eibbuy.com
ইন্ডিয়া থেকে বাইক আমদানি করবেন কিভাবে?? ।। How to import Motor Bike from India??

ইন্ডিয়াতে মোটরসাইকেলের দাম খুবই কম । কারণ ইন্ডিয়াতে মোটরসাইকেল উৎপাদন করা হয়। তাই যে কেউ চাইলেই একটা করে আমদানি লাইসেন্স (IRC) করে ইন্ডিয়া থেকে বাইক আমদানি করতে পারেন।

কিভাবে নতুন আমদানি রপ্তানি লাইসেন্স করতে হয়, নতুন আমদানি রপ্তানি লাইসেন্স ফি কত টাকা ? এসব নিয়ে আমদের ব্লগে বিস্তারিত আছে । সুতরাং আপনিও চাইলে আমদানি রপ্তানি লাইসেন্স IRC করার পরে নিজে ভারতে গিয়ে মটরসাইকেল আমদানি করতে পারবেন।

উল্লেখ্য কলকাতা থেকে বেনাপোল / পেট্রাপোল কাস্টমস এর দুরত্ব মাত্র ৮৭ কিঃমিঃ। আর বেনাপোল থেকে ঢাকার দূরত্ব ২৭০ কিঃমিঃ এর মত। এক্ষেত্রে ট্রান্সপোর্ট খরচ ও অনেক কম।
ভারত ও বাংলাদেশ সরকার ল্যান্ড কাস্টমস এর মাধ্যমে মটরসাইকেল আমদানিরপ্তানি বানিজ্যকে অনুমোদন দিয়েছে।

সে ক্ষেত্রে ভারত থেকে যশোর এর বেনাপোল কাস্টমস এর মাধ্যমে সড়ক পথে ইন্ডিয়া থেকে বাইক আমদানি করা যাবে। ইন্ডিয়া থেকে বাইক আমদানি কার্যাধি অনেকের কাছেই অনেক কঠিন বলে মনে হয়। জানা থাকলে কিন্ত এটা সাধারন একটা ব্যাপার।

পুরাতন মোটরসাইকেল আমদানিতে সিসি সীমা বৃদ্ধি করে নতুন আদেশ জারি করা হয়েছে। নতুন নিয়মে তিন বছরের অধিক পুরনো এবং ১৬৫ সিসির ঊর্ধ্বে সকল প্রকার মোটরসাইকেল
আমদানি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

এর আগের আদেশে ১৫৫ সিসির ঊর্ধ্বে সব মোটরসাইকেল আমদানি নিষিদ্ধ ছিল।

তবে সর্বোচ্ছ তিন বছরের পুরাতন মোটর সাইকেল আমদানি করতে পারবেন। এই তিন বছর প্রমানের জন্য PSIC (Pre-shipment Inspection Certificate) লাগবে। এটা এজন্য যে আপনার গাড়িটি কত বছরের পুরাতন সেটা জানতে।

এতক্ষণে আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে মোটর বাইক মনে হয় বেনাপোলে নিয়ে আসলেই হবে। এর পর কিছু ট্যাক্স দিলেই কাজ শেষ।

এভাবে না। একটা মোটর সাইকেল আমদানি করতে আপনাকে নিচের ধাপ গুলি অনুসরণ করতে হবে।

১।  প্রথমে সেলারের সাথে দর দাম ঠিক করে একটা পি আই নিয়ে আসতে হবে। পি আই কি? কিভাবে পি আই আনতে হয়, এই লিঙ্কে বিস্তারিত দেয়া আছে।

২। এই পি আই দিয়ে আপনাকে ব্যাংক থেকে LC করতে হবে।   সহজ ভাষায় LC কি ?? LC করার সহজ নিয়ম এখান থেকে বিস্তারিত দেখে নিতে পারেন।

৩। ব্যাংকে এল সি ওপেন করার পর সেলার আপনাকে পণ্য পাঠাবে। সেটা বেনাপোল বা যে কোন বন্দর দিয়ে পাঠাতে পারে।

৪। এবার আমদানি করার সকল কাগজ পত্র ব্যাংকে থেকে নিয়ে কোন সি এন্ড এফ কে দিতে হবে। ওরাই আপনার হয়ে সকল কাজ সম্পন্ন করে  মোটরসাইকেল আপনাকে বুঝিয়ে দিবে।

৫। বাংলাদেশে আসার পর তা BRTC থেকে পরিক্ষা করিয়ে নিতে হবে।

৬। ১৫১% ডিউটি বা ট্যাক্স দিতে হবে।

৭। ১% রেফারেন্স ভেলু ট্যাক্স দিতে হবে

কত ট্যাক্স আসতে পারে??
উল্লেখ্য যে বিগত বছর গুলোর তুলনায় চলতি অর্থ বছরে ২০১৬-১৭ ফোর স্ট্রোক এর ৫০ সিসি থেকে অনধিক ২৫০ সিসি ক্ষমতাযুক্ত মোটরসাইকেল এর আমদানিশুল্ক অনেকটা কমিয়ে আনা হয়েছে।
ফোর স্ট্রোক এর ৫০ সিসি থেকে অনধিক ২৫০ সিসি ক্ষমতাযুক্ত মোটরসাইকেল এর সর্বমোট আমদানিশুল্ক ধার্য করা হয়েছে শতকরা ১৫১%।
যদি ও পুলিশ ছাড়া ১৫৫ সিসি এর অধিক ক্ষমতাযুক্ত মটরসাইকেল ব্যবহার করার অনুমতি নেই। তবে ক্ষেত্র বিশেষে ১৫০ সিসি এর অধিক ক্ষমতাযুক্ত মটরসাইকেল এর অনুমতি দেয়া হয়ে থাকে নিলাম আর বিশেষ অনুমতি ক্রমে।

অর্থাৎ ১৫২% মোট ট্যাক্স আসবে। মূল দামের উপর।

তাহলে একটা মোটর সাইকেল আমদানি করতে খরচ কত লাগবে ?? ধরুন আপনি  ভারত একটি R15 v3 আনবেন।  এর দাম ইন্ডিয়ান এক লাখ ২৫ হাজার রুপির মত , বাংলা টাকায় এক লাখ ৭৫ হাজার টাকার মত হবে ।  এবার মূল আলোচনায় আসি

বাইকের দাম=১,৭৫০০০ টাকা
১৫২% ট্যাক্স = ২৭০০০০ টাকা
এল সি খরছ=২০০০০ টাকা
ট্রান্সপোর্ট = ৫০০০ টাকা
সি এন্ড এফ খরচ=২০০০০ টাকা
BRTA এবং অন্যান্য খরচ মিলিয়ে ২০০০০ টাকা।
--------------------------
৫১০০০০ টাকা

বাঙ্গালদেশে দাম হলো ৫২৫০০০ টাকা ।  আপনি যদি বেশি পরিমাণে আমদানি করেন তবে এই খরচ আরও কমে আসবে।


যাহোক এবার আসি আপনাদের মনের ঘুরপাক দূর করতে। তাহলে কিভাবে বিভিন্ন কোম্পানি লাভ করে।

তবে কোন উৎপাদন কারী কোম্পানি ১৫২% ট্যাক্স দেয় না। তারা CKD (Completely Knocked Down) পণ্য নিয়ে আসে। অর্থাৎ তারা সকল পার্টস গুলি খুলে নিয়ে আসে। এজন্য সরকার তাদের ইন্ডাস্ট্রিয়াল সুবিধা দেয়। আর আপনার টা CBU (Completely Built Up) । কাজেই আপনি এই সুবিধা  পাবেন না।

এজন্য তারা আপনার চেয়ে কমে আমদানি করতে পারেন এবং লাভ অনেক বেশি করতে পারেন। মনে রাখবেন আপনি আমদানি করলে সব দায় দায়িত্ব কিন্তু আপনারই থেকে যাবে। নষ্ট হলে আপনি সেটা ইন্ডিয়াতে পাঠাতে পারবেন না। কারণ সেটা আবার পাঠাতে হলে এক্সপোর্ট এর আওতায় পড়বে।
এছাড়াও আপনি আমদানি লাইসেন্স না করেও ইন্ডিয়া থেকে বাইক আমদানি করতে পারবেন। সেটা আপনি সাম্পাল হিসাবে এক পিস নিয়ে আনতে পারবেন। আপনি ইন্ডিয়া থেকে বাইক ক্রয় করে বেনাপোল সিমান্তে নিয়ে আসবেন। সেখানে কাস্টমস ইনস্ট্যান্ট আপনার ইন্ডিয়া থেকে নিয়ে আসা বাইকের উপর একটা ট্যাক্স ধরবে। তবে এই ট্যাক্সটা নির্ভর করবে কাস্টমস অফিসার এর উপর। সেজন্য এই ট্যাক্সের কোন পরিমাণ বলা যায়না।

তবে এভাবে আমদানি করলেও ট্যাক্স কিন্তু কম আসবেনা। 

বিস্তারিত
আমদানি বিষয়ে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ নিন

অনেক প্রাচীনকাল থেকেই আমদানি ব্যবসা একটি সম্মানজনক ও লাভজনক ব্যসবা। এই ব্যবসাতে যেমন লাভ প্রচুর তেমনি রিস্কও আছে অনেক বেশী। সামান্য ভুলে শেষ হতে পারে আপনার সমস্ত পুঁজি। এজন্য আপনাকে আমদানি ব্যবসা নিয়ে বাস্তব প্রশিক্ষণ নিতে হবে। বাংলাদেশে প্রায় ৯৯% প্রশিক্ষণ সেন্টার গুলিতে আমদানি রপ্তানির কিছু তাত্ত্বিক বিষয় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এসব বিষয় আপনি বই পড়েই জানতে পারবেন। কিন্তু আমদানি ব্যবসা শিখতে আপনাকে নিতে হবে প্রফেশনাল আমদানিকারক এবং সি এন্ড এফ থেকে বাস্তব প্রশিক্ষণ। কারন বই পড়ে ব্যবসা শিখা জায় না। আমদানি ব্যবসায় সামান্য একটা ভুলে আপনার লাখ লাখ টাকা লস হয়ে যেতে পারে। নাম মাত্র ফি দিয়ে  প্রফেশনাল প্রশিক্ষণ নিয়ে নিজেকে ব্যবসার উপযোগী করে তুলুন।


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ মেধাবী ছাত্র,  চায়না আলিবাবা, আমদানি রপ্তানি, সি এন্ড এফ ব্যবসার উপর প্রায় ১ যুগের বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পন্য মোঃ সফিউল্লাহ স্যার  থেকে আমদানি ব্যবসা নিয়ে বাস্তব প্রশিক্ষণ নিতে এখনি রেজিস্ট্রেসন করুন । মোঃ সফিউল্লাহ স্যার বাংলাদেশে আমদানি রপ্তানি নিয়ে সবচেয়ে বড় চ্যানেল  Export Import Bangladesh এ নিয়মিত আমদানি রপ্তানি নিয়ে ভিডিও আপলোড  করে থাকেন।  

ক্লাস: আগামি ৪জুন  শনিবার  সকাল ১১.০০ টা থেকে ক্লাস শুরু হবে।


প্রশিক্ষণ ফিঃ ১০০০.০০ টাকা
ফি জমদানের বিকাশ নম্বরঃ
01942325254 (BKash Personal)


টাকা বিকাশ করে মোবাইল নম্বর সহ আমাদের মেসেজ করুন বা ফেসবুকে নক করুন আমরা আসন কনফার্ম করে রাখবো ।
Shafiullah
md.shafiullah08@gmail.com

বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ 01400-111444
(কেবল মাত্র ক্লাসে যোগদানের জন্য এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন)

এছাড়া নিচের লিংকে গিয়ে আপনি সহজেই আপনার নাম ঠিকানা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন কমপ্লিট করে নিতে পারেন। পরে আমাদের প্রতিনিধি কল করে আপনার আসন নিশ্চিত করবে।

কিভাবে প্রশিক্ষণ নিবেন

আমাদের প্রশিক্ষণ সেন্টারে এসে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ নিতে পারবেন।

৮৩/বি, মৌচাক টাওয়ার, মালিবাগ মোড়, ঢাকা-১২১২

যেসব বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেয়া হবেঃ-  

১। আমদানি ব্যবসা শুরু  করতে মার্কেট রিসার্চ কিভাবে করবেন ?
পণ্য বিক্রির মার্কেট ? পাইকারি বিক্রি করবেন নাকি খুচরা? চক বাজার বা খাতুন গঞ্জের পাইকারি বিক্রেতারা কি একই পণ্য আমদানি করে ? বন্ড সুবিধা আছে কিনা ? কমার্শিয়াল আর ইন্ডাস্ট্রিয়াল আমদানিতে কোন
সুবিধা আছে কিনা ? ইন্ডিয়া থেকে আমদানি হয় কিনা ? ডোর টু ডোর আমদানি হয় কিনা ? লাভ কি পরিমাণ হয় ?
২। আলিবাবা থেকে পণ্য অর্ডার করার এ টু জেড লাইভ প্রশিক্ষণ।  
৩। পন্যের জাহাজ ভাড়া, বিমান ভাড়া ও কুরিয়ার ফি কত?
৪। পি আই বা প্রোফর্মা ইনভয়েস কি এবং কিভাবে PI তৈরি করবেন ও পি আই দিয়ে কি ভাবে এল সি ওপেন করবেন ?
৫। ব্যাক্তি নামে কিভাবে পণ্য আমদানি করবেন ?
৬। ডিক্লার ভ্যালু কি আর এসেসমেন্ট ভ্যালু কি ? কিভাবে  ডিক্লার ভ্যালু আর এসেসমেন্ট ভ্যালু নির্ধারণ করা হয় ?
৭। কোন পোর্টে কিভাবে এসেসমেন্ট ভ্যালু ধরা হয় ?
৮। কিভাবে পণ্যের সঠিক HS Code বের করবেন?
৯। পন্য সামগ্রী আমদানি করার জন্য HS Code দিয়ে কাস্টমস টেক্স, ভ্যাট কিভাবে বের করবেন ?
১০। সিএন্ডএফ এজেন্ট এবং  Freight forwarder (shipping agent) কি ?
১১। কোন পোর্টে সিএন্ডএফ এজেন্ট খরচ কত হয় ?
১২। ডোর টু ডোর আমদানি কিভাবে করবেন ? রেগুলার আমদানি আর  ডোর টু ডোর আমদানির পার্থক্য কি ?
১৩। কুরিয়ার সার্ভিস এবং বিমানে পণ্য আমদানিতে কি পার্থক্য ?
১৪। L/C এবং TT খরছ কত ?
১৫। ট্যাক্সে ২% এক্সট্রা কেন ?
১৬। SRO কি ? কি কাজে ব্যবহার হবে ?
১৭। বিল অফ এন্ট্রি কি ? কি কাজে লাগে ?
১৮। এসেমসেন্ট নোটিশ কি ?
১৯। বন্ডে ট্যাক্স ফ্রি পণ্য কিভাবে আমদানি করে ?
২০। আই জিএম কি ? বিস্তারিত
২১। Shipment সংক্রান্ত সকল Inconterms
1) FOB 3) EXW (Ex works (EXW) is an international trade term that describes when a seller
makes a product available at a designated location,  and the buyer of the product must cover the transport costs); 5) CFR (Cost and freight);  6) CIF(Cost, insurance, and freight)
২২।কাস্টমস ট্যারিফ বই দিয়ে কিভাবে ট্যাক্স নির্ধারণ করবেন ?
২৩।আমদানি লাইসন্স করতে কি কি লাগবে ? কিভাবে করবেন ?
২৪।ইন্ডিয়ান পণ্যের ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন ? 

কোম্পানি নিবন্ধন 

২৫। কোম্পানি গঠনের সুবিধা 
২৬। কোম্পানি নিবন্ধনের বিস্তারিত 
২৭। ট্রেড লাইসেন্সের পরামর্শ 
২৮। টিন, বিন, ট্রেড মার্ক, বিএসটিআই, পরিবেশ লাইসেন্স, ফায়ার লাইসেন্স, ব্যাংক হিসাব। 
২৯। এইগুলো সাজিয়ে দাও কিছু তথ্য যোগ করে।

এছাড়া লাইভ প্রশ্নোত্তর পর্ব আছে। যেখানে আপনার আমদানি রপ্তানি সকল প্রস্নের উত্তর দেয়া হবে।


বিস্তারিত
বিনা পুঁজিতে পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া
পাইকারি ব্যবসা হলো একটা রাজকীয় ব্যসবা। খুচরা ব্যসবা করে আপনি বড় হতে যত সময় লাগবে তার চেয়ে অনেক দ্রুত বড় হতে পারবেন পাইকারি ব্যবসা করে।
অনেকেই অনলাইনে পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া খুঁজে বেড়ান। কিন্তু সঠিক একটা পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া খুঁজে পাওয়া দুস্কর। আজকে আপনাদের অনলাইনে
করা যাবে এরকম একটা পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া দিবো। একবারে বিনা পুঁজিতে যারা পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া খুঁজে বেড়ান তাদের জন্য এই পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া
টি খুব কাজে দিবে।

আপনারা যারা অনলাইন ই কমার্স ব্যবসার সাথে জড়িত তারা জানেন বি টু বি নামে একধরনের ওয়েবসাইট আছে। সেখানে ব্যবসায়ীরা তাদের পণ্য পাইকারি ক্রেতাদের কাছে  সেল করেন। যেমন আলিবাবা ডট কম। আলিবাবাতে সাধারণত পাইকারি পণ্য ক্রয় বিক্রয় হয়ে থাকে। খুচরা পণ্য এখানে বিক্রি হয়না। যারা পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া খুঁজে বেড়াচ্ছেন তাদের জন্য আলিবাবা একটি মডেল।

বাংলাদেশে ই বাই ডট কম হলো আলিবাবার মত একটি ওয়েবসাইট যেখানে পাইকারি পণ্য ক্রয় বিক্রয় করা হয়। আপনাদের কাজ হলো যে কোন একটা পাইকারি দোকানের সাথে চুক্তি করা  তাদের পণ্য আপনি অনলাইনে পাইকারি সেল করবেন। এবার তাদের পণ্য গুলি আপনি ই বাই ওয়েবসাইটে অ্যাড করুন। আস্তে আস্তে যত সম্ভব পণ্য অ্যাড করতে থাকুন। যত বেশী পণ্য অ্যাড করবেন তত বেশী আপনার পণ্য সেল হবার সম্ভাবনা থাকবে।

পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া খুঁজে হয়রান না হয়ে এখানে পণ্য অ্যাড দিয়ে পাইকারি বিক্রি শুরু করতে থাকুন।
বিস্তারিত
গ্রামে লাভজনক ব্যবসার ৪ টি আইডিয়া
বাংলাদেশ হচ্ছে হাজারো গ্রামের সমন্বয়ে তৈরি একটি দেশ ৷ এখানকার মানুষের মধ্যে গ্রামে বসবাস করার একটা ঝোক সবসময় থাকে ৷ ফলে অনেকেই চান গ্রামে লাভজনক ব্যবসা শুরু করতে ৷ আসলে গ্রামে লাভজনক ব্যবসা শুরু করতে তেমন বেশী বেগ পেতে হয়না ৷ কারন গ্রামের মানুষের পরিবারের পরিচালনা ব্যায় খুব কম ৷ সেহেতু একজন মানুষের তেমন বেশী আয় না করলেও চলে ৷ যেমন ধরুন গ্রামে বসবাস করতে কোন বাসস্থান খরচ লাগেনা ৷ পানি, শাকসবজি, মাছ, মাংশ সহজেই পাওয়া যায় ৷
যে কেউ চাইলে গ্রামে লাভজনক ব্যবসা শুরু করতে পারেন খুব সহজে ৷ আজকের পোষ্টে আমি গ্রামে লাভজনক ব্যবসা শুরু করার অনেক গুলি আইডিয়া শেয়ার করবো ৷  গ্রামে লাভজনক ব্যবসা শুরু করার প্রথম আইডিয়া হলো কৃষি কাজ করা ৷

গ্রামে জুম চাষ
জুম চাষ শব্দটি অনেকের কাছেই পরিচিত একটি শব্দ ৷ সাধারনত পাহাড়ে এসব চাষ করা হয় ৷ আসলে জুম কোন সব্জি না ৷ এটা হলো সমন্বিত চাষ ব্যাবস্থা ৷ একটা জমিতে বিভিন্ন প্রকার শাক সবজি চাষ করা ৷
গ্রামে শাক সবজি ব্যাপক হারে ক্রয় বিক্রয় হয়ে থাকে ৷ জুম চাষ হতে পারে গ্রামে লাভজনক ব্যবসার একটা প্রকৃষ্ট উদাহরণ ৷ প্রথমে সিলেক্ট করুন একটি উচু জমি ৷ যেখানে পানি জমবেনা ৷
বর্ষায় যেন পানি না জমে ৷ এবার সীজন খেয়াল করুন ৷ যেমন ধরুন শীতের আরো ৩ মাস বাকি আছে ৷ এই সময়ে আপনি শীতের কিছু শাক সবজি গোপন করলেন ৷  জত্ন করে যদি আপনি এগুলি শীতের অগ্রীম মৌসুমে উৎপাদন করে বাজারে আনতে পারেন তবে অনেক বেশি মুল্য পাবেন ৷ তবে এক্ষেত্রে আপনাকে মনে রাখতে হবে,  কোন শাক সবজি এত বেশী উৎপাদন করা যাবেনা যেটা আপনাকে বিক্রি করতে সমস্যায় ফেলবে ৷ অল্প পরিমাণে উৎপাদন করে বাজারে নিয়ে যাবেন আর সেটা বিক্রি করবেন নিশ্চিন্তে।  এভাবে অগ্রিম শাক সবজি উৎপাদন করতে পারলে দিগুন দামে পণ্য বিক্রি করা সম্ভব। সারা বছর এভাবে উৎপাদন করতে পারলে গ্রামে লাভজনক ব্যবসা করতে পারবেন।

গাছের চারা উৎপাদন

বাংলাদেশ হলো সবুজে ঢাকা একটি দেশ। গ্রামে লাভজনক ব্যবসা হিসাবে আপনি এই আইডিয়াটাকে কাজে লাগাতে পারেন। গ্রামে প্রচুর পরিমাণে গাছ পালা লাগানো হয়ে থাকে।  প্রতি বছর লাখ লাখ টাকা খরচ করে মানুষ গাছ পালা রোপণ করে। ইদানীং অনেকে বিভিন্ন জাতের ফল, ফুলের গাছ ও লাগাতে শুরু করেছে। এসব  ফল ফুলের গাছ অনেক দামে বিক্রি হয়ে থাকে। যে কেউ চাইলে গ্রামে লাভজনক ব্যবসা হিসাবে একটা নার্সারি তৈরি করে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। একটু উঁচু কোন স্থানে গাছের চারা রোপণ করতে পারেন। বিভিন্ন মার্কেট থেকে ফল, ফুল, কাঠ গাছের বীজ সংগ্রহ করে রোপণ করতে হবে। কিছু গাছের বীজ হয়না। বিভিন্ন বাড়ি থেকে এসব গাছের কন্দ, ডাল, কলম সংগ্রহ করে রোপণ করা যেতে পারে।

হাঁসের খামার

হাঁস হলো শক্ত প্রাণের প্রাণী । সহজে মরেনা। শীত গ্রীষ্ম বা বর্ষা, সব সিজনেই হাঁস বেচে থাকতে পারে । হাঁস তাদের খাবার খাল বিল থেকেই সংগ্রহ করতে পারে। গ্রামে লাভজনক ব্যবসা হিসাবে  হাঁসের খামার একটি লাভজনক ব্যবসা হিসাবে শুরু করা যেতে পারে। ২০-৫০ টা হাঁস দিয়ে যে কেউ খুব কম খরছে হাঁসের একটি খামার শুরু করতে পারেন। একটা পূর্ণ বয়স্ক হাঁস, বছরে প্রায় ৩০০ ডিম দিয়ে থাকে। ৫০ টা হাঁস থেকে ৪০ টা হাঁস ডিম দিবে । ৪০০ টাকা আয় করা সম্ভব প্রতিদিন। মাসে ১২-১৩০০০ টাকা। আর ডিম বিক্রি নিয়ে নো টেনশন। গ্রামের হোটেল গুলিতে হাঁসের ডিমের ব্যাপক চাহিদা আছে।

ছাগলের খামার

গ্রামে লাভজনক ব্যবসা হিসাবে ছাগলের খামার একটি লাভজনক ব্যবসা হিসাবে ধরে নেয়া যায়। ৪-৫ টি ছাগল কিনে শুরু করতে পারেন গ্রামে লাভজনক ব্যবসা হিসাবে ছাগলের খামার।  আসলে আগেই বলেছিলাম, গ্রামে আপনি তেমন আয় ইনকাম করার চিন্তা করার দরকার নাই। কয়েকটা উৎস থেকে আপনার মাসে ২০-৩০ হাজার টাকা আয় করলেই চলবে। ৫ টা ছাগল আপনি  ২৫-৩০ হাজার টাকায় ক্রয় করতে পারবেন। বছর শেষে আপনি ৫ টা ছাগল কমপক্ষে ৫০-৬০ হাজার টাকা সেল করতে পারবেন।
বিস্তারিত
২০২১ সালের সবচেয়ে লাভজনক ৫ টি ব্যবসার আইডিয়া

২০২১ সাল ব্যবসয়ী বা উদ্যেক্তাদের জন্য মোটেও ভালো যায় নি ।এর কারন আমরা সবাই অবগত।  ২০২০ সাল নতুন এবং পুরাতন উদক্তাদের জন্য ছিল একটি চেলেঞ্জিং এর বছর। ২০২১ সাল একটি নতুন বছর, নতুন বছর এর ধারাবাহিকতায় নতুন আশা নিয়ে ব্যবসা বানিজ্য নতুন করে শুরু করতে হবে ।  
# একটি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া সে ব্যবসা শুরু করার প্রথম ধাপ। এরুপ কোন লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে কাজ করতে চাইলে সে আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবুন এবং জানুন এর পর শুরু করুন। আজকের পর্বে ২০২১ সালের ৫ টি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে আলোচনা করব।  তো চলুন শুরু করা যাক।

#(১) আনলাইন ভিত্তিক সুপার শপ এর ব্যবসা ঃ
এ ব্যবসাটি প্রথমত বড় আকারে শুরু না করে ছোট আকারে শুরু করতে পারেন। এ ব্যবসায় সফল হতে হলে কোন শহর বা ব্যস্ততম কোন এলাকায় হওয়া বাঞ্চনীয়। অনলাইন এর ক্ষেত্রে ফেসবুক বা ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে প্রচার করতে পারেন। অনলাইন এর অর্ডার ডেলিভারি ক্ষেত্রে ভালো মানের সার্ভিস দিতে চেস্টা করবেন। এ ধরনের ব্যবসা নিদিষ্ট এরিয়া নিয়ে কাজ করা ভালো।

#(২) মহিলা এবং শিশুদের প্রয়োজনীয় পন্যের দোকান ঃ
মহিলা এবং শিশুদের প্রয়োজনীয় পন্য নিয়ে এ ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। এ ব্যবসাটি শুরু করার পূর্বে আপনাকে আপনার এলাকার চাহিদার প্রতি লক্ষ রাখতে হবে। এলাকায় যে পণ্যটি চলে সেটি উঠাতে হবে।

 #(৩) বীজ এর পাইকারী ব্যবসা ঃ
আমাদের খাদ্য সামগ্রী উৎপাদন এর প্রথম এর উপাদান হলো বীজ। তাই বলা যায় বীজ এর চাহিদা সব সময় সমান এবং সব যায়গায় সমান। আপনি যদি পাইকারি ব্যবসা করতে চান তাহলে শহর বা থানা শহরে হওয়া ভালো। সব ধরনের বীজ রাখতে চেস্টা করবেন এবং চেস্টা করবেন কাস্টমার এর চাহিদা মত রাখতে। এছাড়া ফেইসবুক পেজ খুলে বা  অনলাইন এর মাধ্যমে বিক্রি করতে পারেন।

#(৪) খাবার এর হোটেল এর ব্যবসাঃ
শহর, আদালত, রাস্তার মোড়ে বা কোন জনবহুল এলাকায় এ ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। এ ব্যবসাটি সচারচর হলেও খুব লাভজনক। নতুনত্ব আনতে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করতে পারেন যেমনঃ বিভিন্ন অফিসে খাবার সরবারহ করা এবং অনলাইনে কাস্টমার এর চাহিদা মত খাবারের অর্ডার নেওয়া, ভালো মানের খাবার সরবারহ করা, অন্যদের চেয়ে খাবারের দাম একটু কম রাখতে চেষ্টা করা আরো ইত্যাদি কৌশল অবলম্বন করতে পারেন।

#(৫) পাইকারি ঔষুধ এর ফার্মেসিঃ

ফার্মেসি ব্যবসা হলো একটি সেবা মূলক ব্যবসা।  পাইকারি ঔষুধ এর ফার্মেসির ব্যবসা করতে হলে আপনাকে সকল ধরনের ঔষুধ সরবরাহ করতে হবে। তবে আপনার এলাকায় চলে এরুপ ঔষধ রাখবেন। প্রথমত কম করে সব আইটের রাখতে চেষ্টা করবেন। আপনার এলাকায় ভালো করে প্রচার করে দিবেন। কাস্টমার যখন সব আইটেম পাবে তখন আপনার দোকানের সুনাম চারদিকে ছড়িয়ে পড়বে। এ ব্যবসা করতে হলে ড্রাগ লাইসেন্স এবং একজন ফার্মাসিস্ট রাখতে হবে অবশ্যই।


# উপরের যে কোন একটি আইডিয়া নিয়ে কাজ করতে চান তাহলে সে সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবুন এর পর শুরু করুন। ব্যবসাকে ভালোবাসুন সফলতা একদিন অশবেই। ধন্যবাদ শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য। পাইকারি পন্য অনলাইন এর মাধ্যমে বা ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে বিক্রি করতে চাইলে এই লিংকে ক্লিক করুনঃ

eibbuy.com ফ্রিতে

বিস্তারিত
বাংলাদেশ থেকে সহজে গার্মেন্টস বায়ার পাওয়ার উপায়
গার্মেন্টস বায়ার পাওয়ার উপায় জানা থাকলে, সহজে বায়ার পাওয়া সম্ভব। গার্মেন্টসের বায়ার পাওয়া এখন বেশ প্রতিযোগিতা পূর্ণ। তাই, গার্মেন্টস বায়ার পাওয়ার জন্য কিছু কৌশল অবলম্বন করা জরুরি। গার্মেন্টস বায়ার লিস্ট থেকে বায়ার পাওয়া যায়। কিন্তু মনে রাখবেন, গার্মেন্টস বায়ার পাওয়ার সবচেয়ে বড় কৌশল বায়ারদের ভাল কিছু অফার করা।

গার্মেন্টসের ক্ষেত্রে ইউরোপিয়ান বায়ার অনেক বেশি। তবে, ইউরোপ হউক বা আমেরিকা, বায়ার পাওয়ার উপায় জানা না থাকলে, কোন দেশের বায়ার পাওয়াই সম্ভব না।

আমরা আজকে কিছু বায়িং হাউজের মালিকাদের বায়ার পাওয়ার টেকনিকগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। বায়ার খোঁজার ক্ষেত্রে প্রত্যেকের গোপন কিছু কৌশল থাকে। আজকে আমরা সহজে গার্মেন্টস বায়ার পাওয়ার ১০টি উপায় আলোচনা করবো।
গার্মেন্টস বায়ার পাওয়ার উপায়

গার্মেন্টস বায়ার পাওয়ার জন্য অবশ্যই একটি বায়িং হাউজ থাকলে ভাল। এটা, আপনার প্রতি বায়ারের বিশ্বাস এবং আস্থা বৃদ্ধি করে। পড়তে পারেন, গার্মেন্টস বায়িং হাউস কি? কিভাবে গার্মেন্টস বায়িং হাউস ব্যবসা শুরু করবেন?
১. ইউনিক এবং ভাল কিছু অফার করুন

গার্মেন্টসের বায়ার পাওয়া বেশ প্রতিযোগিতা পূর্ণ। আর এই প্রতিযোগিতা পূর্ণ বাজারে গার্মেন্টস বায়ার পাওয়ার সহজ কৌশল হল, বায়ারকে অন্যদের থেকে আলাদা এবং ভাল কিছু অফার করা। কিছু জিনিস আছে যা অবশ্যই দিতে হবে। যেমন:

    পণ্যের গুণগত মান ঠিক রাখা।
    সঠিক সময়ে পণ্য ডেলিভারি দেয়া।
    পণ্যের নিরাপত্তা ও নিশ্চয়তা।
    পোশাকে ক্যামিকেলের স্বাস্থ্যকর মাত্রা।

২. কোম্পানি ওয়েবসাইট তৈরি

বর্তমান সময়ে কোন বায়িং হাউজের ওয়েবসাইট নাই, এটা চিন্তা করাও ভুল। আপনার কোম্পানির সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পাওয়া যাবে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। কারণ, ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি আপনার সাম্প্রতিক বায়ার এবং কাজ দেখাতে পারেন। এছাড়া, আপনার কর্মী ও কোম্পানির শর্ট প্রোফাইলও দেখাতে পারেন।

ওয়েবসাইট থাকার মাধ্যমে আপনার প্রোফেশনালিজমের প্রথম ছাপ ফুটে উঠে। আর একটি ভাল ওয়েবসাইটের দ্বারা আপনি অন্যান্য বায়িং হাউজ থেকে এগিয়ে থাকলেন।

কোম্পানির ওয়েবসাইট তৈরি করতে খুব বেশি খরচ হয় না। বাংলাদেশে বসে আপনি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন। কোম্পানির ওয়েবসাইট তৈরির জন্য, আপনি চাইলে Omar Faruk এই ওয়েব ডেভেলপারের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
৩. ডিজিটাল মার্কেটিং

বর্তমান সময়ে প্রতিটি বড় বড় ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে ছোট ছোট কোম্পানিও ডিজিটাল মার্কেটিং করে। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে কম সময়ে এবং স্বল্প খরচে বায়ার পাবেন। যেহেতু ইতোপূর্বে আপনার ওয়েবসাইট রয়েছে। তাই, এই ওয়েবসাইট বায়ারদের নিকট পৌঁছানোর জন্য হলেও ডিজিটাল মার্কেটিং করা লাগবে।
গার্মেন্টস বায়ার পাওয়ার উপায়

জনপ্রিয় কিছু ডিজিটাল মার্কেটিং পদ্ধতি
স্যোশাল মিডিয়া মার্কেটিং

ইউরোপের অধিকাংশ বায়ার যোগাযোগের সর্বাধিক সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম হল লিংকডইন। আপনার যদি এখনও লিংকডইন প্রোফাইল না থাকে তবে, এখনই খুলে নিন। লিংকডইনে নিয়মিত আর্টিকেল, ভিডিও পোস্ট করতে পারেন বা সরাসরি সম্ভাব্য বায়ারদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। ‘sourcing’, ‘apparel’, ‘design’, ‘fashion’ এই টাইপ শব্দ সার্চ বা ট্যাগ ব্যবহার করে গ্রুপে জয়েন করতে পারেন। এছাড়া, ফেসবুক পেজ খুলে রাখতে পারেন।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন

অনেক বিদেশি বায়ার আছে গুগলে সাপ্লাইয়ার খুঁজে। এখন, আপনার ওয়েবসাইট যদি গুগলের প্রথমে চলে আসে তাহলে, খুব সহজে বায়ার আকর্ষণ করতে পারবেন।
বিজ্ঞাপন দিন

ফেসবুক, গুগল কিংবা অন্যকোন ডিজিটাল মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিতে পারেন। এর ফলে সরাসরি বায়ারের সাথে ইন্টার‍্যাকশন হবে। এছাড়া, বিদেশী ম্যাগাজিন বা বায়ারদের সাথে সম্পর্কযুক্ত এমন জায়গাগুলোতে অ্যাড তথা বিজ্ঞাপন দিন।
৪. বায়ার ডাটাবেস ওয়েবসাইট

অনেক ওয়েবসাইটে আপনি বিদেশি বায়ারদের নাম ও বিস্তারিত পাবেন। নিচের ওয়েবসাইটতে পাবেন:

    Retail-Index

আবার কিছু ওয়েবসাইট আছে যেখানে বায়াররা রিকোয়েস্ট করে। মানে, এখানে বায়ার সরাসরি আপনাকে ম্যাসেজ করবে পণ্যের জন্য। অর্থাৎ, আপনার জন্য এটা অনেক বড় সুযোগ বায়ার পাওয়ার। তবে, কিছু কিছু ওয়েবসাইটে সাইন আপ করার জন্য টাকা দিতে হবে।

    Alibaba
    Foursource
    Fibre2Fashion Marketplace
    Sewport
    Indiamart
    Apparel Buyer Contact

৫. বাণিজ্য মেলায় যোগ দিন

বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মেলাগুলোতে যোগ দিন। এতে করে আপনার কোম্পানির প্রচার প্রসার ঘটবে। এছাড়া, এর ফলে আপনি সরাসরি বায়ারও পেতে পারেন। বাণিজ্য মেলে থেকে যদি কোন বায়ারের সাথে কানেক্ট। তাহলে, মেলা শেষে অবশ্যই তাদের সাথে যোগাযোগ করবেন। বাংলাদেশে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা হয়। এছাড়া, বিভিন্ন দেশেও বাণিজ্য মেলা হয়। যেমন:

    Première Vision
    Texworld
    Munich Fabric Start
    ILM
    Pitti Filati
    APLF
    Apparel Sourcing
    Interfilière
    ISPO
    A&A
    ACLE
    AFSW

৬. সহযোগী সংগঠনগুলোর সাথে সম্পর্ক তৈরি করুন

গার্মেন্টস ভিত্তিক বিভিন্ন সংগঠনগুলোর সাথে যোগাযোগ রাখুন। তাদের, নিকট থেকে গার্মেন্টস বায়ারের খবর নিন। অনেক সংগঠনের সাথে বায়ারদের সম্পর্ক থাকে। ফলে, বায়ার পাওয়ার আপনার জন্য সহজ হয়ে যাবে।
শেষ কথা

এই ছিল আজকে গার্মেন্টস বায়ার পাওয়ার উপায়। গার্মেন্টসের পণ্য বিদেশে রপ্তানি করার আরও অনেক সহজ উপায় রয়েছে। সেসব উপায় মূলত আপনি কাজের সাথে থাকতে থাকতে জানতে পারবেন।
বিস্তারিত
বাংলাদেশ ডাক বিভাগের চালু করা ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’এর A to Z ।। Bangladesh Postal Service NOGOD Payment system
 সরকারি উদ্যোগে বাংলাদেশ ডাক বিভাগ চালু করেছে ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’ "Nogod"। অধিকতর নিয়ন্ত্রণ এবং শৃঙ্খলা বজায় রেখে মানুষকে আরও বেশি লেনদেনের স্বাধীনতা প্রদানের লক্ষ্য নিয়ে অনানুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু হয়েছে এই Nogod সেবাটি ১ অক্টোবর ২০১৮ থেকে। যারা অনলাইনে ব্যবসা করেন এবং লিমিট নিয়ে সমস্যায় থাকেন তাদের জন্য এটা খুবই উপযোগী একটা সেবা। পুরোপুরিভাবে সেবাটি এখনও শুরু হয়নি। তবে কিছু ফিচার তারা চালু করেছে। এর মধ্যে আছে ক্যাশ ইন, ক্যাশ আউট, সেন্ড মানি এবং মোবাইল ফোনের ব্যালেন্স টপ আপ ইত্যাদি।
বিকাশ, রকেটসহ অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং এর সেবা পরিচালিত হয় বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের বিধি বিধান অনুযায়ী। কিন্তু ‘নগদ Nogod’ শীর্ষক এই সেবাটি পরিচালিত হচ্ছে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রণীত “বাংলাদেশ পোস্টাল অ্যাক্ট অ্যামেন্ডমেন্ট ২০১০” এর ৩ এর ২ এফ ধারার সুদৃঢ় এবং সুস্পষ্ট আইন অনুযায়ী। ২০১০ সালে শুরু হওয়া পোস্টাল ক্যাশ কার্ড সার্ভিস ছিল বাংলাদেশ ডাক বিভাগের প্রথম ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস।

‘নগদ’ সেবার মাধ্যমে গ্রাহকরা বিকাশের চাইতে অধিকতর লিমিট সুবিধা পাচ্ছেন। এই প্রসঙ্গে ডাক বিভাগের মহাপরিচালক সুশান্ত কুমার মন্ডল বলেন, সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে আর্থিক লেনদেন ব্যবস্থাপনায় ডাক বিভাগের রয়েছে শত বছরেরও বেশি সময়ের অভিজ্ঞতা এবং দেশব্যাপী ৯৮৮৬টি পোস্ট অফিস। এই বিশেষ সেবাটির যথাযথ পরিচালনায় সরকারি দিক নির্দেশনা রয়েছে সুতরাং এর সঙ্গে অন্য কোন নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থার অধিক্রমন হওয়ার কোন সুযোগ নেই । এছাড়াও সেবাটিকে আরও সুন্দর ও দক্ষতার সঙ্গে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার লক্ষে সকল নিয়ম মেনে মাস্টার এজেন্ট হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে ‘থার্ড ওয়েভ টেকনোলজিস লিমিটেড’ কে যাদের আছে এই খাতের পূর্বঅভিজ্ঞতা সম্পন্ন দক্ষ জনবল। প্রাথমিকভাবে হেড পোস্ট অফিসগুলোকে এবং পরবর্তী সময়ে ইউনিয়ন ও গ্রাম পর্যায়ের শাখাগুলোকে ‘নগদ’ সেবার আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছে ডাক বিভাগ।


কিভাবে নগদ Nogod হিসাব খুলবেন?
 
Nogod’ ‘নগদ’ হিসাব খুলতে হলে আপানার মোবাইলের সংযোগসহ কোন একটা ‘নগদ উদ্যোগটা’ পয়েন্টে যেতে হবে। সঙ্গে নিতে হবে জাতীয় পরিচয়পত্র, এনআইডি’র ফটোকপি এবং এক কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি। এবার ‘নগদ উদ্যোগটা’ পয়েন্ট কর্তৃক সরবরাহকৃত KYC ফর্ম পূরণ করুন নির্দেশমত। ব্যাস হয়ে গেল আপনার হিসাব খোলা। কোন ধরনের টেকনিক্যাল সমস্যা না থাকলে সঙ্গে সঙ্গে আপনার হিসাবটি একটিভ হয়ে যাবে।  সিস্টেম এ পুরো প্রোফাইল আপডেট না হওয়া পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ সুবিধা পাওয়া যাবে না। এই সময়টাকে বলা হয় লিমিট প্রোফাইল। তবে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সিস্টেম এ প্রোফাইল আপডেট হওয়ার কথা।

কিভাবে ‘নগদ’ হিসাব ব্যবহার করবেন?
‘নগদ’ হিসাব ব্যবহার করতে হলে আপনার মোবাইল ফোনের সংযোগ থেকে USSD কোড *১৬৭# তে কল করুন অথবা প্লে-স্টোর থেকে Nagad অ্যাপ ইন্সটল করুন। তার আগে আপনার হিসাবটি একটিভ হতে হবে। এই মুহূর্তে রবি, টেলিটক এবং এয়ারটেল গ্রাহকরা শুধু USSD কোড ব্যবহার করে ‘নগদ’ হিসাব ব্যবহার করতে পারবেন। বাংলালিংক এবং জিপির গ্রাহকরা এখনও USSD কোড ব্যবহার করার সুবিধা পাচ্ছেন না। তবে খুব শীঘ্রই তারা এই কোড ব্যবহার করতে পারবেন বলে কল সেন্টার থেকে জানানো হয়েছে। যে কোন অপারেটরের গ্রাহকরা অ্যাপ ব্যবহার করে ‘নগদ’ হিসাবের মাধ্যমে লেনদেন করতে পারবেন।

গ্রাহক ফি ও উদ্যোক্তা কমিশনঃ
‘নগদ’ এর সার্ভিস ফি বিকাশের চাইতে কম এবং উদ্যোক্তা কমিশন বেশি। নিচে এটা দেখান হলো।
১। ক্যাশ ইনঃ ফ্রি
২। ক্যাশ আউটঃ প্রতি ১,০০০ টাকার জন্য USSD কোডের জন্য ১৮.০০ টাকা এবং অ্যাপের জন্য ১৭.০০ টাকা।
৩। সেন্ড মানি (পিটুপি) প্রতি লেনদেনের বিপরীতে USSD কোডের জন্য ৪.০০ টাকা এবং অ্যাপ থেকে ফ্রি।
৪। উদ্যোক্তা কমিশনঃ USSD কোড অথবা অ্যাপের মাধ্যমে ক্যাশ ইন, ক্যাশ আউট এর জন্য প্রতি ১,০০০ টাকার বিপরীতে ৪.২৫ টাকা।

গ্রাহক লেনদেনের লিমিটঃ
১। ক্যাশ ইনঃ
দৈনিক লিমিটঃ প্রতি লেনদেনের লিমিট ৫০,০০০ টাকা। দৈনিক লিমিট ২৫০,০০০ টাকা। প্রতিদিন ১০ বার লেনদেন করা যাবে।
মাসিক লিমিটঃ প্রতি লেনদেনের লিমিট ৫০,০০০ টাকা। মাসিক লিমিট ৫০০,০০০ টাকা। মাসে ৫০ বার লেনদেন করা যাবে।
২। ক্যাশ আউটঃ
দৈনিক লিমিটঃ প্রতি লেনদেনের লিমিট ৫০,০০০ টাকা। দৈনিক লিমিট ২৫০,০০০ টাকা। প্রতিদিন ১০ বার লেনদেন করা যাবে।
মাসিক লিমিটঃ প্রতি লেনদেনের লিমিট ৫০,০০০ টাকা। মাসিক লিমিট ৫০০,০০০ টাকা। মাসে ৫০ বার লেনদেন করা যাবে।
৩। সেন্ড মানি (পিটুপি)ঃ
দৈনিক লিমিটঃ প্রতি লেনদেনের লিমিট ৫০,০০০ টাকা। দৈনিক লিমিট ২৫০,০০০ টাকা। প্রতিদিন ৫০ বার লেনদেন করা যাবে।
মাসিক লিমিটঃ প্রতি লেনদেনের লিমিট ৫০,০০০ টাকা। মাসিক লিমিট ৫০০,০০০ টাকা। মাসে ১৫০ বার লেনদেন করা যাবে।
৪। মোবাইল ফোন টপ আপঃ প্রতি লেনদেনের লিমিট ১,০০০ টাকা। দৈনিক এবং মাসিক কোন লিমিট নেই।

কাস্টমার সেবাঃ
‘নগদ’ এর কল সেন্টার সপ্তাহের ৭ দিন ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকে। এ ছাড়াও ঢাকার বনানীতে তাদের একটা কাস্টমার সেবা অফিস আছে। তারা পর্যায়ক্রমে দেশের বিভিন্ন জায়গায় কাস্টমার সেবা চালু করতে যাচ্ছে। আপনি এখন নিম্নোক্তভাবে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।
কল সেন্টারঃ ১৬১৬৭ অথবা ০৯৬০৯৬১৬১৬৭
ই-মেইলঃ info@nagad.com.bd
ডেল্টা ডালিয়া টাওয়ার (লেভেল ১৩ এবং ১৪)
৩৬, কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ
বনানী, ঢাকা।

উপসংহারঃ
বাংলাদেশের দুই তৃতীয়াংশ মানুষ এখনো আর্থিক সেবার আওতার বাইরে আছেন বলে জানিয়েছেন ডাক বিভাগের মহাপরিচালক। তাই প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষকে আর্থিক সেবার আওতায় আনার ক্ষেত্রে ‘নগদ’ সেবা বিশেষ ভূমিকা রাখবে বলে তিনি মনে করেন। তবে এটা কতটুকু সফলভাবে অগ্রসর হবে সেটাই এখন দেখার বিষয়। কেননা আমরা নিকট অতীতে দেখেছি ডিবিবিএল এর ‘রকেট’ ‘বিকাশ’ এর চেয়ে অনেক বেশি ফিচার নিয়ে এসেছিলো। তাদের সার্ভিস ফি ছিল অনেক কম। কিন্তু ভালমানের সেবা দিতে না পারার কারণে লাভজনক ভাবে গড়ে উঠতে পারেনি।
বিস্তারিত
কিভাবে রবি এয়ারটেল গ্রাহকরা মাত্র দু’টি ধাপেই চালু করতে পারবেন নগদ একাউন্ট

রবি-এয়ারটেল গ্রাহকরা ডিজিটাল লেনদেন এক্সপিরিয়েন্স করুন নগদ-এর সাথে আর লাইফের সব ডিজিটাল লেনদেনকে নিয়ে আসুন হাতের মুঠোয়। ঘরে থেকেই রবি-এয়ারটেল গ্রাহকরা শুধু পিন সেট আপ করে মাত্র দু’টি ধাপেই চালু করতে পারবেন নগদ একাউন্ট।

রবি-এয়ারটেল গ্রাহকরা নগদ অ্যাপ ব্যবহার করে অথবা *১৬৭# নাম্বারে ডায়াল করে খুব সহজেই খুলে ফেলুন আপনার নগদ একাউন্ট। সফল রেজিস্ট্রেশন হয়ে গেলে আপনার জন্য থাকছে ‘নগদ-এ লাখপতি’ হবার অপূর্ব সুযোগ আর ২৫ টাকা বোনাসতো আছেই!

এই ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণ করতে হলে, সবার আগে পিন সেট করে আপনাকে নগদ একাউন্ট খুলতে হবে। একাউন্ট খোলা সফল হলে প্রথম ৭২ ঘন্টার মধ্যে যেকোন পরিমাণ টাকা ক্যাশ ইন করে, নগদ-এর অফিশিয়াল ফেসবুক পেইজ-এ #নগদেআসলেইলাখপতি এই হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে কমেন্ট করতে হবে এই লিংকে: https://bit.ly/AllRobiAirtelConsumersWelcomeToNagad– “নগদ-এর কি আপনার সবচেয়ে ভাল লাগে এবং কেন?” আপনাদের দেয়া কমেন্ট থেকে বেছে নেয়া হবে সেরা উত্তরদাতাকে।

আপনার অবগতির জন্য নগদ বিনয়ের সাথে জানাতে চায়, আপনার প্রাপ্ত বোনাসের ৫% এর সমপরিমাণ টাকা নগদ ব্যয় করবে দু:স্থ মানবতার কল্যাণে।

তাই দেরি না করে আজই নগদ একাউন্ট খুলে ‘নগদ-এ লাখপতি’ হওয়ার সুযোগটা নিয়ে নিন। অ্যাপ ব্যবহার করে নগদ একাউন্ট খুলতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন:

  • প্রথমে নগদ অ্যাপটি ডাউনলোড করুন (এই লিংক থেকে : onelink.to/nagadapp)
  • আপনার মোবাইল নাম্বার টাইপ করুন
  • ৪ ডিজিটের পিন সেট করুন। পুনরায় পিন টাইপ করে কনফার্ম করুন (গোপন পিনটি কাউকে বলবেন না)
  • ওটিপি কনফার্ম করুন

ব্যস হয়ে গেলো আপনার নগদ একাউন্ট । এবার লেনদেন করুন ইচ্ছেমতো।

ইউএসএসডি কোড ব্যবহার করে নগদ একাউন্ট খুলতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন:

  • প্রথমে *১৬৭# ডায়াল করুন
  • ৪ ডিজিটের পিন সেট করুন। পুনরায় পিন টাইপ করে কনফার্ম করুন (গোপন পিনটি কাউকে বলবেন না)

ব্যস হয়ে গেলো আপনার নগদ একাউন্ট। এবার লেনদেন করুন ইচ্ছেমতো।

এছাড়াও শুধু নগদ-এ রিচার্জ করেই রবি-এয়ারটেল গ্রাহকরা পাচ্ছেন দারুণ সব অফার !

টাকার পরিমাণ অফার রবি অফার এয়ারটেল অফার মন্তব্য
৳ ১৭ ইন্টারনেট ১ জিবি-৩ দিন ১ জিবি – ৩ দিন শধু একবার
৳ ৫৪ ইন্টারনেট ২ জিবি +২ জিবি,

ফোর জি, ৩ দিন

২ জিবি + ২ জিবি – ৩ দিন শুধু একবার
৳৩৪ কম্বো ২০মি. + ১ জিবি -৩ দিন ৪০মি. + ১ জিবি- ৩ দিন শুধু একবার
৳২৪ / ৳২৩ ভয়েস ৳২৪ – ৪০মি. – ১ দিন ৳২৩- ৩৮ মি. -২ দিন যতবার খুশি
৳৪৩ / ৳৪৬ ভয়েস ৳৪৩ – ৭০ মি. – ৪দিন ৳৪৬ – ৭৭ মি. – ৭ দিন যতবার খুশি

 

দেশের এই পরিস্থিতিতে, সরকার ঘোষিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন, সুস্থ থাকুন। নগদ-এর সাথেই থাকুন।

প্রযোজ্য শর্তাবলীঃ

• কোন অনিবন্ধিত রবি এবং এয়ারটেল গ্রাহক পিন সেট করে এবং নগদ একাউন্ট খোলার জন্য প্রযোজ্য শর্তাবলীতে সম্মত হয়ে নগদ একাউন্ট খুলতে পারেন।
• নগদ একাউন্টের পিন সেট করার পর গ্রাহকের জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার ও অন্যান্য যাবতীয় তথ্যাবলী যদি সফলভাবে যাচাইকৃত হয়ে থাকে, তবে নগদ গ্রাহক নগদের সকল প্রকার সেবাসমূহ পাওয়ার অধিকারী হবেন।
• নগদ একাউন্টের পিন সেট করার পর গ্রাহকের জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার ও অন্যান্য যাবতীয় তথ্যাবলী যদি সফলভাবে যাচাইকৃত না হয়ে থাকে, তবে নগদ গ্রাহকের একাউন্টের পদোন্নতি হবে না। এক্ষেত্রে গ্রাহক তার নিকটবর্তী উদ্যোক্তা কিংবা নগদের হটলাইন (১৬১৬৭ অথবা ০৯৬ ০৯৬ ১৬১৬৭) নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন।
• যদি কোন অনিবন্ধিত রবি কিংবা এয়ারটেল গ্রাহক কোন নগদ উদ্যোক্তা কর্তৃক ‘রেফারেল’ ফিচারেরে মাধ্যমে নগদ একাউন্ট খোলার জন্য নির্দেশিত হয়ে থাকেন, তবে উক্ত অনিবন্ধিত রবি কিংবা এয়ারটেল গ্রাহক যদি উক্তরূপ নির্দেশিত হওয়ার ৭২ ঘন্টার মধ্যে পিন সেট করে নগদ একাউন্ট খুলে থাকেন, তিনি তার একাউন্টে ১১ টাকা ব্যালেন্স পাবার অধিকারী হবেন। উক্ত ব্যালেন্স পাবার জন্য গ্রাহকের জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার ও অন্যান্য যাবতীয় তথ্যাবলী নগদের নীতিমালা অনুযায়ী সফলভাবে যাচাইকৃত হতে হবে।
• সফলভাবে নিবন্ধিত হওয়ার ৭২ ঘন্টার মধ্যে গ্রাহক তার একাউন্টে উক্ত ১১ টাকা প্রাপ্ত হবেন।
• যদি কোন অনিবন্ধিত রবি কিংবা এয়ারটেল গ্রাহক ‘রেফারেল’ ফিচারেরে মাধ্যমে নগদ একাউন্ট খোলার জন্য নির্দেশিত হওয়ার ৭২ ঘন্টার মধ্যে পিন সেট করে নগদ একাউন্ট খুলতে ব্যর্থ হন, তবে উক্ত ১১ টাকা উদ্যোক্তার নিকট ফেরত যাবে। এবং উক্ত রবি কিংবা এয়ারটেল গ্রাহক ৭২ ঘন্টা পরে সফলভাবে নগদ একাউন্ট খোলার পরেও আর উক্ত টাকা লাভের অধিকারী হবেন না।
• এই অফারটি ১২মে ২০২০ থেকে শুরু হয়ে পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত চলবে।
• যখন একজন উদ্যোক্তা কর্তৃক ১১ টাকা রেফারেল ফিচারের মাধ্যমে নির্দেশিত হওয়ার পর কোন অনিবন্ধিত রবি কিংবা এয়ারটেল গ্রাহক সফলভাবে নগদ একাউন্ট নিবন্ধন করে, সেক্ষেত্রে উক্ত উদ্যোক্তা এই সফল নিবন্ধনের জন্য ২২ টাকা পাওয়ার অধিকারী হবেন।
• যখন একজন উদ্যোক্তা কোন নিবন্ধিত নগদ গ্রাহককে ১১ টাকা রেফারেল ফিচারের মাধ্যমে প্রেরণ করেন, তখন উক্ত উদ্যোক্তা বিনিময়ে কোন টাকা পাওয়ার অধিকারী হবেন না।
• ‘রেফারেল’ ফিচারেরে মাধ্যমে নগদ একাউন্ট খোলার জন্য নির্দেশিত হওয়ার ৭২ ঘন্টার মধ্যে অনিবন্ধিত রবি কিংবা এয়ারটেল গ্রাহক পিন সেট করলে এবং নগদের নীতিমালা অনুযায়ী নগদ একাউন্টের যাবতীয় তথ্যাদি যাচাই করণের মাধ্যমে নগদ একাউন্টের পদোন্নতিকেই সফলভাবে নগদ একাউন্ট নিবন্ধন বুঝাবে।
• অত্র শর্তাবলী পরিবর্তন/পরিবর্ধন করার কিংবা কোন প্রকার পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই তা সম্পূর্ণ ভাবে বাতিল করার অধিকার ‘নগদ’ সংরক্ষণ করে।
• এই সংক্রান্ত যে কোন সিদ্ধান্ত নেয়ার এখতিয়ার ‘নগদ’ কর্তৃক সংরক্ষিত এবং এ সংক্রান্ত নগদ-এর সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।
• নগদ ঘোষণা করে যে,
ক) ইহা কোন সময়েই গ্রাহকের কাছে তার অ্যাকাউন্টের ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) কিংবা পার্সোনাল আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার (পিন) নাম্বার চাইবে না।
খ) ইহা গ্রাহককে কোন প্রকার লেনদেন করতে বলবে না।
গ) ইহা গ্রাহককে শুধুমাত্র এর হটলাইন নাম্বার (১৬১৬৭ বা ০৯৬ ০৯৬ ১৬১৬৭) থেকেই যোগাযোগ করবে। গ্রাহক অফার সংক্রান্ত যে কোন প্রকার বিভ্রান্তি বা দ্বিধাজনিত কারণে নিশ্চিত হবার জন্য ১৬১৬৭ অথবা ০৯৬ ০৯৬ ১৬১৬৭ নাম্বারে কল করতে পারেন ।
উপরোক্ত কারণসমূহ এবং এছাড়াও তৃতীয় কোন পক্ষের কোন কার্যের জন্য কোন ক্ষতি সাধিত হলে নগদ কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না।
• যে কোন প্রকার মতবিরোধ দেখা দিলে গ্রাহককে প্রথমেই নগদ এর হটলাইন (১৬১৬৭ অথবা ০৯৬ ০৯৬ ১৬১৬৭) নাম্বারে যোগাযোগ করবে।
• অত্র শর্তাবলী বাংলা এবং ইংরেজি উভয় ভাষায় হবে এবং বাংলা ও ইংরেজির মধ্যে কোন সংঘর্ষ দেখা দিলে ইংরেজি ভাষা প্রাধান্য পাবে।

বিস্তারিত
কিভাবে শুরু করবেন লাভজনক সোনালি মুরগির পালন

দেশে নতুন জাতের এক মুরগি উদ্ভাবন হয়েছে এর নাম সোনালি মুরগি বা টাইগার মুরগি। আজকের পোস্টে আমি সোনালি মুরগি পালনের সমস্ত তথ্য দেয়ার চেষ্টা করবো।  এখানে আমি আপনাদের জানাবো সোনালি মুরগির রোগ ও চিকিৎসা, সোনালী মুরগির বাচ্চা কোথায় পাওয়া যায়, সোনালি মুরগির খাবার তৈরি ইত্যাদি।

সোনালি মুরগি বা টাইগার মুরগি কোথায় কখন উদ্ভাবন হয়ঃ

সোনালি মুরগি বা টাইগার মুরগি হলো নতুন এক ধরনের মুরগির জাত যে মুরগির মাংস ঠিক দেশী মুরগির মাংসের মত স্বাদ আর দেখতেও দেশী মুরগির মত।
সর্ব প্রথম জয়পুরহাট জেলায় এ জাত উদ্ভাবন করা হয়। ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত গবেষণার ফলে সোনালী মুরগি উদ্ভাবন করা সম্বব হয়।  এ মুরগি উদ্ভাবনকারীর নাম ডা. মোঃ  শাহ জামাল। যিনি R.I.R (Rhode Island Red) জাতের মোরগের সাথে Fayoumi  জাতের মুরগির মিলনের মাধ্যমে সোনালী জাতের উদ্ভাবন করেন।

টাইগার মুরগি বা সোনালি মুরগির শারীরিক বৈশিষ্টঃ
সাধারণত সোনালী মোরগের রং হয় সোনালীর মাঝে কালো ,পাখায় সাদা ফোটা ফোটা থাকে। আর মুরগির রং হলুদ কালো এবং আকারে মাঝারী হয়ে থাকে।
ডিমের খোসা হয় ক্রিম বর্ণের।  একটি পূর্ণ বয়স্ক সোনালি মোরগ ২-২.৫ কেজি হয়ে থাকে এবং আর সোনালি মুরগি ১.৫-২ কেজি হয়ে থাকে।  সোনালি মুরগি বছরে ডিম দেয় প্রায় ১৫০-২০০টি।

সোনালি মুরগির রোগ ও চিকিৎসাঃ

সোনালি মুরগির টিকা:

১-৩ দিন=  আই বি + এন ডি
৭-৮ দিন= ঠোটে ছেকা
৮-১২ দিন= গাম্বোরো
১৫-১৭ দিন= গাম্বোরো
২০-২৫ দিন= রানিক্ষেত
৪-৫ সপ্তাহ= পক্স
৬ সপ্তাহ= রানিক্ষেত
৬-৭ সপ্তাহ= কৃমিনাশক
তবে অনেকে ৮-১২দিনে এন ডি কিল্ড বা এন ডি +গাম্বোরো কিল্ড দেন।
কেউ কেউ ১ম দিনে ভেক্টরমিউন ( এন ডি +মেরেক্স ) দেয়।
১ম দিকে রানিক্ষেতের লাইভ দিতে হবে । কিল্ড দিলে ৪০ দিনের পর লাইভ দিতে হবেনা।যেসব এলাকায় রানিক্ষেতের প্রাদুর্ভাব বেশি সেখানে রানিক্ষেতের কিল্ড টিকা দিতে হবে।ঠোকরাঠুকরি করলে ঠোট ছেকা দিতে হবে ৭-১০দিনে।

টাইগার মুরগির খাবারঃ
খাবার হিসেবে সোনালি খাবার এবং ব্রয়লার খাবার দুটিই চলে,অনেকে ১৫-২০ দিন ব্রয়লার খাওয়ায় তারপর সোনালি,কেউ আবার দুইটা মিক্সার করে খাওয়ায়.
কেউ শুধু সোনালি বা শুধু ব্রয়লার খাওয়ায়। শুধু ব্রয়লার খাওয়ালে আমাশয় এবং নেক্রোটিক এন্টারাইটিস হওয়ার সম্বাবনা থাকে কারণ এতে প্রোটিন,এনারজি এবং  অন্য ভিটামিন বেশি থাকে।
সোনালি মুরগি ব্রয়লারের মত বাড়েনা, তাই তাদের খাবারটাও সেভাবে তৈরি করা হয়েছে মানে প্রোটিন কম দেয়া আছে। সোনালী মুরগি যত খায় তত  বাড়ে না তাই খাবার হিসেব করে দেয়া ভাল। ১ম ২ দিন ৪ ঘন্টা পর পর খাবার দেয়া উচিত এবং খাবার যাতে সব সময় থাকে তা নাহলে মুরগি ছোট বড় হয়ে যাবে। ৩-১০ দিন দিনে ৪ বার  খাবার দিতে হবে এবং ১১ দিন থেকে দিনে ৩ বার খাবার। ৩০ দিন পর দিনে ২ বেলাও দেয়া যায়। ২০-২৫ দিন যতটুকু খায় ততটুকু খাবার কিন্তু ২৫ দিন পর প্রতি সপ্তাহে  প্রতি মুরগিতে ৪-৬ গ্রাম করে বাড়াতে হবে।

এমন ভাবে খাবার দিতে হবে যাতে
সকালে ৪ ঘন্টয়  শেষ হয় (৪০%)
দুপুরে ৩ ঘন্টা খায় (২০%)
রাত্রে ৫ ঘন্টায় শেষ হয় (৪০%)
শীতে ওজন বেশি হয়।
গরমের সময় ঠান্ডা সময় মানে সকালে এবং বিকালে খাবার দিতে হবে।

সোনালী মুরগীর বাচ্চার দাম
সোনালী মুরগীর বাচ্চার দাম সব সময় এক থাকেনা। তবে আপনি যদি সোনালী মুরগীর বাচ্চার আজকের দাম জানতে চান তাহলে আমাদের সাপ্লায়ারদের সাথে কথা বলতে  পারেন। সোনালী মুরগির ১ দিনের বাচ্চা ক্রয় করতে ভিজিট করতে পারেন আমাদের ওয়েবসাইট। টাইগার এক দিনের বাচ্চা , সোনালী মুরগির ১ দিনের বাচ্চা

বিস্তারিত
স্টেশনারি পাইকারি বাজার

বাংলাদেশে এখনো স্টেশনারি খুব প্রচলিত একটি পণ্য। ছাত্র থেকে শুরু করে সকল বয়সী মানুষের প্রয়োজন হয় স্টেশনারি পণ্য। এজন্য স্টেশনারি আইটেমের ব্যবসাও একটি রমরমা ব্যবসা। অনেকেই স্টেশনারি পণ্যের ব্যবসা করে ভালো মানের আয় রোজগার করতেছেন। বাংলাদেশে অনেক প্রকার স্টেশনারি পণ্য খুব বেশী বিক্রি হয়। এর মধ্যে খাতা, কলম কাগজ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

স্টেশনারি পণ্যের ব্যবসা করার জন্য আপানকে স্টেশনারি পাইকারি বাজার খুঁজে বের করতে হবে। ঢাকার চক বাজার হলো সবচেয়ে বড় স্টেশনারি পাইকারি বাজার। এখানে সকল প্রকার স্টেশনারি পণ্য পাইকারি ও খুচরা বিক্রি করা হয়ে থাকে।

তবে অনলাইনে স্টেশনারী সামগ্রী পাইকারি ক্রয় করতে আপনাকে ভিজিট করতে হবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার eibbuy.com এই বাজারে আপনি সকল প্রকার স্টেশনারী সামগ্রী পাইকারি ক্রয় করতে পারবেন। যেমন ধরুন আপনি চাইতেছেন অনলাইন স্টেশনারি পাইকারি বাজার থেকে কোট ফাইল ক্রয় করবেন। আপনি অনায়সে আমাদের স্টেশনারি পাইকারি বাজার থেকে ক্রয় করতে পারবেন।

এছাড়া পাইকারি কলম ক্রয় করতে ভিজিট করুন Wholesale GOOD LUCK Ball Pen, Mosquito Killer Racket Buy Online in Bangladesh মশা মারার ব্যাট , Wholesale Fresh class room oil gel pen । পাইকারি কলম কিনুন , Matador All time pen পাইকারি কলম, Matador I teen Rio পাইকারি কলম, Matador Hi school পাইকারি কলম কিনুন ,Matador Orbit pen পাইকারি দরে কিনুন , MATADOR (All Time) Pen: 0.6mm

কেবল পাইকারি কলমই নয় আপনি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার eibbuy.com এ পাবেন কাগজের পাইকারি বাজার। রীম কাগজ ( ৪২ জি,এস,এম) পাইকারি দাম , A4 Copy Paper Printing Paper 80 GSM, Graph Paper, A4 (80 gsm), Idea Offset pant Paper, A4, 80 GSM, Double A Offset Paper (Legal) 80 GSM, Bashundhara Offset Paper ( Legal) 80 GSM

এছাড়া আছে পাইকারি স্টাপলার deli -0303- 24 6 স্টাপলার মেশিন Buy deli Staplers & Punches at Best Prices Online in Bangladesh, deli (0222) 10# স্টাপলার মেশিন । Buy deli Staplers & Punches at Best Prices Online in Bangladesh

তবে আপনি চক বাজারের অনেক পণ্য আমাদের বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার eibbuy.com এ পাবেন । যেমন আপনি পাবেন HMBR Top security pad lock পাইকারি তালা , Welldone 24 Karate 8 Leavers Padlock, Shiba Seven Levers pad lock T 26 পাইকারি তালা

ষ্টেশনারী দোকান গুলিতে আরেকটি পণ্য খুব বেশী দরকার হয় এটা হচ্ছে OSAKA Pvc Tape পাইকারি ওসাকা পিভিসি টেপ । আপনি চাইলে আরো অনেক পিভিসি টেপ পাইকারি ক্রয় করতে পারবেন ওসাকা পিভিসি টেপ, OSAKA PVC TAPE (18mm×10Yds), Scotia Gum Tape ।। পাইকারি গাম টেপ

এছাড়া বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার eibbuy.com এ পাবেন ব্লেডের পাইকারি পণ্যের সমাহার । Gillette Blade for Wholesale, Gillette Guard Razor, Fevecol super glue পাইকারি দামে ফেভিকল সুপার গ্লু, Vidyut Blade পাইকারি বিদ্যুৎ ব্লেড, Gillette Blade পাইকারি জিলেট ব্লেড, সুপার গুলু আঠা ।। Fevecol Super Glue, Sharp Blade, ।

তবে যারা অনলাইনে টিস্যু ব্যাগের পাইকারি বাজার খুজতেছেন তাদের জন্য আমাদের সাইটে আছে বিশাল টিস্যু ব্যাগের পাইকারি বাজার। 20 Gsm Non woven fabric for sale । টিস্যু ব্যাগের কাপড়, পাইকারী নন ওভেন টিস্যু ব্যাগ Non woven fabric bags manufacturers in Bangladesh, পাইকারী নন ওভেন টিস্যু ব্যাগ Non woven fabric bags manufacturers in Bangladesh, পাইকারী নন ওভেন টিস্যু ব্যাগ Non woven fabric bags manufacturers in Bangladesh, পাইকারি টিস্যু ব্যাগ Tissue Bag, পাইকারী নন ওভেন টিস্যু ব্যাগ Non woven fabric bags manufacturers in Bangladesh,

রাপিং করতে Bubble Wrap Roll পাইকারি বাবল রেপিং পেপার প্রয়োজন হয়। আমাদের ওয়েবসাইটে এই পণ্য পাবেন পাইকারি দামে। যাদের ই কমার্স আছে তারা পণ্য পরিবহনের জন্য ব্যাগ দরকার। Home Delivery Bag । Food Delivery Bag । Currier Parcel Delivery Bag । ফুড ডেলিভারি ব্যাগ । পিৎজা ডেলিভারি ব্যাগ ।পার্সেল ডেলিভারি ব্যাগ । ল্যাপটপ ব্যাগ

এই সময়ে ওয়ান টাইম পণ্য খুব বেশী বিক্রি হয়। পাইকারি পেপার কাপ ক্রয় করতে পারেন আমাদের ওয়েবসাইট থেকে পেপার কাপ উৎপাদনকারী । Paper Cup manufacturer company in Bangladesh, পাইকারি পেপার কাপ । Paper Cup manufacturer company in Bangladesh, পেপার কাপ উৎপাদনকারী ।। Paper Cup manufacturer company in Bangladesh,

অফিস আদালতে সবচেয়ে ব্যবহৃত একটি পণ্য হলো রেজিস্টার খাতা Stock Register Khata, ((10 No)), Register Khata-((10 No.)), Register Khata (Book)(( 16No)), Register Khata (Book), ((200)) Pages, Register Book All Page, 600 Page( রেজিস্টার খাতা )

বাচ্চাদের জন্য গনিতের জ্যামিতি করতে দরকার হয় জ্যামিতি বক্সের। পাইকারি Max Geometry Box 9 Pieces itam ( জ্যামেতি বক্স পাইকারি বাজার ), Max Geometry Box, 9 Pieces Set (ম্যাক্স জ্যামেতি )

অফিসের ফাইল সংরক্ষণে দরকার হয় Huajie PVC Lever Arch File, FC, 3 Inch, A4 Management Report Cover File, (Chinese with clip) Any Color, Folder File, Transparent, A4, গুডলাক পাঞ্চ পাইল ২ পাট (Good Luck Punch File, 2 Ring),

এছাড়া আছে ক্লিপ ২৫ মিমি. Binder Clip Shismark, 25mm, (Pack 12 Pieces), ক্লিপ ৩২ মিমি. Binder Clip Shismark, 32 mm, (Pack 12 Pieces), ক্লিপ ৪১ মিমি. Binder Clip Shismark, 41 mm, (Pack 12 Pieces), Card Holder, Good Luck , Transparent, H25 ( কার্ড বক্স ), ID Card Holder ( আইডি কার্ড হোল্ডার ), Diamond Glass Marking Pencil, (Black), Water Hyacinth Ornament Storage Box । কচুরিপানা থেকে তৈরি আলংকার বক্স,

বিস্তারিত
Alibaba & Import Export Expert

আমদানি,রপ্তানি,আলিবাবা নিয়ে যেকোনো সমস্যায় আমাকে ফেসবুকে মেসেজ করুন।

এখানে ক্লিক করুন
2017 © 2024 eibbuy. All Rights Reserved.
Developed By Fluttertune react js next js