eibbuy.com
ভারত থেকে ছাগল আমদানির নিয়ম

অনেকেই আছেন যারা ভারত থেকে উন্নত জাতের তোঁতাপুরি হরিয়ানা বিটল বারবারী ছাগল আমদানি করতে চান শখের পোষার জন্য অথবা ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে । কিন্তু বৈধ ভাবে ভারত থেকে উন্নত জাতের তোঁতাপুরি হরিয়ানা বিটল বারবারী ছাগল আমদানি  করা তেমন সহজ না।  ভারতে অনেক উন্নত ছাগল যেমন তোঁতাপুরি ছাগল, বিটল ছাগল,বারবারি ছাগল, শিরোহী ছাগল , হরিয়ানা, বিটল ছাগল উৎপাদন হয়ে থাকে। ফলে  অনেকেই  জানতে চান ভারত থেকে ছাগল আমদানির নিয়ম । তবে আমাদের ই বাই ওয়েবসাইটে আপনাদেরকে ভারত থেকে ছাগল আমদানির বৈধ নিয়ম সম্পর্কে জানাবো।

ভারত থেকে উন্নত জাতের তোঁতাপুরি হরিয়ানা বিটল বারবারী ছাগল আনবেন যেভাবে
আসলে আমাদের দেশে জিবন্ত পশু পাখি আমদানি করতে আপনাকে সরকার থেকে বিশেষ এক ধরনের লাইসেন্স নিতে হবে। ঢাকা খামারবাড়ি থেকে এই লাইসেন্স নিতে হয়। আপনি বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে লালন পালন করার জন্য ছাগল আমদানি করতে পারবেন। সে জন্য আপনার আমদানি লাইসেন্স  লাগবে। এলসি করে যথা জথ ভাবে ছাগল আমদানি করবেন। সরকারকে এই মর্মে জানাতে হবে যে আপনার আমদানি করা পশু সংক্রামক রোগ ব্যাধি থেকে মুক্ত। এর পর সরকার আপনাকে এই প্রাণী আমদানি করার অনুমতি দিবে। কারন কেউ যদি অসতর্কতা বসত এমন কোন প্রাণী আমদানি করেন  জার কারনে কোন সংক্রামক রোগ বাংলাদেশে চলে আসে, ফলে সারাদেশে এই রোগ বিস্তার করতে পারে। তবে ভারত সরকার পশু রপ্তানি নিয়ে  অনেক বিধিনিশেধ দিয়ে রেখেছে । ফলে ভারত থেকে উন্নত জাতের তোঁতাপুরি হরিয়ানা বিটল বারবারী ছাগল আমদানি করাটা অনেক ঝামেলা বৈ কি ।

অন্য মাধ্যমে যেভাবে ভারত থেকে উন্নত জাতের তোঁতাপুরি হরিয়ানা বিটল বারবারী ছাগল আনবেন

ভারত সীমান্তের করিডর  দিয়ে পশু আমদানি করার প্রক্রিয়া শুরু করার চেষ্টা করতেছে সরকার । যে কেউ চাইলে ভারতের রপ্তানিকারকদের দিয়ে  ভারত থেকে উন্নত জাতের তোঁতাপুরি হরিয়ানা বিটল বারবারী ছাগল আমদানি করতে পারবেন। প্রত্যেকটা ছাগল আমদানি করতে বাংলাদেশি টাকায় ১০-১২০০০ টাকা খরচ লাগবে। যেসব ব্যবসায়ীরা ছাগল রপ্তনি করে তাদের সাথে কথা বললেই আপনি ভারত থেকে উন্নত জাতের তোঁতাপুরি হরিয়ানা বিটল  বারবারী ছাগল  আমদানি করার ফুল প্রসেস জানতে পারবেন। এছাড়া বর্ডার হাটগুলোতে ছাগল বেচাবিক্রি হয়ে থাকে। আপনি চাইলে সেখান থেকেও  ছাগল আমদানি করতে পারবেন।

বিস্তারিত
Authorized Customs Clearing & Forwarding Agent (All Port)

c&f meaning

Those we are related with export import business we know about c&f. c&f is a short name of a combine words. c&f meaning is customs clearing and forwarding. In the last we use the word agents. Because c&f is an agents who works on behalf of governments. So c&f words is related with customs clearing and forwarding work in various customs station like Dhaka airport, Chittagong sea port , beanpole land port and ICD Kamlapur and others port.

c&f agent meaning

Before we know about c&f agent meaning we need to know about the duties and responsibilities of c&f agents. basically a c&f agents duties and responsibilities is help to ensure an importer governments tax and duties on his imported products. so c&f agent meaning is very simple. They are the agents who work for governments and also for importers to ensure tax and duties on imported products.

incoterms cnf means

If you use cnf words for LC papaer in use for different meaning. incoterms cnf means in LC, its meaning Cost N Freight. Its mean when a supplier export a products he pay all the expense from his warehouse to customer warehouse.

clearing and forwarding agent

So, now its need to clear is it have different between clearing and forwarding agent and cnf agents or c&f agent ? No, there have no different between clearing and forwarding agent and cnf agents or c&f agents. They are the same. some people use it for short in name. some people use this word for clearing and forwarding agent and some use as cnf agent.

c&f agent Dhaka Bangladesh

So when we needs c&f agent Dhaka Bangladesh, we search online. Its very difficult to find a good c&f agent Dhaka Bangladesh. In our website you got so many c&f agent Dhaka Bangladesh. Here we give you the website link of them. c&f agent dhaka airport, clearing and forwarding agent , C&F Agent in Dhaka Airport , C&F Agent Bangladesh, They are verified agents of Bangladesh governments. Double S Corporation is a good c&f agent Dhaka Bangladesh.

express c&f agent dhaka

If you need express c&f agent dhaka, here are their website. You can contact with them very easily for clearing and forwarding your products in dhaka airport, Chittagong sea port or benapole land port or ICD Kamlapur.

c&f agent company profile

Double S Corporation is best company in customs clearing and forwarding agents in Bangladesh. They have a good c&f agent company profile. If you want more c&f agent company profile from online you can visit our website for more c&f agent company profile.

cnf customs

Its not different word of cnf customs. When you import products from abroad, you need cnf customs to clear this products. So for best service you need best cnf customs service. Here is our website to find best cnf customs service company. c&f agent dhaka airport, clearing and forwarding agent , C&F Agent in Dhaka Airport , C&F Agent Bangladesh.

cnf association

clearing and forwarding agent have an association. they manage all of their work with government by their cnf association. clearing and forwarding agent are working together for their rights and responsibilities form governments and customers.

benapole cnf

Benapole is a big land port in Bnagladesh. Its a land port related with India Boarder. so every products import from india, people use benapole to import goods. For making clearing and forwarding for goods, you need benapole cnf. double s corporation is a reliable clearing and forwarding agent in benapole. You also find benapole cnf in benapole customs. Also benapole cnf find in our website.

cnf company

There have so many cnf company in bangladesh. But its difficult to find a best cnf company in bangladesh. Double s corporation is a best cnf company in Dhaka airport, chittagong sea port, ICD Kamplapur and Benapole Land port.

how to get clearing and forwarding agent licence

For getting clearing and forwarding agent licence you need to apply in customs house of respected port. NBR or Bangladesh revenue board is responsible for issuing clearing and forwarding agent licence. Its not easy to make a clearing and forwarding agent licence. Its a difficult way. better you can find a person who have clearing and forwarding agent licence. like Double s corporation have clearing and forwarding agent licence. You can contact with them for clearing and forwarding your products from Dhaka airport, Chittagong sea port, benapole land port and ICD Kamlapur.

Customs Clearing & Forwarding Agents (C&F agent / CNF Agent / Customs Clearance / Customs Broker / Freight Broker ) in Bangladesh

Sometime we need Customs Clearing & Forwarding Agent in dhaka airport, chittagong sea port, benapole land port or ICD kamlapur. Double s Corporation give you best Customs Clearing & Forwarding Agents service. here is their website .

Airport c&f clearing & forwarding agent Dhaka

Dhaka airport is very popular for import sample products from abroad. So we need Airport c&f clearing & forwarding agent Dhaka. Double s corporation give this service in dhaka airport with trust. You can contact for Airport c&f clearing & forwarding agent Dhaka from here.

authorized Customs Clearing & Forwarding Agent (All Port)

Its very not easy for an importer to finding authorized Customs Clearing & Forwarding Agent (All Port). Most of the agents give service some specific port. but double s corporation give you this opportunities to work authorized Customs Clearing & Forwarding Agent (All Port). Here is their website, c&f agent dhaka airport, clearing and forwarding agent , C&F Agent in Dhaka Airport , C&F Agent Bangladesh, you can contact with them from here.

Contact info of Clearing & Forwarding Agents

In online there have so much data about Contact info of Clearing & Forwarding Agents. But we have to find a reliable Contact info of Clearing & Forwarding Agents. Double s corporation is best cnf service in bangladesh. Here is Contact info of Clearing & Forwarding Agents Double s corporation.

বিস্তারিত
অল্প টাকায় শুরু করুন মুভিং কোম্পানি ব্যবসা

শুধু টাকা হলেই ব্যবসা  শুরু করা যায় এমন ধারণাটা সঠিক নয়। আপনি যা করতে চাচ্ছেন তার প্রতি আপনার আকর্ষণ, জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা কতটুকু আছে,  তার ওপর আপনি কতটুকু সময় ও শ্রম দিতে পারবেন এবং সর্বোপরি কাজটি শুরু করার জন্য আপনার কতটুকু প্রস্তুতি রয়েছে। শুধু অমুক ব্যবসায় অনেক লাভ এই কথার লোভে পড়ে ব্যবসা শুরু করাটা স্রেফ বোকামি।

মুভিং কোম্পানি ব্যবসা
আজকের পর্বে নতুন একটি ব্যবসার কথা নিয়ে লিখব। আপনি কীভাবে একটি সফল মুভিং কোম্পানি গড়ে তুলতে পারেন তার একটি দিকনির্দেশনা দেব।  আপনার কাছে মনে হতে পারে এটা আবার নতুন কী। কিন্তু বাস্তবতা হলো একটি আধুনিক পেশাদারি মুভিং কোম্পানির সঙ্গে আমাদের দেশের প্রচলিত মুভিং  ট্রাক কোম্পানির অনেক পার্থক্য রয়েছে।

প্রাথমিক কথা
শহরগুলোতে গড়ে ৬৫ ভাগ লোক ভাড়া বাসায় থাকেন। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে সেটা ৮০ ভাগেরও ওপরে। ভাড়া সাধারণত একটি নির্দিষ্ট মেয়াদে হয়। যেমন দুই বছর, চার বছর বা পাঁচ বছর। ভাড়াচুক্তি যদি পুনরায় নবায়ন না হয় তবে ভাড়াটিয়াকে আবার নতুন জায়গা খুঁজতে হয় এবং আসবাবপত্রসহ নতুন  জায়গায় স্থানান্তরিত হতে হয়। একে স্থানান্তর (বাসা-অফিস বদল) বা ইংরেজিতে মুভিং বলা হয়। আমাদের দেশে কেউ যদি মুভ হন তবে তিনি কোনো ট্রাক কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করেন অথবা পরিচিত কোনো পিকআপ ভ্যান ও ২-৪ জন শ্রমিকের সাহায্য নিয়ে মুভ হন। হাতেগোনা দু-একটা মুভিং কোম্পানি থাকলেও তারা তেমন পেশাদারি নয়। অনেক সময় মুভ হতে গিয়ে আপনার দামি আসবাবপত্র নষ্ট হয়। মুভারদের সঠিক ও পেশাদারি মুভিংয়ের  জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা না থাকার কারণে আপনার দামি ফার্নিচারগুলো যেমন ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তেমনি মুভিংয়ের পর সেগুলো সঠিকভাবে সন্নিবেশ  করতে না পারটাও আপনার জন্য কষ্টের অভিজ্ঞতা হতে পারে। একজন পেশাদারি মুভার আপনাকে সময়ের সঙ্গে সঠিক পরিকল্পনা অনুযায়ী স্বস্তিদায়ক মুভিংয়ের অভিজ্ঞতা দিতে পারে। একটি সফল মুভিং কোম্পানি গড়ে তুলতে হলে আপনাকে ব্যবসাটির গভীরে চিন্তা এবং আমাদের দেশে বাস্তব প্রেক্ষাপট  চিন্তা করতে হবে। আমেরিকাতে বছরে গড়ে ১৬ বিলিয়ন ডলার মুভিং কোম্পানিগুলোতে লেনদেন হয়।
আমাদের দেশের প্রেক্ষাপট ভিন্ন। আমাদের দেশে গ্রামের লোকজন নিজেদের বাড়িতে বসবাস করেন। কিন্তু শহরের চিত্র ভিন্ন। বিশেষ করে বড় বড় শহরগুলোতে  লোকজন ভাড়া বাসায় থাকেন এবং সময়ে সময়ে স্থানান্তরের প্রয়োজন হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন অফিস, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও সরকারি, বেসরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বদলির কারণে স্থানান্তরের প্রয়োজন হয়। শুধু ঢাকাসহ যদি বিভাগীয় শহরগুলোকে ধরি যেখানে প্রতিদিন অনেক মানুষ বাসাবাড়ি, অফিস, ব্যবসাবাণিজ্য স্থানান্তর করছেন। অনেক সরকারি, বেসরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী এক শহর থেকে অন্য শহরে বদলি হয়ে যাচ্ছেন। সুতরাং এই ব্যবসাটি শুরু করতে হলে শহরভিত্তিক শুরু করতে হবে।
এ জন্য আপনি মুভিং কোম্পানি শুরু করার আগে জানতে হবে কীভাবে মুভিং কোম্পানি কাজ করে ও কীভাবে পরিচালিত হয়। যদি সম্ভব হয় তবে কোনো মুভিং কোম্পানির সঙ্গে কিছুদিন কাজ করলে ভালো অভিজ্ঞতা হবে। তাতে আপনি বুঝতে পারবেন কী ধরনের মুভিং কোম্পানি তৈরি করবেন। পরিচালনার ধরন কী হবে, কী রকম যন্ত্রপাতি ও লোকবলের প্রয়োজন হবে ইত্যাদি।

পরিকল্পনা তৈরি করুন

যদিও মুভিং কোম্পানি ব্যবসা অন্যান্য ব্যবসার মতো নয়, কিন্তু প্রত্যেক ব্যবসার মূল বিষয়গুলো একই। এ জন্য মুভিং কোম্পানি শুরু করার আগে ব্যবসায়িক
পরিকল্পনা তৈরি করুন। সত্যি বলতে কী মুভিং কোম্পানি শুরু করতে হলে আপনাকে অন্যান্য ব্যবসার তুলনায় আরও বেশি পরিকল্পনা করতে হবে। আপনার
কোম্পানির গঠন কেমন হবে, কীভাবে সম্ভাবনা নিরূপণ করবেন, কী কী সেবা/পণ্য অফার করবেন, কোথায় স্থান নির্ধারণ করবেন, কীভাবে মার্কেটিং পরিকল্পনা করবেন, কীভাবে লোকবল নিয়োগ ও আয়-ব্যয়ের পরিকল্পনা করবেন, কীভাবে টার্গেট গ্রাহক নির্বাচন করে তাদের কাছে পৌঁছাবেন ইত্যাদি।

এ ছাড়া আপনি কি শুধু আবাসিক গ্রাহকদের জন্যই সেবা দেবেন নাকি শুধু বাণিজ্যিক গ্রাহকদের জন্য, নাকি উভয়ই? কী ধরনের কোম্পানি তৈরি করতে কী কী প্রস্তুতি লাগে, আপনার আর্থিক পরিকল্পনা করতে হবে এই সবই আপনার ব্যবসায়িক পরিকল্পনার অংশ। আমার পরামর্শ হলো, আপনি যেকোনো কাজ শুরু করার আগে পরিপূর্ণ ব্যবসায়িক পরিকল্পনা তৈরি করুন এবং একজন ব্যবসায়িক পরামর্শকের সাহায্য নিন।

যেভাবে মুভিং ব্যবসা পরিচালনা করবেন?
মুভিং ব্যবসা অন্য যেকোনো ব্যবসার মতো নয়। এই শুরু করার আগে জানতে হবে কীভাবে এই ব্যবসা কাজ করে ও কীভাবে পরিচালনা করতে হয়। আমি আগেই বলেছি আপনাকে যদি ভালো প্ল্যান তৈরি করতে হয়, তবে ভালো হয় কিছুদিন কোনো মুভিং কোম্পানির সঙ্গে কাজ করে অভিজ্ঞতা অর্জন করে নিলে। এখানে আপনার দুটি বিষয়ে গভীর জ্ঞানের প্রয়োজন আছে। একটি হলো মুভিং ব্যবসার ওপর জ্ঞান ও অন্যটি হলো সাধারণ ব্যবসার জ্ঞান। আপনি যদি না  বোঝেন কীভাবে মুভিং ব্যবসা পরিচালিত হয় তাহলে আপনার জন্য সফল হওয়া কঠিন। ব্যবসার শুরুতে হয়তো আপনাকে অন্যের ওপর নির্ভর হতে হবে।  অন্যের কাছ থেকে পরিবহন ভাড়া করা। প্রশিক্ষিত লোকদের দিনের জন্য নিয়োগ করা। মুভিংয়ের সরঞ্জাম সংগ্রহ করা ইত্যাদি। আস্তে আস্তে ব্যবসা যখন  বড় হবে তখন সবকিছু নিজস্ব করে নিতে হবে।

মুভিং ছোট হোক আর বড় হোক, প্রতিটি মুভিংয়ের জন্য ভিন্ন ভিন্ন প্ল্যান করতে হবে। ধরুন, কেউ আপনার কোম্পানিতে ফোন করে অথবা ওয়েবসাইটে মুভিংয়ের  জন্য কোট চেয়ে অনুরোধ জানাল। আপনার ওয়েবসাইট বা গ্রাহকসেবা প্রতিনিধি গ্রাহকের দেওয়া তথ্য অনুসারে তাকে একটি আনুমানিক দর দিল। কিন্তু এরপরই শুরু হবে আপনার আসল কাজ। আপনাকে গ্রাহকের কাছ থেকে বিস্তারিত জানতে হবে অথবা সরেজমিনে গিয়ে দেখতে হবে আপনি কীভাবে একটি সফল মুভিং  প্ল্যান করবেন। গ্রাহক কোন ফ্লোর থেকে মুভ হবেন। বিল্ডিংয়ে পার্কিং সুবিধা আছে কিনা। কোন সময়ে মুভ হবেন। ভারী মালামাল নামানোর জন্য কী কী ব্যবস্থা আছে।
যেখানে মুভ হবেন সেখানে কী কী সুবিধা-অসুবিধা আছে। কোন মালামালগুলো প্রথমে স্থানান্তর করতে হবে। মুভিংয়ের জন্য কোনো বাড়তি কাজ করতে হবে কিনা।  হলে তার জন্য গ্রাহককে কী পরিমাণ বাড়তি অর্থ দিতে হবে। এই সব কিছুই আপনাকে পরিকল্পনা করতে হবে। এ ছাড়া প্রতিদিনের অভিজ্ঞতা ও গবেষণাকে কাজে  লাগিয়ে আপনার সেবাকে কীভাবে উন্নত থেকে উন্নতর করতে পারেন সেদিকে মনোযোগ দিতে হবে। আপনার যদি ব্যবসা করার পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকে তাহলে কীভাবে ব্যবসা স্থাপন করতে হয়, কীভাবে ব্যবসায়িক পরিকল্পনা তৈরি করবেন, কীভাবে আর্থিক ব্যবস্থাপনা, বাজারজাত, গ্রাহকসেবা, পণ্য বা সেবার মূল্য নির্ধারণ  করবেন সেগুলো নিয়ে কোনো ব্যবসা পরামর্শকের সঙ্গে আলোচনা করে নিতে পারেন।

আপনার গ্রাহক কারা?
এটা সত্য যে, যিনি মুভ হবেন তিনিই আপনার গ্রাহক। ব্যবসার ক্ষেত্রে আপনাকে গ্রাহক টার্গেট করতে হবে। আপনি ইচ্ছা করলে নিচের গ্রাহকের তালিকা থেকে যেকোনো একটিকে টার্গেট করে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারেন বা সব গ্রাহকদের টার্গেট করে শুরু করতে পারেন। তবে গ্রাহক অনুসারে আপনাকে বাড়তি  প্রস্তুতি নিতে হতে পারে। প্রথম দিকে একটি নির্দিষ্ট গ্রাহক টার্গেট করে শুরু করে ব্যবসা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে গ্রাহকের পরিসরও বাড়াতে পারেন। যেসব গ্রাহকদের টার্গেট করে আপনি ব্যবসা শুরু করতে পারেন—

আবাসিক পরিবার।
ব্যবসায়ী (আমদানিকারক, রপ্তানিকারক, সরবরাহকারী, পাইকারি বিক্রেতা ও সাধারণ বিক্রেতা)।
করপোরেট প্রতিষ্ঠান।
ছোট ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান।
সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারী।

আপনার পণ্য/সেবা কী কী?
আধুনিক মুভিং কোম্পানিগুলো শুধু তাদের গ্রাহকদের স্থানান্তরেই সাহায্য করে না বরং মুভিং হতে সকল প্রকার সহযোগিতা করে থাকে। আপনার মুভিং
কোম্পানিতে যেসব পণ্য/সেবা যোগ করতে পারেন—
মুভিং সরঞ্জাম (মুভিং বক্স, ব্ল্যাংকেট, টেপ, মুভিং প্লাস্টিক, কাঁচি, ব্লেড, হ্যান্ড কার্ট, প্যাকেজিং সাপ্লাই ইত্যাদি)।
মুভিং হওয়ার মালামাল ও যন্ত্রপাতি (মুভিং হওয়ার ট্রাক, ভ্যান, কার্ট, অফিস সাপ্লাই ইত্যাদি)।
স্থানীয় ও লম্বা দূরত্বে স্থানান্তর।
ভারী ও বড় যন্ত্রপাতি মুভিং।
আপনার মুভিং ব্যবসার সঙ্গে এই সব পণ্য/সেবার সংযোজন শুধু গ্রাহকদেরই উপকৃত করবে তা নয়, বরং এটি হতে পারে আপনার ব্যবসার জন্য বাড়তি উপার্জন।
সুতরাং আপনার ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট যেকোনো পণ্য/সেবা আপনি যোগ করতে পারেন।

কী রকম খরচ হতে পারে?

মুভিং কোম্পানি স্থাপনের জন্য আপনার কিছু স্থায়ী খরচ আছে। এ ছাড়া প্রতিটি মুভিংয়ের জন্য আলাদা আলাদা খরচ হবে। মুভিং কোম্পানির জন্য সবচেয়ে বড় ব্যয়  হলো মুভিং পরিবহন (ট্রাক/লরি) ক্রয় করা। আপনি যদি শুরুতে ক্রয় করতে না পারেন তাহলে প্রতিটি মুভিংয়ের ধরন বুঝে পরিবহন ভাড়া করতে পারেন।
এ ছাড়া মুভিংয়ের মালামাল সুরক্ষার জন্য আপনার কিছু যন্ত্রপাতি ও উপাদান লাগবে। যেমন মুভিং ব্ল্যাংকেট, মুভিং বক্স, মুভিং প্লাস্টিক, ব্লেড/কাঁচি, টেপ, হ্যান্ড কার্ট, পুস কার্ট ইত্যাদি। কোম্পানি স্থাপনের জন্যও কিছু খরচ হবে যেমন কোম্পানি গঠন, লাইসেন্স, অনুমোদন, পরামর্শক নিয়োগ ইত্যাদি। তবে প্রথম থেকে যে অফিস নিতে হবে এমনটি নয়। আপনি চাইলে ঘরে থেকেও শুরু করতে পারেন। অফিস নিয়ে শুরু করুন আর ঘরোয়াভাবে শুরু করুন আমার পরামর্শ হলো নিজের অনলাইনে উপস্থিতি রাখুন। কোম্পানির ওয়েবসাইট ও সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সহজে গ্রাহকের কাছে পৌঁছাতে পারবেন। এগুলোকে গ্রাহকবান্ধব ও আধুনিক হিসেবে তৈরি করতে হবে যাতে গ্রাহকেরা সহজে কোট এবং সকল প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে পারে।

সরবরাহকারী খুঁজুন
আপনি হয়তো শুরুতেই অনেক মূলধন নিয়ে নামতে পারবেন না। এ জন্য আপনার উচিত হবে আপনার কাজের জন্য সরবরাহকারী খোঁজা। যেমন শুরুতেই একটি মুভিং ট্রাক কেনা আপনার জন্য অনেক ব্যয়বহুল। তাই আপনি কোনো ট্রাক মালিকের সঙ্গে চুক্তি করে নিতে পারেন। সরবরাহকারীদের সঙ্গে চুক্তি করার সময় বাজার মূল্য ও শর্তাবলি খেয়াল রাখবেন। উন্নত বিশ্বে মুভিং কোম্পানির ট্রাক চালকেরা বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। এ জন্য খেয়াল রাখবেন যাতে প্রতিটি মুভিংয়ে একজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত বা মুভিংয়ে জানাশোনা লোক থাকে। ট্রাক ভাড়া করেন কিংবা মুভিং যন্ত্রপাতি ভাড়া করেন, খেয়াল রাখবেন তা যেন আপনার বাজেটের মধ্যে থাকে। না হলে আপনাকে লোকসান গুনতে হতে পারে। আপনি যখন গ্রাহকদের মুভিংয়ের জন্য দর দেবেন সেটা যেন সবকিছুর বাজার মূল্য হিসাব করে নির্ধারণ করেন।

কীভাবে লোকবল নিয়োগ করবেন?
মুভিংয়ের কাজ অনেক ঝুঁকিপূর্ণ কাজ। চেষ্টা করুন মুভিংয়ে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ও শারীরিকভাবে সামর্থ্যবান লোকদের এ কাজে নিয়োগ করার জন্য। মুভিংয়ে
অংশগ্রহণকারী লোকদের জন্য আপনার নিজস্ব ট্রেনিং ব্যবস্থা ও সুরক্ষা উপাদান থাকতে হবে। মুভিং কর্মচারীদের জন্য সুরক্ষাকে এক নম্বর প্রাধান্য দিতে হবে।
 প্রথম দিকে অফিস কাজগুলো নিজেরটা নিজে করতে চেষ্টা করুন, কোম্পানি বড় হওয়ার সঙ্গে একজন অফিস অ্যাসিস্ট্যান্ট নিয়োগ করুন। যদি পার্টনারশিপে  ব্যবসা শুরু করেন তবে উভয়ের কাজ ভাগ করে নিন।

শেষ কথা
দেশে প্রচলিত অনেক মুভিং কোম্পানি রয়েছে। কিন্তু আপনাকে প্রচলিতর বাইরে এসে এমন কিছু তৈরি করতে হবে যা এই ব্যবসায় একটি ব্র্যান্ড হয়, যার ওপর
মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস থাকবে, যাকে মানুষ একনামে চিনবে। গ্রাহকসেবাকে এক নম্বর প্রাধান্য দিতে হবে যেটা আপনাকে প্রতিযোগিতার বাজারে টিকে থাকতে ও সফল ব্র্যান্ডিং এ সাহায্য করবে। সব সময়ই গ্রাহকদের জন্য বাড়তি কিছু বা বাড়তি সেবা দেওয়ার চেষ্টা করুন। এটা আপনার জন্য সরাসরি মার্কেটিং হিসেবে কাজ করবে।
আপনার ব্যবসা আপনার উন্নতি, পরিবারের উন্নতি, দেশের উন্নতি। আপনার ব্যবসার জন্য শুভকামনা।

বিস্তারিত
জেনে নিন বাংলাদেশ থেকে কিভাবে বিদেশে টাকা পাঠাবেন ?

আমরা ব্যাংকাররা প্রায়ই দেখি, লোকজন ব্যাংক থেকে ব্যাংকে বিদেশে টাকা পাঠানোর জন্য দৌড়-ঝাপ করে।আমাদেরকে বলে, ভাই আমি ঐ দেশে টাকা পাঠাতে চাই।
তখন আমরা তাদের জিজ্ঞাস করি, কেন আপনি বিদেশে টাকা পাঠাতে চান? তখন তারা একেক জন একেক প্রয়োজনের কথা বলে। কেউ বলে তার কাছের কেউ উন্নত  চিকিতসার জন্য ভারত, থাইল্যান্ড বা সিংগাপুর গেছেন। এখন ঐ ব্যাক্তি টাকার সংকটে পড়েছে এবং জরুরি ভিত্তিতে টাকা না পাঠালে সে খুব সমস্যায় পড়ে যাবে অথবা  চিকিতসা শেষ না করেই বাড়ী ফিরতে হবে। আবার কেউ বলে তার ছেলে বা মেয়ে বা ভাই বিদেশে পড়াশুনা করে। এখন তার জন্য জরুরী  ভিত্তিতে টাকা পাঠাতে হবে।
এছারা আরো কিছু লোক আসে যারা কারন বলতে চায় না আবার কেঊ কেউ বলে ব্যাবসার প্রয়োজনে। প্রকৃতপক্ষে সবার জ্ঞাতার্থে বলছি, বাংলাদেশ থেকে বৈধভাবে টাকা  পাঠানোর দুটি উপায় আছে; শিক্ষা এবং চিকিতসা বাবদ। তবে তার জন্য আপনাকে যথাযথ প্রক্রিয়ার মধ্যে যেতে হতে। লেখাপড়া করার জন্য বিদেশ যেতে যাইলে তার বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছ থেকে অনুমোদন নিতে হবে। এই অনুমোদনের প্রক্রিয়াটাকে বলা হয় স্টুডেন্ট ফাইল ওপেন করা। ঠিক একইভাবে, চিকি্তসার জন্য বিদেশ গেলে তাকেও মনে করে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নিতে হবে এবং ফাইল ওপেন করে যেতে হবে। প্রিয় পাঠক, তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক কিভাবে স্টুডেন্ট  ফাইল ওপেন করতে হয়?

স্টুডেন্ট ফাইল কি?
উচ্চতর শিক্ষার জন্য বিদেশে যে কোন ছাত্র বিদেশী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, পাসপোর্ট ইত্যাদি ব্যাংকের শাখাগুলিতে তার ভর্তি / অফার নিশ্চিতকরণের কিছু নথি জমা দিতে হবে।  ব্যাংক, সমস্ত প্রত্যায়িত ফটোকপি রেখে, সেই বিশেষ ছাত্রের নামে একটি স্টুডেন্ট ফাইল খুলবে। যে ভর্তির অধীনে তার / তার শিক্ষা এবং বাসস্থান সংক্রান্ত সমস্ত  বৈদেশিক মুদ্রা প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে, ব্যাংক তার প্রতিষ্ঠানের (বা তার পক্ষে)পক্ষে ফাইল খোলার ব্যাংক হিসাবে টাকা রাখলে তা বিদেশী মুদ্রায় চলে যায়।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
♦ভর্তির সমর্থনে বিদেশী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক জারি করা চিঠি
♦মার্কিন ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানগুলির জন্য I-20
♦টিউশন ফি এবং বসবাসের খরচ বিবরণ
♦প্রত্যর্পণ (Refund) নীতি
♦বাংলাদেশে সম্পন্ন শিক্ষাগত সার্টিফিকেট
♦মনোনয়নপত্রের(Nominee) বিবরণ
♦মূল বৈধ পাসপোর্ট
♦ছাত্রের ছবি

যোগ্যতা এবং মূল বৈশিষ্ট্য:
♦যেকোন বাংলাদেশী পাসপোর্টধারী শিক্ষার্থী ছাত্র ফাইলের জন্য আবেদন করতে পারেন
♦ব্যাংকের সাথে একটি অ্যাকাউন্ট সম্পর্ক থাকা দরকার

নিম্নে একটি ব্যাংকের ঠিকানা দেয়া হলো, যারা খুব সহজে স্টুডেন্ট ফাইল ওপেন করে থাকেঃ
City Banks Student Center

CBL Student Center: Banani
House 28 (2nd Floor)
Road#11, Block#F, Banani
Dhaka, Bangladesh
PABX: +880(2)9870080, +880(2)9870038, +880(2)9870039 Ext: 114/115
Email: info.ers@thecitybank.com

ট্রাভেলারস কার্ডঃ
এছাড়া যারা বিদেশে বেরাতে কিংবা চিকিতসা করাতে যান, তারা খুব সহজে ট্রাভেলার্স কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন করতে পারেন। বাংলাদেশে বিভিন্ন ব্যাংক এই কার্ড ইস্যু  করে থাকে। তার মধ্যে ব্রাক ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক, স্টেড ব্যাংক আব ইন্ডিয়া, স্টেন্ডার্ড চার্টার্ড উল্লেখ্যযোগ্য। আর যাদের ক্রেডিট কার্ড আছে তাদের তো আর কোন  সমস্যাই নেই।তবে যারা ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার শর্তপুরন করতে পারেন না, তাদের জন্য ট্রাভে্লার্স কার্ডই সবচেয়ে ভাল।

বিস্তারিত
কিভাবে চায়না বা ইন্ডিয়া থেকে ডোর টু ডোর সার্ভিস দিয়ে কোন আমদানি লাইসেন্স ছাড়াই পণ্য আমদানি করবেন ?

কিভবে চায়না বা ইন্ডিয়া থেকে ডোর টু ডোর আমদানি করবেন ?

চায়না বা ইন্ডিয়া থেকে আমরা সাধারণত এলসি করে বিমানে, জাহাজে বা বাই রোড আমদানি করে থাকি। কিন্তু এলসি করতে আমাদের লাইসেন্স প্রয়োজন। এই লাইসেন্স করা অনেক ব্যায় সাধ্য এবং ঝামেলাও বটে । ফলে অনেকেই চান না যে এলসি করে অল্প পরিমাণে  আমদানি করতে। আর একটা এলসি করতে যে খরচ হয় তাতে ছোট পরিমাণে আমদানি করে ব্যবসা করা অনেক কঠিন। এসব এলসি লাইসেন্স থেকে মুক্তি দিতে চায়না বা ইন্ডিয়া থেকে ডোর টু ডোর সার্ভিস ।

কিভাবে কাজ করে চায়না বা ইন্ডিয়া থেকে ডোর টু ডোর সার্ভিস

চায়না বা ইন্ডিয়া থেকে ডোর টু ডোর সার্ভিস দিয়ে আপনি লাইসেন্স বা এলসি করা ছাড়াই পণ্য চায়না বা ইন্ডিয়া থেকে আমদানি করতে  পারবেন। আপনার প্রথম কাজ হলো চায়না বা ইন্ডিয়ার সাপ্লায়রের সাথে পণ্যের দর দাম ঠিক করা । এর পর তাকে টাকা পেমেন্টের  ব্যবস্থা করা। চায়না আলিবাবা বা ইন্ডিয়া মার্ট হলে তাদের ট্রেড আসিউরেন্সের মাধ্যমে টাকা পেমেন্ট করতে পারবেন। এই সুভিধা দিয়ে আপনি বাংলাদেশ থেকেই আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড বা ডেবিট কার্ড দিয়ে পেমেন্ট করতে পারবেন। এই সিস্টেমে আপনাকে পণ্য পাঠানোর পর পণ্য পেলেই আপনার টাকা ওয়েবসাইট সাপ্লায়ার কে পাঠাবে। যদি পণ্য না পান বা পণ্যে ঝামেলা থাকে তবে আপনি ওয়েবসাইট  থেকে টাকা ফেরত চাইতে পারবেন। তবে ট্রেড আসিউরেন্সের মাধ্যমে আপনি খুব বেশী টাকা পেমেন্ট করতে পারবেন না। বড় জোর ১০০-৫০০ ডলার । বেশী পরিমাণে টাকা আপনি আমাদের দিয়ে পেমেন্ট করাতে পারবেন। সেজন্য আপানকে ডলার রেট হিসাবে পেমেন্ট করতে হবে।

টাকা পেমেন্ট শেষ হলে আপনি সাপ্লায়ার কে বলবেন আমাদের চায়না বা ইন্ডিয়া ওয়ার হাউজে পাঠিয়ে দিতে। আমারা আপানর পণ্য বাংলাদেশে আমদানি করার ব্যবস্থা করবো ।

কত দিন সময় লাগবে  চায়না বা ইন্ডিয়া থেকে ডোর টু ডোর সার্ভিস দিয়ে পণ্য আমদানি করতে

চায়না বা ইন্ডিয়া থেকে ডোর টু ডোর সার্ভিস দিয়ে আপনি দুই ভাবে পণ্য আমদানি করতে পারবেন। একটা হলো বিমানে করে আরেকটা হলো জাহাজে বা বাই রোডে।  চায়না বা ইন্ডিয়া থেকে বিমানে বাংলাদেশে পণ্য আমদানি করতে ৭-১৫ দিন সময় লাগতে পারে। আর চায়না থেকে জাহাজে করে আমদানি করতে ৪৫-৬০ দিন সময়  লাগবে । আর ইন্ডিয়া থেকে বাই রোডে আমদানি করতে ৭-১৫ দিন সময় লাগে । এই সময়টা বিভিন্ন কারনে বাড়তে বা কমতে পারে।

চায়না বা ইন্ডিয়া থেকে ডোর টু ডোর সার্ভিসে খরচ কেমন ?

চায়না থেকে বিমানে করে আমদানি করতে ৫৫০+ টাকা প্রতি কেজি পণ্যে খরচ লাগে । এই খরচের সাথে ট্যাক্স, ভ্যাট, ভাড়া যোগ করা আছে। আর কোন অতিরিক্ত টাকা পেমেন্ট করা লাগবেনা। ঢাকা পর্যন্ত পণ্য আসবে। ঢাকা থেকে নেয়ার খরচ আপনার।
চায়না থেকে জাহাজে করে ১৫০+ টাকা প্রতি কেজি খরচ হবে। তবে জাহাজে এক আইটেম ১০০ কেজির  কমে শিপমেন্ট করা যাবেনা।  এই খরচের সাথে ট্যাক্স, ভ্যাট,  ভাড়া যোগ করা আছে। আর কোন অতিরিক্ত টাকা পেমেন্ট করা লাগবেনা। ঢাকা পর্যন্ত পণ্য আসবে। ঢাকা থেকে নেয়ার খরচ আপনার।
ইন্ডিয়া থেকে বাই রোডে আপনি যদি আমদানি করেন তবে প্রতি কেজি আপানকে খরচ করতে হবে ১৫০+ টাকা । এই খরচের সাথে ট্যাক্স, ভ্যাট, ভাড়া যোগ করা আছে। আর কোন অতিরিক্ত টাকা পেমেন্ট করা লাগবেনা। ঢাকা পর্যন্ত পণ্য আসবে। ঢাকা থেকে নেয়ার খরচ আপনার।

স্যাম্পল আমদানি করার খরছ কেমন ?
আপনি যদি বাই এয়ারে স্যাম্পল আমদানি করেন তবে ১-১০ কেজি পর্যন্ত ১০০০ টাকা প্রতি কেজিতে খরছ দিতে হবে। সি তে কোন স্যাম্পল আমদানি করা যায়না।

আমাদের সাথে কিভাবে যোগাযোগ করবেন ?
আমাদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য আপানকে ফেসবুকে আমাদের নক করতে হবে। ফেসবুকে সরাসরি মেসেজ করতে নক করুন eibuuy

বিস্তারিত
ক্রয় বিক্রয় করুন পাইকারি বাজার থেকে

পাইকারি বাজার কি ?

বাংলাদেশে পাইকারি বাজার বলতে আমরা বুঝি যেখানে সকল প্রকার পণ্য পাইকারি সেল করা হয়। এই পাইকারি সেল মানে হলো খুচরা পণ্য না।

যেমন বাংলাদেশে কাওরান বাজার হলো পাইকারি বাজার । এই বাজার অনেক ধরনের পণ্য যেমন মুদি মালামাল, কাঁচা মাল ইত্যাদি পণ্যের পাইকারি বাজার । আবার ঢাকার চক বাজার ও পাইকারি বাজার । এখানে অনেক ধরনের পণ্য আপনি খুচরা আর পাইকারি ক্রয় করতে পারবেন।

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার কোথায় ?

আসলে বাংলাদেশে অনেক বড় বড় পাইকারি বাজার আছে । যেমন চাল, ডাল ইত্যাদি পণ্যের জন্য চট্টগ্রামের খাতুন গঞ্জ বিখ্যাত। আবার শাকসবজি, মাছ মাংস ইত্যাদির জন্য ঢাকার কাওরান বাজার পাইকারি বাজার হিসাবে বিখ্যাত। এভাবে প্রত্যেকটা জেলা উপজেলা শহরে অনেক পাইকারি বাজার আছে। এখান থেকে সকল পণ্য আপনি পাইকারি হিসাবে ক্রয় করতে পারবেন।

অনলাইন পাইকারি বাজার

বাংলাদেশে এখনো তেমন কোন অনলাইন পাইকারি বাজার গড়ে উঠেনি যেখান থেকে আপনি ব্যবসা করার জন্য পাইকারি পণ্য ক্রয় করতে পারবেন। অনলাইনে পাইকারি বাজার হিসাবে বর্তমানে eibbuy.com চালু করেছে তাদের কার্যক্রম। এখানে অনেক সাপ্লায়ার তাদের পণ্য পাইকারি বিক্রি করার জন্য বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে আর ক্রেতারা ফোনে বা ই-মেইলে যোগাযোগ করে পণ্য সারা দেশে ক্রয় বিক্রয় করে থাকে। বর্তমানে হাজারের উপর পণ্য সাপ্লায়ার রা বিজ্ঞাপন দিয়েছে। এসব সাপ্লায়াররা পাইকারি বাজার হিসাবে ধীরে ধীরে eibbuy.com কে তাদের পাইকারি বাজার হিসাবে গড়ে তুলতেছে। অনলাইন পাইকারি বাজারে আপনি আপনার পণ্যের বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন একদম ফ্রিতে ।

পাইকারি কাঁচা বাজার

পাইকারি কৃষি পণ্য ক্রয় করতে ভিজিট করতে পারেন eibbuy.com । পাইকারি আম কর‍্য করতে ভিজিট করুন পাইকারি সুরমা ফজলি আম । পাইকারি শুটকি মাছ ক্রয় করতে ভিজিট করতে পারেন কোরাল মাছের শুটকি । পাইকারি গুড়া মশলা ক্রয় করতে ভিজিট করুন পাইকারি প্যাকেটজাত গুড়া মরিচ । এছাড়া আপনি যদি পাইকারি শিং মাছের পোনা ক্রয় করতে চান ভিজিট করুন দেশি শিং মাছের পোনা পাইকারি ফুলের মধু ক্রয় করতে ভিজিট করতে পারেন মিশ্রফুলের প্রাকৃতিক মধু

বিস্তারিত
কিভাবে আলি এক্সপ্রেস থেকে পণ্য আমদানি করতে হয় ?

আলি এক্সপ্রেস কি
আলি এক্সপ্রেস হলো চায়না আলিবাবা কোম্পানির একটি খুচরা সেল করার একটি ওয়েবসাইট। আলি এক্সপ্রেস থেকে চায়না কোম্পানি খুচরা এক দুই
পিস পণ্য ফ্রি শিপিং বা পেইড শিপিংএ সেল করে থাকে। যে সব পণ্য ফ্রি শিপিং থাকে সেসব পণ্যে কোন শিপিং চার্জ দিতে হবেনা।

আলি এক্সপ্রেস বিডি

বাংলাদেশে আলি এক্সপ্রেস বিডি নিয়ে অনেকেই ব্যবসা করে থাকেন। অনেকেই আছেন যারা আলি এক্সপ্রেস বিডি দিয়ে পণ্য বাংলাদেশে সরবরাহ
করে থাকেন। তারা প্রত্যেকটা ডলারের একটা রেট ধরে আলি এক্সপ্রেস বিডিতে পণ্য সাপ্লাই দিয়ে থাকেন। আপনার ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড বা ডেবিট কার্ড না থাকলেও আলি এক্সপ্রেস বিডি ।

Aliexpress থেকে কেনাকাটা করার উপায়

Aliexpress থেকে কেনাকাটা করার উপায় নিয়ে যারা চিন্তিত তাদের জন্য আজকের আর্টিকেল। আজকের পোস্টে আমি দেখাবো Aliexpress থেকে
কেনাকাটা করার উপায়। Aliexpress থেকে পণ্য আপনি বাংলাদেশ পোষ্ট অফিসের মাধ্যমে আমদানি করতে পারবেন খুব সহজেই। আপনার
কোন ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড বা ডেবিট কার্ড থাকলে খুব সহজেই সেই কার্ড দিয়ে আপনি বাংলাদেশে বসেই পণ্য Aliexpress থেকে আমদানি
করতে পারবেন।

আলি এক্সপ্রেস থেকে কেনাকাটার নিয়ম
আলি এক্সপ্রেস থেকে আপনি যে কোন পরিমাণ পণ্য আমদানি করতে পারবেন না। প্রত্যেকটা সেলার একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ পণ্য আপনাকে ফ্রি শিপিং বা পেইড শিপিং অফার করবে। যে সব পণ্য ফ্রি শিপিং থাকে সেসব পণ্যে কোন শিপিং চার্জ দিতে হবেনা। আলি এক্সপ্রেস থেকে কেনাকাটার নিয়ম একদম সোজা।
কোন ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড বা ডেবিট কার্ড থাকলে খুব সহজেই সেই কার্ড দিয়ে আপনি বাংলাদেশে বসেই পণ্য Aliexpress থেকে আমদানি
করতে পারবেন।

আলিএক্সপ্রেস ট্যাক্স
আলিএক্সপ্রেস থেকে পণ্য ক্রয় করলে আপনাকে ট্যাক্স দিতে হবেনা। তবে দামি পণ্য যেমন মোবাইল, কম্পিউটার পার্টস, বেশী ওজনের পণ্য ক্রয় করলে আলিএক্সপ্রেস ট্যাক্স দিতে হবে। তবে নরমাল পণ্যে আপনাকে আলিএক্সপ্রেস ট্যাক্স দিতে হবেনা।

বিস্তারিত
বিদেশ থেকে পণ্য আনার নিয়ম

বর্তমানে অনেকেই বিদেশ থেকে পণ্য আমদানি করে বাংলাদেশে ব্যবসা করতে চান। বিদেশ থেকে পণ্য আনার নিয়ম নিয়ে সবাই অনলাইনে
খোজা খুজি করে থাকেন। আজাকের পোস্টে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করবো বিদেশ থেকে পণ্য আনার নিয়ম।   কয়েকটি ধাপে আপনি বিদেশ থেকে পণ্য আমদানি করতে পারেন।

সাপ্লায়ারের সাথে যোগাযোগ
প্রথমে আপনাকে সাপ্লায়ারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে । এজন্য আপনি বিভিন্ন বি টু বি ওয়েবসাইট বেচে নিতে পারেন। যেমন চায়না আলিবাবা তে প্রচুর পরিমাণে সাপ্লায়ার আছে। আপনি চাইলে অনলাইনে তাদের সাথে কথা বলতে পারেন। অথবা আপনি চাইলে অফলাইনে সাপ্লায়ারের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

স্যাম্পল দেখা

সাপ্লায়ারের সাথে যোগাযোগ করার পর আপনার কাজ হলো আপনি যে পণ্য আমদানি করতে চান তার স্যাম্পল দেখে কনফার্ম হওয়া যে আপনার চাহিদা কৃত পণ্য সঠিক আছে। যদি সেটা সঠিক হয় তবে আপনি ফাইনাল অর্ডার শুরু করতে পারেন।

বাংলাদেশে আপনি এল  সি করে পণ্য আমদানি করতে পারেন অথবা সরসরি কুরিয়ার করে বিমান যোগে পণ্য আমদানি করতে পারেন। আপনি যদি এলসি করে  পণ্য আমদানি করতে চান তবে আপনার আমদানি লাইসেন্স করতে হবে। আমদানি লাইসেন্স করতে আপনার ৫০-৬০ হাজার টাকা খরচ হবে। তবে আপনি চাইলে ডোর টু ডোর সার্ভিসের মাধ্যমে আমদানি করতে পারেন। এটা  একদম সিম্পল। আপনি সাপ্লায়রের সাথে কথা বলে সব কিছু ঠিক করবেন আর সাপ্লায়ার কে বলবেন শিপারের ওয়ার হাউজে পাঠিয়ে দিতে । সিপার কেজি হিসাবে আপনাকে একটা রেট দিয়ে দিবে। যেমন বিমানে আমদানি করলে ৫৫০+ টাকা আর শিপে আমদানি  করলে ১৫০+ টাকা প্রতি কেজি খরছ হবে।

বিস্তারিত
চায়না থেকে জাহাজে পণ্য আমদানী করার খরচ

চায়না থেকে দুই ভাবে পণ্য আমদানি করা যায় । বিমানে করে আর জাহাজে করে। বিমানে করে চায়না থেকে পণ্য আমদানি করা অনেক ব্যায় বহুল আর খরচ সাধ্য ।  তবে যারা দ্রুত পণ্য আমদানি করতে চান তাদের জন্য বিমানে করে পণ্য আমদানি করার বিকল্প নাই। কারন জাহাজে পণ্য আমদানি করতে অনেক সময় লেগে যায়।  এই পোস্টে আমি আপনাদের দেখাবো চায়না থেকে জাহাজে পণ্য আমদানী করার খরচ কত হবে ? চায়না থেকে জাহাজে কি পরিমাণ পণ্য আমদানী করা যায় ?
চায়না থেকে জাহাজে পণ্য আমদানী করতে কত দিন সময় লাগে ইত্যাদি ।

চায়না থেকে জাহাজে কি পরিমাণ পণ্য আমদানী করা যায় ?
জাহাজে সাধারণত দুই ধরনের কন্টাইনারে আমদানি করা যায়। একটা হলো ২০ ফিট কন্টাইনার আরেকটা হলো ৪০ ফিট কন্টাইনার। একটা ২০ ফিট কন্টাইনারে  ৩০ টনের মত পণ্য আমদানি করা যায় আর  ৪০ ফিট কন্টাইনারে ৬০ টনের মত পণ্য আমদানি করা যায়। তবে অনেক সময় পণ্যের ভলিওম যদি বেশী হয়, অর্থাৎ এটা যদি জায়গা বেশী নেয় তবে ২০ ফিট কন্টাইনারে ৩০ টন পণ্য নাও ধরতে পারে।

চায়না থেকে জাহাজে পণ্য আমদানী করতে কত দিন সময় লাগে ?

বিমানে একটা পণ্য বাংলাদেশে আসতে ৩-৪ দিন সময় লাগে। কিন্তু চায়না থেকে জাহাজে পণ্য আমদানী করতে কমপক্ষে ৪৫ দিন সময় লাগে ক্লিয়ারেন্স সহ।
প্রথমে চায়না থেকে পণ্যটা সিঙ্গাপুর আশে। সেখান থেকে ছোট ভেসেলে করে এটা বাংলাদেশে আসতে ২০-২৫ দিন সময় লেগে যায়। বাংলাদেশে এসে এটা
চট্টগ্রাম পোর্টে খালাসের সিরিয়াল পেতে ১০-১৫ দিন সময় লেগে যায়। এর পর কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স করতে আরো ৭ দিন লাগে। মোটামুটি ৪০-৪৫ দিন লেগে যাবে একটা কন্টাইনার চায়না থেকে বাংলাদেশে আসতে।

চায়না থেকে জাহাজে পণ্য আমদানী করার খরচ
চায়না থেকে একটা ২০ ফিট একটা কন্টাইনাররের ভাড়া প্রায় ৮০০-১০০০ ডলার। এটা সময়ের সাথে পরিবর্তন হয়ে থাকে। ৪০ ফিট একটা কন্টাইনাররের ভাড়া
প্রায় ১৩০০-১৪০০ ডলার । এটার সাথে পোর্ট বিল ৮০০০-১০০০০ টাকা যোগ হবে। আর শিপিং বিল অনেক সময় ফ্রি তে হয়। সাধারণত ১৪ দিন শিপিং বিল ফ্রি থাকে।
আপনি যদি পণ্য আসার পর ১৪ দিনের মধ্যে আপনি পণ্য কাস্টমস ক্লিয়ার করতে পারেন তবে শিপিং বিল ফ্রি ।

বিস্তারিত
কিভাবে ইনস্টাগ্রাম থেকে প্রতি মাসে লাখ টাকা আয় করতে পারবেন

ইনস্টাগ্রাম থেকে নয়, ইনস্টাগ্রাম ব্যাবহার করে প্রতি মাসে ১-২ হাজার ডলার আয় করা সম্ভব। অনেক ওয়ে আছে যেগুলার মধ্য উল্লেখ যগ্য হচ্ছেঃ

  • ফ্রিল্যান্স মার্কেটিংঃ ফাইভার-আপওয়ার্ক এ একটু ঘাটলেই দেখবেন ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং এর অনেক কাজ পাওয়া যায়। সেটা ফলোয়ার বাড়ানোর হতে পারে, অর্গানিক মার্কেটিং হতে পারে, একাউন্ট ম্যানেজমেন্ট হতে পারে। এই সব কাজ করে ইনস্টাগ্রাম থেকে ভালো পরিমান আয় করা যেতে পারে। তবে মনে রাখবেন, আগে আপনাকে ভালো করে শিখতে হবে, মার্কেটিং বুঝতে হবে, তাহলে পারবেন।
  • প্রিন্ট-অন-ডিমান্ড এ কাজঃ দিন দিন প্রিন্ট-অন-ডিমান্ড জনপ্রিয় হচ্ছে! যেমন, টি-শার্ট বিজনেস, জুয়েলারি বিজনেস ইত্যাদি। আপনি নিজের ডিজাইন গুলো ইনস্টাগ্রাম এ প্রচার করে, ভালো পরিমান ইনকাম করতে পারবেন।
  • সার্ভিস প্রমোশনঃ আপনি যদি ভালো ডিজাইনার হন, যেমন সিভি ডিজাইন, ইউআই/ইউএক্স ডজাইন, কার্ড, ব্যানার তাহলে সেই ডিজাইন গুলো ইনস্টাগ্রাম এ পোস্ট করে ক্লায়েন্ট পেতে পারেন। সার্ভিস প্রমোশন এর জন্য ইনস্টাগ্রাম খুবই ভালো একটি অপশন!
  • কন্টেন্ট প্রচারঃ চাইলে আপনি নিজের কন্টেন্ট, ব্লগ শেয়ার করতে পারবেন। ছবির সাথে লিঙ্ক শেয়ার করে প্রচার করলে আপনার ব্লগ থেকে বা ভিডিও থেকে খুভ ভালো ইনকাম হবে!

আপনার ইনকাম নির্ভর করবে স্কিল, চেষ্টা আর ভাগ্যর উপর। যদি ভালো স্কীল থাকে তাহলে শুধু ইনস্টাগ্রাম ঠেকেঈ সহজেই ১-২ হাজার ডলার ইনকাম করতে পারবেন।

বিস্তারিত
Alibaba & Import Export Expert

আমদানি,রপ্তানি,আলিবাবা নিয়ে যেকোনো সমস্যায় আমাকে ফেসবুকে মেসেজ করুন।

এখানে ক্লিক করুন
2017 © 2024 eibbuy. All Rights Reserved.
Developed By Fluttertune react js next js