আজকের পর্বে ফটোকপির ব্যবসায়ী দের জন্য একটি সাইড ব্যবসা নিয়ে আলোচনা করব। বর্তমানে ফটোকপির দোকানে ফটোকপি, অনলাইন আবেদন এ সকল হয়। এর সাথে কেউ কেউ ষ্টেশনারী আইটেম বিক্রি করে থাকে যার কারনে তারা অফিস টাইম ছাড়া প্রায় কাজ থাকে না। তাই তারা একটি সাইড ব্যবসা খুজে যা তারা অবসর সময়ে করবে। সব ব্যবসা কিন্তু সাইড ব্যবসা করা যায় না। আজকের পর্বে ফটোকপি ব্যবসায়ী দের জন্য একটি লাভজনক সাইড ব্যবসা নিয়ে আলোচনা করব। চলুন শুরু করা যাক।
সাইড ব্যবসার আইডিয়া(১)ঃ
বিভিন্ন কারনে আমাদের আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত টাকা বাজারে অচল হয়ে যায়। কেউ এ সব টাকা দিয়ে সদাই দিতে চায় না। কারণ এ সব টাকা বিনিময় যোগ্য নয়। তাই বাংলাদেশ সরকার এ সব টাকা ব্যংকে জমা নিয়ে সে পরিমাণ টাকা বা তার চেয়ে কিছু কম টাকা দিয় তা বদল করে দেয়। সাধারণত কম মূল্যমান এর টাকা বেশি নষ্ট হয়, এর ফলে কেউ তা ফেরত দেয় না। অনেকে ব্যংকের গিয়ে ফেরত দেওয়া ঝামেলা মনে করে। তাই আপনি এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে সকলের ক্ষতিগ্রস্ত টাকা একত্র করে ব্যংকে জমা দিয়ে আয় করতে পারেন।
লাভঃ যেমন কারো ৫০ টাকার একটি নোট ছিড়ে বা পানিতে পড়ে আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত বা আংশিক পোড়া বা কোন কারনে কালি লেগে আছে আপনি সে নোট টি ৩০ টাকা দিয়ে কিনে নিলেন এবং ব্যংকে গিয়ে সেটি আপনি ৪০ টাকা বিক্রি করে দিলেন ১০ টাকা লাভ হবে। তবে টাকা সংগ্রহের আগে সব ধরনের ক্ষতিগ্রস্ত নোট এর থেকে কত টাকা কেটে রাখা হবে এবং কোনটি ফেরত দেওয়ার যাবে না সে বিষয় যেনে নিবেন।
ইনভেস্টমেন্টঃ প্রথমত ৫০০ টাকার মত ক্ষতিগ্রস্ত টাকা সংগ্রহ করতে পারেন ।
* আইডিয়া (২)
বৈদেশিক মুদ্রা সংগ্রহ করে ব্যবসাঃ আমাদের বিদেশীয় আত্নীয় বা স্বজন থেকে গিফট হিসেবে বিদেশী মুদ্রা পেয়ে থাকি যেমন ডলার, রিয়েল উল্লেখযোগ্য। তবে যাদের কাছে এর পরিমাণ আল্প হয় তারা ব্যংকে না গিয়ে বাজারে যারা সংগ্রহ করে তাদের কাছে বিক্রি করে। তারা বাজার দর থেকে একটু কমে কিনে তা ব্যংকে জমা দিয়ে লাভ করে থাকে।
ইনভেস্টমেন্টঃ প্রথমত ৫০০ টাকার বিদেশী টাকা সংগ্রহ করতে পারেন।
* আইডি (৩)
আনলাই ব্যবসা
আপনার ব্যবহৃত ফোন ব্যবহার করে যে কো আনলাই ব্যবসা করতে পারেন। এ ছাড়া চাইলে আপনার পাশের পাইকারি দোকানের মাল আমাদের eibbuy.com সাইটের মাধ্যমে বিক্রি করতে পারেন সম্পুর্ণ পুজি ছাড়া।
ইন্ডিয়াতে মোটরসাইকেলের দাম খুবই কম । কারণ ইন্ডিয়াতে মোটরসাইকেল উৎপাদন করা হয়। তাই যে কেউ চাইলেই একটা করে আমদানি লাইসেন্স (IRC) করে ইন্ডিয়া থেকে বাইক আমদানি করতে পারেন।
কিভাবে নতুন আমদানি রপ্তানি লাইসেন্স করতে হয়, নতুন আমদানি রপ্তানি লাইসেন্স ফি কত টাকা ? এসব নিয়ে আমদের ব্লগে বিস্তারিত আছে । সুতরাং আপনিও চাইলে আমদানি রপ্তানি লাইসেন্স IRC করার পরে নিজে ভারতে গিয়ে মটরসাইকেল আমদানি করতে পারবেন।
উল্লেখ্য কলকাতা থেকে বেনাপোল / পেট্রাপোল কাস্টমস এর দুরত্ব মাত্র ৮৭ কিঃমিঃ। আর বেনাপোল থেকে ঢাকার দূরত্ব ২৭০ কিঃমিঃ এর মত। এক্ষেত্রে ট্রান্সপোর্ট খরচ ও অনেক কম।
ভারত ও বাংলাদেশ সরকার ল্যান্ড কাস্টমস এর মাধ্যমে মটরসাইকেল আমদানিরপ্তানি বানিজ্যকে অনুমোদন দিয়েছে।
সে ক্ষেত্রে ভারত থেকে যশোর এর বেনাপোল কাস্টমস এর মাধ্যমে সড়ক পথে ইন্ডিয়া থেকে বাইক আমদানি করা যাবে। ইন্ডিয়া থেকে বাইক আমদানি কার্যাধি অনেকের কাছেই অনেক কঠিন বলে মনে হয়। জানা থাকলে কিন্ত এটা সাধারন একটা ব্যাপার।
পুরাতন মোটরসাইকেল আমদানিতে সিসি সীমা বৃদ্ধি করে নতুন আদেশ জারি করা হয়েছে। নতুন নিয়মে তিন বছরের অধিক পুরনো এবং ১৬৫ সিসির ঊর্ধ্বে সকল প্রকার মোটরসাইকেল
আমদানি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এর আগের আদেশে ১৫৫ সিসির ঊর্ধ্বে সব মোটরসাইকেল আমদানি নিষিদ্ধ ছিল।
তবে সর্বোচ্ছ তিন বছরের পুরাতন মোটর সাইকেল আমদানি করতে পারবেন। এই তিন বছর প্রমানের জন্য PSIC (Pre-shipment Inspection Certificate) লাগবে। এটা এজন্য যে আপনার গাড়িটি কত বছরের পুরাতন সেটা জানতে।
এতক্ষণে আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে মোটর বাইক মনে হয় বেনাপোলে নিয়ে আসলেই হবে। এর পর কিছু ট্যাক্স দিলেই কাজ শেষ।
এভাবে না। একটা মোটর সাইকেল আমদানি করতে আপনাকে নিচের ধাপ গুলি অনুসরণ করতে হবে।
১। প্রথমে সেলারের সাথে দর দাম ঠিক করে একটা পি আই নিয়ে আসতে হবে। পি আই কি? কিভাবে পি আই আনতে হয়, এই লিঙ্কে বিস্তারিত দেয়া আছে।
২। এই পি আই দিয়ে আপনাকে ব্যাংক থেকে LC করতে হবে। সহজ ভাষায় LC কি ?? LC করার সহজ নিয়ম এখান থেকে বিস্তারিত দেখে নিতে পারেন।
৩। ব্যাংকে এল সি ওপেন করার পর সেলার আপনাকে পণ্য পাঠাবে। সেটা বেনাপোল বা যে কোন বন্দর দিয়ে পাঠাতে পারে।
৪। এবার আমদানি করার সকল কাগজ পত্র ব্যাংকে থেকে নিয়ে কোন সি এন্ড এফ কে দিতে হবে। ওরাই আপনার হয়ে সকল কাজ সম্পন্ন করে মোটরসাইকেল আপনাকে বুঝিয়ে দিবে।
৫। বাংলাদেশে আসার পর তা BRTC থেকে পরিক্ষা করিয়ে নিতে হবে।
৬। ১৫১% ডিউটি বা ট্যাক্স দিতে হবে।
৭। ১% রেফারেন্স ভেলু ট্যাক্স দিতে হবে
কত ট্যাক্স আসতে পারে??
উল্লেখ্য যে বিগত বছর গুলোর তুলনায় চলতি অর্থ বছরে ২০১৬-১৭ ফোর স্ট্রোক এর ৫০ সিসি থেকে অনধিক ২৫০ সিসি ক্ষমতাযুক্ত মোটরসাইকেল এর আমদানিশুল্ক অনেকটা কমিয়ে আনা হয়েছে।
ফোর স্ট্রোক এর ৫০ সিসি থেকে অনধিক ২৫০ সিসি ক্ষমতাযুক্ত মোটরসাইকেল এর সর্বমোট আমদানিশুল্ক ধার্য করা হয়েছে শতকরা ১৫১%।
যদি ও পুলিশ ছাড়া ১৫৫ সিসি এর অধিক ক্ষমতাযুক্ত মটরসাইকেল ব্যবহার করার অনুমতি নেই। তবে ক্ষেত্র বিশেষে ১৫০ সিসি এর অধিক ক্ষমতাযুক্ত মটরসাইকেল এর অনুমতি দেয়া হয়ে থাকে নিলাম আর বিশেষ অনুমতি ক্রমে।
অর্থাৎ ১৫২% মোট ট্যাক্স আসবে। মূল দামের উপর।
তাহলে একটা মোটর সাইকেল আমদানি করতে খরচ কত লাগবে ?? ধরুন আপনি ভারত একটি R15 v3 আনবেন। এর দাম ইন্ডিয়ান এক লাখ ২৫ হাজার রুপির মত , বাংলা টাকায় এক লাখ ৭৫ হাজার টাকার মত হবে । এবার মূল আলোচনায় আসি
বাইকের দাম=১,৭৫০০০ টাকা
১৫২% ট্যাক্স = ২৭০০০০ টাকা
এল সি খরছ=২০০০০ টাকা
ট্রান্সপোর্ট = ৫০০০ টাকা
সি এন্ড এফ খরচ=২০০০০ টাকা
BRTA এবং অন্যান্য খরচ মিলিয়ে ২০০০০ টাকা।
--------------------------
৫১০০০০ টাকা
বাঙ্গালদেশে দাম হলো ৫২৫০০০ টাকা । আপনি যদি বেশি পরিমাণে আমদানি করেন তবে এই খরচ আরও কমে আসবে।
যাহোক এবার আসি আপনাদের মনের ঘুরপাক দূর করতে। তাহলে কিভাবে বিভিন্ন কোম্পানি লাভ করে।
তবে কোন উৎপাদন কারী কোম্পানি ১৫২% ট্যাক্স দেয় না। তারা CKD (Completely Knocked Down) পণ্য নিয়ে আসে। অর্থাৎ তারা সকল পার্টস গুলি খুলে নিয়ে আসে। এজন্য সরকার তাদের ইন্ডাস্ট্রিয়াল সুবিধা দেয়। আর আপনার টা CBU (Completely Built Up) । কাজেই আপনি এই সুবিধা পাবেন না।
এজন্য তারা আপনার চেয়ে কমে আমদানি করতে পারেন এবং লাভ অনেক বেশি করতে পারেন। মনে রাখবেন আপনি আমদানি করলে সব দায় দায়িত্ব কিন্তু আপনারই থেকে যাবে। নষ্ট হলে আপনি সেটা ইন্ডিয়াতে পাঠাতে পারবেন না। কারণ সেটা আবার পাঠাতে হলে এক্সপোর্ট এর আওতায় পড়বে।
এছাড়াও আপনি আমদানি লাইসেন্স না করেও ইন্ডিয়া থেকে বাইক আমদানি করতে পারবেন। সেটা আপনি সাম্পাল হিসাবে এক পিস নিয়ে আনতে পারবেন। আপনি ইন্ডিয়া থেকে বাইক ক্রয় করে বেনাপোল সিমান্তে নিয়ে আসবেন। সেখানে কাস্টমস ইনস্ট্যান্ট আপনার ইন্ডিয়া থেকে নিয়ে আসা বাইকের উপর একটা ট্যাক্স ধরবে। তবে এই ট্যাক্সটা নির্ভর করবে কাস্টমস অফিসার এর উপর। সেজন্য এই ট্যাক্সের কোন পরিমাণ বলা যায়না।
তবে এভাবে আমদানি করলেও ট্যাক্স কিন্তু কম আসবেনা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ মেধাবী ছাত্র, চায়না
আলিবাবা, আমদানি রপ্তানি, সি এন্ড এফ ব্যবসার উপর প্রায় ১ যুগের বাস্তব
অভিজ্ঞতা সম্পন্য মোঃ সফিউল্লাহ স্যার থেকে আমদানি ব্যবসা নিয়ে বাস্তব
প্রশিক্ষণ নিতে এখনি রেজিস্ট্রেসন করুন । মোঃ সফিউল্লাহ স্যার বাংলাদেশে
আমদানি রপ্তানি নিয়ে সবচেয়ে বড় চ্যানেল Export Import Bangladesh এ নিয়মিত আমদানি রপ্তানি নিয়ে ভিডিও আপলোড করে থাকেন।
ক্লাস: আগামি ৪জুন শনিবার সকাল ১১.০০ টা থেকে ক্লাস শুরু হবে।
প্রশিক্ষণ ফিঃ ১০০০.০০ টাকা
ফি জমদানের বিকাশ নম্বরঃ
01942325254 (BKash Personal)
টাকা বিকাশ করে মোবাইল নম্বর সহ আমাদের মেসেজ করুন বা ফেসবুকে নক করুন আমরা আসন কনফার্ম করে রাখবো ।
Shafiullah
md.shafiullah08@gmail.com
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ 01400-111444
(কেবল মাত্র ক্লাসে যোগদানের জন্য এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন)
এছাড়া নিচের লিংকে গিয়ে আপনি সহজেই আপনার নাম ঠিকানা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন কমপ্লিট করে নিতে পারেন। পরে আমাদের প্রতিনিধি কল করে আপনার আসন নিশ্চিত করবে।
কিভাবে প্রশিক্ষণ নিবেন
আমাদের প্রশিক্ষণ সেন্টারে এসে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ নিতে পারবেন।
৮৩/বি, মৌচাক টাওয়ার, মালিবাগ মোড়, ঢাকা-১২১২
যেসব বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেয়া হবেঃ-
১। আমদানি ব্যবসা শুরু করতে মার্কেট রিসার্চ কিভাবে করবেন ?
পণ্য
বিক্রির মার্কেট ? পাইকারি বিক্রি করবেন নাকি খুচরা? চক বাজার বা খাতুন
গঞ্জের পাইকারি বিক্রেতারা কি একই পণ্য আমদানি করে ? বন্ড সুবিধা আছে কিনা ?
কমার্শিয়াল আর ইন্ডাস্ট্রিয়াল আমদানিতে কোন
সুবিধা আছে কিনা ? ইন্ডিয়া থেকে আমদানি হয় কিনা ? ডোর টু ডোর আমদানি হয় কিনা ? লাভ কি পরিমাণ হয় ?
২। আলিবাবা থেকে পণ্য অর্ডার করার এ টু জেড লাইভ প্রশিক্ষণ।
৩। পন্যের জাহাজ ভাড়া, বিমান ভাড়া ও কুরিয়ার ফি কত?
৪। পি আই বা প্রোফর্মা ইনভয়েস কি এবং কিভাবে PI তৈরি করবেন ও পি আই দিয়ে কি ভাবে এল সি ওপেন করবেন ?
৫। ব্যাক্তি নামে কিভাবে পণ্য আমদানি করবেন ?
৬। ডিক্লার ভ্যালু কি আর এসেসমেন্ট ভ্যালু কি ? কিভাবে ডিক্লার ভ্যালু আর এসেসমেন্ট ভ্যালু নির্ধারণ করা হয় ?
৭। কোন পোর্টে কিভাবে এসেসমেন্ট ভ্যালু ধরা হয় ?
৮। কিভাবে পণ্যের সঠিক HS Code বের করবেন?
৯। পন্য সামগ্রী আমদানি করার জন্য HS Code দিয়ে কাস্টমস টেক্স, ভ্যাট কিভাবে বের করবেন ?
১০। সিএন্ডএফ এজেন্ট এবং Freight forwarder (shipping agent) কি ?
১১। কোন পোর্টে সিএন্ডএফ এজেন্ট খরচ কত হয় ?
১২। ডোর টু ডোর আমদানি কিভাবে করবেন ? রেগুলার আমদানি আর ডোর টু ডোর আমদানির পার্থক্য কি ?
১৩। কুরিয়ার সার্ভিস এবং বিমানে পণ্য আমদানিতে কি পার্থক্য ?
১৪। L/C এবং TT খরছ কত ?
১৫। ট্যাক্সে ২% এক্সট্রা কেন ?
১৬। SRO কি ? কি কাজে ব্যবহার হবে ?
১৭। বিল অফ এন্ট্রি কি ? কি কাজে লাগে ?
১৮। এসেমসেন্ট নোটিশ কি ?
১৯। বন্ডে ট্যাক্স ফ্রি পণ্য কিভাবে আমদানি করে ?
২০। আই জিএম কি ? বিস্তারিত
২১। Shipment সংক্রান্ত সকল Inconterms
1) FOB 3) EXW (Ex works (EXW) is an international trade term that describes when a seller
makes
a product available at a designated location, and the buyer of the
product must cover the transport costs); 5) CFR (Cost and freight); 6)
CIF(Cost, insurance, and freight)
২২।কাস্টমস ট্যারিফ বই দিয়ে কিভাবে ট্যাক্স নির্ধারণ করবেন ?
২৩।আমদানি লাইসন্স করতে কি কি লাগবে ? কিভাবে করবেন ?
২৪।ইন্ডিয়ান পণ্যের ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন ?
কোম্পানি নিবন্ধন
২০২১ সাল ব্যবসয়ী বা উদ্যেক্তাদের জন্য মোটেও ভালো যায় নি ।এর কারন আমরা সবাই অবগত। ২০২০ সাল নতুন এবং পুরাতন উদক্তাদের জন্য ছিল একটি চেলেঞ্জিং এর বছর। ২০২১ সাল একটি নতুন বছর, নতুন বছর এর ধারাবাহিকতায় নতুন আশা নিয়ে ব্যবসা বানিজ্য নতুন করে শুরু করতে হবে ।
# একটি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া সে ব্যবসা শুরু করার প্রথম ধাপ। এরুপ কোন লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে কাজ করতে চাইলে সে আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবুন এবং জানুন এর পর শুরু করুন। আজকের পর্বে ২০২১ সালের ৫ টি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে আলোচনা করব। তো চলুন শুরু করা যাক।
#(১) আনলাইন ভিত্তিক সুপার শপ এর ব্যবসা ঃ
এ ব্যবসাটি প্রথমত বড় আকারে শুরু না করে ছোট আকারে শুরু করতে পারেন। এ ব্যবসায় সফল হতে হলে কোন শহর বা ব্যস্ততম কোন এলাকায় হওয়া বাঞ্চনীয়। অনলাইন এর ক্ষেত্রে ফেসবুক বা ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে প্রচার করতে পারেন। অনলাইন এর অর্ডার ডেলিভারি ক্ষেত্রে ভালো মানের সার্ভিস দিতে চেস্টা করবেন। এ ধরনের ব্যবসা নিদিষ্ট এরিয়া নিয়ে কাজ করা ভালো।
#(২) মহিলা এবং শিশুদের প্রয়োজনীয় পন্যের দোকান ঃ
মহিলা এবং শিশুদের প্রয়োজনীয় পন্য নিয়ে এ ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। এ ব্যবসাটি শুরু করার পূর্বে আপনাকে আপনার এলাকার চাহিদার প্রতি লক্ষ রাখতে হবে। এলাকায় যে পণ্যটি চলে সেটি উঠাতে হবে।
#(৩) বীজ এর পাইকারী ব্যবসা ঃ
আমাদের খাদ্য সামগ্রী উৎপাদন এর প্রথম এর উপাদান হলো বীজ। তাই বলা যায় বীজ এর চাহিদা সব সময় সমান এবং সব যায়গায় সমান। আপনি যদি পাইকারি ব্যবসা করতে চান তাহলে শহর বা থানা শহরে হওয়া ভালো। সব ধরনের বীজ রাখতে চেস্টা করবেন এবং চেস্টা করবেন কাস্টমার এর চাহিদা মত রাখতে। এছাড়া ফেইসবুক পেজ খুলে বা অনলাইন এর মাধ্যমে বিক্রি করতে পারেন।
#(৪) খাবার এর হোটেল এর ব্যবসাঃ
শহর, আদালত, রাস্তার মোড়ে বা কোন জনবহুল এলাকায় এ ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। এ ব্যবসাটি সচারচর হলেও খুব লাভজনক। নতুনত্ব আনতে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করতে পারেন যেমনঃ বিভিন্ন অফিসে খাবার সরবারহ করা এবং অনলাইনে কাস্টমার এর চাহিদা মত খাবারের অর্ডার নেওয়া, ভালো মানের খাবার সরবারহ করা, অন্যদের চেয়ে খাবারের দাম একটু কম রাখতে চেষ্টা করা আরো ইত্যাদি কৌশল অবলম্বন করতে পারেন।
#(৫) পাইকারি ঔষুধ এর ফার্মেসিঃ
ফার্মেসি ব্যবসা হলো একটি সেবা মূলক ব্যবসা। পাইকারি ঔষুধ এর ফার্মেসির ব্যবসা করতে হলে আপনাকে সকল ধরনের ঔষুধ সরবরাহ করতে হবে। তবে আপনার এলাকায় চলে এরুপ ঔষধ রাখবেন। প্রথমত কম করে সব আইটের রাখতে চেষ্টা করবেন। আপনার এলাকায় ভালো করে প্রচার করে দিবেন। কাস্টমার যখন সব আইটেম পাবে তখন আপনার দোকানের সুনাম চারদিকে ছড়িয়ে পড়বে। এ ব্যবসা করতে হলে ড্রাগ লাইসেন্স এবং একজন ফার্মাসিস্ট রাখতে হবে অবশ্যই।
# উপরের যে কোন একটি আইডিয়া নিয়ে কাজ করতে চান তাহলে সে সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবুন এর পর শুরু করুন। ব্যবসাকে ভালোবাসুন সফলতা একদিন অশবেই। ধন্যবাদ শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য। পাইকারি পন্য অনলাইন এর মাধ্যমে বা ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে বিক্রি করতে চাইলে এই লিংকে ক্লিক করুনঃ
eibbuy.com ফ্রিতে
রবি-এয়ারটেল গ্রাহকরা ডিজিটাল লেনদেন এক্সপিরিয়েন্স করুন নগদ-এর সাথে আর লাইফের সব ডিজিটাল লেনদেনকে নিয়ে আসুন হাতের মুঠোয়। ঘরে থেকেই রবি-এয়ারটেল গ্রাহকরা শুধু পিন সেট আপ করে মাত্র দু’টি ধাপেই চালু করতে পারবেন নগদ একাউন্ট।
রবি-এয়ারটেল গ্রাহকরা নগদ অ্যাপ ব্যবহার করে অথবা *১৬৭# নাম্বারে ডায়াল করে খুব সহজেই খুলে ফেলুন আপনার নগদ একাউন্ট। সফল রেজিস্ট্রেশন হয়ে গেলে আপনার জন্য থাকছে ‘নগদ-এ লাখপতি’ হবার অপূর্ব সুযোগ আর ২৫ টাকা বোনাসতো আছেই!
এই ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণ করতে হলে, সবার আগে পিন সেট করে আপনাকে নগদ একাউন্ট খুলতে হবে। একাউন্ট খোলা সফল হলে প্রথম ৭২ ঘন্টার মধ্যে যেকোন পরিমাণ টাকা ক্যাশ ইন করে, নগদ-এর অফিশিয়াল ফেসবুক পেইজ-এ #নগদেআসলেইলাখপতি এই হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে কমেন্ট করতে হবে এই লিংকে: https://bit.ly/AllRobiAirtelConsumersWelcomeToNagad– “নগদ-এর কি আপনার সবচেয়ে ভাল লাগে এবং কেন?” আপনাদের দেয়া কমেন্ট থেকে বেছে নেয়া হবে সেরা উত্তরদাতাকে।
আপনার অবগতির জন্য নগদ বিনয়ের সাথে জানাতে চায়, আপনার প্রাপ্ত বোনাসের ৫% এর সমপরিমাণ টাকা নগদ ব্যয় করবে দু:স্থ মানবতার কল্যাণে।
তাই দেরি না করে আজই নগদ একাউন্ট খুলে ‘নগদ-এ লাখপতি’ হওয়ার সুযোগটা নিয়ে নিন। অ্যাপ ব্যবহার করে নগদ একাউন্ট খুলতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন:
ব্যস হয়ে গেলো আপনার নগদ একাউন্ট । এবার লেনদেন করুন ইচ্ছেমতো।
ইউএসএসডি কোড ব্যবহার করে নগদ একাউন্ট খুলতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন:
ব্যস হয়ে গেলো আপনার নগদ একাউন্ট। এবার লেনদেন করুন ইচ্ছেমতো।
এছাড়াও শুধু নগদ-এ রিচার্জ করেই রবি-এয়ারটেল গ্রাহকরা পাচ্ছেন দারুণ সব অফার !
টাকার পরিমাণ | অফার | রবি অফার | এয়ারটেল অফার | মন্তব্য |
৳ ১৭ | ইন্টারনেট | ১ জিবি-৩ দিন | ১ জিবি – ৩ দিন | শধু একবার |
৳ ৫৪ | ইন্টারনেট | ২ জিবি +২ জিবি,
ফোর জি, ৩ দিন |
২ জিবি + ২ জিবি – ৩ দিন | শুধু একবার |
৳৩৪ | কম্বো | ২০মি. + ১ জিবি -৩ দিন | ৪০মি. + ১ জিবি- ৩ দিন | শুধু একবার |
৳২৪ / ৳২৩ | ভয়েস | ৳২৪ – ৪০মি. – ১ দিন | ৳২৩- ৩৮ মি. -২ দিন | যতবার খুশি |
৳৪৩ / ৳৪৬ | ভয়েস | ৳৪৩ – ৭০ মি. – ৪দিন | ৳৪৬ – ৭৭ মি. – ৭ দিন | যতবার খুশি |
দেশের এই পরিস্থিতিতে, সরকার ঘোষিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন, সুস্থ থাকুন। নগদ-এর সাথেই থাকুন।
প্রযোজ্য শর্তাবলীঃ
• কোন অনিবন্ধিত রবি এবং এয়ারটেল গ্রাহক পিন সেট করে এবং নগদ একাউন্ট
খোলার জন্য প্রযোজ্য শর্তাবলীতে সম্মত হয়ে নগদ একাউন্ট খুলতে পারেন।
• নগদ একাউন্টের পিন সেট করার পর গ্রাহকের জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার ও
অন্যান্য যাবতীয় তথ্যাবলী যদি সফলভাবে যাচাইকৃত হয়ে থাকে, তবে নগদ গ্রাহক
নগদের সকল প্রকার সেবাসমূহ পাওয়ার অধিকারী হবেন।
• নগদ একাউন্টের পিন সেট করার পর গ্রাহকের জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার ও
অন্যান্য যাবতীয় তথ্যাবলী যদি সফলভাবে যাচাইকৃত না হয়ে থাকে, তবে নগদ
গ্রাহকের একাউন্টের পদোন্নতি হবে না। এক্ষেত্রে গ্রাহক তার নিকটবর্তী
উদ্যোক্তা কিংবা নগদের হটলাইন (১৬১৬৭ অথবা ০৯৬ ০৯৬ ১৬১৬৭) নাম্বারে যোগাযোগ
করতে পারেন।
• যদি কোন অনিবন্ধিত রবি কিংবা এয়ারটেল গ্রাহক কোন নগদ উদ্যোক্তা কর্তৃক
‘রেফারেল’ ফিচারেরে মাধ্যমে নগদ একাউন্ট খোলার জন্য নির্দেশিত হয়ে থাকেন,
তবে উক্ত অনিবন্ধিত রবি কিংবা এয়ারটেল গ্রাহক যদি উক্তরূপ নির্দেশিত হওয়ার
৭২ ঘন্টার মধ্যে পিন সেট করে নগদ একাউন্ট খুলে থাকেন, তিনি তার একাউন্টে ১১
টাকা ব্যালেন্স পাবার অধিকারী হবেন। উক্ত ব্যালেন্স পাবার জন্য গ্রাহকের
জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার ও অন্যান্য যাবতীয় তথ্যাবলী নগদের নীতিমালা
অনুযায়ী সফলভাবে যাচাইকৃত হতে হবে।
• সফলভাবে নিবন্ধিত হওয়ার ৭২ ঘন্টার মধ্যে গ্রাহক তার একাউন্টে উক্ত ১১ টাকা প্রাপ্ত হবেন।
• যদি কোন অনিবন্ধিত রবি কিংবা এয়ারটেল গ্রাহক ‘রেফারেল’ ফিচারেরে মাধ্যমে
নগদ একাউন্ট খোলার জন্য নির্দেশিত হওয়ার ৭২ ঘন্টার মধ্যে পিন সেট করে নগদ
একাউন্ট খুলতে ব্যর্থ হন, তবে উক্ত ১১ টাকা উদ্যোক্তার নিকট ফেরত যাবে। এবং
উক্ত রবি কিংবা এয়ারটেল গ্রাহক ৭২ ঘন্টা পরে সফলভাবে নগদ একাউন্ট খোলার
পরেও আর উক্ত টাকা লাভের অধিকারী হবেন না।
• এই অফারটি ১২মে ২০২০ থেকে শুরু হয়ে পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত চলবে।
• যখন একজন উদ্যোক্তা কর্তৃক ১১ টাকা রেফারেল ফিচারের মাধ্যমে নির্দেশিত
হওয়ার পর কোন অনিবন্ধিত রবি কিংবা এয়ারটেল গ্রাহক সফলভাবে নগদ একাউন্ট
নিবন্ধন করে, সেক্ষেত্রে উক্ত উদ্যোক্তা এই সফল নিবন্ধনের জন্য ২২ টাকা
পাওয়ার অধিকারী হবেন।
• যখন একজন উদ্যোক্তা কোন নিবন্ধিত নগদ গ্রাহককে ১১ টাকা রেফারেল ফিচারের
মাধ্যমে প্রেরণ করেন, তখন উক্ত উদ্যোক্তা বিনিময়ে কোন টাকা পাওয়ার অধিকারী
হবেন না।
• ‘রেফারেল’ ফিচারেরে মাধ্যমে নগদ একাউন্ট খোলার জন্য নির্দেশিত হওয়ার ৭২
ঘন্টার মধ্যে অনিবন্ধিত রবি কিংবা এয়ারটেল গ্রাহক পিন সেট করলে এবং নগদের
নীতিমালা অনুযায়ী নগদ একাউন্টের যাবতীয় তথ্যাদি যাচাই করণের মাধ্যমে নগদ
একাউন্টের পদোন্নতিকেই সফলভাবে নগদ একাউন্ট নিবন্ধন বুঝাবে।
• অত্র শর্তাবলী পরিবর্তন/পরিবর্ধন করার কিংবা কোন প্রকার পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই তা সম্পূর্ণ ভাবে বাতিল করার অধিকার ‘নগদ’ সংরক্ষণ করে।
• এই সংক্রান্ত যে কোন সিদ্ধান্ত নেয়ার এখতিয়ার ‘নগদ’ কর্তৃক সংরক্ষিত এবং এ সংক্রান্ত নগদ-এর সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।
• নগদ ঘোষণা করে যে,
ক) ইহা কোন সময়েই গ্রাহকের কাছে তার অ্যাকাউন্টের ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড
(ওটিপি) কিংবা পার্সোনাল আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার (পিন) নাম্বার চাইবে না।
খ) ইহা গ্রাহককে কোন প্রকার লেনদেন করতে বলবে না।
গ) ইহা গ্রাহককে শুধুমাত্র এর হটলাইন নাম্বার (১৬১৬৭ বা ০৯৬ ০৯৬ ১৬১৬৭)
থেকেই যোগাযোগ করবে। গ্রাহক অফার সংক্রান্ত যে কোন প্রকার বিভ্রান্তি বা
দ্বিধাজনিত কারণে নিশ্চিত হবার জন্য ১৬১৬৭ অথবা ০৯৬ ০৯৬ ১৬১৬৭ নাম্বারে কল
করতে পারেন ।
উপরোক্ত কারণসমূহ এবং এছাড়াও তৃতীয় কোন পক্ষের কোন কার্যের জন্য কোন ক্ষতি সাধিত হলে নগদ কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না।
• যে কোন প্রকার মতবিরোধ দেখা দিলে গ্রাহককে প্রথমেই নগদ এর হটলাইন (১৬১৬৭ অথবা ০৯৬ ০৯৬ ১৬১৬৭) নাম্বারে যোগাযোগ করবে।
• অত্র শর্তাবলী বাংলা এবং ইংরেজি উভয় ভাষায় হবে এবং বাংলা ও ইংরেজির মধ্যে কোন সংঘর্ষ দেখা দিলে ইংরেজি ভাষা প্রাধান্য পাবে।