ে কখনো ব্যবসা করা যাবে। স্যাম্পল পাইকারি দরে আমদানি করা যাবেনা। অল্প পরিমাণে আমদানি করে বাজার যাচাই করতে চাইলে ক্রয় মুল্ল্যের চেয়ে অনেক বেশী দরে আমদানি করতে হবে ।
আপনি যদি পাইকারি দামে  অল্প পরিমাণে আমদানি করে বাজার যাচাই করতে চান, দয়া করে আমাকে বিরক্ত করবেন না ।

কত টাকা কেজি পড়বে ?

আজকাল কেজি দরে অনেকেই আমদানি করে থাকে। সম্প্রতি ঢাকা এয়ারপোর্টে কেজি দরে আমদানিকারকদের বিশাল চালান আটকে দিয়েছে সরকার। এটা এক ধরনের অবৈধ কাজ। নাম মাত্র ট্যাক্স দিয়ে এসব পণ্য এয়ারপোর্ট দিয়ে খালাস করা হয়। যখন এয়ারপোর্টে আটকাবেন তখন বুঝবেন ব্যবসা কারে বলে। এক সপ্তার পণ্য তিন মাসেও হাতে পাবেন না। ব্যবসায় লাল বাত্তি জ্বলবে ।
কেজি দরে পণ্য আমদানি করে ব্যবসা করা নিয়ে আমি একটা পোষ্ট দিয়েছিলাম। সেটা পড়ে নিবেন। চায়না থেকে আমাদের দিয়ে আমদানি করতে কেজি হিসবে হবেনা। আমরা কেজি হিসাবে আমদানি করিনা। আমরা সরাসরি বিমানে বা জাহাজে আমদানি করে থাকি। আপনি যদি বিমানে আমদানি করতে চান তবে বিমানের একটা ভাড়া আছে। ৩-৭ ডলার প্রতি কেজি। আর যদি কন্টাইনারে করে চট্টগ্রাম দিয়ে আমদানি করতে চান তবে এল সি এল ( এক কন্টাইনারের অল্প জায়গা) বা ফুল কন্টিনার আমদানি করতে হবে। একটা ফুল কন্টাইনার ভাড়া ১ লাখ টাকার মত। আর সকল পণ্য এলসি করে আমদানি করতে হবে। এলসি ছাড়া সরাসরি আমদানি করলে অনেক ট্যাক্স আসবে। অনেক সময় কাস্টমস বাজেয়াপ্ত করতে পারে।  তাই যাই আমদানি করবেন এল সি করে আমদানি করতে হবে। একটা এলসি করতে খরচ ১০-১৫ হাজার টাকা।  আর এল সি করতে আমদানি লাইসেন্স থাকা লাগবে। আমরা আপনাকে এল সি করার জন্য আমদানি লাইসেন্সের সহজোগিতা দিতে পারবো । সুতরাং কেজি দরে আমদানি করার জন্য কোন প্রশ্ন করে বিরক্ত করবেন না ।

আমদানি লাইসেন্স ছাড়াই চায়না, ইন্ডিয়া যে কোন পণ্য আমদানি করতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন । বিস্তারিত পড়ুন কিভাবে আমদানি লাইসেন্স ছাড়া আমদানি করবেন

আমাকে খরচ টা জানান

অনেকেই এই প্রশ্নটা করেন । একটা পণ্য দিয়ে বলেন তাকে কত খরচ পড়বে সেটা জানাতে। যত প্রকার পণ্য আছে সব কিছুর ট্যাক্স আলাদা আলাদা। সুতরাং আপনি চাইলেই মিনিটের মধ্যে খরচ বলে দেয়া পসিবল না । আপনি যদি সিরিয়াস আমদনি কারক হন তবে আমার সাথে সরাসরি সাক্ষাত করতে হবে। স্যাম্পল নিয়ে আসবেন অথবা আলিবাবার লিঙ্ক দিবেন। ওভার ফোনে বা ফেসবুকে দাম বলতে পারবোনা। কারন অনেকেই আছেন যারা ১০ টাকা নিয়ে ১০ কোটি টাকার হিসাব করিয়ে নিয়ে ফাও সময় নষ্ট করান ফলে প্রকৃত ক্রেতাদের সময় দিতে পারিনা।

কিভাবে মূল্য পরিশোধ করতে হবে?
অনেক সাপ্লায়ার চায় তাকে টিটি করে পে করে দিতে। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে এখন আর টিটি করা যায়না। বাংলাদেশ থেকে কেবল মাত্র এল সি বা ক্রেডিট কার্ডে পেমেন্ট করতে হবে। এলসি করতে তো কিকি লাগবে এগুলি নিয়ে বিশাল পোষ্ট আছে। দেখে নিবেন। ক্রেডিট কার্ড দিয়ে আমরা পেমেন্ট করে দিতে পারবো। কিন্তু কার্ডে পেমেন্ট করলে DHL, FedEx, TNT অথবা UPS দিয়ে আমদনি করতে হবে। এটা স্যাম্পল হিসাবেই আমদানি করতে হবে।

সরবনিন্ম কি পরিমাণ আমদানি করতে হবে ?
এটার কোন হিসাব নাই। পণ্য , মার্কেট , দাম অনুযায়ী আপনাকে আমদানি করার পরিমাণ নির্ধারণ করতে হবে। যেমন ধরুন আপনি ইন্ডিয়া থেকে চকলেট আমদানি করতে চান লিগ্যাল পথে। কত টাকার আমদানি করবেন ? ইন্ডিয়ার চকলেট বাংলাদেশে চোরাই পথে প্রচুর আমদানি হয়ে থাকে। আপনি যদি ইন্ডিয়ার চকলেট আমদানি করে ব্যবসা করতে চান তবে কমপক্ষে ৫০ লাখ টাকার চকলেট এক সাথে আমদানি করতে হবে। কেমন লাভ হবে ? ৫০ লাখ টাকার চকলেট আমদানি করলে আপনি ১-২ লাখ সর্বোচ্ছ লাভ করতে পারবেন। আমদানি করে কোটি কোটি টাকা লাভ তখনি করতে পারবেন যখন আপনি হাজার কোটি টাকা ইনভেস্ট করতে পারবেন।

আমদানি লাইসেন্স ছাড়াই চায়না, ইন্ডিয়া যে কোন পণ্য আমদানি করতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন । বিস্তারিত পড়ুন কিভাবে আমদানি লাইসেন্স ছাড়া আমদানি করবেন


আবার ধরেন একজন বললো প্ল্যাস্টিকের ট্যাপ/কল আমদানি করবে। যারা এসব আমদানি করে তারা এক সাথে ফুল কন্টাইনার আমদানি করে। তার মানে কমপক্ষে ১০ লাখ পিস। আপনি চাচ্ছেন ১০ হাজার পিস আমদানি করে ব্যবসা শুরু করতে। ১০ হাজার পিসে যে পরিমাণ এক্সট্রা খরচ হবে ১০ লাখ পিসেও সেই খরচ হবে। ১০ হাজার পিসের প্রতিটা যদি ২ টাকায় কিনে তবে ১০ লাখ পিস কিনবে প্রতিটা ১ টাকা করে। আর কাস্টমসে ১০ লাখ পিসের ১ লাখ পিস নাই হয়ে যাবে। কিন্তু আপনি ১০ হাজার পিস আমদনি করতে চান। ভাবুন । উনি যেই পরিমাণ ট্যাক্স ফ্রিতে আমদানি করে আপনি সেই পরিমাণ ও আমদানি করেন না। এবার আপনিই বলুন কি পরিমাণ আমদানি করবেন।

আমার অল্প টাকা আছে কিভাবে শুরু করবো?
অল্প টাকায় আমদানি ব্যবসা করার কোন পথ আমার জানা নাই । সুতরাং এই বিষয়ে বেশী আলোচনা বা ফেসবুকে নক না করাই ভালো।  পোষ্টটা ধীরে ধীরে বড় হবে... আপনার প্রশ্ন করুন কমেন্ট বক্সে ।
বিস্তারিত
মাত্র ৮৫৭০০/- টাকা ইনভেস্ট করে আয় করুন মাসে ২০০০০ থেকে ২৫০০০ টাকা water busienss idea

বিশুদ্ধ পানি  বা মিনারেল ওয়াটার এখন সবাই পান করতে চায় ৷ মানুষের শরীরের ৭৫ ভাগই পানি ৷ বিশুদ্ধ পানি পান করা একান্ত প্রয়োজন ৷কারন পানি বিশুদ্ধ মানে শরীর বিশুদ্ধ ৷

আজকাল বাজারে বিশুদ্ধ পানি অনেকেই সরবরাহ করে ভালো মানের আয় করতেছে ৷ আজকের ব্যবসার আইডিয়া বিশুদ্ধ পানি সরবরাহকারী হিসাবে আপনি  কিভাবে ব্যবসা শুরু করে প্রতি মাসে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন ৷


কিভাবে শুরু করবেন মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা

আজকাল চায়ের টং দোকান থেকে শুরু  করে বড় বড় রেষ্টুরেন্টেও মিনারেল ওয়াটারের জার ব্যবহার করা হয় ৷ প্রথমেই আপনাকে একটি নির্দিষ্ট এলাকা বেছে নিতে হবে যেখানে আপনি মিনারেল ওয়াটার সরবরাহ করবেন। ৪-৫ টি হোটেল ম্যানেজ করতে পারলেই বিক্রি করার ঝামেলা একমদমই নাই ।

যদি তা না করতে পারেন তাহলে বিভিন্ন অফিস, স্কুল, কলেজে এ মার্কেটিং করে ১০-১৫টি বা তারও কম কাস্টমার ম্যানেজ করলেই হয়।

একবার কাস্টমার ম্যানেজ করতে পারলে আপনার আর নতুন করে খোজার ঝামেলা নাই ।


কত টাকা মূলধন নিয়ে ব্যবসা শুরু করবেন ?


ব্যবসার শুরুতে আপনাকে দুই ধরনের খরচ করতে হবে। প্রথমে এক কালীন খরচ এর পর মাসিক খরচ।


এক কালিন ব্যয়ের খাত সমূহ-


১. মিনারেল ওয়াটার মেশিন সেটাপ খরচ - ৬৫০০০/-

২. জার কেনা বাবদ খরচ-৬০টি * ১৮০= ১০৮০০/-

৩. ডিসপেন্সার কেনা বাবদ খরচ- ৩০টি * ১৪০= ৪২০০/-

৪. পানি টেস্টিং মেশিন কেনা বাবদ খরচ- ১২০০/-

৫. ৫০০ লিটার রিজার্ভ ট্যাংকি- ৪৫০০/-

___________________________

মোট খরচ- ৮৫৭০০/-


মাসিক ব্যয়ের খাতসমূহ-


১.মাসিক বিদ্যুত খরচ- ১৫০/- সর্বোচ্চ

২. ফিল্টার পরিবর্তন বাবদ- ৫০০/-

৩. একজন ডেলিভারি ম্যান + ভ্যান ড্রাইভার বেতন মাসিক- ৫০০০/- ( পার্ট টাইম )


আয়ের উৎস ও পদ্ধতি -

১. প্রতি ঘণ্টায় উৎপাদন ৬০ লিটার মিনারেল ওয়াটার ।

২. ১০ ঘন্টা হিসেবে ১০*৬০=৬০০ লিটার বা জার হিসেব করলে ৬০০ % ২০ = ৩০ টি জার।

৩. প্রতি জার পানি ৪০ টাকা করে সেল করলে দৈনিক আয় হবে ৩০*৪০= ১২০০ টাকা।

তাহলে মাসিক আয়- ১২০০*৩০= ৩৬০০০/-

৪. প্রতি জার পানি ৩৫ টাকা করে সেল করলে দৈনিক আয় হবে ৩৫*৩০= ১০৫০/- টাকা।

তাহলে মাসিক আয়- ১০৫০*৩০=৩১৫০০/-


বিএসটিআই:


এতো ছোট পরিসরে পানির ব্যবসার জন্য বিএসটিআই না করলেও চলে । শুধু ট্রেড লাইসেন্স করে নিতে পারেন ।

কারণ আপনার কাস্টমার হবে মাত্র ১০-১৫ জন মানুষ সর্বোচ্চ । আর পানির কোয়ালিটি যেহেতু এ্যাকুয়াফিনা বা একমি'দের মত তাই কোন অভিযোগও আসবেনা।

তাছাড়া রিভার্স অসমোসিস সিস্টেম এমনিতেই বিএসটিআই অনুমোদিত মেশিন ।


Email : waterlogicbd@gmail.com

Office Location : 63 East bashabo,

6th floor, Sobujbug, Dhaka1214

০১৭১১১৩৫৮৮৩, ০১৯২০১৬৮১১২, ০১৮১৩৭৮১১৭৮

https://www.facebook.com/Waterlogicbd/

বিস্তারিত
বর্তমান সময়ে একজন নতুন উদ্যোক্তার কোটিপতি হবার মত ৯ টি ব্যবসায়িক আইডিয়া ।। 9 business idea to be millionaire
অর্থনৈতিক সেবা

ব্যাংক, লোন প্রদান কারী সংস্থা, ইন্সুরেন্স কোম্পানি, ব্রোকারেজ হাউজ । মনে রাখবেন টাকায় টাকা আনে। আপনি দেখুন আমাদের দেশে নিরবে ব্যাংক, বীমা লোন প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান গুলি হু হু করে বাড়তেছে। এসব প্রতিষ্ঠানে কর্মচারীদের অনেক বেতন দেয়া হয়। বেসরকারি ব্যাংক গুলিতে দেখবেন যে পরিমাণ ডেকোরেশন, সাজ সজ্জা, খরচ করা হয় এটা যে কেউ বুজবে কি পরিমাণ লাভ তারা করে । আসলে ব্যাংকের মূল প্রফিট আসে টাকা লোণ দেয়ার মধ্যমে । এক একটা ব্যাংক বছরে ১০০০ কোটি টাকা লাভ করে। আবার ফিনান্সিয়াল সার্ভিস প্রদান কারী সংস্থা যেমন বিডি ফিনান্স , ইউনাইটেড লিজিং, লংকা বাংলা ইত্যাদি। এরাও ব্যাংকের মত প্রতি বছর প্রচুর লাভ করে
থাকে।


প্রযুক্তি

এটা হল দ্বিতীয় সেক্টর নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য । আমরা ইতিমধ্যেই জেনেছি গুগল, ফেসবুক, ইউটিউব সম্পর্কে। এরা এখন সারা বিশ্ব দখল করে আছে। আপনি চাইলে এদের মত নতুন কিছু করতে পারবেন না। তবে আমি প্রযুক্তি বলতে আপনাকে বুঝাচ্চি ট্র্যাডিশনাল মার্কেট কে একটু ভিন্ন ভাবে সাজনো । যেমন অনেকে দোকানে এখন হিসাব নিকাস করতে সফটওয়্যার ব্যাবহার করে থাকে। আবার আজকাল অনেকেই তার ব্যবসার জন্য ওয়েবসাইট তৈরি করে থাকে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে সি সি ক্যামেরা
সেট করে থাকে। আপনি যদি এই ফুল সাপোর্ট দিতে পারেন তবে সেটা অনেক ভালো ব্যাবসা হবে। আবার দেখুন মোবাইল বর্তমানে বিশ্বে বহুল ব্যাবহার কৃত একটি প্রযুক্তি। আমারা যদি এই পণ্যের কোন আক্সেসরিস এদেশে উদপাদন করে বিক্রি করতে পারি তবে সেটা হবে তুন উদ্যোক্তা হিসাবে কোটিপতি হবার সহজ সমাধান।


স্বাস্থ্য সেবা

এটা নিয়ে তেমন কিছু বলার নাই। সবাই চায় আরও বেশী দিন বাঁচতে । মানুষ এখন স্বাস্থ্য নিয়ে খুব সচেতন। বাংলাদেশে ব্যাঙের ছাতার মত গজিয়ে উঠা হাসপাতাল গুলি তার জ্বলন্ত প্রমান। বাঙ্গালদেশে এখন এই ব্যবসা টা অনেক লাভজনক। যদিও চিকিৎসা কোন পণ্য না। এটা মনবতার সেবা । কিন্তু আজকাল
এই সেবাই হয়েছে সবচেয়ে লাভ জনক ব্যবসা। ঢাকা শহরে আগে ল্যাব এইডের মাত্র একটা শাখা ছিল। আজকে অনেক গুলি শাখা। যদি লাভ না হত তবে পাড়ায় পাড়ায় শাখা খুলে বসতো না । এছাড়াও আরও অনেক গুলি হাসপাতাল নতুন নতুন করে পপুলার হয়ে যাচ্ছে। একটা হাসপাতাল মানে একটা টাকার মেশিন।


রিয়াল এস্টেট

যদিও এই সেক্টরটা এখন একটু লোকসান জনক। কিন্তু বড় বড় রিয়েল ইস্টেট কোম্পানি গুলি এখনো প্রচুর টাকা কামাচ্ছে এই ব্যবসা থেকে। বাংলাদেশে অনেক কোম্পানি এই ব্যবসা করে কোটিপতি। তবে বর্তমানে নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য এই ব্যবসা শুরু করটা তেমন একটা লাভজনক মনে হচ্ছেনা। কিন্তু যদি কেউ শুরু করতে পারেন তবে সেখান থেকে আপনিও খুব সহজে কোটি পতি হতে পারবেন।


শিক্ষা

শিক্ষা কোন পণ্য না, শিক্ষা মোদের অধিকার। যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তাম এই লেখা দেয়ালে লেখা দেখতাম। কিন্তু কে মানে কার কথা। এখন শিক্ষা আর চিকিৎসা এই দুইটি ব্যবসা খুবই রমরমা।ঢাকার উত্তরাতে দেখবেন মাইলস্টোন নামে একটা স্কুল আছে। সেক্টরের চিপায় চাপায় খালি এই স্কুলের বিল্ডিং । এখন স্কুল ভার্সিটি করতে একটা ভবন হলেই হয়। ভর্তি করা থেকে সার্টিফিকেট, লাখ লাখ টাকার কারবার। যত নামি স্কুল বা ভার্সিটি তত বেশী খরচ। কিন্তু কেন এত খরচ জিবনেও কেউ প্রশ্ন তোলবেনা। সবাই চাইবে আরও বেইস টাকা দিয়ে নামি দামি স্কুল ভাসিটিতে পড়তে। আজকাল ফেসবুকে, রাস্তার মোড়ে বিজ্ঞাপন দিয়ে স্কুলে ভর্তির জন্য আহবান করা হয়। 


বিনোদন

হা , অনেক আগে থেকেই এটা খুব ভালো একটা ব্যবসা। বিশ্বের জায়ান্ট আলিবাবাও এখন সিনামা বানাচ্ছে। মিশন ইম্পসিবলের লাস্ট মুভিটা আলিবাবা গ্রুপ বানিয়েছিল ।
ভালো একটা ছবি যদি হিট করাটে পারেন। তবে আপনি প্রচুর লাভ করতে পারবেন। বাংলাদেশে এখন অনেক প্রোডাকশন হাউজ আছে যারা নাটক বানিয়ে প্রচুর টাকা আয় করে থাকে। ইদানিং অনেক মিউজিক ভিডিও অনেক ভালো রকম আয় করতেছে। তাছাড়া টিভিতে কাজ না করতে পারলেও ইউটিউব তো আছেই। অনেকেই এখন ইউটিউব থেকে মাসে অনেক টাকা আয় করতেছেন।


পরিবহণ

এটা শুনে আপনি হয়তো ভাবতেছেন এটা তো পুরানো ব্যবসা । না ভাই আমি গতাগতিক ব্যবসার কথা বলতেছিনা। বর্তমানে আমাদের দেশে ই কমার্স ব্যবসা খুব পপুলার।
ই কুরিয়ারের কথা আপনারা শুনে থাকবেন। উবারের মত প্রতিষ্ঠান এখন বাসায় বাসায় পিজ্জা , বার্গার ডেলিভারি দেয়া শুরু করতেছে। যে ভাবে ইকমার্স বোমার মত বাস্ট হচ্চে তাতে কুরিয়ার কোম্পানি গুলির ব্যবসাও রমরমা হতে চলছে। আপনি চাইলে এরকম একটা কুরিয়ার কোম্পানি খুলে খুব সহজে ব্যবসা শুরু করে দিতে পারেন।


শক্তি

বর্তমানে বাংলাদেশে এই ব্যবসাটি খুব রম রমা। মানুষ দিন দিন গ্রিন এনার্জির দিকে চলতেছে। সৌর বিদ্যুৎ দিয়ে মানুষ কৃষি কাজের জন্য পানি সেছ থেকে শুরু করে গাড়ীর ব্যাটারি চার্জ করার কাজেও ব্যবহার করতেছে। আপনি যদি এই সেক্টর এ কাজ করতে পারেন তবে খুব দ্রুত আয় করতে পারবেন। বাংলাদেশে অনেক কোম্পানি আছে যারা সৌর বিদ্যুৎ সেক্টরে অনেক ভালো আয় করতেছে। এছাড়া কুইক রেন্টাল পাওর এ অনেকেই দ্রুত কোটি টাকা বানিয়ে নিচ্ছেন।  আপনি চাইলে এরকম একটা
ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
খাদ্য

বাংলাদেশে যে তিনটি ব্যবসা বর্তমানে খুব রমরমা তার মধ্যে ফুড আইটেমের ব্যবসা একটি। অনেকেই দেখবেন বলে থাকেন যে ফুড ব্যবসা বর্তমানে খুব ভালো ব্যবসা। ফুড ব্যবসায় এখন ৫০% লাভ থাকে। বাংলাদেশে অনেক রেস্টুরেন্ট ব্যবসা আছে যারা রাতারাতি কোটি পতি বনে গেছেন। আপনি চাইলেও শুরু করতে পারেন একটি ফুড ব্যবসা। সেটা রেস্টুরেন্ট বা অন্য কিছু হতে পারে।
বিস্তারিত
চায়না আলিবাবা থেকে অল্প পরিমাণে কেজি দরে পণ্য আমদানি করে ব্যবসা করা কি সম্ভব ? import from china

ধন্যবাদ আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য। আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে আলিবাবা থেকে আমদানি নিয়ে অনেক আগে থেকেই লেখা লেখি করে আসতেছি। বর্তমানে আমরা আলিবাবা থেকে খুব সহজে আমদানি করার সকল প্রকার সেবা দিয়ে থাকি। আলিবাবার সাপ্লায়ারের সাথে কথা বলে

আমরা আপনাদের পণ্য আমদানি করার সকল প্রকার সহযোগিতা করে থাকি। কিন্তু সম্প্রতি আমরা যে সমস্যায় ভুগতেছি সেটা হলো সবাই জানতে চায় কেজি দরে আমদানি করতে কত টাকা কেজি পড়বে। কেজি দরে পণ্য আমদানি করার সার্ভিস ফেসবুকে ইদানিং এত বেশী ভাইরাল যে আমি নিজেও খুব বিরক্ত ।  আজকের পোষ্টে আমি এই কেজি দরে আমদানি করে ব্যবসার ভালো খারাপ দুইটি দিক নিয়ে আলোচনা করবো।


কেজি দরে আমদানি করে ব্যবসা করার সুফল


কেজি দরে আমদানি করে ব্যবসা করার একটাই সুফল আমার কাছে মনে হয়, সেটা হল আপনি কোন প্রকার আমদানি লাইসেন্স ছাড়াই ব্যবসা করতে পারতেছেন।

 আজকাল অনলাইনের যুগে বাকি কাজ গুলি সবাই করতে পারে। সাপ্লায়ারের সাথে কথা বলতে কে না পারে ? দাম দর ঠিক করে আপনি ক্রেডিট কার্ড দিলে এমনিতেই

পণ্য আপনার ঠিকানায় পাঠিয়ে দিবে।


কেজি দরে আমদানি করে ব্যবসা করার কুফল


কেজি দরে আমদানি করার কুফল বর্ণনা করে অনেকের চক্ষু শুল হবার সম্ভাবনা আছে। তার পরও সত্য কথাটা বলতে হবে আপনাদের। কারন এভাবে আমদানি করে

আপনারা দিন দিন ব্যবসায়িক দিক থেকে অন্ধকারে চলে যাচ্ছেন আর কিছু মানুষ আপনাদের ব্যবহার করে পয়সা কামিয়ে নিচ্ছে।


চায়না থেকে কেজি দরে পণ্য আমদানি করে ব্যবসা করা কি সম্ভব?


এতক্ষণ ভালো মন্দ দুইটাই বল্লাম। এবার আপনাকে আমি একটি প্রোডাক্ট নিয়ে বাস্তব কিছু উদাহারন দিবো । Edible Sugar Paper এর আলিবাবা রেট ৪৮ টাকা প্রতি পিস। এক প্যাকেটে ২৫ পিস থাকে। প্রতি প্যাকেট ১.৪ কেজি ওজন। তার মানে এক পিসের ভাড়া পড়বে ৩১ টাকা। এয়ার শিপমেন্ট করলে ৫৫০ টাকা করে কেজি পড়বে। তার মানে এক পিসের দাম পরলো ৪৮+৩১ টাকা = ৭৯ টাকা । আর বাংলাদেশে আমদানি কারক এটার পাইকারি দাম চাইতেছে ৭০ টাকা করে। তাহলে কেউ কি আমদানি করবে বলুন ? 


এটা তো গেল এয়ার শিপমেন্ট এর কথা । আচ্চা যদি আমরা সাগর পথে আমদানি করি তাহলে কি হতো ? Edible Sugar Paper এর আলিবাবা রেট ৪৮ টাকা প্রতি পিস। এক প্যাকেটে ২৫ পিস থাকে। প্রতি প্যাকেট ১.৪ কেজি ওজন। তার মানে এক পিসের ভাড়া পড়বে ১২ টাকা। সাগর পথে শিপমেন্ট করলে ২০০ টাকা করে কেজি ধরলাম। তার মানে এক পিসের দাম পরলো ৪৮+১২ টাকা =৬০ টাকা । কিন্তু সমস্যা হল সাগর পথে আপনি কমপক্ষে ১০০ কেজি আমদানি করতে হবে। ১০০ কেজিতে আপনাকে ২০০০ পিস আমদানি করতে হবে। ২০০০ পিসের দাম ১২০০০০ টাকা। আবার ৪৫ থেকে ৬০ দিন লাগতে পারে। আমদানি কারকের পুঁজি সল্পলতার জন্য এত বেশী আমদানি করা তার জন্য সম্ভব না । 


তাহলে ফাইনালি কি হলো ? আমদানি কারক আমদানি করতে পারলনা ! কারন ঝামেলা। এয়ার পথে আমদানি করলে অনেক বেশী খরচ পড়বে। আর সাগর পথে এত বেশী পরিমাণ আমদানি করা সম্ভব না। 


এবার আরেকটা গোপন কথা বলি , কেউ যদি এই প্রোডাক্ট টা ১০০০০ পিস আমদানি করে তবে এটার ক্রয় মূল্য প্রতি পিস ৩১ টাকা। তার মানে এক পিসের দাম পরলো ৩১+১২ টাকা =৪৩ টাক । ১০ হাজার পিস মাত্র ৪২০০০০ টাকা । এখন কেউ যদি ৪৩ টাকা দরে আমদানি করে আর আপনি আমদানি করবেন ৬০ টাকা করে । আপনি বাজারে টিকবেন ? অবশ্যই না । কারন ৪৩ টাকা করে আরেকজন আমদানি করতেছে। উনি ৫০ টাকা করে সেল করবে আর আপনি ৬০ টাকায় ক্রয় করবেন । 


দেখুন, যারা আলিবাবা থেকে অল্প কিছু পণ্য আমদানি করে অল্প করে ব্যবসাটা শুরু করতে চান, তাদের জন্য উপরের উদাহারন টি খুব গুরত্ত পূর্ণ।  আল্প পরিমাণে আমদানি করে ব্যবসা করাটা সম্ভব না । স্যাম্পল হিসাবে আমদানি করতে পারেন। সেটা যদি মার্কেট যাচাই করার জন্য হয়। অথবা আমদানি করে বিক্রি করা সম্ভব না ।



বিস্তারিত
চায়না অটো ব্লক মেশিন/ কংক্রিট হলো ব্লক মেশিন (Hollow/ Solid block Machine)

ধন্যবাদ আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য। বন্ধুরা আপনারা জানেন, সম্প্রতি আমরা আমাদের ভিজিটরদের সকল ধরনের মেশিন আমদানি করে সেগুলি বাংলাদেশে স্থাপন  করার সকল ধরনের সহযোগিতা করার উদ্যোগ নেই। আজকের এই পোষ্টে আমি আপনাদের চায়না অটো ব্লক মেশিন/ কংক্রিট হলো ব্লক মেশিন নিয়ে বিস্তারিত বলবো এবং এই মেশিন আমদানি করে বাংলাদেশে স্থাপন করতে কেমন খরচ হবে সেটা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো । 

Hollow/ Solid block কি ?


সহজ ভাষায় ব্লক হল ইটের বিকল্প। সিমেন্ট, বালু আর পাথর দিয়ে এই ব্লক তৈরি করা হয়। এগুলু ইটের ছেয়েও মজবুত। ভুমিকম্প সহনশীল ।

 

কি কি ধরনের মেশিন আছে ?


 ব্লক তৈরির মেশিন দুই ধরনের ৷ একটা হলো স্যালো মেশিন দ্বারা চালিত সেমি অটোমেটিক ৷ আরেকটি হলো বিদ্যুত চালিত ফুল অটোমেটিক ৷ এছাড়া ও হস্তচালিত মেশিন ও রয়েছে ৷ তবে ব্লক উৎপাদন করা মানেই শেষ না ৷ আপনাকে অবশ্যই এর কোয়ালিটি ঠিক রেখে উৎপাদন করতে হবে ৷ ব্লকের কোয়ালিটি নির্ভর করবে আপনার মেশিনের কোয়ালিটির উপর ৷ মেশিন যত অত্যাধুনিক হবে ব্লকের কোয়ালিটি তত ভালো হবে ৷



Hollow/ Solid block তৈরির মেশিনের দাম কত ?

মেশিনের দামের কোন শেষ নাই ৷ আপনি দুই ধরনের মেশিন ব্যবহার করতে পারেন ৷


দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি করা মেশিন


চায়না অটোম্যাটিক হলো ব্লক নেশিন


দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি করা মেশিন


দেশীয় প্রযুক্তির মেশিন আপনি ১ লাখ টাকার মধ্যেই পাবেন ৷ কিন্তু ব্লকের মান হবে খুবই নিম্ন মানের ৷ আপনার এসব ব্লক বড় কোন নির্মানে ব্যবহার করা যাবেনা ৷ ছোটখাট বাড়ি ঘর নির্মানে এই ব্লক ব্যবহার হবে ৷ দেশীয় মেশিনের উৎপাদন ক্ষমতা খুবই কম হবে ৷ অধিক পরিশ্রম সাধ্য বিধায় আপনার উৎপাদন খরচ অনেক বেড়ে যাবে ৷ ফলে বাজারে আপনার ব্লক বিক্রি অনেক প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হবে ৷


চায়না অটোম্যাটিক হলো ব্লক মেশিন


চায়না অটোম্যাটিক হলো ব্লক তৈরির একটি স্টান্ডার্ড কোয়ালিটির মেশিনের দাম পড়বে ১০ লাখ টাকা ৷ বাজারে অনেক ধরনের সস্তা মেশিন পাওয়া যায় ৷ আবার দেশীয় প্রযুক্তি দিয়েও মেশিন তৈরি হয় ৷ কিন্তু সব ধরনের মেশিন সমান ফিডব্যাক দেয়না ৷ যেসব মেশিন দেশীয় প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি করা হয় সেসব মেশিনের মোল্ড গুলির ফিনিশিং ভালো হয়না ৷ কারন এসব মোল্ড দেশীয় মেশীনে ঘষা মাজা করে তৈরি করা হয় আমাদের সরবরাহকৃত মেশিন

আমাদের কাস্টমারদের জন্য আমরা এই মেশিনটি সরবরাহ করে থাকি ।





এই মেশিনের উৎপাদন ক্ষমতাঃ

এই মেশিনের উৎপাদন ক্ষমতাঃ 

হলো ব্লকঃ ২৪০০ পিস প্রতি ৮ ঘণ্টায় । ( সাইজঃ ১৬ ইঞ্চি , ৮ ইঞ্চি, ৪ ইঞ্চি)

ষ্ট্যাণ্ডার্ড ইটঃ ১৪০০০ পিস ( সাইজঃ ৯ ইঞ্চি, ৫.৫০ ইঞ্চি,২ ইঞ্চি )

পাওয়ারঃ ১১.৮ কে ভি 

প্যালেট সাইজঃ৩৫ ইঞ্চি, ২১ ইঞ্চি, ১.৫ ইঞ্চি

এই মেশিন দিয়ে কয় ধরনের ব্লক বানানো সম্ভব ?



একটা মেশিন বসাতে কত টুকু জায়গার দরকার ?

এই মেশিনটা বসাতে আপনাকে ১০ হাজার স্কয়ার ফুট জাগার প্রয়োজন । তবে জায়গা যত বেশী হবে আপনার জন্য ব্যবসা করাটা তত সহজ হবে । 

 

কেবল মেশিন হলেই চলবে ?  

না, কেবল মেশিনের দাম ১০ লাখ হলেই হবেনা। এর সাথে আরও কিছু লাগবে। 

১। এ ভি আরঃ ৭০০০০ টাকা। 

২। শেডঃ ৪ লাখ টাকা ।

৩। প্যালেটঃ ৫ লাখ টাকা । 


সর্বমোট- প্রায় ১০ লাখ টাকা । মেশিনের দাম ১০ লাখ টাকা । এই বিশ লাখ টাকা হলে আপনি ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন।


টোটাল উৎপাদন শুরু করতে কত টাকা খরচ হতে পারে ?


মেশিন আর শেড মিলে তো ২০ লাখ টাকা ধরে নিলাম । এর পর আপনাকে পরিবেশ ছাড় পত্র, বিনিয়োগ বোর্ড থেকে কারখানা লাইসেঞ্চ, ট্রেড লাইসেঞ্চ ইত্যাদি করতে আরও ১ লাখ টাকা । এবার কাঁচা মালের ব্যাপারটা বলি। ধরেন আপনি প্রতিদিন দুই হাজার পিস হলো ব্লক উৎপাদন করেন । তাহলে মাসে ৬০ হাজার পিস উৎপাদন হবে। তার মানে আমি যদি প্রতি পিসের উৎপাদন খরচ ৪০ টাকা করেও ধরি তাহলে ২৪ লাখ টাকা প্রোডাক্ট স্টক করতে হবে। কারন এক মাস লেগে যাবে বিক্রি শুরু করতে। তাহলে মেশিন ২০ লাখ টাকা আর স্টক ২৪ লাখ টাকা আর লাইসেঞ্চ ১ লাখ। টোটাল ৪৫ লাখ টাকা । আর পরিবহনের জন্য ৫ টনের একটা গাড়ী কিনতে আপনাকে আরও ৫ লাখ টাকা খরচ করতে হবে । সব সহ আপনি কমপক্ষে ৫০ লাখ টাকা ধরে নিতে পারেন।


এই ব্লক উৎপাদন করতে কি কি কাঁচা মাল দরকার হয় ?  

ইট, বালি, সিমেন্ট ইত্যাদি দিয়ে এই ব্লক তৈরি করা যায়। 

বিস্তারিত
অল্প টাকা দিয়ে গোল্ড স্পেশাল চায়ের ডিলার হয়ে প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করুন Gold Special Tea

চা একটি তৃপ্তিদায়ক পানীয়। বিশ্বের প্রায়  প্রতিটি দেশে চা এর প্রচলন রয়েছে। আমাদের দেশে অসংখ্য চায়ের দোকান রয়েছে। আর এ সব দোকানে প্রয়োজন হচ্ছে চা পাতা। বর্তমানে ছোট বড় মিলিয়ে অসংখ্য চা পাতা বিপনন কারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে। চা পাতার চাহিদা বেশী হওয়ায় বিক্রির ঝামেলা কম। এ ব্যবসাটি শুরু করতে আপনার তেমন বেশী পুজির প্রয়োজন হবে না। তো আপনি চাইলে গ্রামে বসে এ ব্যবসাটি শুরু করে মাসে ১৮ থেকে ২০ হাজার টাকা আয় করতে  পারবেন।


কিভাবে শুরু করবেন??


প্রথম অবস্থায় আপনার গ্রামে দিয়ে এ ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। আপনার আশে পাশের এ রকম ২০ টি চায়ের দোকান, এবং ৫০ টি মুদির দোকান ঠিক করবেন। যারা আপনার কাছ থেকে ১ কেজি বা আধা কেজি চা পাতা নিবে। প্রথমে একটু কষ্ট হবে। তবে আপনার প্রচার এর উপর কাস্টমার বাড়বে। মার্কেট প্লেস ভালোবাবে সৃষ্টি হলেই এ ব্যবসাটি শুরু করবেন।


কিভাবে বিক্রি করবেনঃ


বাজারে আনেক নামী দামী কম্পানির চা পাতা রয়েছে, তাই তাদের সাথে প্রতিযোগিতা দিতে হলে আপনাকে মানসম্মত চা পাতা ক্রয় করতে হবে এবং তাদের চেয়ে একটু কম দামে ছাড়তে হবে। বাজারে সাধারণত ১ কেজি বা আধা কেজি চা পাতার প্যকেট বেশি প্রচলিত। চেস্টা করবেন অন্যদের চেয়ে একটু ভিন্ন ভাবে তৈরি করতে। প্রথমিক আবস্থায় কিছু পুরুস্কার এর ব্যবস্থা রাখতে পারেন।  এতে আপনার বিক্রি বেশী হবে।


কোথায় থেকে পাইকারি চা পাতা কিনবেন??


চা পাতার বড় পাইকারি বাজার হলো, সিলেট ও  চট্টগ্রাম। এ ছাড়া দেশের ভিবিন্ন স্থানে ডিলারা পাইকারি দরে বিক্রি করে থাকে তাদের সাথে যোগাযোগ করতে  পারেন।

বাংলাদেশে খান কনজুমার প্রোডাক্ট নিয়ে এসেছে গোল্ড স্পেশাল চা।  সরাসরি বাগান থেকে আহরন করে তৈরি করা হয় উন্নত মানের গোল্ড স্পেশাল চা ।আপনি নতুন করে প্যাকেট করা লাগবেনা। 




কত টাকা ইনভেস্ট কর‍তে হবে??

প্রাথমিক অবস্থায় আপনি গোল্ড স্পেশাল চা ৫০ কেজি কিনে শুরু করতে পারবেন তবে আপনি পাইকারি বাজার দর  প্রতি কেজি  গোল্ড স্পেশাল চা ৩১০ টাকা করে কিনতে পারবেন। মোট ১৫৫০০ টাকা দিয়ে আপনি ডিলার নিয়ে শুরু করতে পারবেন। প্রতি কেজি গোল্ড স্পেশাল চা দোকানদারদের কাছে বিক্রি করবেন ৩৫০ টাকা করে । কেজি প্রতি আপনি লাভ করতে পারবেন ৪০ টাকা করে । ৫০ কেজি গোল্ড স্পেশাল চা বিক্রি করে আপনি ২০০০ টাকা খুব সহজেই লাভ করতে পারবেন।  চায়ের গায়ে খুচরা মূল্য ২০০ টাকা হাফ কেজি। প্রতি কেজি ৪০০ টাকা করে বিক্রি হবে। অর্থাৎ দোকানদার কেজি প্রতি ৫০ টাকা লাভ করতে পারবে। কিন্তু আপনি যদি সরাসরি চায়ের দোকানদারদের সরবরাহ করতে পারেন তবে লাভ থাকবে ৯০ টাকা প্রতি কেজিতে। তার মানে ৫০ কেজিতে ৪৫০০ টাকা খুব সহজেই লাভ করতে পারবেন। প্রতিদিন যদি ২০ জন চা দোকানদারের কাছে পাইকারি দরেও ২০ কেজি চা পাতা দিতে পারেন তবে প্রতি দিন আপনি ৮০০ টাকা করে আয় করতে পারবেন। আর মাসে ১৫-২০০০০ টাকা আয় করতে পারবেন খুব সহজেই। 

কিভাবে খান কনজুমার প্রোডাক্টের গোল্ড স্পেশাল চায়ের ডিলার হবেন?


গোল্ড স্পেশাল চায়ের ডিলার হওয়া খুব সহজ কাজ। যে কেউ চাইলে এই প্রডাক্টের ডিলার হতে পারবেন। মাত্র ৫০ কেজি চা পাতা ক্রয় করতে হবে আপনাকে।  খান কনজুমার প্রোডাক্ট আপনার ঠিকানায় পণ্য পাঠিয়ে দিবে। টাকা লেনদেন খুব নিরবিগ্নে করতে পারবেন। যদি কোন প্রকার প্রবলেম মনে করেন তবে আমাদের মাধ্যমে করতে পারেন। আমরা আপনাকে পণ্য পাবার নিশ্চয়তা দিবো। কোন ফি দিয়া লাগবেনা।
বিস্তারিত
Mehnaz Collection HOUSE presents Indian and apkistani three piece wholesale in Bangladesh

Mehnaz Collection HOUSE is Bangladesh first  online wholesale and retail cloth shop. Here you can buy all kinds of exclusive foreign Three Pieces and Sarees from India and Pakistan. If you want to start your online clothing shop, you can easily buy products from Mehnaz Collection HOUSE. Mehnaz Collection HOUSE offer you on cash and credit purchase. Mehnaz Collection HOUSE have a good reputation in online business with customer satisfaction on right budget. In this post we share some exclusive collection of Mehnaz Collection HOUSE. You can buy this item in wholesale price. 


Indian Hansa Libas Brand Floor touch gown with beautiful embroidered orna,,, 4 pcs dress.
Top: Georgette dyed Embroidery
Bottom & Inner : Santoon
Orna: Dyed with embroidery









For all kinds of information and query about products please feel fre to send direct massage to Mehnaz Collection HOUSE Click here to send massage


Brand Name:-“Hansa Prints.”
Catalog Name:-“Husna Libas Vol-1”.
Fabric Details
#Top : Satin Georgette with Embroidery Work.
#Dupatta : Georgette With Embroidery Work.
#Bottom : Banarasi Stitched(সেলাই করা সারারা) Sharara, Free Size.


For all kinds of information and query about products please feel fre to send direct massage to Mehnaz Collection HOUSE Click here to send massage


Alhamdulillah 3rd time restock ????

Vinay Fashion Kaseesh Mehfil - 10145 Salwar Kameez - RAF
 

FABRIC: Georgette with Embroidery
BOTTOM: Fancy
DUPATTA: Fancy
---
Original Indian Catalog



 For all kinds of information and query about products please feel fre to send direct massage to Mehnaz Collection HOUSE Click here to send massage


Dress Details:
Kamij : Georgette with digital floral print & embroidery work.
Inner : Santoon.
Sleeves : Digital floral printed with embroidery work.
Plazzo : Pure bamberg georgette printed kali plazzo with lining(semistitch)
Plazzo inner : Santoon.
Dupatta : Bamberg chiffon solid with border.




For all kinds of information and query about products please feel fre to send direct massage to Mehnaz Collection HOUSE Click here to send massage


Pakistani collection

JOHRA
Embroidered Swiss Voile with
embroidered bamber chiffon dupatta




বিস্তারিত
চায়না অটোমেটিক Hollow/ Solid block তৈরির মেশিন বিক্রেতা ও আমদানিকারক ।। Concrete Hollow Block Price in Bangladesh

ধন্যবাদ আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য। বন্ধুরা আপনারা জানেন, সম্প্রতি আমরা আমাদের ভিজিটরদের সকল ধরনের মেশিন আমদানি করে সেগুলি বাংলাদেশে স্থাপন  করার সকল ধরনের সহযোগিতা করার উদ্যোগ নেই। আজকের এই পোষ্টে আমি আপনাদের চায়না অটো ব্লক মেশিন/ কংক্রিট হলো ব্লক মেশিন নিয়ে বিস্তারিত বলবো এবং এই মেশিন আমদানি করে বাংলাদেশে স্থাপন করতে কেমন খরচ হবে সেটা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো । 

Hollow/ Solid block কি ?


সহজ ভাষায় ব্লক হল ইটের বিকল্প। সিমেন্ট, বালু আর পাথর দিয়ে এই ব্লক তৈরি করা হয়। এগুলু ইটের ছেয়েও মজবুত। ভুমিকম্প সহনশীল ।

 

কি কি ধরনের মেশিন আছে ?


 ব্লক তৈরির মেশিন দুই ধরনের ৷ একটা হলো স্যালো মেশিন দ্বারা চালিত সেমি অটোমেটিক ৷ আরেকটি হলো বিদ্যুত চালিত ফুল অটোমেটিক ৷ এছাড়া ও হস্তচালিত মেশিন ও রয়েছে ৷ তবে ব্লক উৎপাদন করা মানেই শেষ না ৷ আপনাকে অবশ্যই এর কোয়ালিটি ঠিক রেখে উৎপাদন করতে হবে ৷ ব্লকের কোয়ালিটি নির্ভর করবে আপনার মেশিনের কোয়ালিটির উপর ৷ মেশিন যত অত্যাধুনিক হবে ব্লকের কোয়ালিটি তত ভালো হবে ৷



Hollow/ Solid block তৈরির মেশিনের দাম কত ?

মেশিনের দামের কোন শেষ নাই ৷ আপনি দুই ধরনের মেশিন ব্যবহার করতে পারেন ৷


দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি করা মেশিন


চায়না অটোম্যাটিক হলো ব্লক নেশিন


দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি করা মেশিন


দেশীয় প্রযুক্তির মেশিন আপনি ১ লাখ টাকার মধ্যেই পাবেন ৷ কিন্তু ব্লকের মান হবে খুবই নিম্ন মানের ৷ আপনার এসব ব্লক বড় কোন নির্মানে ব্যবহার করা যাবেনা ৷ ছোটখাট বাড়ি ঘর নির্মানে এই ব্লক ব্যবহার হবে ৷ দেশীয় মেশিনের উৎপাদন ক্ষমতা খুবই কম হবে ৷ অধিক পরিশ্রম সাধ্য বিধায় আপনার উৎপাদন খরচ অনেক বেড়ে যাবে ৷ ফলে বাজারে আপনার ব্লক বিক্রি অনেক প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হবে ৷


চায়না অটোম্যাটিক হলো ব্লক মেশিন


চায়না অটোম্যাটিক হলো ব্লক তৈরির একটি স্টান্ডার্ড কোয়ালিটির মেশিনের দাম পড়বে ১০ লাখ টাকা ৷ বাজারে অনেক ধরনের সস্তা মেশিন পাওয়া যায় ৷ আবার দেশীয় প্রযুক্তি দিয়েও মেশিন তৈরি হয় ৷ কিন্তু সব ধরনের মেশিন সমান ফিডব্যাক দেয়না ৷ যেসব মেশিন দেশীয় প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি করা হয় সেসব মেশিনের মোল্ড গুলির ফিনিশিং ভালো হয়না ৷ কারন এসব মোল্ড দেশীয় মেশীনে ঘষা মাজা করে তৈরি করা হয় আমাদের সরবরাহকৃত মেশিন

আমাদের কাস্টমারদের জন্য আমরা এই মেশিনটি সরবরাহ করে থাকি ।





এই মেশিনের উৎপাদন ক্ষমতাঃ

এই মেশিনের উৎপাদন ক্ষমতাঃ 

হলো ব্লকঃ ২৪০০ পিস প্রতি ৮ ঘণ্টায় । ( সাইজঃ ১৬ ইঞ্চি , ৮ ইঞ্চি, ৪ ইঞ্চি)

ষ্ট্যাণ্ডার্ড ইটঃ ১৪০০০ পিস ( সাইজঃ ৯ ইঞ্চি, ৫.৫০ ইঞ্চি,২ ইঞ্চি )

পাওয়ারঃ ১১.৮ কে ভি 

প্যালেট সাইজঃ৩৫ ইঞ্চি, ২১ ইঞ্চি, ১.৫ ইঞ্চি

এই মেশিন দিয়ে কয় ধরনের ব্লক বানানো সম্ভব ?



একটা মেশিন বসাতে কত টুকু জায়গার দরকার ?

এই মেশিনটা বসাতে আপনাকে ১০ হাজার স্কয়ার ফুট জাগার প্রয়োজন । তবে জায়গা যত বেশী হবে আপনার জন্য ব্যবসা করাটা তত সহজ হবে । 

কেবল মেশিন হলেই চলবে ?  

না, কেবল মেশিনের দাম ১০ লাখ হলেই হবেনা। এর সাথে আরও কিছু লাগবে। 

১। এ ভি আরঃ ৭০০০০ টাকা। 

২। শেডঃ ২ লাখ টাকা ।

৩। প্যালেটঃ ৫ লাখ টাকা । 

৪। কাঁচা মালঃ ২ লাখ টাকা ।

সর্বমোট- প্রায় ১০ লাখ টাকা । মেশিনের দাম ১০ লাখ টাকা । এই বিশ লাখ টাকা হলে আপনি ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন।


এই ব্লক উৎপাদন করতে কি কি কাঁচা মাল দরকার হয় ?  

ইট, বালি, সিমেন্ট ইত্যাদি দিয়ে এই ব্লক তৈরি করা যায়। 


মেশিন সম্পর্কে আরও কিছু জানার থাকলে আমাদের সরাসরি ফোন করুন ০১৩১০-৫৭৬৩৫৭ । অথবা আমাদের ফেসবুকে মেসেজ করতে এখানে ক্লিক করুন


আয় - ইনকাম


ব্লক মেশিনের একেকটা ব্লক সমান আমাদের দেশের ৪.৫ (সারে চার) টা ইট । একটা ব্লক তৈরি করতে খরচ হয় ২৫-৩০ টাকা । প্রতি পিস ব্লক সেল করা হয় ৪০ টাকা। এছাড়া হলো সাধারণ ব্লক প্রতি পিস ৬ টাকা করে উৎপাদন করা হয়। এই ব্লক বিক্রি হয় প্রতি পিস ১০ টাকা করে। 

বিস্তারিত
কাঠ খোদাই করার সি এন সি রাউটার । KARKHANA CNC Wood Router in Bangladesh ।। mini cnc machine price in bangladesh

বাংলাদেশে CNC Wood Router এখন একটি নতুন মেশিন । প্রাচীন কাল থেকেই কাঠের ফার্নিচার একটি জনপ্রিয় আসবাব পত্র। সবাই চায় তার ঘরে বা ফ্লাটে কাঠের খোদাই করা নান্দনিক ডিজাইনের ফার্নিচার থাকুক।  অনেক আগে থেকেই কাঠ মিস্ত্রিরা ছোট ছোট বাটাল দিয়ে খোদাই করে সুন্দর সুন্দর ডিজাইনের ফার্নিচার তৈরি করে থাকেন । কালের বিবর্তনে এই কাজের অনেক পরিবর্তন চলে এসেছে। এখন মানুষ চায় সূক্ষ্ম ডিজাইন আর কম দামে কাঠের ফার্নিচার।


 কিন্তু বর্তমানে একজন কাঠ মিস্ত্রি দ্বারা এসব কাজ করিয়ে নিতে প্রতিদিন ৮০০-১০০০ টাকা পারিশ্রমিক গুনতে হয়। ফলে কম দামে সূক্ষ্ম ডিজাইন করাটা খুব কঠিন হয়ে পড়ছে। অনেকেই এই ব্যবসা চেড়ে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। কারন কাঠের দাম আর শ্রমিকের মুজুরি দিয়ে আজকাল বাজারে টিকে থাকা সম্ভব হচ্ছেনা।


তবে বিজ্ঞানের যুগে শ্রমিকের এই কাজটাকে সহজ করে দিয়েছে CNC Wood Router । বর্তমানে CNC Wood Router দিয়ে আপনার চাহিদা মাফিক ডিজাইন করিয়ে নিয়ে পারবেন খুব সহজেই। এটা হচ্ছে একরকম প্রিন্টারের মত। আপনি আপনার কম্পিউটারে সফটওয়্যার দিয়ে ডিজাইন করে মেশিনে দিলেই মেশিন নিজে নিজে কাজ করে নিবে।


এই মেশিন চালাতে আপনাকে কম্পিউটার চালাতে হবেনা। আপনি কম্পিউটার সামান্য অপারেট করতে পারলেই এটাও চালাতে পারবেন। এই মেশিন দিয়ে কেবল কাঠই না , আপনি চাইলে এসব মেশিন দিয়ে Wood, Composites, Aluminum, Steel, Plastics, Foams ইত্যাদি কাটতে পারবেন।


বাংলাদেশে কোথায় পাবেন এই CNC Wood Router// CNC Machine Seller In Bangladesh


বাংলাদেশে অনেক আমদানি কারক এই মেশিন আমদানি করে থাকে। আপনি নিজেও চাইলে এই মেশিন এল সি করে চায়না থেকে আমদানি করতে পারবেন। কিন্তু সবচেয়ে বড় সমস্যা হল আফটার সেল সার্ভিস। অর্থাৎ এই মেশিনের পরবর্তী রক্ষণাবেক্ষণ সমস্যা। কারন মেশিন সমস্যা দিলে চায়না থেকে ওই কোম্পানি এসে আপনাকে সার্ভিস দিবেনা। ঠিক এই কারণে আপনাকে দেশী কোন আমদানিকারকের দারস্থ হতে হবে যারা নিয়মিত এই মেশিন আমদানি করে থাকে আর বিক্রয় পরবর্তী সেবা দিবে নিরবিগ্নে।


আপনারা জানেন আমাদের ওয়েবসাইটে আমরা নতুন করে আমদানি করা পণ্য বিক্রি করা শুরু করেছি। আমরা চায়নার একটি সুনামধন্য CNC Wood Router মেশিন বিক্রি কারকের সাথে চুক্তি করে নিয়েছি যাতে করে আপনারা ভালো মানের পণ্য খুজে পেতে পারেন। আমরা ব্যাক্তিগত ভাবে তাদের সেবা নিয়ে সন্তুষ্ট এবং তাদের সেবার মান যাচাই করেছি।


আমরা আমাদের প্রতিষ্ঠান Double S Corporation এর মাধ্যমে বাংলাদেশে সকল প্রকার CNC Wood Router বিক্রি করে থাকি। এক বছরের বিক্রয়ত্তর সেবা দিয়ে থাকি আমরা। মেশিনের সকল প্রকার খুচরা যন্ত্রাংশ আমাদের কাছে মজুদ থাকে। ফলে আমরা দেশের যে কোন জায়গায় তাৎক্ষনিক সেবা দিতে পারি।


এছাড়াও আমরা ফার্নিচার তৈরির সকল প্রকার মেশিন আমদানি করে সরবরাহ করে থাকি।


CNC Wood Router মেশিনের দাম কত ?  // CNC Machine Price In Bangladesh


CNC Wood Router মেশিন বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। তবে ৫ লাখ টাকা থেকে শুরু হয়ে কোটি টাকা দামের হয়ে থাকে। আবার বাজারে আপনি ৪ লাখ টাকা দিয়েও CNC Wood Router মেশিন পাবেন। কিন্তু এসব মেশিনের কোয়ালিটি ভালো না। এসব মেশিন বেশীদিন টিকবেনা। তবে আমাদের মেশিনের নির্দিষ্ট কোন দাম আমারা ধরিনাই । আমরা আপনার বাজেট অনুযায়ী মেশিন সরবরাহ করে থাকি। কম বাজেটের মেশিন গুলি তেমন একটা হেভি হয়না। ৬-৭ লাখ টাকা বাজেটের মধ্যে আপনি মোটামুটি ভালো মানের একটা CNC Wood Router মেশিন পেয়ে যাবেন। কম দামে একটা মেশিন কিনে যদি দুই দিন পর পর আপনি সেটা রিপেয়ার করতে থাকেন তবে আপনার ব্যবসার বারোটা বাজবে।


কোন সফটওয়্যার আমাদের মেশিনে ব্যবহার করা হয়েছে ?

আমাদের মেশিনে ব্যবহার করা হয়েছে NCSTUDIO সাধারণত

CNC Wood Router মেশিনে কয়েক ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়ে থাকে যেমন MACH 3, NCSTUDIO এবং DSP ইত্যাদি । তবে এর মধ্যে সবচেয়ে ভালো এবং সহজ হলো NCSTUDIO । এই সফটওয়্যার আপনি খুব সহজেই পরিচালনা করতে পারবেন। তবে অনেক ক্ষেত্রে MACH3 সফটওয়্যার ছোট CNC Wood Router মেশিনে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আসলে মেশিন চালানোর জন্য CNC Router Control System খুব জরুরী। কারন সবাই তো আর আমরা কম্পিউটার বিশেষজ্ঞ না। 


আমি দুইটা CNC Router Control System নিয়ে আলোচনা করবো ।

প্রথমেই আলোচনা করবো MACH3 Software controller system নিয়ে। 


1) MACH3 Software controller system  এটা খুব সহজেই  পরিচালনা করা যায়।
2)
MACH3 Software controller system বিভিন্ন ধরনের ফাইল ফরম্যাট সাপোর্ট করে । যেমন- DXF, BMP, JPG, and HPGL files format. I
3)
MACH3 Software controller system বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন সফটওয়্যার সাপোর্ট করে । যেমন- Type3, Artcam, castmate, ProE, UG etc G-code design software.


এই MACH3 Software controller system এ বিভিন্ন ধরনের ফাংসান আছে, যেমন pitch error compensation, backlash compensation, Cutter Length Compensation এবং cutter radius এবং wear compensation. এই সিস্টেম টা computer parallel port দ্বারা কানেকশান দেয়া হয়। তবে এই সিস্টেম টা automatic multi-functional China Mini CNC Engraving  Machine, wood working machinery গুলিতে বেশী ব্যবহার হয়ে থাকে। 

NCSTUDIO controller system
NCSTUDIO তৈরি করা হয়েছে Windows 98 অথবা  Windows NT (2000/XP), এই 
NCSTUDIO controller system সাধারণত high-performance CNC machine এ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
 


Features:

এই NCSTUDIO controller system   দিয়ে আপনি বিভিন্ন কাজ এক সাথে করতে পারবেন । অন্যান্য সিস্টেমের তুলনায় এই NCSTUDIO controller system টি  high speed precision, multiple tasks cooperation এবং network  interconnection. তবে NCSTUDIO controller system টি MACH3 Software controller system থেকে দামি ।


 

ডিজাইন করা শিখবেন কোথায় থেকে ?

CNC Wood Router এ দুই ধরনের ডিজাইন হয়ে থাকে। একটা হলো  3D আরেকটি হলো 2D । দুইটা প্রায় সেম ডিজাইন। তবে আপনি এই ডিজাইন করা কোন প্রতিষ্ঠানে শিখতে পারবেন । আর আমাদের নির্বাচিত প্রতিষ্ঠানে শিখলে ৫-১০ হাজার টাকা ছাড়ে শিখতে পারবেন। 3D এবং 2D এই দুইটা ফুল শিখতে আপনাকে ৫০ হাজার টাকা খরচ করতে হবে।তবে অনেক কোম্পানি আপনাকে বলবে যে তারা আপনাকে ফ্রিতে সিখিয়ে দিবে। এটা সম্পূর্ণ ধোঁকাবাজি । ওরা আপনাকে বেসিক কিছু সিখিয়ে দিবে । যেটা দিয়ে আপনি মেশিনটা চালাতে পারবেন।  আপনি যদি মাইক্রোসফট ওয়ার্ড চালাতে পারেন তবে NCSTUDIO দিয়ে অনায়সে ডিজাইন করতে পারবেন। এটা কোন কঠিন কাজ না । ৫০ হাজার খরচ করে আপনাকে এটা শিখতে হবেনা। আমরা আপনাকে সিখিয়ে দিবো। মাত্র এক সপ্তাহ প্রশিক্ষণ নিলেই আপনি এটা দিয়ে ডিজাইন করতে পারবেন।


ডিজাইন সেখা ছাড়া কি এই মেশিন চালানো যাবেনা ?

অবশ্যই যাবে। যে কেউ চাইলে এই মেশিন চালাতে পারবেন । আমরা আপনাদের কিছু রেডিমেড ডিজাইন সরবরাহ করে দিবো। এই ডিজাইন গুলি মেশিনে দিলেই অটোম্যাটিক আপনার মেশিনে কাজ করতে থাকবে।


কেন আমাদের থেকে CNC Wood Router কিনবেন ?

আমরা আমাদের প্রতিষ্ঠান Double S Corporation কেবল মাত্র চায়নার ভেরিফাইড কোম্পানি থেকে পণ্য আমদানি করে থাকি। আমরা বাংলাদেশের একটি সুনাম ধন্য CNC Wood Router বিপনন কারী প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তি করে নিয়েছি যাতে করে বিক্রয় পরবর্তী সকল সেবা দিতে পারি । কারন অনেকেই আপনাকে কম দামে আমদানি করে দিবে কিন্তু বিক্রয় পরবর্তী সেবা দিতে পারবেনা। আমরা আপনাকে ডিজাইন শেখানো থেকে শুরু করে মেশিনের সকল খুচরা যন্ত্রাংশের নিশ্চয়তা দিয়ে থাকি। 


একটা মেশিন দিয়ে কি পরিমাণ আয় করা সম্ভব ?


আমরা অনেক মানুষকেই এই মেশিন নিয়ে ব্যবসা শুরু করার কথা বলে থাকি । এই ব্যবসা টি বাংলাদেশে নতুন । যে কেউ চাইলে এখান থেকে প্রতি মাসে ১ থেকে দেড় লাখ টাকা আয় করতে পারবেন। প্রতিটা কাঠের দরজা ডিজাইন করতে ১০০০-১৫০০ টাকা খরচ হয়ে থাকে। প্রতিদিন আপনি ছার থেকে পাঁচ টি দরজা ডিজাইন করতে পারবেন।  দৈনিক ৫০০০ টাকা আয় করতে পারলে মাসে দেড় লাখ টাকা খুব সহজেই আয় করা সম্ভব। তবে খরচ বাদ দিলে মাসে ৫০-৬০ হাজার টাকা অনয়সে আয় করতে পারবেন। মেশিনের ইনভেস্ট আপনি ৬-৭ মাসেই তুলে নিতে পারবেন।


কি পরিমাণ লোকবল দরকার হয় ?

মেশিন চালাতে আপনাকে দুই জন শ্রমিক আর একজন ডিজাইনার নিয়োগ করলেই হবে। এই তিন জন হলেই আপনি মেশিনটি চালাতে পারবেন। তবে কাজ বাড়লে বেশী পরিমাণে লোক নিয়োগ দিলেই হবে।  


মেশিনের সফটওয়্যার কি অরজিনাল ?


এটাই হচ্ছে এই মেশিনের কারসাজি । আপনাকে অনেকেই কম দামে CNC Wood Router অফার করবে। কিন্তু এই সফটওয়্যার টা কপি করে ক্রাক করে দিবে। মিনিমাম ৩০ হাজার টাকা বেঁচে যাবে । কিন্তু অরজিনাল সফটওয়্যার এ আপনি যেসব কাজ গুলি করতে পারবেন সেটা কোন ক্রাক করা সফটওয়্যার এ করতে পারবেন না । আমারা আপনাকে দিবো NCSTUDIO ১০০% অরজিনাল সফটওয়্যার । 


আমাদের কি মেশিন স্টক আছে ?


না ভাই। মেশিন স্টক আমরা করিনা । কারন আমরা কাস্তমারের চাহিদা অনুযায়ী মেশিনের কনফিগারেশন করে তৈরি করে দেই। ধরুন আমার অফিসে একটা মেশিন আছে ৭ লাখ টাকা কনফিগারেশনের । আমি কোন ভাবে বুজতে পারলাম আপনার বাজেট ৮ লাখ বা ৯ লাখ টাকা । আমি কি চাইবো যে আমার কাস্টমার ফেরত চলে যাক ? অবশ্যই না । আমি ৭ লাখ টাকার কনফিগারেশনের মেশিন ৯ লাখ টাকায় বিক্রি করে দিবো কিন্তু। কারন আপনি এই মেশিন সম্পর্কে আমাদের চেয়ে বেশী অভিজ্ঞ না। তাই আমাদের কথা আপনি সত্য ধরে নিবেন। আর একটা ব্যবসায়ি যখন কোন পণ্য স্টক করে তখন তার ইনভেস্ট ও বেশী থাকে। তাই সে চেষ্টা করবে সেই খরচ টা আপনার থেকে তুলে নিতে। 



মেশিনের কাজ দেখা অথবা মেশিন সম্পর্কে আরও কিছু জানার থাকলে আমাদের সরাসরি ফোন করুন ০১৩১০-৫৭৬৩৫৭ । অথবা আমাদের ফেসবুকে মেসেজ করতে এখানে ক্লিক করুন। 


বিস্তারিত
Alibaba & Import Export Expert

আমদানি,রপ্তানি,আলিবাবা নিয়ে যেকোনো সমস্যায় আমাকে ফেসবুকে মেসেজ করুন।

এখানে ক্লিক করুন
2017 © 2024 eibbuy. All Rights Reserved.
Developed By Fluttertune react js next js